somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চলুন, পিছনে ফিরে তাকানো যাক: ২০১০ সালের কিছু গবেষণা কল্পনালব্ধ অমোঘ বাণী:P

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এ পোস্টে আমি দেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ ও অত্যন্ত খ্যাতিমান এবং কিছু সাধারণ (এবং আমার নিজের কিছু পরিচিত) মানুষদের কিছু গবেষণালব্ধ এবং অমোঘ:P বাণী তুলে ধরলাম। একান্ত আলাপে তারা ২০১০ সাল সম্পর্কে নিজস্ব অনুভূতিগুলো আমার কাছে ব্যক্ত করেছেন। এজন্য প্রথমেই তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি (যদিও আমার এ কৃতজ্ঞতা তাদের কাছে পৌঁছানোর কোন সম্ভাবনা আছে বলে আমার মনে হয় না)।

আরো একটা বছর কেটে গেল। প্রতি বছরের শেষের দিকে আমার মনটা খারাপ থাকে। এর কারণ দুটি, প্রথমত: নতুন বছরের আগমণ মানে জীবন থেকে আরো একটা বছর চলে যাওয়া। আর দ্বিতীয়ত: অনাকাঙ্ক্ষিত ভবিষ্যতের হাতছানি।
প্রতি বছর ৩১ ডিসেম্বর রাত ১২টার পর বেশ মজার ব্যাপার ঘটে। মোবাইল-মেইল-ফেসবুক-সবখানে নতুন বছরের শুভেচ্ছা চালাচালি হয়। সবাই সবাইকে 'উইশ' করে। সবার জন্য সুন্দর-আনন্দময়-সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের কামনা করে। মূল কথা এক: Wish u a very very verrrrry happppy new yearrrrrr!
কিন্তু নতুন বছরের দিনগুলো ভাল কাটে না। এ দেশের মানুষের ভাগ্য আর অবস্থার অবনতি ঘটে। happy new year বেশি দিন 'happy' থাকে না।

২০১০ সাল চলে যাচ্ছে। ২০১১ কড়া নাড়ার আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। ২০১০ সালকে দ্বার খুলে বের করে দেওয়ার সাথে সাথে ২০১১ প্রবেশ করবে আমাদের আঙিনায়।

যাই হোক, আজাইররা প্যাঁচাল বাদ দিয়ে আমি আমার মূল বক্তব্য শুরু করছি।

গবেষণা এবং কল্পনার মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষকে আমি একটা প্রশ্ন করেছিলাম। প্রশ্নটা হল: ২০১০ সালে আপনার দৃষ্টিতে সবচে' স্মরণীয় ঘটনা কোনটি?
তারাও স্বত:স্ফূর্ততার সাথে আমাকে তাদের মতামত জানিয়েছেন।:D
চলুন, শুরু করা যাক।

প্রশ্ন: আপনার দৃষ্টিতে ২০১০ সালের সবচে' স্মরণীয় ঘটনা কোনটি?
(এ ঘটনা আপনার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, বৈশ্বিক-- যে কোন ধরনের হতে পারে)

প্রধানমন্ত্রী: জাতির জনক... বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের....স্বপ্নের দেশ....বাংলাদেশের....সরকার হিসেবে.... বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের.... সফলতার সাথে দেশ পরিচালনা, দেশের....উন্নতি ও অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করার জন্য.... দক্ষতার পরিচয় দান...... এককথায় আমাদের প্রাণের দেশ.... বাংলাদেশের মাঝে যে দিন বদলের.... ছোঁয়া লেগেছে....তাই হলো ২০১০ সালের সবচেয়ে বড় ঘটনা।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী: বিরোধী দলের ক্রমান্বয়ে বাধা ও অসহযোগিতা সত্ত্বেও সরকার দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় যে দক্ষতা ও কার্যকারিতার পরিচয়:-/ দিয়েছে--তাই ২০১০ সালের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে আমি বিশ্বাস করি।

