হোমিওপ্যাথি রোগের চিকিৎসা করেনা বরং রোগীর চিকিৎসা করে।মানুষ প্রকৃতি পরিবেশে ভিন্ন সভাব ও অভ্যাস নিয়ে এই জগতে জন্ম গ্রহন করে।এই কথা ঠিক যে,একই পরিবারের একই চুলার রান্না খাবার খেয়ে সকলের সমভাবে পুষ্ট লাভ হয় না।কেউ বা ঐ খাদ্য খেয়ে সুস্বাস্থের অধিকারি আবার কেউ বা অপুষ্টির স্বীকার,আবার কেউবা বুদ্ধিমান আবার কেউবা বোকা ।তাই এই কথা বলতে হয় এই পৃথিবীর মানুষ বিভিন্ন সভাব বা বৈশিষ্টের অধিকারি।আমরা যখন ভাল ভাবে লক্ষ করি তখন দেখি কউবা গরম একদম সহ্য করতে পারেনা আবার কেউবা শীত।আবার কারো মিষ্টি খুব পছন্দ আবার কারোবা ঝাল,এই ভাবেই প্রকৃতি পরিবেশ তার উপর প্রভাব বিস্তার করে আছে যা তার উপর ক্রায়াশীল।যেমন ধরুন কেউবা আগুনে আচ পেলো যা তাকে দগ্ধ করলো,ফলে এই দগ্ধতার প্রভাবে তার সভাবের মাঝে একরূপ পরিবর্তন লক্ষনিয়,কেননা তার যতনাগুলো তার সাভাবিক আচারনের বিপরিত আচারন করাতে তাকে বাধ্য করেছে।আবার অতি শীতের প্রভাবে তার কষ্টের অবস্থা প্রকাশে তার সাভাবিক আচারনের পরিবর্তন করবে। এই ভাবেই তার কষ্ট গুলো বিভিন্ন ভাবে প্রকাশ করবে।তেমনি মুখে অতি ঝাল খেলে অথবা তিতা অথবা টক ইত্যাদি তার মাঝে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলবে এবং অনুভূতির প্রকাশ বিভিন্ন রকম হবে।যেমন ঝালে পানির খাবার চাহিদা,তিতাতে কুলি করার মানসিকতা,আর টকে মুখে লালা আসা এবং জিহ্বা চটকানোর মত আচারণ প্রকাশ পেতে পারে।অতএব এই কথা সন্দেহ মুক্ত যে,প্রকৃতি পরিবেশ মানুষের মনের উপর প্রভাব বিস্তার করে আছে।আর হোমিওপ্যাথির মূল কথা হল মানুষের মন,।প্রকৃতি পরিবেশ কি রূপে তার প্রকৃতিতে অর্থাৎ মন কে ক্ষতিগ্রস্থ করে তার দিকে লক্ষ রাখা। হোমিওপ্যাথ মনে করে মানুষ মনের ক্ষতিগ্রস্থ রূপ বিভিন্ন রোগ হিসাবে প্রকাশ লাভ করে।ফলে রোগ নয় রুগীর চিকিৎসা করতে হবে।মুল মানুষটিকে সুস্থ করা গেলে তার ভিতর থেকে রোগের আলামত এমনিই চলে যাবে। আর এই জায়গাতেই হোমিওপ্যাথীর সাফল্য।হোমিওপ্যাথ মানুষের রোগের নাম নিয়ে বারাবারি করেনা বরং রোগাবস্থাই রুগীর মানষিক ও তার কষ্টকর অবস্থার বিশ্লেষন করে, মূল মানুষটাকে সুস্থ করে তোলার জন্য ঔষধ নির্বাচন করে।ফলে লক্ষন সাদৃশ্য ঔষধ মুল মানুষটাকে সুস্থকরে তুললে তার শারীক লক্ষণ দুর হয়ে যায়।একই ধারার জ্বর কখনো সকল মানুষকে সম ভাবে কাহিল করতে পারেনা, ঠিক তেমনি তার আচারনের মাঝে থাকে পাহাড় সমান ভিন্নতা।যেমন কেউ বা জ্বর অবস্থাই পিপাসিত হয়,আবার কেউবা পিপাসাহীন।আবার অনেকের জ্বরের উত্তাপ অবস্থাই বাতাশের চাহিদা থাকে আবার কেউবা শীতযুক্ত হয়ে সমস্থ গা মুড়ি দিয়ে পরে থাকে।আবার কেউবা গলা পর্যন্তু ঢেকে রেখে মাথাই বাতাস চায়। আবার কেউবা সমস্থ মাথা মুড়ি দিয়ে চুপচাপ পড়ে থাকে।কেউবা নরাচড়াই কষ্টের বৃদ্ধি ঘটে, আবার কারো হয় উপসম।