somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ক্যাম্পাসের প্রেম!!!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সামনেই এইচএসসি ফাইনাল পরীক্ষা। কলেজের পাঠ চুকাবো মাত্র। ইতিমধ্যে আমাদের শেষ ক্লাস করে দেয়া হয়েছে। আজ মিলাদ শেষে সবার প্রবেশপত্র বিলি করা হবে। আনুষ্ঠানিক ভাবে আজই ক্লাস শেষ। এরপর কোচিং হবে। যার যার ইচ্ছা সে সে করবে। যারা চাইবে না করলেও পারবে। সুতরাং পরীক্ষার আগে পর্যন্ত সবার সাথে একসাথে দেখা নাও হতে পারে -এই ভেবে মনটা খারাপ করে বসে আছি। এতক্ষণ রাশেদ, জয়, আলম, ডালিম, ফকরুল সবাই ছিল। আমার একটু মাথা ধরাতে বসে আছি। সবাই বাইরে গেল দোকানে কি যেন কিনবে। ওরা ফিরে এলে সবাই মিলে স্যারদের সালাম করবো ঠিক করলাম। এর মধ্যে একে একে অনেকেই বিদায় নিয়েছে। আমাদের সকলের প্রিয় ক্লাসরুমটাতে বসে আছি একা। সবারই মন খারাপ ছিল। আমারও মনটা খারাপ।

হঠাৎই জুনিয়র একটা মেয়ে এসে ঢুকলো ক্লাসে। ওর বড়ো ভাই সালাম আমাদের সাথে পড়তো। সেই সূত্রে তাদের বাড়িতে যাওয়া-আসা ছিল। ওদের বাড়িতে মোটামুটি সবার সাথেই পরিচয় ছিল। মেয়েটিকেও আমি চিনি। নাম শানু। ফার্ষ্ট ইয়ারে পড়ে। দেখতে খারাপ না। ঝড়ের মতো খালি পায়ে এসে ঢুকেই আমাকে দেখে একটু ক্যামন যেনো হয়ে গেলো। টিচারের ডেস্কের কাছে গিয়ে ডেস্কের সাথে ভর দিয়ে আপন মনে নখ খুঁটতে লাগলো। আমি নিজের থেকে জিজ্ঞেস করলাম কিছু বলবা?
-আর দেখা হবে না। নাহ?
আমিতো অবাক, কি বলে এই মেয়ে! এবার চোখ তুলে তাকালাম মেয়েটির দিকে। লাজুক চোখে নিচের দিকে তাকিয়ে আছে। কিছু যেন শোনার অপেক্ষায় একবার চোখ তুলে তাকালো। চোখে চোখে পড়াতে আবার নিচের দিকে তাকিয়ে গেল। এবার মেয়েটার জড়তা ভাঙ্গার জন্য আমি কথা বললাম।
-হবেনা ক্যানো?
-না, আমি জানি।
-কি জানো? আমি তো আছিই এখানে। পরীক্ষার তো অনেক দেরি। কোচিং করবো। দেখাতো হবেই। যাবার দেরি আছে, আগে পরীক্ষা শেষ হোক!
