তাই বলে ১১ তলা থেকে ঝাপ দিয়ে পড়ে মরে যায়। আর একটি ছেলে বললো “ ঝাপ দিয়ে মরলে সঙ্গে সঙ্গে মরে যাবে। আর আগুনে পুড়ে মারা গেলে ২০/৩০ মিনিটে পুড়ে পুড়ে মরবো। পুড়ে মরলে দুনিয়া ২০ মিনিট বেশি বেঁচে থাকা যাবে। তুমি ঝাপ দাও দিয়ে মরো গিয়ে। আমি দেখি কি করা যায়।” বলে ছেলে শ্রমিকটি থেকে যায়। কিছুক্ষন ছেলে শ্রমিকটি গরম ফ্লোরে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকে। এক সময় উদ্ধারকারীরা একটি বড়ো কাপড় নিক্ষেপ মকরে সেই কাপড় বেঁধে নিচে নেমে আসে। সেই শ্রমিকটির হাত ছিলে যায়, মাজা ভেঙ্গে যায়।
একখন চিকিৎসাধীন। তার চোখেরর সামনে ঝাপ দিয়ে মেয়েগুলোর মরা। ফ্লোরে তালা লাগানোর জন্য নামতে না পারার কষ্ট একেবারে জম দূতের সাথে দেখা করা যেন। মৃত্যুদের সাথে মোলাকাত করার কিছু ‘গল্প’ হয়তো শ্রমিক আওয়াজের কাছে শোনা যেতে পারে ২১ ডিসেম্বর।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩০