somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার পরানের বউ কেন দ্বিচারিণী ?

২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিয়ে ২/৩ টা করলেও প্রথমটার কথা ভুলা যায়না- ভুলতে পারেনা কেউ শত চেষ্টাতেও। সর্বশেষ বিয়েটার কষ্টের ক্ষতটা শুকাচ্ছেনা কিছুতেই। তাই একটু মলম-পাওডার মাখার ব্যর্থ চেষ্টা আরকী !

সু...। থাক্ নামটা নাহয় নাইবা বল্লাম। ঘরের কথা পরকে জানাতে মানা। পেশাগত কারণে দশ গেরামে মায়-মাতুব্বরী করে খেতে হয় আমাকে। গাঁও-গেরামে মোল্লাগিরী করতে গিয়েই তার সাথে পরিচয়টা। এখানেই, এই নেটেই। পরিচয়ের প্রথম প্রহরেই শুভ কাজটা শেষ হয়।

প্রথম দিকে নেটেই খুনসুটি। ক’দিন পর হঠাৎ আগে তারই ফোন। এর পর থেকেই ফোনে, নেটে, মুঠো বার্তায় ঘন্টার পর ঘন্টা চলতে থাকে ... ... ...। শীত রাতে রুমের ছাদে ঠক ঠক করে কাঁপতে কাঁপতেফোনে ... ... ... আহা ! সে কী রোমাঞ্চকর কথাবার্তা ! ক্লাস করতে গিয়ে স্যারের সামনে বসেই ... ... ...। আহা কত মাখামাখি, কত নির্জনে, আড়ালে- আবডালে গিয়ে ফোন কল ... ... ...। কত উপহার আদান-প্রদান। একমত বেশ সুখেই কাটছিল আমাদের স্বর্গীয় সংসারের দিনগুলি। দু’জন দু’জনের প্রতি সে কী শেয়ারিং-কেয়ারিং। সব বলতে গেলে ব্লগের পাতা ভরে যাবে।

দেশের কাজে, দশের কাজে থুক্কু ফাউ কাজে বেশীর ভাগ সময়ই আমাকে বাইরে থাকতে হয়- ব্যস্ত থাকতে হয়। লক্ষ্যকরি তার মধ্যে শেয়ারিং, কেয়ারিং ভাবটা আর আগের মতো নাই। আগে যেমন- ঘুম থেকে উঠেই মেসেজ পেতাম, তার ক্লাসে যাওয়ার সময় শুনতাম “এ্যই আমি ক্লাসে যাচ্ছি”, ক্লাস থেকেই মেসেজ পেতাম “এই স্যারের ক্লাস ভাল্লাগছেনা” ইত্যাদি ইত্যাদি। এখন আর সেই আকর্ষণটা নাই। আমি কিঞ্চিত অন্য ভাবনায় ডুবে যাই।

আগেই বলে রাখি। ওর সাথে পরিচয়ের আগে থেকেই একজনের সাথে প্রেমের সম্পর্ক আছে। সে আরেক মহাপ্রেম। প্রেমিকার চেহারাটা দেখতে যুঁতসই না। খাটো। প্রেমের সাক্ষী অর্ক। এর সবই বউ জানে। প্রেমিকার সাথে বউ কথাও বলেছে। ইদানিং সম্পর্কটা ভালো যাচ্ছেনা। আর এ সুযোগটাই সে হয়তো কাজে লাগিয়েছে যথাযথ ভাবে।

আমার প্রতি তার উদাসীনতার কারণ কী ? প্রায়ই খেয়াল করেছি- কথা বলার সময় সে বেশীরভাগই অন্যমনস্ক থাকে। আমার কথার কোন গুরুত্বই নাই তার কাছে। সে রবীন্দ্র আর আমি নজরুল ভক্ত বলেই কি না, কে জানে ? সাত-পাঁচ ভেবে উদাসীনতার কারণ উদ্ধারে ভগ্নমনোরথে একদিন একটু গুগলী চালালাম। ধারনার ধার শানীত হলো। কারণ কিছু একটা পেলাম। সন্দেহের কুজ্ঝটীকার তিমির কাটাতে তাকে সরাসরিই জিজ্ঞেস করলাম। বউ আমার জবাব দিলো- “Never Trust A Girl, Even Me”. মোটামুটি আশ্বস্ত হলাম। বউয়ের নজর অন্যদিকে আছে।

