somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালোবাসার চিরন্তন ঘটনা.......মালিহা, মায়ের ভালোবাসায় সিক্ত হও তুমি মায়ের বুকে ভালোবাসার ঝড় তোল..........

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভালোবাসার চিরন্তন ঘটনা.....গতকাল রাত্রিতে এফএম স্টেশন রেডিও আমার ভালোবাসার গল্প অনুষ্ঠানে সরাসরি গল্প শুনেছি একজন প্রেমিকা, সন্তানহারা মা এবং জীবন সংগ্রামে লিপ্ত ফারিয়ার কাছ থেকে .........

ফারিয়া তখন আট-দশ জন কিশোরীর মতো মা-বাবা আর ভাইদের পরম আদরে বড় হচ্ছিল। তখন বয়স কত আর হবে ফারিয়ার। ক্লাস নবম শ্রেণীর ছাত্রী। বয়স হয়তো বা ১৩ কি ১৪ বছর হবে। পরিবারের একমাত্র মেয়ে ফারিয়ার কোন চাওয়া-আবদার অপূর্ণ ছিল না। মূর্হুতেই সব আবদার পূরণ করে দিতো মমতাময়ী মা। এভাবেই ভালই কাটছিল ফারিয়ার শৈশব-কৈশর। কিন্তু জীবনের বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীর মনে নানা রমাঞ্চতায় কৌতূহলী যেভাবে ডানা মেলে তেমনি ঘটে ফারিয়ার জীবনেও। অপরিণত বয়সে বয়ঃসন্ধি কালে অস্থিরতায় ফারিয়া মনের খেয়ালে পরিবারের অজান্তে পা বাড়ায় নতুন পৃথিবীতে, যে পৃথিবীতে ভালোবাসায় থাকবে ভরপুর। যেথায় থাকবে না কোন ভালোবাসাহীন নিষ্ঠুরতা, থাকবে না মনের না বলা কথা বলতে না পারার যন্ত্রণা। ভালোবাসার অমৃত সূধা পান করে হয়ে যাবে ভালোবাসায় মাতাল। ভালোবাসায় প্রবন্ধে যোগ হবে নতুন নতুন ভালোবাসার অধ্যায়, রচিত হবে ভালোবাসার নতুন পরিচ্ছেদ।

কিশোরী ফারিয়া ভালোবাসায় হাত বাড়িয়ে ছিল, ফারিয়ার নরম সিন্ধ হৃদয়ের কথোপকথন ছিল ভালোবাসার সৌধ বিনির্মাণের। ভালোবাসার বিনিময়ে ভালোবাসার সৃষ্টি, ভালোবাসায় সে ঘুচিয়ে দিতে চেয়েছিল সকল ব্যবধান। ফারিয়ার সে চাওয়া জীবনের প্রথম অধ্যায়ে ধমকে গিয়েছে। যাকে ভালোবাসার অপরাধে পরিবার-পরিজন ছেড়ে ছুটে গিয়েছিল ভালোবাসার পেতে, একটু ভালোবাসার জন্য যে এতো উতলা ছিল সে। কিন্তু ফারিয়ার সে ভালোবাসার কোন মূল্যায়ন হলো না, ভালোবাসার অপরাধে প্রাপ্তি পর্বতসম জ্বালাময় যন্ত্রণা। কিছুদিনের মধ্যেই তার ভালোবাসার মানুষটির কূরুচিকর, নষ্ট-অসভ্য চরিত্রটি প্রকাশ হয়ে যায়। এখন ফারিয়ার প্রতি তার কোন আর্কষণ নেই, ভালোবাসাহীন ফারিয়ার জীবন-সংসার। ফারিয়া ধীরে ধীরে বুঝতে পারে তার যে বিশাল ভুল হয়ে গেছে। মাত্র ১৪ বছর বয়সে জীবনের রুঢ় বাস্তবতায় ফারিয়া দিশেহারা। এখন পিছনে ফেরার কোন উপায় নেই। ভুলের চোরাবালিতে আটকে পড়া তার জীবন।

আজকাল প্রায় ফারিয়ার ভালোবাসার মানুষ নামের পশুর নির্যাতন সইতে হয়। কথায় কথায় র্ববরতা চলে ফারিয়ার নরম হৃদয়ে। ভিতরে ভিতরে নিলাভ রক্তক্ষরণ ঘটে হৃদয়ে, ভালোবাসার হৃদয় সাগরে জ্বলোচ্ছ্বাস বয়ে যায়। দু'চোখে বহমান নোনারাশির অসীম জলধারা। ভালোবাসার কাঙ্গাল ফারিয়া আজ জীবনের চলার পথে একদিকে মা-বাবা-ভাইহারা অন্যদিকে ভালোবাসার নষ্ট কীটের আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত।

