পথ ফুরিয়ে গেলে শুরু হয় পথের কীর্তন;
নৃত্যরত রাত্রির পারে কে পাঠ করে জোসনাপুরাণ?
অন্ধ ঋত্বিক, তুমি তো চেন না নক্ষত্রের রং
তবে কেন অন্ধত্ব দিয়ে বানাও অসহ্য সুন্দর!
তবুও সোনাবরণ রূপসিরা ভালবেসে পথের ধুলো
কসমিক রোশনাই ঢুকিয়ে রাখে রুপোর কৌটোয়;
ওই আয়নাঘরে তোমার কোন অভিগম্যতা নেই-
ছিল না কোনকালে
তবু ছেড়া চন্দ্রাতপের নিচে বসে কী নিপুন তুলিতে
এঁকে দিলে রুপালি দীর্ঘশ্বাস...
সর্বনেশে প্রতিভার আগুনে পুড়ে গেছে সদরদরজা
তাই খিড়কি দিয়ে পথ এসে শুয়ে থাকে বিছানায়...
হে অন্ধ,
নক্ষত্র মাথায় নিয়ে আর কত দূর হেঁটে যাবে?
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