দশ গেরামের মোড়ল আমি। কত ধরনের লোকজনের সাথে উঠবস আমার। মান ইজ্জতের ভয়তো আমার থাকতেই পারে। তবুও তা রক্ষা করে, ভাবলাম দেখিনা একটু চেষ্টা করে বউটাকে ফেরানো যায় কী না। তাকে বল্লাম, দেখ তোমার জন্য আমার প্রেম-প্রেমিকা কিচ্ছুনা আমি সব ছেড়ে দিচ্ছি তুমি পথে আস। তুমি ছাড়া আমার আর কেউ নেই- থাকবেওনা। না, সে ফিরবেনা। হতাশ আমি। মনটা কাঁচের টুকরার ন্যায় ভেঙ্গে গেল ঝনাৎ করে। তার ফেরার আশা ছেড়ে দিলাম।

লজিং মাস্টারের সাথে বউয়ের খুব ভাব। মাস্টারের নাম- মাঘপরবর্তী ওরফে পূর্বচৈত্র। সখ্যতা পূর্ব থেকেই। আমি তা জানি। তাদের সখ্যতা কিছুটা হলেও পীড়া দেয় আমাকে। এবার একটু আগ্রহ হলো বউয়ের দিকে নজর দে’য়ার। বউকে ভীষণ ভালোবাসি তাই। তাই কখনোও চাইনা তার খারাপ কিছু একটা হোক।

গরু আমার গোয়ালেই থাকে, ঘাস খায় অন্যের ক্ষেতে।
বউ আমাকে অনেক ভালোবাসে তা বোঝানের জন্য সে আমাকে দেখায় আমাকে ছাড়া সে কিচ্ছু বোঝেনা। কিন্তু সখ্যতা তার অন্যজনের সাথে। আমাকে ছাড়া সে চা’ও খাবেনা। যেখানেই যাক আমাকে নিয়ে যেতে চায়। আমি মাঝে মধ্যে রাজীও হই কিন্তু যাওয়া হয়না। আমি তাকে অন্ধের মতোই বিশ্বাস করি। এখনোও করি। কারন সে আমার কাছে কখনো মিথ্যা কথা বলেনা বলেই জানি।
কিন্তু কাল রাতের ঘটনায় আমার সেই বিশ্বাসে চিড় ধরিয়ে দিল। আমি আর আমি নেই, আমার মধ্যে নেই।

সন্ধ্যার পর পরই বউ হঠাৎ বলে উঠল-
আমি টয়লেটে যাব। হারিকেনটা নিয়ে আমার সাথে আসোতো।
আমি একটু হতচকিয়ে গেলাম ! ব্যপার কী ? এই সন্ধ্যাবেলাতেই আমাকে ... ... ...। আড়মোড়া ভেঙ্গে চল্লাম তার পিছু পিছু। টয়লেটের কাছাকাছি আসতেই বল্লাম-
তুমি একটু দাঁড়াও আমি আগে ঘুরে আসি।
ওমা ! সে কিছুতেই যেতে দিবেনা, টয়লেটে ঢুকতে দেবেনা। বলে কীনা তুমি বাইরে কোথাও যাও।
একি ! মর জ্বালা ! টয়লেট থাকতে বাইরে কেন ?
বল্লাম-
আচ্ছা, তুমি আগে ঘুরে আস পরে আমি যাই।
সে বলে আমার আসতে দেরী হবে, তুমি বাইরে সেরে নাও।
আচ্ছা। বলে দাঁড়িয়ে রইলাম হারিকেন হাতে, বউয়ের পাহারায়। বেশ ক্ষণ পর বউ ফিরে আসলো। এবার আমার পালা। টয়লেটের দরজা খুলতেই চোখ ছানাবড়া। একি ! তুমি এখানে কেন, এই অসময়ে ? এতক্ষণ তুমি কোথায় ছিলে?
না, না, মানে, মানে ... ... ...
বুঝেছি। তোমার ঘরে যাও।
বউকে বললাম- তুমি তাহলে গাছেরটাও খাও, আবার নিচেরটাও কুড়াও ?

