পেইড ব্লগারের এই পোস্টের লিঙ্কে দেয়া লেখাটি নীচে তুলে ধরলামঃ
এক কলেজ ফ্রেন্ড এটিএনে চাকুরী করে এবং সে এবার আইসিসি বিশ্বকাপ-২০১১ এর এটিএন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টেও কাজ করছে। গত কিছুদিন বিভিন্ন ব্লগে বিশ্বকাপের উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানের দায়িত্ব ভারতীয় প্রতিষ্ঠানকে দেয়া এবং বাংলাদেশী শিল্পীদেরকে অনুষ্ঠানে সুযোগ না দেয়া নিয়ে উত্তপ্ত অবস্থা বিরাজ করছে। সে বিষয়ে জানতে আজকে তার সাথে কথা বললাম। সে জানালো ব্যাপারটি তেমন নয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী শিল্পীদের বাদ দেয়া হলেও বসের(ড: মাহফুজুর রহমান, চেয়ারম্যান এটিএন ম্যানেজম্যান্ট) অনুরোধে উইজক্রফট বাংলাদেশী দুজন শিল্পীর ব্যাপারে গ্রীন সীগনাল প্রদান করে। সে অনুযায়ী আমাদের বস সে দু শিল্পীও অলরেডী সিলেক্ট করেছেন। একজনের নাম বলতে সে রাজী হলো। নাম শুনে আমি থ খেলাম,যদিও তাকে বুঝতে দেয়নি। তিনি হলেন আমাদের উপমহাদেশের প্রখ্যাত কন্ঠশিল্পী অবিরাম ইভার মুখ খ্যাত ইভা রহমান। তিনি বাপ্পী লাহড়ির সুরে একটি একক গান পরিবেশন করবেন বলে এখন পর্যন্ত পোগ্রাম প্লান অনুযায়ী সেট করা হয়েছে। সো বাংলাদেশ কিন্তু উদ্ভোধনী অনুষ্ঠান থেকে বিচ্ছিন্ন নয়।
সংবাদটি যদি সত্যি হয়, তবে বলতেই হবে যে এই স্বঘোষিত ডক্টর উপাধীপ্রাপ্ত জাতির বিবেকের শত্রু বেনিয়া মধ্যস্বত্বভোগী মাহফুজুর রহমান যেনবা বিশ্বকাপ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দয়া করে ভিক্ষার ঝুলি হাতে তার উইজক্রফট পিতাদের থেকে বাংলাদেশের দু’জন শিল্পীর অংশগ্রহণের অনুমতি নিশ্চিত করিয়ে (যাদের একজন আবার আমাদের উপমহাদেশের প্রখ্যাত কন্ঠশিল্পী অবিরাম ইভার মুখ ) জাতিকে উদ্ধার করেছেন। এমন বিশ্ববেহায়াকে বয়কট করুন ও মাহফুজ গং এর ৫৮ জন ঈঈঈন্ডিয়ান বেটাবেটি আনিয়ে আমাদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বারোটা বাজানোর জন্য ধিক্কার প্রকাশ করুন।