মনে হলো আরো কিছু বলতে চায়। এবার মুখ নিচু করে সপ্রভিত ভাবে আরক্তিম হয়ে শুধালো -আপনার কি কিছুই বলার নেই? আমি তো হতভম্ব! আমি কি বলবো? কিসের কথা বলছে এই মেয়ে? মূহুর্তে তার কিছু আচরন আমার চোখের সামনে দিয়ে ফ্লাস-ব্যাকের মতো ভেসে গেলো। বুঝলাম মেয়ে আমার প্রেমে পড়েছে! মনে মনে একটু খুশীই হলাম।
-কিইবা বলার আছে? বললাম আমি। একটু কাঁদো কাঁদো হয়ে মেয়েটা এবার বলল -সত্যি কিছু বলার নেই? ভাবলাম এখন তো ফাকাই আছি, কয়েকটাদিন একটু উপভোগ করি। তারপর চিন্তা করবো কি করা যায়। আর এখন তো ব্যস্তই থাকবো, প্রেম করার সময় কই? তবু একটু রহস্য করেই বললাম -কিছু বলার থাকলেই বা শুনছে কে? মেয়েটার মুখ মিনিটেই পূর্ণিমার চাঁদের মত ঝলমল করে উঠলো! বললো -বুঝেছি, আপনার আর বলা লাগবে না। আপনার মোবাইল নাম্বারটা লিখে দেন তো! তখন মাত্র মোবাইল কিনলাম। লিখে দেয়ার সাথে সাথে কাগজটা নিয়ে মেয়েটা পালিয়ে গেল। যাওয়ার আগে আস্তে করে চিঠি লিখতে বলে দৌড়ে পালিয়ে গেলো। তখন চিঠির প্রচলণ ছিল।
কি হলো না হলো এই চিন্তা করতে করতে বাড়ি ফিরলাম। এরপর তো পরীক্ষা, কোচিং এ দৌড়া দৌড়ি, ভার্সিটিতে ভর্তি এই সব নিয়ে খুব ব্যস্ত ছিলাম। তাই খুব বেশি খোঁজ নেয়া হলো না। সর্বসাকুল্যে তিন টা চিঠি আর বারকয়েক মোবাইলে আলাপ হলো। বাড়ি গেলে কলেজে মেয়েটার সাথে দেখা-সাক্ষাৎ হতো। দেখা হলে মাঝে মাঝে কফি সপে বসা হতো। এরই মধ্যে মেয়েটিও কোচিং করার জন্য ঢাকায় পদার্পন করলো। তাও শুনলাম এলাকার এক সহপাঠীর কাছে। মেয়েটি ঢাকায় আসার পরও যোগাযোগ বা খোঁজ খবর খুব একটা নেয়া হতো না। তবে আপনি থেকে তুমি তে আসা হয়নি তখনো। ঢাকা আসার মাস তিনেক পরে এক বিকেলে মেয়েটির ফোন আসলো! হঠাৎ করেই এক লাফে তুমি করেই কথা বলা শুরু করলো সে-
-ক্যামন আছো?
-এইতো ভালো, তোমার খবর কি?
-চলছে....। ক্লাস, কোচিং। আর ব্যবসা নিয়ে খুব বিজি।
শুনে আমি তো থ। বলে কি মেয়ে! ঢাকায় আসতে পারলোনা, ব্যবসা শুরু করে দিলো!
-কিসের ব্যবসা? পড়াশুনা ঠিকমতো করছ তো?
-এই তো, সবাই মিলে একটা ব্যবসা করছি আরকি। দেখা হলে বলবো। আমি কিন্তু তোমার কাছে একটা জিনিস চাইবো। তুমি দিবা?
-কি জিনিস?
-দেখা হলে বলবো।
-আগে শুনবো কি জিনিস, তারপর বলতে পারবো।
-আচ্ছা, তাহলে পরশু আসো শাহবাগ মোড়ে।
-আচ্ছা ঠিক আছে।
-বাই, লাভ ইউ। এতোদিন পরের প্রথম কথাতেই বলল কথাটা। শুনে আমি থতমতো খেয়ে গেলাম। তবুও নিজেকে সামলে বললাম -হ্যা, বাই। আচ্ছা রাখি....।
আমি যেন হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। ভাবছিলাম আর মনে মনে টেনশন করছিলাম কি চাইতে পারে? দামী কোনো কিছু নাকি? মনে মনে চিন্তা করলাম যা হোক দেখি। প্রথমবার চাইলে তো আর দামী কিছু চাইবে না।

পরদিন আবার ফোন করলো সে। কাল আসছেন তো। বললাম -হ্যা আসবো। এর পরদিন নির্ধারিত সময়ের দশ মিনিট দেরীতে পৌঁছালাম শাহবাগ মোড়ে। দেখি আগে থেকেই আইল্যান্ডের উপর বসে আছে সে। তবুও কিছু বললো না। ওখান থেকে টিএসসিতে গেলাম রিকসায় চড়ে। ক্যাম্পাসে বসে আড্ডা দিলাম কিছুক্ষণ। এর মধ্যে দুই তিন বার ফোন এলো ওর মোবাইলে। চাপা স্বরে কাকে যেন বলল, “হ্যা, সাথেই আছে। আসবো অফিসে ঘন্টা খানিক পর” আমি শুনতে না চাইলেও শুনে ফেললাম। ভাবলাম কোন বান্ধবীকে হয়তো বলছে! আমি প্রসঙ্গ পরিবর্তন করতে জিজ্ঞেস করলাম -কি চাইবা বলছিলা, চাইলা না তো?