টয়লেট সারা হলোনা। লজ্জায় আমার মাথা কাটা। লজিং মাস্টারের সাথে আগেই কথা ছিল এই সময়ে সে যেন টয়লেটে বসে থাকে। আর আমার কাছে সাধু, সাবিত্রী সাজতে বউ আমাকে হারিকেন হাতে দাঁড় করিয়ে রেখেছে তারই পাহারায়। এমন বউকে নিয়ে কী করি বলুনতো ? একেবারে হাতেনাতে ধরা।

তাইতো বলি বউ আমার কেন এত লজিং মাস্টারের গুণগান গায়। খায় দায় হাজী সাবেরটা, ডিউটি করে অন্যের বাড়ী।
বউ বলে-
মাস্টারকে আমার সব বলেছে, কিন্তু আমি মাস্টারের কিছুই জানিনা।
বউ নিজেই মাস্টারের সাথে দেখা করতে চাইলেও সে দেখা করেনা।
মাস্টারের সাথে তার নাকী মাত্র কয়েকদিন কথা হয়েছে।
তারা দু’জনেই রবীন্দ্র ভক্ত।
তাই তারা ভালো বন্ধুও।
আর তাই বউ তার জীবনের অনেক অধিকার মাস্টারকে দিয়ে রেখেছে।
মাস্টার নাকী কীসব চ্যাটিং করেনা- করতে চায়না।

আমি নাকী বুড়ো হয়ে গেছি। তাই একদিন বলেই দিলাম-
বউ তোমার Lifestyle এর জন্য মাস্টারের মতো লোকদের তোমার ভীষণ প্রয়োজন। কারন আমার পরিচয় দিতে তুমি লজ্জা, Guilty ফিল করো।

বউ আমি তোমার জন্য সব কিছু ত্যাগ করতে রাজী আছি। আমারওতো মান সম্মান আছে, নাকী ? তুমি পথে ফিরে আস। অনেক বোঝানের পর বললাম-
বলো এর জন্য আমাকে কী করতে হবে।
বউ কিছুক্ষণ ভেবে বলল- আচ্ছা আমি ভালো হয়ে যাব। পথে ফিরে আসব।
বললাম- আচ্ছা, খুউব ভালো কথা, আমি খুশী হলাম।
বউ বলে- তবে একটা শর্ত আছে। তোমাকে একটা পরীক্ষা দিতে হবে।
সংশয়ে পড়ে গেলাম-
ভালো হবে আমার বউ, আর পরীক্ষা দিতে হবে আমাকে ?
যাক্, নিজের ইজ্জতের কথা, বউয়ের কথা ভেবে রাজী হলাম। আমি তোমার সব শর্ত মানবো-
কী শর্ত তোমার ?
বউ বলছে- ছোট্ট একটা কাজ, তোমার জন্য একটু কঠিনই। বলল-
তুমি যদি কাল থেকে তোমার গ্রামে বাড়ী বাড়ী গিয়ে মাত্র ৪০ দিন ভিক্ষা করে আমাকে খাওয়াতে পার তাহলে আমি তোমার পথে ফিরে আসব।
সর্বনাশ ! বউ বলে কী ? তুমি কি পাগল হয়ে গেলা ?
হুমম। ভেবে দেখ, তুমি তা পালন করতে পারলে আমি ভালো হয়ে যাব, কথা দিলাম।

মাস্টের মানুষ। আমি গাঁয়ের মুরুব্বী। আমার ধন সম্পদের অভাব নাই। আমাকেই কী না ভিক্ষা . . .। আর কল্পনা করতে পারছিনা। আমার কান দিয়ে ধোঁয়া বেরুতে লাগল।
যাক্ তবুও বউ আর দড়ি ছিড়বেনা, বেড়া পেলবেনা, অন্যের ক্ষেত মাড়াবেনা- এ কথা ভেবে তার শর্ত মেনে নিলাম।

পরদিন সকাল বেলা বউ নিজেই ভিক্ষার ঝুলি কাঁধে, বগলের নিচে ভাঙ্গা ছাতা আর হাতে লাঠি ধরিয়ে দিল।
বিইইইসমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম। লাআআআআ ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সঃ)। আছেনগো বাড়ীতে কেউ ? একটা ভিক্ষা... ... ...। হাঁক ছাড়তেই- বুড়ো বুড়ী, ছেলে ছোকরারা ঘিরে ধরলো আমাকে। মোড়ল সাবের এ কী অবস্থা ! তিনি এখন ভিক্ষা করতে নামছেন ! ছিঃ ছিঃ কী লজ্জা ! আমি কিচ্ছু দেখছিনা। চোখ বন্ধ করে আছি। আমাকে এ বৈতরণী পার হতেই হবে। তবুও যদি একটা মানুষ ভালো হয়- আমার বউটাকে যদি ফিরে পাই ! বউ তোমার জন্য আমি করতে পারিনা এমন কিছু নাই। তখনও কি বলবা আমি উদার মানসিকতার নই ?