একটু ভালোবাসার জন্য ফারিয়ার অপেক্ষা। অপেক্ষায় ফারিয়ার জীবনে নেমে এসেছিল দূর্বিসহ যন্ত্রণা। স্বামীর সীমাহীন র্ববরতা। প্রায় প্রতিদিনই ফারিয়ার উপরে চরে নির্যাতনের স্টীমরোলার। ফারিয়ার নরম ভালোবাসাকে পিসিয়ে, থেতলিয়ে নিশ্চিহৃ করার অমানবিক প্রচেষ্ঠা। তবুও ফারিয়া ভালোবাসা দিয়ে বদলে দিতে চায় সবকিছু। ভালোবাসার মানুষের পশুত্বকে বদলানো যে বড়ই কঠিন!

একসময় ফারিয়া ভালোবাসায় স্থান নিয়ে আসতে চায় ভালোবাসার নতুন ফুল। ফারিয়া মা হবে। কিন্তু ঐ পশুটা অংকুরেই উপড়ে ফেলে ফারিয়ার ভালোবাসার ফুল। পশুটার অত্যাচারে এই নষ্ট পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখতে পেলো না একটি নতুন মুখ। জোরপূর্বক গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে ফারিয়া পেয়েছিল ভালোবাসার চরম মূল্যায়ন, হয়েছিল ভালোবেসে চরম অপমান।

সেকেন্ড-মিনিট-ঘন্টা-দিন-মাস-বছর পেরিয়ে যায়। ফারিয়ার ভালোবাসায়, ভালোবাসার
কৃষ্নচূড়ায় ফুল ফুটে না। স্বামী নামক পশুটার পশুত্ব বরং বাড়ে। জীবনে কিশোরী বয়সের একটা ভুলে সে ভুলে মাসুল আর কত দিন দিতে হবে..........

ফারিয়ার কোল জুড়ে আসে মালিহা। মালিহাকে পৃথিবীর আলো দেখাতে মা হিসেবে ফারিয়াকে ভোগ করতে হয়েছে সীমাহীন নিষ্ঠুরতা। মালিহাকেও বঞ্চিত করতে চেয়েছিল মায়ের মমতা আর ভালোবাসা থেকে। যেন পশুটা ভালোবাসা নিতে যানে বিনিময়ে নিষ্ঠুরতা। মালিহা বড় হচ্ছে, মালিহার সামনেই পুশটা হাত তুলে ফারিয়ার উপর। মালিহার বয়স তখন ৪ কি ৫। মালিহা সবই বুঝতে পারে, মমতাময়ী মায়ের উপর যখন র্ববরতা চলে, মালিহা তখন বলে-"মা, তুমি নানুর বাড়িতে চলে যাও.."। এ যেন ভালোবাসার চরম উপহাস ফারিয়ার জীবনে। এমনকি ঈদের দিনেও চলে অমানুষিক আচরণ। দীর্ঘ এক যুগ কাটিযে দেয় ফারিয়া, একটু ভালোবাসার পাবার আশায়। ফারিয়া আর সইতে পারে না....দেহ-মন আর আগের মতো সুস্থ নয়। ভালোবাসার ১২ বছরের অধ্যায় সেতো নির্যাতন-নিষ্ঠুরতা আর র্ববরতার পরিচ্ছেদ। ভালোবাসার পথে ক্লান্ত পথিক সে। এবার একটু বিশ্রাম চাই। শরীরটা আর কুলায় না। বড়ই ক্লান্ত সে। ভালোবাসা আর নয়, এবার বিদায়.....বিদায় দাও হে বন্ধু।

