সম্প্রতি ভেজালবিরোধী অভিযান চালাতে গিয়ে হেমায়েতপুরের ঋষিপাড়ায় ভেজাল হারবাল ঔষুধ কারখানা জেনিয়া ইউনানি ল্যাবরেটরি সন্ধান পান ভ্রাম্যমাণ আদালত ।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশার নেতৃত্বে অভিযানে অংশ নেন বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) পরিদর্শক সাইদুর রহমান, র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্প কমান্ডার মেজর তারেক আজিজ আহম্মেদ, ক্যাপ্টেন মেহেদী ইমাম অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ভেজাল জুস ও পানীয় তৈরি এবং ইটের গুঁড়ো দিয়ে বিভিন্ন সিরাপ, যৌন উত্তেজক বড়ি, ক্যাপসুল তৈরির অভিযোগে জেনিয়া ইউনানি ল্যাবরেটরি সিলগালা করে দেওয়া হয়।কারখানার যন্ত্রপাতি জব্দ করার পাশাপাশি জরিমানা করা হয় দেড় লাখ টাকা।
আটক করা হয় কারখানার ব্যবস্থাপক জিন্নাহ মিয়া ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ বলে পরিচয় দেওয়া ডা. খন্দকার মামুনুর রশিদকে। কারখানার মালিক আব্দুর রশিদ পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়।
আটক মামুনুর রশিদ ভেজাল ঔষধ তৈরির বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ৮৯ প্রকারের ঔষধ তাদের কারখানায় তৈরি হয়। দীর্ঘদিন ধরে তারা এসব ঔষুধ বাজারজাতও করে আসছেন।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৯