somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হাফ ডজন জোকস্........................ :D :D :D :D :D :D :D

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কি খবর বন্ধুরা ? ভালো আছেনতো ? ২/১ দিনে কি কোনো জোকস্ টোকস্ পড়েছেন কি ? অবশ্য পড়লেও কোনো অসুবিধা নাই। আর না পড়লেও নাই। কারন, এখন আমি হাফ ডজন জোকস্ পোষ্ট করবো। অনেকের কমন পরে যেতে পারে। তবে দয়া করে কেউ গালী দিবেন না। মাগার মাইনাস দিলে কোনো অসুবিধা নাই।

কি, রেডি তো ?

তাহলে শুরু হোক,

৩............. ২..............১...............ভুমমম..............



:D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D




:-B কোন এক অফিসের এক পাঞ্জাবী কেরানী সদা সর্বদাই মালিকের ভয়ে তটস্থ হয়ে থাকতো। একদিন সে তার এক সহকর্মীকে বললো, ভাই আজ শরীরটা বড় খারাপ লাগছে, বোধ হয় অসূখ করেছে। জবাবে তার সহকর্মী বললো, বাড়ি গিয়ে শুয়ে থাকুন।
- ওরে বাবা তা পারবোনা।
- কেন ?
- মালিক যদি দেখে আমি অফিসে নাই, তাহলে চাকরী থেকে বরখাস্ত করবে।
- বোকামী করোনা, আরে মালিক তো আজ অফিসেই আসেনি।
শেষ পর্যন্ত সে সহকর্মীর কথা বিশ্বাস করে বাড়ি গেল। বাড়ি গিয়ে জানালায় উঁকি দিয়ে দেখে যে, তার স্ত্রীর সাথে অফিসের বস হাসি-মস্করায় মগ্ন। তাই দেখে এক ছুটে সে অফিসে ফিরে এসে তার সহকর্মীকে তীরস্কার করে বললো, তুমিতো খুব হিতৈষী বন্ধু দেখছি।
বন্ধু বললো, কেন কি হয়েছে ?
সে বললো, তোমার কথা শুনে বাড়ির ভিতরে ঢুকলে হয়েছিলো আরকি। আর একটু হলেই বসের হাতে ধরা পরে যেতাম।


:-B অফিসের ম্যানেজার তার নতূন সেক্রেটারীকে বললো, আমি এখন জরুরী মিটিং-এ ব্যস্ত থাকব। কোনো ফোন এলে পরে করতে বলবে।
সেক্রেটারীঃ জরুরী কথা থাকলে ?
ম্যানেজারঃ যে কথাই হোক তুমি স্রেফ না বলে দেবে। বলবে, অমন কথা সবাই বলে। যাই হোক আমি আর কথা বাড়াতে চাইনা। যা বলছি মনে থাকে যেন। বলবে, অমন কথা সবাই বলে।
ম্যানেজার যেতেই সেক্রেটারী ফোন রিসিভ করতে লাগলো এবং সবাইকে না করতে থাকলো।
এ সময় এক ভদ্র মহিলা ফোন করলে সেক্রেটারী লাইন দিতে না চাওয়ায় ওপাশ থেকে ভদ্র মহিলা, জরুরী, ভীষন জরুরী কথা ইত্যাদি বলেও সেক্রেটারীর মন গলাতে না পেরে শেষে বলেই ফেললো, আমি তার স্ত্রী কথা বলছি।
সেক্রেটারী তখন অধৈর্য কন্ঠে বললো, অমন কথা সবাই বলে।


