আমি আমার কাজ সেরে দুপুরে পৌছে গেলাম শাহবাগ, ফোন দিলাম বৃত্তকে। কিছুক্ষণ পরেই এসে হাজির হলো। আমরা দু'জনে প্রথমে গেলাম কোহিনুর এ, কলিজার সিঙ্গারা খেয়ে রওনা হলাম চারুকলার দিকে। সেখানে ছবি তুললাম কিছু। আমি তুললাম গাছপালা আর নানারকম পোকামাকড় ক্যামেরাবন্দি করলো বৃত্তবন্দি। এরপর সেখান থেকে সোহরোওয়ার্দি উদ্যানে। সেখানে একপ্রস্ত চা খেয়ে শুরু করলাম হাটা। ঘন্টাখানেক পর আহাদিল জয়েন করলো আমাদের সাথে। তিন নেতার মাজার দিয়ে শেষ হলো ত্রিরত্নের ফটোওয়াক।
এরপর হাটতে হাটতে হাকিম চত্বরে। সেখানে কিঞ্চিত চা-নাস্তা। মাঠের মধ্যে অন্ধকারে বসে গল্প করছি এমন সময় অন্ধকার ফুড়ে সামনে এলো অন্যমনস্ক শরৎ। ক্লাস শেষ করে সিগারেট খূজতে এসেছিলো। অন্ধকারে আমাদের কেমনে দেখলো কে জানে। কিছুক্ষণ পর সে নিস্ক্রান্ত হলো তার ঢাউস একটা মোটর বাইক নিয়ে।
আমরাও নিস্ক্রান্ত হলাম আরো কিছুক্ষণ পর।
ম্যুরাল @ চারুকলা
কালের সাক্ষী
কনট্রাষ্ট
ফার্ণ
পাতাবাহার
চারা গাছ
পাতাবাহার
পামট্রি
সিল্যুয়েট
মালিকবিহীন তালগাছ
ফুল
জীবন যেমন
ফেরিওয়ালা
তিন নেতার কবরস্থান
অবহেলা
পরিত্যাক্ত
অপেক্ষা ...
কীটতত্ত্ববিদ
দ্য বস
সূর্যাস্ত