আবার কারো জ্বর অবস্থাই অস্থিরতা প্রকাশ পায় আবার কারো কাছে বিছানা শক্ত মনে হয়।আবার কারো কাছে মনে হয় তার অঙ্গগুলি যেন বিচ্ছিন্ন। তেমনি জ্বর অবস্থাই সকল অঙ্গ সমান উত্তাপ থাকেনা।আমার মনে আছে যে,আমার মেয়ের হঠাৎ জ্বর হল।সাধারন ভাবে চিন্তা করে তাকে ঔষধ প্রদান করে ব্যার্থ হই।আমি জানি হোমিওপ্যাথি এমন এক চিকিৎসা ব্যবস্থা যা এই সব অচির অসুখে দুইঘন্টার মধ্যে রোগের প্রকৃতির মাঝে উপসমের লক্ষন ফুটে উঠতে হবে।নতুবা বুঝতে হবে ঔষধ ভুল হয়েছে।আমি তার জন্য ঔষধের ব্যবস্থা করে চলে যাই এবং যখন রাতে বাড়ি ফিরি তখন দেখি যে,তার অসুখ আনেক বেড়ে মারাত্তক হয়েছে।কেননা সারাদিন জ্বরের কোন উন্নতি হয়নি বরং আরো বেড়েছে ।রাতে এসে তাকে ভাল ভাবে পর্যবেক্ষন করে দেখি তার মাথা ও শরীর ভিষন গরম কিন্তু পায়ের দিক থান্ডা এবং তার পিপাসা নাই। আমি তাকে পালস নামক ঔষধ দিয়ে নামাজ পরতে যাই এবং নামাজ পরে এসে দেখি তার গায়ে আর জ্বর নাই ।এই যে জ্বর নেমে গেছে এক বছর তার আর জ্বর হয়নি। চলবে Click This Link
হোমিওপ্যাথি
হোমিওপ্যাথি রোগের চিকিৎসা করেনা বরং রোগীর চিকিৎসা করে।মানুষ প্রকৃতি পরিবেশে ভিন্ন সভাব ও অভ্যাস নিয়ে এই জগতে জন্ম গ্রহন করে।এই কথা ঠিক যে,একই পরিবারের একই চুলার রান্না খাবার খেয়ে সকলের সমভাবে পুষ্ট লাভ হয় না।কেউ বা ঐ খাদ্য খেয়ে সুস্বাস্থের অধিকারি আবার কেউ বা অপুষ্টির স্বীকার,আবার কেউবা বুদ্ধিমান আবার কেউবা বোকা ।তাই এই কথা বলতে হয় এই পৃথিবীর মানুষ বিভিন্ন সভাব বা বৈশিষ্টের অধিকারি।আমরা যখন ভাল ভাবে লক্ষ করি তখন দেখি কউবা গরম একদম সহ্য করতে পারেনা আবার কেউবা শীত।আবার কারো মিষ্টি খুব পছন্দ আবার কারোবা ঝাল,এই ভাবেই প্রকৃতি পরিবেশ তার উপর প্রভাব বিস্তার করে আছে যা তার উপর ক্রায়াশীল।যেমন ধরুন কেউবা আগুনে আচ পেলো যা তাকে দগ্ধ করলো,ফলে এই দগ্ধতার প্রভাবে তার সভাবের মাঝে একরূপ পরিবর্তন লক্ষনিয়,কেননা তার যতনাগুলো তার সাভাবিক আচারনের বিপরিত আচারন করাতে তাকে বাধ্য করেছে।আবার অতি শীতের প্রভাবে তার কষ্টের অবস্থা প্রকাশে তার সাভাবিক আচারনের পরিবর্তন করবে। এই ভাবেই তার কষ্ট গুলো বিভিন্ন ভাবে প্রকাশ করবে।তেমনি মুখে অতি ঝাল খেলে অথবা তিতা অথবা টক ইত্যাদি তার মাঝে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলবে এবং অনুভূতির প্রকাশ বিভিন্ন রকম হবে।যেমন ঝালে পানির খাবার চাহিদা,তিতাতে কুলি করার মানসিকতা,আর টকে মুখে লালা আসা এবং জিহ্বা চটকানোর মত আচারণ প্রকাশ পেতে পারে।অতএব এই কথা সন্দেহ মুক্ত যে,প্রকৃতি পরিবেশ মানুষের মনের উপর প্রভাব বিস্তার করে আছে।আর হোমিওপ্যাথির মূল কথা হল মানুষের মন,।প্রকৃতি পরিবেশ কি রূপে তার প্রকৃতিতে অর্থাৎ মন কে ক্ষতিগ্রস্থ করে তার দিকে লক্ষ রাখা। হোমিওপ্যাথ মনে করে মানুষ মনের ক্ষতিগ্রস্থ রূপ বিভিন্ন রোগ হিসাবে প্রকাশ লাভ করে।