:-B প্রতি রোববার বেলা ১১টার দিকে হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে একই বিছানায় একজন করে রোগী মারা যাচ্ছে দেখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বেশ চিন্তায় পড়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য বিদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ দল নিয়ে আসা হয়েছে। পরবর্তী রোববার বেলা ১১টার আগেই সব চিকিৎসক, নার্স ও বিদেশি বিশেষজ্ঞরা নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ওই বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন। কী ঘটে তাই দেখার জন্য। একটু পরই নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পার্টটাইম ঝাড়ুদার এক সর্দার হুট করে ওই কক্ষে ঢুকে পড়লেন। তারপর ওই বিছানার রোগীর লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের প্লাগটি খুলে দিয়ে নিজের মুঠোফোনটি চার্জে লাগিয়ে দিলেন। ‘এটা কী করলে তুমি?’ বললেন উত্তেজিত চিকিৎসক।
‘কেন স্যার, আমি তো প্রতি রোববারই এই বেডেই মোবাইল চার্জ দিই। কেন স্যার, কোনো সমস্যা?’—সর্দারজির জবাব


:-B এক ভদ্রলোক জুয়েলারির দোকানে গিয়ে প্রেমিকাকে উপহার দেওয়ার জন্য সবচেয়ে দামি ব্রেসলেট চাইলেন।
দোকানদার বললেন, ‘স্যার, ব্রেসলেটে কি আপনার প্রেমিকার নাম খোদাই করে নেবেন?’
ভদ্রলোক কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললেন, ‘না, তার দরকার নেই। তার চেয়ে বরং লিখে দেন, তুমিই আমার প্রথম এবং একমাত্র প্রেম।’
দোকানদার বললেন, ‘স্যার, আপনি আসলেই খুব রোমান্টিক।’
এবারে ওই ভদ্রলোক বললেন, ‘এখানে আসলে রোমান্টিকতার কিছু নেই, পুরোটাই প্রাকটিক্যাল। যদি তার সঙ্গে আমার ছাড়াছাড়ি হয়, তাহলে ব্রেসলেটটি আমি অন্য কোথাও ব্যবহার করতে পারব।’


:-B পিয়েরে সবে বিয়ে করেছে। নতুন বউ নিয়ে সে খুবই খুশি। কিন্তু তার বন্ধুটি ছিল অন্য ধাঁচের। বিয়েটিয়ে সে একেবারেই পছন্দ করত না। মেয়েরা অবিশ্বাসী—এ রকম একটা বাজে ধারণা ছিল তার।
বন্ধু একদিন পিয়েরেকে একা পেয়ে সেই কথাটা তুলল।
‘বিয়েটা যখন করেই ফেলেছ, তখন আর এ নিয়ে কিছু বলার নেই আমার। তবে ওই বিষ গেলার আগে একটু যদি জিজ্ঞেস করতে, কিছুতেই সায় দিতাম না, বুঝলে।’
‘তাই নাকি! তা বিয়ে সম্পর্কে বন্ধুর এই ক্ষোভের কারণ দয়া করে জানতে পারি?’ পিয়েরের গলায় কৌতুক ঝরে পড়ে।
‘আমার আপত্তি হলো মেয়েদের ওই কান-পাতলা স্বভাব নিয়ে। তোমার পেটে যদি সত্যি কোনো গোপন কথা থাকে, খবরদার ভুলেও বউকে বলবে না। বলেছ কি নির্ঘাত হাটে হাঁড়ি ভেঙে তোমার বারোটা বাজিয়ে দেবে।’
পিয়েরে বন্ধুর কথায় হো হো করে হেসে উঠল—‘খাসা বলেছ তো কথাটা। কিন্তু শোনো, অন্যের কথা জানি না। আমার বউয়ের কান থেকে যে কথা সরে না তা আমি হলফ করে বলতে পারি।’
আসলে বন্ধুর ওই সন্দেহজনক কথাটা খুব লেগেছিল পিয়েরের মনে। মেয়ে মানেই যে সব পেট-আলগা, বন্ধুর এই ধারণা ভেঙে দেওয়ার জন্য সে ব্যস্ত হয়ে পড়ল।
রাতে পিয়েরে ঘুমাতে গেল বউকে নিয়ে। সে অপেক্ষা করতে লাগল কখন বউ ঘুমায়। একটু পরই নাক ডাকার আওয়াজ পাওয়া গেল। পিয়েরে চুপিচুপি খাট থেকে নেমে একটা ডিম নিয়ে এল রান্নাঘর থেকে। ডিমটা কোলের কাছে রেখে আবার সে যথাস্থানে শুয়ে পড়ল।
একটু পরই পিয়েরে তড়িঘড়ি ধাক্কা দিল বউকে—
‘এই শুনেছ, একটা আজব কাণ্ড ঘটেছে এই মাত্তর। তুমি হয়তো বিশ্বাস করবে না। কিন্তু মাইরি বলছি, সত্যি সত্যি আমি একটা ডিম পেড়েছি।’
‘ডিম পেড়েছ! যাও গুল দিচ্ছ।’
পিয়েরে ঘটনা প্রমাণের জন্য ডিমটা বের করে তাকে দেখাল।
‘সত্যি বলছ তো? কী অবাক কাণ্ড না?’ বউ সবিস্ময়ে মাথা নাড়ে।
‘তা তো বটেই। কিন্তু খোদার কসম এটা কিন্তু কাউকে বলবে না। প্রতিবেশীরা জানতে পারলে খুব হাসাহাসির ব্যাপার হয়ে যাবে। ওরা ভাববে আমি হয়তো মানুষ না, মুরগি।’
বউ স্বামীর মাথায় হাত দিয়ে কিরে কাটল। না, এ জন্মে কাউকেই সে বলবে না এ কথা। কিন্তু ভেতরে ভেতরে সে খুব অস্থির হয়ে পড়ছিল। তার চোখ কিছুতেই এক হচ্ছিল না উত্তেজনায়। কখন সকাল হলে গোপন কথাটা বান্ধবীর কানে দেবে এই ভাবনায় সে মশগুল হয়ে গেল।
সকালের আলো ফুটতে না ফুটতেই সে ভোঁ দৌড়ে এল বান্ধবীর কাছে।
‘এই শোন, শোন, ভীষণ একটা গোপন কথা তোকে বলছি। খবরদার! কাউকে বলিসনে যেন। জানিস, গত রাতে না আমার স্বামী একটা ডিম পেড়েছে।’
বান্ধবী চোখ কপালে তুলে বলল, ‘বলিস কী! তোর স্বামী ডিম পেড়েছে? চালাকির আর জায়গা পাসনে।’
বান্ধবীর সন্দেহ ভাঙানোর জন্য সে ডিমটা দেখিয়ে বলল, ‘এবার বিশ্বাস হলো তো? কিন্তু দোহাই তোর, এ কথা ঘুণাক্ষরেও কাউকে বলিসনে। তাহলে ও খুব রেগে যাবে আমার ওপর। কী, কথা দিচ্ছিস তো?’
‘মাথা খারাপ। আমি কিচ্ছু বলব না।’ মুখে এ রকম আশ্বাস দিলেও কথাটা অন্য এক বান্ধবীকে বলার জন্য তার পেট ফেঁপে উঠছিল।
‘এই শুনেছিস, আমার বান্ধবীর স্বামী পিয়েরে গত রাতে দুটি ডিম পেড়েছে। কী, বিশ্বাস হচ্ছে না?’ বান্ধবীর কানে কথাটা উগরে দিয়েই তার শান্তি।
‘অসম্ভব’। অবিশ্বাসে মাথা নাড়ল বান্ধবী।
‘সত্যি, বিশ্বাস কর, একটুও মিথ্যা বলছি না। পিয়েরের বউ আমাকে ডিম পর্যন্ত দেখিয়েছে। কিন্তু এ কথা কাউকে বলিসনে, ভাই। ও শুনতে পেলে খুব মাইন্ড করবে।’
‘না, না, প্রমিজ করছি, কাউকে বলব না।’ কিন্তু বলতে শুধু দেরি, সে দ্রুত অন্য এক বান্ধবীর কানে তুলে দিল কথাটা। সে বলল আরেকজনকে। এভাবে নানা কান ঘুরে ডিমের সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়ে গেল। শেষ পর্যন্ত শহরময় চাউর হয়ে গেল পিয়েরের ‘ডিম-প্রসবের’ কাহিনি।
তাকে নিয়ে চারদিকে এত যে আলোচনার ঝড় বইছে তার কিছুই জানত না পিয়েরে। এমনকি বিকেলে যখন বিয়েবিরুদ্ধ বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলো তখনো সে আশ্বস্ত ছিল স্ত্রী ডিমের ব্যাপারটা পুরোপুরি গোপন রেখেছে ভেবে।
পিয়েরে গলায় একটু গর্বের টান মিশিয়ে বন্ধুকে বলল, ‘এই যে নারীবিদ্বেষী, গত রাতে আমি একটা গোপন কথা স্ত্রীকে বলেছি। বল তো সেই কথাটা কী? না পারলে অবশ্য আমিই বলে দেব।’
বন্ধু মুচকি হেসে বলল, ‘দোস্ত, তুমি তোমার বউকে কী বলেছ না বলেছ তা আমি জানি না। কিন্তু একটু আগে শুনলাম, তুমি নাকি পাঁচ ডজন ডিম পেড়েছ, তা কি ঠিক?’


