মহাশূন্যে মানুষ কিছুটা লম্বা হয়ে যায়।কারন পৃথিবীতে অবস্তানকালে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারনে মানুষের মেরুদণ্ডসহ অন্যান্য হাড্ডিগুলো সঙ্কুচিত হয়ে থাকে। মহাশুন্যে মাধ্যাকর্ষন নেই বলে হাড্ডিগু্লো প্রসারিত অবস্তায় থাকে।
চাঁদে মানুষ যে জুতোর ছাপ রেখে এসেছে তা হয়ত মিলিয়ন বছর পরেও অবিকৃত থাকবে। কারন চাঁদে বাতাস ,বৃষ্টি, বন্যা কিছুই নেই।
নভোযানের বাথরুমের টয়লেটগুলো অনেকটা পৃথিবী্র টয়লেটের মতই , তবে বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাষণের জন্য এক্ষেএ পানি ফ্লাশ না করে বাতাসের ঘূণি ব্যবহার করা হয়।
পৃথিবীতে বসে আপনি চাঁদের পাথর স্পর্শ করতে পারবেন। ১৯৭২ সালে apollo17 - এর নভোচারীরা চাঁদ থেকে যে পাথর নিয়ে এসেছিল , তার ছোট্ট একটি টূকরো আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির" স্পেস মিউজিয়াম" এবং আরেকটি ছোট্ট টূকরা টেক্সাসের হিউস্টনের"জনসন স্পেস সেন্টার"-এ দর্শকদের স্পর্শ করার জন্য রাখা হয়েছে।