একটি গোপন কথা ছিল বলবার .হাসি সাস্থের জন্য ভালনা সবার,
আমরা হাজার রকমের হাসি হাসি.. হাহা হিহি হোহো হাসি,ভেটকি হাসি,মুচকি হাসি,দজ্জাইল্লা হাসি,মরা হাসি, ধরা হাসি .আক্কৈল্লা হাসি ,বেয়াক্কৈল্লা হাসি,সয়্তানি হাসি,মুখে হাত চাপা দিয়েও হাসি.কিন্তু এসব হাসি সকল সময় সাস্থের জন্য ভালো নহে,আমরা হাসি হাসব হাসাব.কিন্তু সতর্ক থাকব যাতে হাসতে হাসতে চেয়ার থেকে পরে গিয়ে ব্যাথা না পাই এবং অন্যকে ঠাস করে পিঠে জোরে চর মেরে না বসি,,আসুন দেখা যাক কিছু কিছু হাসি কেন ক্ষতিকর....
*হাহা হাসি =জানের মায়া থাকলে এই হাসি কনোদিন ই হাসবেন না. আপনি হাসলে আপনার মুখের অন্দরমহলে মশা এবং মাছি ডিম পারার সম্ভাবনা থেকে যায় 100%. এই হাসি যারা হাসবেন অবশ্যই হাসপাতালে সিট বুকিং দিয়া রাখবেন যাতে করে আপনি অন্তত এই বিপদ থেকে উদ্ধার পেতে পারেন .
*হিহি হাসি = গার্লফ্রেন্ড এর ঝারু এবং স্যান্ডেল এর বাড়ি খেয়ে ব্রেক আপ করতে না চাইলে কোনদিন এই হাসি দিয়েন না.আপনার হলুদ বাসন্তী দেত হাসি তার মনে কমলা রঙের আগুন জেলে দিবে।
*সয়তানি হাসি - আপনি জে সয়তান তা জানাইতে যায়েন না সয়্তানির সুযোগ পাবেন না.কারণ boss এর ও boss আছে।
*বেআককেলে হাসি = আপনি বেআক্কল সেটা সবাই জানলে কোনদিন ও পাত্তা পাবেন না।
*খেক খেক হাসি = এই হাসি দিলে আপনি নিজে হাসছেন নাকি যক্ষা রোগীর মত কাসছেন তা বুঝা যাবেনা এবং আপনাক যক্ষা রোগী ভাবাই সাভাবিক।
আরো অনেক রকমের ই হাসি আছে বুঝতেই পারছেন জে হাসি আসলে সব সময় সাস্থের জন্য ভালনা. মুচকি হাসলেও মানুস মিচকা সয়তান ভাববে. আমরা হাসব কিন্তু হাতে থাকবে মশা মারার ব্যাট,মাছি মরার অসুদ ,,কিন্তু এভাবে কি হাসা যায় হাসতে হবে প্রাণ খুলে .. এসব চিন্তা করে তো হাসতে পারবনা তাই হাসছি,হাসব হাসাব. একটু ভেবে অবশ্যই।