ছাত্রলীগের "ছাত্রনেতা":-*: আমাদের সবার প্রিয়, দেশনেত্রী, দেশকন্যা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য তনয়া, শেখ হাসিনার সহযোগিতায় দেশের তৃণমূল পর্যায়ে গণতন্ত্র ও রাজনৈতিক চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে ছাত্রলীগ যে দক্ষতার;) পরিচয় দিয়েছে (অনেখ্!) তা শুধুমাত্র ২০১০ নয়, গত এক যুগের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ঘটনা। (মনে মনে: হে হে হে...! ছাত্রদলের দুলালরে যা আদর দিছি! ওহ্! হাতটা এখনো নিশপিশ করতাছে! আবার আদর দিতে পাত্তাম!)

বিরোধী দলীয় নেত্রী: ঘর আমার ঘর! মোরে করেছে পর!:((

বিরোধী দলীয় নেত্রীর ভাষণ লেখক: এই লাল গোলাপটা নিন। এখন বিজি আছি। কথা বলতে পারব না। ঘর ছাড়ার পর নেত্রীর প্রতিক্রিয়া তৈরি করছি।

সাকা চৌধুরী সাহেব: খোল খোল দ্বার, রাখিও না আর, ভেতরে বাধিয়া আমারে! :((

বিরোধী দলীয় মহাসচিব: দেশের আপামর জনসাধারণকে বহি:শক্তির কাছে জিম্মি করে এ দেশের স্বৈরাচার সরকার যে দু:শাসন চালাচ্ছে, যে স্বার্থ হাসিলের নীল নকশা তৈরি করছে, তার বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণের প্রতিবাদের ঝড় এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতি তাদের অকুন্ঠ সমর্থনই:| বিগত বছরের সবচেয়ে রিমার্খেবল ঘটনা।

ছাত্রদল: হরতাল হল গণতান্ত্রিক অধিকার। আমরা সুস্থ ধারার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী।B-)

আমির সাহেব: একজন নিষ্পাপ-নির্দোষ ও দেশপ্রেমিক মানুষকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করার সরকারি কূটনৈতিক ষড়যন্ত্রই সবচে' উল্লেখ্য ঘটনা। সরকার ভুলে যায়, যুদ্ধাপরাধী বলে কিছুই নেই। এটা মিডিয়ার সৃিষ্ট:D। যুদ্ধাপরাধী শব্দটি শুধুমাত্র সরকারের ডিকশনারিতেই খুঁজে পাওয়া যায়। ( নেপোলিয়ন-X( )

আমলা: দুদক এ দেশের অন্যতম শক্তিশালী সংস্থা যেটি আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে, উন্নয়নের পথে দুর্নীতি প্রতিরোধই সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। বর্তমান সরকার দুদককে কার্যকর করার (খাইছে! কয় কি?:-* ) জন্য যে অসাধারণ পদক্ষেপ নিয়েছে তাই আমি মনে করি দেশের প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় ঘটনা। (মনে মনে: এত দিন এট্টু ভয়ে ভয়ে ছিলাম। দুদক চাইপা ধরে নাকি আবার। এখন দুদক কি, দুদকের বাপের বাপও আমারে স্পর্শ করতে পারবে না। হা হা হা!:) )

নাজমুল হুদা: খালি ব্যান খাই! :((

এরশাদ: ভালবাসা মোরে ভিখারি করেছে...তোমারে করেছে রাণী...;)

জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ: চিচিং ফাঁক...সব খুলে যাক!:)

বারাক ওবামা: কোনটা ছেড়ে কোনটা বলি?:|

ড্যানিয়েল ভেট্টোরি: বাংলাদেশ তার অতিথিপরায়নতার এই পরিচয় দিল! :((

সাকিব আল হাসান: জিতছি জিতজি জিতছি রে!!!:)

পেপ গার্দিওলা: বেশি না, মাত্র পাঁচটা! :P

হোসে মরিনহো: বেশি না, মাত্র পাঁচটা! :((

রোনালদো: গার্দিওলারে ধাক্কাটা আরো বেশি জোরে দেয়া দরকার ছিল।X((

মেসি: ওহ্, একটুর জন্য দুইটা হ্যাট্রিক মিস।/:)

মাকসুদুল আলম: পাটের সুদিন আসবেই।

খাদ্যমন্ত্রী: মহাজোট সরকারের অন্যতম সাফল্য পাটের জিনোম সিকোয়েন্সিং। এ আবিষ্কারের কোন তুলনা হয় না।

নুরুল ইসলাম নাহিদ: পুরো দেশের শিক্ষা ব্যবস্থারই চেহারা পাল্টে গেছে। এর চেয়ে বড় ঘটনা আর কি হতে পারে?