প্রথম প্রথম সবাই ভাবল আমি পাগল হয়েছি। আস্তে আস্তে সবার গা সওয়া হয়ে গেল। নেশায় মজে গেলাম। পাড়ার কত লোকজনের সাথে দেখা সাক্ষাত হয়। প্রতিদিন বউ নিজেই কত যত্ন করে ভিক্ষা করার সামগ্রী সাজিয়ে দেয়। কত আদর যত্ন আমার। ভালোই লাগছে।

আমার ঝুলি কই ? ছাতা, লাঠি ? হাউ-কাউ শুরু করে দিলাম। বউয়ের কোন সাড়া শব্দ নাই। এত বেলা হয়ে গেল আজ বউ আমাকে ভিক্ষার ঝুলি সাজিয়ে দিচ্ছেনা কেন ? রাগে ক্ষোভে চোখ দিয়ে আমার আগুন বেরুচ্ছে। সহ্য করতে না পেরে। হাতের কাছে যা পেলাম তাই দিয়ে ইচ্ছে মতো দিলাম দু’ ঘা বউয়ের পিঠে। বউ নির্বিকার। কোন সাড়া শব্দ নাই তার মুখে। আমার ছাতা, ঝুলি কই জিজ্ঞেস করতেই-
বউ আস্তে করে আমাকে বলল-

দেখতে দেখতে ৪০ দিনের পর আজ ৪৩ দিন।
একবার ভাবুনতো প্রাণের স্বামী আমার ! আপনার জন্য এত কঠিন, লজ্জাকর একটা কাজ মাত্র ৪০ দিন করেই আপনার অভ্যাস হয়ে গেছে- আপনি ভুলতে পারছেন না। আর আমি ১৮ বৎসর বয়স থেকে যেই কাজটা করি তা এত তাড়াতাড়ী ভুলি কেমনে ?

হায়রে এক মাস্টের, মোড়ল, গ্রাম্য পরধানরে ! পরানের এই সহজ ভাষাটা বুঝতে যার এত দেরী হয়, সে কীভাবে মাস্টেরী, মোড়লগিরী, পরধানগিরী করে ?
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৬
১৭টি মন্তব্য ১৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্যামুয়েল ব্যাকেট এর ‘এন্ডগেম’ | Endgame By Samuel Beckett নিয়ে বাংলা ভাষায় আলোচনা

লিখেছেন জাহিদ অনিক, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮



এন্ডগেম/ইন্ডগেইম/এন্ডগেইম- যে নামেই ডাকা হোক না কেনও, মূলত একটাই নাটক স্যামুয়েল ব্যাকেটের Endgame. একদম আক্ষরিক অনুবাদ করলে বাংলা অর্থ হয়- শেষ খেলা। এটি একটা এক অঙ্কের নাটক; অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রায় ১০ বছর পর হাতে নিলাম কলম

লিখেছেন হিমচরি, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জুলাই ২০১৪ সালে লাস্ট ব্লগ লিখেছিলাম!
প্রায় ১০ বছর পর আজ আপনাদের মাঝে আবার যোগ দিলাম। খুব মিস করেছি, এই সামুকে!! ইতিমধ্যে অনেক চড়াই উৎরায় পার হয়েছে! আশা করি, সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যাঙ দমনের নেপথ্যে এবং রাষ্ট্রীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের সমন্বয়

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭


ব্যাঙ দমনের বাংলায় একটা ইতিহাস আছে,খুবই মর্মান্তিক। বাংলাদেশে বহুজাতিক কোম্পানির কোন সার কেনা হতো না। প্রাচীন সনাতনী কৃষি পদ্ধতিতেই ভাটি বাংলা ফসল উৎপাদন করতো। পশ্চিমবঙ্গ কালক্রমে ব্রিটিশদের তথা এ অঞ্চলের... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×