:-B একটা বারে এক বুড়ো কাউবয় বসে আছে, পুরো কাউবয় সাজে। এক তরুণী এসে তার পাশে বসলো।

‘তুমি কী সত্যিই একজন কাউবয়?’ জিজ্ঞেস করলো সে।

কাউবয় বললো, ‘আসলে, আমি আমার সারাজীবন কাটিয়েছি খামারে। গরু পেলে বড় করেছি, বুনো ঘোড়া পোষ মানিয়েছি, ভাঙা বেড়া সারিয়েছি … মনে হয় আমি একজন কাউবয়।’ একটু থেমে জিজ্ঞেস করলো সে, ‘তা, তুমি কী করো?’

তরুণী উত্তর দিলো, ‘আমি একজন লেসবিয়ান। সারাদিন আমি মেয়েদের চিন্তা করি। ঘুম থেকে উঠেই আমি মেয়েদের নিয়ে ভাবি। আমি যখন খাই, টিভি দেখি, ব্যায়াম করি, তখনও আমি মেয়েদের কথা ভাবি।’ এ কথা বলে মেয়েটা ড্রিঙ্ক শেষ করে উঠে চলে গেলো।

একটু পর আরেকটা মেয়ে এসে বসলো কাউবয়ের পাশে।

‘হাই, তুমি কি সত্যিই একজন কাউবয়?’ জিজ্ঞেস করলো মেয়েটা।

কাউবয় বিষণ্ন মুখে বললো, ‘আমি তো সারাটা জীবন তা-ই জানতাম, কিন্তু একটু আগে টের পেয়েছি, আমি আসলে একজন লেসবিয়ান।’



:D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D :D





কি, নিশ্চই ভালো লাগেনি ?

____________________________________________



বিঃ দ্রঃ সবগুলোই ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত।

সর্বশেষ এডিট : ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

---অভিনন্দন চট্টগ্রামের বাবর আলী পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ী---

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫





পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন বাবর আলী। আজ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।

রোববার বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমাধান দিন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১




সকালে কন্যা বলল তার কলিগরা ছবি দিচ্ছে রিকশাবিহীন রাস্তায় শিশু আর গার্জেনরা পায়ে হেটে যাচ্ছে । একটু বাদেই আবাসিক মোড় থেকে মিছিলের আওয়াজ । আজ রিকশাযাত্রীদের বেশ দুর্ভোগ পোয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×