-আজ না, আরেকদিন চাইবো।
-আচ্ছা। মনে মনে ভাবি, বাঁচলাম! আজ পকেটের অবস্থাও বেশী ভালো না।
আমার সাথে ঘুরলেও, ওকে কেমন যেন অস্থির মনে হচ্ছিলো। তবে আগের থেকে অনেক বেশি স্মার্ট মনে হচ্ছিল তাকে। গুছিয়ে কথা বলতে শিখেছে। কথার মধ্যে আগের মতো আঞ্চলিকতা নেই। কিছুক্ষণ থাকার পর মনে হচ্ছিল আর ঠিক কম্ফোর্টেবল ফিল করছিলাম না। বললাম -এবার মনে হয় আমাদের ওঠা উচিত। কথা শুনে ও একমত হয়ে বললো -আজ আর অফিসে যাবো না। বাসায় যাবো।
-তোমাকে পৌঁছে দিয়ে আসি?
-চলো। তাহলে তো ভালই হয়।
বাসে উঠে দুজনেই চুপচাপ। একটু পর এ কথা সে কথা বলতে বলতে ও আমার হাত চেপে ধরলো। সেই প্রথম! আমি ভেতরে ভেতরে একটু ঘাবড়ে গেলেও স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করলাম। দায়িত্ববাণ পুরুষের মতো গম্ভীর ভাব নিয়ে বসে রইলাম। ভাব দেখালাম কিছুই হয়নি, খুব স্বাভাবিক ব্যাপার! কিন্তু ভেতরে ভেতরে চিন্তা করতে লাগলাম; মেয়ে তো আসলেই মনে হয় আমার প্রেমে পড়ে গেছে। এর মধ্যে টিকেট চেকার আসলো। পকেট থেকে এমনভাবে টিকেট দুটো বের করে দেখালাম যেন পাশে বসা মেয়েটি আমার গার্লফ্যান্ড। মনে মেয়েটিও এমন কিছু আশা করছিল। যদিও প্রতিটি মেয়েই তার পাশে বসা ছেলেটিকে সবসময় দায়িত্ববান রুপেই আশা করে। মোটামুটি অতোটুকু বোধ আমার ছিল ও বয়সে। কিছুক্ষণ পর উপলদ্ধি করলাম হাতের চাপটা আরো একটু গাঢ় হলো। শরীরটা আরো একটু কাছাকাছি এলো। ভেতরে ভেতরে আমি খুব কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলছিলাম। খেয়াল করলাম এর মধ্যে আমার নাক মৃদূ ঘেমে গেছে। খেয়াল করে সে ব্যাগ থেকে একটা টিস্যু বের করে দিলো।
-তুমি তো ঘেমে গেছো। নাও ঘামটা মুছে নাও।
-আমি আসলেই একটা টিস্যু আশা করছিলাম তখন। টিস্যুটা নিয়ে ঘামটা মুছতে মুছতে নিজেকে স্বাভাবিক আছি বোঝাতে বললাম -গাড়িতে উঠলেই কেন জানি গরম লাগে তাই না?
-ঢাকা শহরে শীতল পরিবেশ কোথাও পাবে না তুমি?
-হু। তাই।
এবার হাতটা আরো একটু চেপে ধরে সে বলল -আমি জানি, তোমার অনেকদিনের ইচ্ছা আমার হাত ধরার তাই না?
বস্তুত আমার এমন ইচ্ছা মেয়েটাকে নিয়ে তখনো হয়নি। তবুও বললাম -হুম।
-আমাকে একটা কথা দিবা?
-কি?
-আমার স্বপ্ন আমি নিজেই ব্যবসা করবো। তুমি আমার পাশে থাকবা তো? বলে শরীরটা পুরোটাই আমার উপর ছেড়ে দিলো।
আমিতো মনে মনে খুশি হলাম। তবুও অভিব্যক্তিটা লুকিয়ে রেখে গম্ভির হয়ে বললাম -তাতো অবশ্যই থাকবো। তা কি ব্যবসা করতে চাও তুমি।
-বলবো তোমাকে। বলার জন্যই তো তোমাকে ডাকলাম। তোমার সাথে দেখা করলাম।
-আচ্ছা ঠিক আছে। বলো।
ও নিশ্চিন্ত হয়ে আমার হাতটা ছেড়ে দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকলো। আমি ঠিক হয়ে বসে চিন্তা করতে লাগলাম কী হতে পারে ব্যবসা। তাছাড়া আমাকে সাথে নিবে বললো কেন? সারা রাস্তায় আর হাত ধরলো না সে। নামার আগে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বললো -আমি ফোন করবো তোমাকে। যথন বলবো একটু ফ্রি থেকো।
আচ্ছা ঠিক আছে বলে হাত নেড়ে তাকে বিদায় জানালাম।

তার সপ্তাখানিক পরের কথা। আবার দেখা হলো দুজনার। নিউমার্কেটে গিয়ে বেছে বেছে অনেক রকম কসমেটিক্স কিনলো সে। সারাক্ষণ তার সাথেই ছিলাম আমি। ফাষ্ট ফুড সপে গিয়ে হালকা নাসতা করলাম। তারপর সে বলল -চলো নিরিবিলি কোথাও গিয়ে বসি। বললাম চলো। রিকসায় বসার পর বললো -চলো টিএসসি গিয়ে বসি। আমার হাতে মোটামুটি সময় ছিল। বললাম -ঠিক আছে চলো। টিএসসি’র পাশের নিরিবিলি পার্কটার নিরিবিলি পরিবেশ দেখে বসলাম দুজন। বসার পর আজ আমিই কথা শুরু করলাম -তোমার কোচিংয়ের খবর কী?
-হ্যা ভালো। চলছে।
এভাবে কথা কিছুদূর এগিয়ে গেল। হঠাৎ সে আমার হাত চেপে ধরলো। আরো কাছে এসে বসলো। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বলল -আমার সাথে আমার অফিসে যাবা একটু? আমার বস তোমাকে দেখতে চেয়েছেন। মনে মনে ভাবলাম আবার অফিস/বস এইগুলো কেন? তবুও বললাম -হ্যা, যাবোনা কেন। কিন্তু কেন বলো তো?
-উনি চান আমি আর তুমি এক সাথে বিজনেস করি। তুমি আমাকে হেল্প করবে না বলো? বলেই হাতে একটা জোরে চাপ দিলো। আমি কি আর না বলতে পারি? ফর্সা, দীর্ঘাঙ্গী সুন্দরীর হাতের চাপে তখন আমি পৃথিবীর বাইরে অবস্থান করছিলাম। বললাম -অবশ্যই করবো। কিন্তু কি বিজনেস?
-অফিসে চলো সব জানতে পারবা।
-কোথায় অফিস?
-পল্টনে।
-আচ্ছা, চলো।
সে রিক্সায় করে আমার গা ঘেঁসে বসে মোবাইলে বসের সাথে কথা বলতে বলতে যাচ্ছিল -স্যার! এইতো আমরা আসতেছি।

পল্টন মোড়ে গিয়ে রিক্সা থেকে নেমে সে-ই ভাড়া দিলো। তারপর এটকু হেঁটে এক বিল্ডিং এর দোতলায় উঠলাম তার পেছন পেছন। দোতলার প্লাটফর্মে দাড়িয়ে দেখি দরজায় লেখা “ডেসটিনি -২০০০ লিঃ” তখন আমার বোঝা মোটামুটি কমপ্লিট! তবুও বড় অনিচ্ছা সত্বেও গেলাম। আমাকে বিজনেস প্ল্যান বোঝানো হলো। সুন্দরীর টানে কয়দিন কয়দিন ট্রেনিং ও করলাম। তখনো জয়েন করিনি। আমাকে জয়েন করার জন্য সুন্দরী ও তার বস মোটামুটি জোর করতে লাগলো। তাও জয়েন করিনি টাকার সমস্যার কথা বলে। তাকে বোঝাই আমি তো আছি! পালিয়ে তো আর যাচ্ছি না! কিন্তু তার দেখি আর আমার প্রতি কোন খেয়াল নেই! কোথায় সে মধুর মধুর বাক্য? কোথায় তার প্রেম? একদিন ট্রেনিং শেষে সেই বস আমাকে জিজ্ঞাসা করেন কোন মেয়ে আমার প্রতি দূর্বল কিনা! তাকে আমি সেখানে ভুলিয়ে ভালিয়ে নিয়ে যেতে পারবো কিনা! তারপর যাবতীয় দায়িত্ব তার। তখনি ব্যাপারটা জলবৎ তরলং হয়ে গেলো। তারপর আর যাওয়া হয়নি সেখানে। নাম্বারটাও মুছে ফেললাম নিচে নেমে চা খেতে খেতে। তারপর আর যোগাযোগ নেই। কেমন আছেন তিনি এখন আর বলতে পারি না। ###
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×