শাহরুখ: শালা, বাংলাদেশের আতিথেয়তায় আমি মুগ্ধ!X((

বসুন্ধরার মালিক: কালো টাকাকে পত্রিকার কাগজের মতো ধবধবে সাদা কইরা ফেলাইলাম নতুন একটা পত্রিকা খুইলা!:D

জনমানুষের কথায় আসি।

কেরানি: মেয়েটারে শেষ পর্যন্ত বিয়া দিলাম।

বেকার: এক জোড়া নতুন স্যান্ডেল কিনলাম এ বছর।

মাদকাসক্ত: একদিনে সর্বোচ্চ ২১ বার- বেশি না!

নিমতলীর বাসিন্দা: কয়লা পুড়িয়ে আগুন পেয়েছি। কিন্তু জীবন্ত মানুষকে আগুনে পুড়ে কয়লা হতে দেখি নি আগে। এ বছর দেখলাম।

দুর্ঘটনায় প্রিয়জন হারানো কোন মানুষ: ..........

ইভটিজার: কান ধরে উঠবস করতে করতে কানের লতি ব্যথা হয়ে গেছে গা। /:)

আঁতেল: অতীতে না তাকিয়ে ভবিষ্যতের দিকে তাকাও। মনে রাখবে, অতীত বিগত, ভবিষ্যত অনিশ্চিত, মুক্তির দিন আজই।

ভিখারী: এক ছাহেব একদিন পাঁচশ টাহার নোট দিছিল। অবাক মারছিলাম। পাঁচশ টাহা দিয়া সদাই করতে গিয়া দেহি দোকানদার কয়, নোটটা জাল। অনেক দুখ পাইছিলাম হেইদিন।

রিকশাওয়ালা: ছোড পোলাডা গেছিল ভার্সটি এলাহকায়। ঐ সময় লাইগল ছাত্রদের গন্ডগোল। পোলা আমার ঐখানেই গেল গা। লাশখানা পাইছিলাম পরদিন। পোলাডার মুখখানা ভুলতে পারি না।

টোকাই: হেইদিন, রাস্তায় কাগজ তোকাইতাছিলাম। হটাৎ দেহি, একখান পঞ্চাশ টেহার নুট। ঐডা দিয়া আইসক্রিম খাইছিলাম। অনেক মজা লাগছিল।

সাধারণ ছাত্র: কোথায় পালাই! ছাত্রলীগ আসতাছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক: দক্ষতা আর অ্যাকিউরেসি দ্বারা অবশেষে প্রমোশন পেলাম। (হিপ হিপ হুরররে! মামার জয় হোক। নাইলে কি আর পাইতাম!)

সংস্কৃতিমনা তরুণী: ওহ্, শ্যাহরুখ! হাউ সুইট এন্ড রকিং ইউ আর!

সিরিয়াল সচেতন বাঙালী নারী: রণবীরের সাথে টনবীরের বিয়ে।:PX(

সরকারি অফিসার: যাক, ২০১০ সালে দেশের সরকারি অফিসগুলোতে আবার গতিশীলতার সূচনা ঘটেছে যা আসলেই বেশ অসাধারণ একটা ব্যাপার। (মনে মনে: হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম। বিরোধী দল লাইনে আসছে শেষ পর্যন্ত। হরতালের মাগনা ছুটি গুলা আবার পাওয়া যাইব)।

পরিচিত কিছু বন্ধু-সহকর্মী-ছোটভাইয়ের কথা:

সাকিব হাসান: বোম মাইরা লাভ আছে মিয়া? হুদাই প্যাঁচাল।

সাইফ জুনায়েদ: জাইনতাম না, এখন জাইঞ্ছি। কর্ণফুলী ব্রিজ এবং একদল ছিটগ্রস্ত তরুণের অসাধারণ ঘটনাই ২০১০ সালের সবচেয়ে বড় ঘটনা।

রিয়াদ আধুলি: কথা না কইয়া বল, তোর এই মোবাইলটা বেচবি?

মঈন মাহমুদ: বেলতলায় আমার গমণ। সিদ্ধান্তে আসলাম, ন্যাড়া বেলতলায় একবারই যায়। পরেরবার যায় হেলমেট পইড়া।

ফারহান চৌধুরী: কাল হো না হো আর হাম তুম- এ দুটো অসাধারণ মুভি দেখলাম। তুলনা হয় না।

মাহমুদ তাহসিন: তার সাথে ফেবু ফ্রেন্ডশিপ

সামি ইমতিয়াজ: প্রশ্নটা এতটা সুবিধার না। মানুষের জীবনে তো অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনাই ঘটে। কোনটা বাদ দিয়া কোনটা বলব? .....ঐ চ্যাটটা বোধহয় বিশেষ কিছু...

চৌধুরী রাজি: বোধশক্তির আগমণে আমি পুনর্জাগ্রত। এটাই সবচেয়ে বড় ঘটনা ২০১০ সালে আমার জন্য।

হামিদুর রহমান: ওয়ারিদের থুক্কু এয়ারটেলের ফ্রি এস এম এস প্যাকেজ! ;)

জামিল চৌধুরী: ইটস কমপলিকেটে......সবাই তাজমহল পায় না, শুধু এর সৌন্দর্যটা উপভোগ করে। আমিও তেমনি....

ইকবাল জাওয়াদ: হা হা হা! হি হি হি!! :)

শান্তনু প্রকাশ: বিরক্ত করবি না কইলাম!

অতনু রায়: ২০১০ সালটা আসলে....পরে বলতিছি, একটা কল আসছে....

অরূপ গোলবার: রাতে আকাশে কেবল রাত জাগা তারারা থাকে!

বাপ্পা বিশ্বাস: ঋষির বিপরীত লিঙ্গ কি ঋষা?

সুলতান মাহমুদ: চলে গেছ তাতে কি....ভালবেসে মরেছি....


অনেক কিছুই বাদ গিয়েছে। আর লিখতে ইচ্ছে করছে না। এখানেই শেষ...



পরিচিত এবং প্রিয় ব্লগারদের এ প্রশ্নটা করে গেলাম। মন্তব্যের মাধ্যমে এ জরিপ আরো সমৃদ্ধ হবে...
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৭
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গাজার যুদ্ধ কতদিন চলবে?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৮ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার আগে মহাবিপদে ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু৷ এক বছর ধরে ইসরায়েলিরা তার পদত্যাগের দাবিতে তীব্র বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন৷ আন্দোলনে তার সরকারের অবস্থা টালমাটাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্যামুয়েল ব্যাকেট এর ‘এন্ডগেম’ | Endgame By Samuel Beckett নিয়ে বাংলা ভাষায় আলোচনা

লিখেছেন জাহিদ অনিক, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮



এন্ডগেম/ইন্ডগেইম/এন্ডগেইম- যে নামেই ডাকা হোক না কেনও, মূলত একটাই নাটক স্যামুয়েল ব্যাকেটের Endgame. একদম আক্ষরিক অনুবাদ করলে বাংলা অর্থ হয়- শেষ খেলা। এটি একটা এক অঙ্কের নাটক; অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রায় ১০ বছর পর হাতে নিলাম কলম

লিখেছেন হিমচরি, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জুলাই ২০১৪ সালে লাস্ট ব্লগ লিখেছিলাম!
প্রায় ১০ বছর পর আজ আপনাদের মাঝে আবার যোগ দিলাম। খুব মিস করেছি, এই সামুকে!! ইতিমধ্যে অনেক চড়াই উৎরায় পার হয়েছে! আশা করি, সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×