গত দুই দিন শেয়ার বাজার এ ব্যাপক অস্থিরতা বিরাজ করছে।এই দরপতনে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা ভীতি ছড়ালেও বিশ্লেষক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবং বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিনিয়োগকারীদের হতাশ বা ভীত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। টানা কয়েক দিনের দরবৃদ্ধির ফলে সাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক উভয় শ্রেণীর বিনিয়োগকারীর মধ্যে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। এসব কারণে দিনের একপর্যায়ে বাজারে শেয়ারের ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতা বেড়ে যায়।ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ব্রোকারেজ হাউসের তুলনায় মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর শেয়ার বিক্রির চাপ বেশি ছিল। সেই
সঙ্গে বিক্রির চাপ ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনা প্রতিষ্ঠানগুলোরও।
আজ শেয়ারের দরপতনের খবরে রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
ঢাকার পুঁজিবাজারে গত ৫ ডিসেম্বর দিনের লেনদেনে নতুন রেকর্ড হওয়ার দুই দিনের মাথায় এ ঘটনা ঘটলো।গত ৫ ডিসেম্বর ঢাকার পুঁজিবাজারে দিন শেষে মোট লেনদেন দাঁড়ায় ৩ হাজার ২৪৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। যা আগের যে কোনো দিনের চেয়ে ছিলো বেশি।
শেষের দিকে বাজার কিছুটা চাঙ্গা ভাব শুরু হয়েছে।তাই বিনিয়োগকারীরা আতংকিত না হয়ে ধৈর্য্য ধরুন।