ফারিয়ার ভালোবাসার বাগান কবেই উজাড় হয়েছিল। এখন ভালোবাসাহীন সংসার, যেন শীতে শুষ্কতায় ঝড়া পাতা, সামান্য বাতাসেই সে মরা পাতা উড়ে যাবে। ডির্ভোস হয়ে যায়। মালিহাকে পেতে পশুর সকল বায়না মিটিয়েছে সে। নিজের নামের ফ্ল্যাটটা, ব্যাংকের এফডিআর সবই কেড়ে নিয়েছে মালিহাকে জিম্মি করে। সন্তানকে বুকে নিয়ে হৃদয় খা-খা করা শূন্যতা পূরণে ফারিয়া সবই কিছু্ই দিতে বাধ্য হয় পশুটার হাতে। স্টেম্প-এ লিখিত দেয়, দাবি ছেড়ে দেয় মালিয়ার উপর। কিন্তু পশুর সাথে কি মানুষ পেরে উঠে কখনো। ফারিয়া পারেনি তার জীবনের সমস্ত ধন-সম্পদ বিলিয়ে। মালিহাকে কেড়ে নেয়। আটকে ফেলে। এবার সন্তানহারা ফারিয়া।
টাকার জন্য আদালতে গিয়েও ফারিয়া পায়নি সন্তানকে। আদালতে মালিহার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী মলিহার ঠিকানা হয় বাবা নামক পশুর কাছে। "মালিহা শুধু মাকে বলেছিল মা আমি আদালতে বলবো আমি বাবার কাছে থাকবো...তুমি কষ্ট পেওনা, মা নইলে আমাকে মেরে ফেলবে ওরা।"

প্রায় ফারিয়া সন্তানে দেখতে মালিহার স্কুলে যেতো। আর মালিহাকে এর শাস্তি ভোগ করতে হতো। এমনকি ঈদের দিনেও মালিহার উপরও মারধর করা হতো। মায়ের মতোই তার জীবনেও চলে বাবা নামক পশুর র্ববরতা। মালিহা আর মায়ের সাথে দেখা করে না। মাকে জানিয়েছে তার সাথে দেখা হলে তার পরিনাম হবে ভয়াবহ। সন্তানকে নিষ্ঠুরতার থেকে রক্ষার্থে ফারিয়া আর স্কুলে যায় না। সন্তানের প্রিয় মুখ দেখতে মন চায় না এমন মা কী পৃথিবীতে আছে...?

ফারিয়া ঘুড়ে দাড়াঁতে চায়। এইচ.এস.সি পাশ করে আর পড়ালেখা হয়নি । তাই আবার নিজের পায়ে দাড়াঁতে পড়াশুনা আরম্ভ করে। সামান্য পড়াশুনা নিয়েই একটি ইন্যসুরেন্স কোম্পানীতে চাকুরী নেয় সে। চাকুরীর পাশাপাশি পড়াশুনা। ডিগ্রী-মার্স্টাস-এমবিএ পাশ করার পর একটি ব্যাংকে চাকুরী হয় ফারিয়ার। একসময় সময়ে আর্বতে প্রমোশন পেয়ে ব্যাংকের ম্যানাজার হয় সে। বাড়ি হয়, গাড়ি হয় কিন্তু মালিহার শূন্যতায় হৃদয় গহীনের ক্ষত যে অপূরণীয়।

বাবা-মার পিরাপিড়িতে আবার হাতে মেহেদী উঠে ফারিয়ার। ফারিয়ার জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায় রচিত হয়। ফারিয়ার জীবনের প্রথম অধ্যায়টুকু গোপন করেনি, সবই আলোচনা হয়। মালিহাকে না পাওয়ার আগের কোন সন্তান নিবে না এই শর্তে বিয়েতে রাজি হয় সে। নতুন বর তাতে রাজি হলে বিয়ের সানাই বাজেঁ। বুক ফাটা আর্তনাদ সয়ে হলুদ মঞ্চে উটে ফারিয়া।

সেই মহান পুরুষ, যার জন্য আমি পুরুষ হিসেবে গর্বিত। সেই প্রকৃত বন্ধু-প্রেমিক-স্বামী-সহযোদ্ধার নামটি স্মরণ করার পূর্বে আমি মহান আল্লাহর কাছে তার রহমত কামনা করি। সে হলে মেজবা ভাই। তার পুরো নামটি মনে নেই । ফারিয়ার বর্তমান স্বামী। আমাদের সমাজ সংসারে এমন পুরুষ পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। কেউই তার স্ত্রী-এর পূর্ব ঘটনা জেনে সমাজে সম্মানের সহিত বসবাস করতে চায় না সেখানে মেজবা ভাই ব্যতিক্রম। ভালোবাসায় নতুন অধ্যায় লিখছেন তিনি, ফারিয়া যখন বলে আমরা সুখি। সত্যিই তখন গর্ব হয়, এমন মহান পুরুষও আছে ঐসব পশুদের ভীড়ে।

মেজবা ভাইও মালিহাকে পেতে চায় । তার হৃদয়েও বাবার ভালোবাসা জন্মছে বাবা না হয়েও আর বাবা নামক পশুটার হৃদয় সত্যিই পাথর। ফারিয়া দীর্ঘ ৭ বছর হয়ে এলো মালিহার এক ফোটাঁ কথার আওয়াজ শুনেনি। একপলকের জন্য দেখা হয়নি এতো বছর হয়ে এলো্।
এখানেও মা ফারিয়া অসহায়। মালিহাকে সে যতই পাবার জন্য আইনজীবিদের মাধ্যমে আদাতলে যায় ততবারই মালিহাকে ভোগ করতে হয় বাবা নামক পশুর পশু্ত্ব আচরণের। ভয়ে, সন্তানকে অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষার্থে মা ফারিয়া আবার পিছু হটেন। এভাবে আর কতদিন..কতকাল কাটবে ফারিয়ার জীবন প্রিয় সন্তানের মুখ না দেখে। একে কি বেচেঁ থাকা কয়.....?

অনুষ্ঠানটির প্রায় ৪ ঘন্টা ব্যাপী হয়েছিল। পুরো অনুষ্ঠানে চোখের পানিতে বুক ভাসিয়েছে একজন মা। সন্তান হারানোর বেদনায় কাতর একজন হতভাগী মা। সন্তানের সেই ৪ বছর বয়সের স্মৃতি এখন তার সম্বল। মেয়ের ৪ বছরের পোশাক, পুতুল, ছবিগুলো নিয়ে এসেছিল অনুষ্ঠানে। কখন যে আমারও দুচোখে অশ্রু গড়িয়েছিল তারও ঢের পাইনি। মনের ভিতরে জেদ উঠেছিল যে, যদি ক্ষমতা থাকতো ঐ পশুকে তার পশুত্বের চরম শাস্তি দিলাম। মুক্ত করে দিতাম মমতাময়ী মা ফারিয়ার নয়নমনি মালিহাকে। এখানে কী মহান আল্লাহ-সর্বশক্তিমান, আমার মতো ক্ষমতাহীন একজন পুরুষের মতোই কিছুই করার নেই। আমিও মমতাময়ী মা ফারিয়ার মতোই অসহায় কিন্তু অসীম ক্ষমতাধর আমার মহান আল্লাহ নিশ্চুপ কেন...তার রহমত থেকে ফারিয়া-মালিহারার কেন বঞ্চিত......?

আজ মালিহার বয়স প্রায় ১৬ বছর। মালিহা অনেক বড় হয়েছে। কিন্তু মালিহার মা এখন মেয়ে ৪ বছরের স্মৃতিতে বন্দি। মালিহার জন্য, মালিহার অপেক্ষায় থেকে এখনও মমতাময়ী মা ফারিয়া সন্তানহারা আর স্বামী-বন্ধু মেজবা ভাই বাবা ডাক শুনার থেকে বঞ্চিত। মেজবা ভাই তার ব্যবসা রেখে মালিহার জন্য আদালতে যায়। আইনজীবিদের কাছে ধরনা দেয়। বাহ! কি চম্তকার রে আল্লাহ তোর খেলা। বাবা নয় অথচ সন্তানের জন্য সেকি ব্যাকুলতা। আর জন্মদায়ী বাবা হাতে বন্দি মালিহা!!

গতকাল রাত্রিতে এ ঘটনায় আমি প্রচন্ড রকমের আপসেট। যন্ত্রণায় আমারও বুকফাটাঁ অবস্থা। তাই ঘটনাটি শেয়ার করলাম, বুকের কষ্টটা লাঘবে। পাঠক আসুন আমার সবাই দোয়া করি, সেই মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে যেন একজন মমতাময়ী মাকে ক্ষমা করে তার উপর আল্লাহর বরমত বর্ষিত হোক। -আমীন
আহ্বানঃ
"যদি আমার এ লেখাটি মালিহার কোন সহপাঠি-বন্ধু-প্রতিবেশীর নজড়ে আসে, অবশ্যই তার মায়ের খাঁ-খাঁ কষ্টের বিষয়টি বলবেন। মালিহা যেন ফিরে আসে সন্তানের শূণ্যতায় অস্থির মায়ের বুকে, নয়নমনি হারা এক হতভাগী মায়ের কোলে।"


মালিহা ফিরে আসো...তোমার মায়ের বুকে। তুমি আর ছোট্টটি নও। মায়ের ভালোবাসায় সিক্ত হও তুমি মায়ের বুকে ভালোবাসার ঝড় তোল। বেদনার অশ্রু থামিয়ে ঝড়াও আনন্দাশ্রু।
তুমি যে ফারিয়া-মেজবা নয়নমনি, আদরের ধন।
৭টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×