ফলে রোগ নয় রুগীর চিকিৎসা করতে হবে।মুল মানুষটিকে সুস্থ করা গেলে তার ভিতর থেকে রোগের আলামত এমনিই চলে যাবে। আর এই জায়গাতেই হোমিওপ্যাথীর সাফল্য।হোমিওপ্যাথ মানুষের রোগের নাম নিয়ে বারাবারি করেনা বরং রোগাবস্থাই রুগীর মানষিক ও তার কষ্টকর অবস্থার বিশ্লেষন করে, মূল মানুষটাকে সুস্থ করে তোলার জন্য ঔষধ নির্বাচন করে।ফলে লক্ষন সাদৃশ্য ঔষধ মুল মানুষটাকে সুস্থকরে তুললে তার শারীক লক্ষণ দুর হয়ে যায়।একই ধারার জ্বর কখনো সকল মানুষকে সম ভাবে কাহিল করতে পারেনা, ঠিক তেমনি তার আচারনের মাঝে থাকে পাহাড় সমান ভিন্নতা।যেমন কেউ বা জ্বর অবস্থাই পিপাসিত হয়,আবার কেউবা পিপাসাহীন।আবার অনেকের জ্বরের উত্তাপ অবস্থাই বাতাশের চাহিদা থাকে আবার কেউবা শীতযুক্ত হয়ে সমস্থ গা মুড়ি দিয়ে পরে থাকে।আবার কেউবা গলা পর্যন্তু ঢেকে রেখে মাথাই বাতাস চায়। আবার কেউবা সমস্থ মাথা মুড়ি দিয়ে চুপচাপ পড়ে থাকে।কেউবা নরাচড়াই কষ্টের বৃদ্ধি ঘটে, আবার কারো হয় উপসম।আবার কারো জ্বর অবস্থাই অস্থিরতা প্রকাশ পায় আবার কারো কাছে বিছানা শক্ত মনে হয়।আবার কারো কাছে মনে হয় তার অঙ্গগুলি যেন বিচ্ছিন্ন। তেমনি জ্বর অবস্থাই সকল অঙ্গ সমান উত্তাপ থাকেনা।আমার মনে আছে যে,আমার মেয়ের হঠাৎ জ্বর হল।সাধারন ভাবে চিন্তা করে তাকে ঔষধ প্রদান করে ব্যার্থ হই।আমি জানি হোমিওপ্যাথি এমন এক চিকিৎসা ব্যবস্থা যা এই সব অচির অসুখে দুইঘন্টার মধ্যে রোগের প্রকৃতির মাঝে উপসমের লক্ষন ফুটে উঠতে হবে।নতুবা বুঝতে হবে ঔষধ ভুল হয়েছে।আমি তার জন্য ঔষধের ব্যবস্থা করে চলে যাই এবং যখন রাতে বাড়ি ফিরি তখন দেখি যে,তার অসুখ আনেক বেড়ে মারাত্তক হয়েছে।কেননা সারাদিন জ্বরের কোন উন্নতি হয়নি বরং আরো বেড়েছে ।রাতে এসে তাকে ভাল ভাবে পর্যবেক্ষন করে দেখি তার মাথা ও শরীর ভিষন গরম কিন্তু পায়ের দিক থান্ডা এবং তার পিপাসা নাই। আমি তাকে পালস নামক ঔষধ দিয়ে নামাজ পরতে যাই এবং নামাজ পরে এসে দেখি তার গায়ে আর জ্বর নাই ।এই যে জ্বর নেমে গেছে এক বছর তার আর জ্বর হয়নি। চলবে Click This Link
আমি ভালো আছি
প্রিয় ব্লগার,
আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমার ড্রোন ছবি।
ফ্রান্সের তুলুজ শহরে বাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী শহীদ মিনার। হ্যাসল্ট, বেলজিয়াম।
ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ফ্রান্সের ফ্রিওল আইল্যান্ড।
রোডেসিয়াম এম রেইন, জার্মানি।
... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ
(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন
এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!
অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন
মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে
আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন