এর আগে জামাতের রাজাকার কামরুজ্জামান ও কাদের মোল্লাকে গ্রেফতার করা হলেও তাদের ওপর নির্যাতনের কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। (যা মানবাধিকারের লঙ্ঘন)
এছাড়া ওই দুই রাজাকারের জন্য আদালত/সরকার প্রথম শ্রেণীর কারাগারে থাকার ব্যবস্থা করেছে। আহা কী মজা!
Click This Link
তাদের গ্রেফতার না করতে আদালতের নির্দেশও অমান্য করা হয়েছে। (এটা এই আমলে স্বাভাবিক ব্যাপার)
অন্যদিকে আমরা দেখলাম, সাকা চৌধুরীকে গ্রেফতার করে তার ওপর মানবতা বিরোধী নির্যাতন চালানো হলো।
আর মজার বিষয় হলো সাকাকে যুদ্ধাপরাধের মামলায় গ্রেফতার করা হয়নি। তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে গাড়ি পোড়ানো মামলায়। হা হাহ!
কামরুজ্জামান ও কাদের মোল্লা জামাতের তাই তাদের আদর আপ্যায়ন বেশি। সাকা বিএনপির তাই মার শালারে। এটাই কি সরকারের বর্তমান অবস্থান মনে হচ্ছে না?
এভাবে বিতর্কিত হলে, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিষয়গুলো ছড়িয়ে পড়বে। আর তা হলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে না। এটাই চায় আওয়ামী লীগ। এই তো সত্য।
আর তাছাড়া দেশের এক নম্বর রাজাকার গোলঅম আজমকে সরকার এতদিনও গ্রেফতার করছে না। এর মানে কী?
আইনমন্ত্রী কয়েছেন, ‘যৃদ্ধাপরীদের বিচারে আইনী জটিলতা দেখা দিয়েছে।’
ভালো কথা। এই জটিলতা সৃষ্টির পেছনে যে আওয়মী লীগই দায়ি তা আর ব্যাখ্যা করে বলতে হবে না। দেশেল মানুষ, এরই মধ্যে জানতে শুরু করেছে।
সাকাকে গ্রেফতার করে হাসিনা বিজয়ের দিনে একাট চমক দিলেন। চমকবাজ নেত্রী! বাহবা!
আ. লীগের লোকজন কইতেছে, বিজয়ের আনন্দের নাকি দ্যাশের মানুষ হাবুডুবু খেয়েছে। আমরাও দেখলাম রাস্তা-ঘাটে খালি আনন্দ আর আনন্দ ছড়াছড়ি। লোকজন বস্তায় ভরে ভরে অনন্দ নিয়অ ঘরে ফিরতেছে। বস্তার গায়ে লেখা 'মেড বাই অওয়ামী লীগ'।
হা হা হা ...