somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

“এক কাপরে বাড়ী ছারা” ও পর্ন ম্যাগাজিনের ষড়যন্ত্র: যেভাবে টার্গেট করা হয়েছিল এই সরকার পতন

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সুস্থ মত পোষ্টটা প রতে ক্লিক ক রুন এখানে ঃ

____________________________

এখানেও দেখতে পারেন


খালেদা জিয়া এবং তার আইনজীবিরা জানতো যে এই মামলায় তারা হারবে তবু কেন মামলা করল ?
বহুবার বেন্চ বদলের পরে ২২ টা শুনানীর পরে মামলার রায় হইছে ২ লাইন :
এটা কোন মামলা হয়নাই । দি কেস ইস ডিসমিস । ব্যাস শেষ ।

লীজ বাতিল হলে সেনাবাহিনীর জায়গা সেনাবাহিনী বুঝে নেবে । এটাই স্বাভাবিক । খালেদা জিয়া বলছে তাকে টেনে হিচরে বার করছে । লান্চিত করছে । তার মানে কি - তার মানে খালেদা জিয়া নিজে বাড়ী ছারেনাই । তার যদি বাড়ী ছারার ইচ্ছাই না থাকবে তবে তারা ষ্টে অর্ডার নিলনা কেন কোর্ট থেকে ??

লীজের টাইম শেষ লীজ যারা দিছে তারা তো জায়গা বুঝে নিতে আসবেই । টাইম শেষ হইছে - কোর্টে মামলা করে হেরে গেছে কিন্তু বাড়ী ছারতে নারাজ - তখন কি করা উচিত ?

সমস্ত জিনিষপত্র গোছ গাছ করে কোন লাগেজ কোকোর শ্বশুর বাড়ী যাবে আরে কোনটা সাঈদ ইস্কান্দারের বাড়ী যাবে তা ট্যাগ করে ঘরে বসে থেকে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করবে নাকি কোর্টের ষ্টে অর্ডার নেবে ?
খালেদা ষ্টে অর্ডারের জন্য অ্যাপীল পর্যন্ত করেনাই । এত বড় বড় আইনজীবিরা সবাই মিলে একসাথে চুপ কেন ছিল ??

আর ষ্টে অর্ডার না নিয়ে সব ব্যাগ গোছাইয়া রেডী হয় কি জন্যে ??

খালেদা জিয়া বলছে তার দরজা ভেংগে সেনা অফিসাররা ঢুকছে - ভাল কথা , তখন কোথায় ছিল ছাত্র শিবির কোথায় ছিল ব্যারিষ্টার মওদুদ , ব্যারিষ্টার রফিক আর ছাত্রদল , যুবদল ........ কিভাবে এটা সম্ভব ???

আর এগুলোই যদি করবে তবে বাড়ী থেকে এক কাপরে বার করে দিছে নাম করে কান্নাটা কিসের জন্যে ??


১৯৮১ সনে জিয়াউর রহমানের হত্যার পর বিচারপতি সাত্তারের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বিএনপি সরকার গুলশানের অভিজাত এলাকার একটি বিশাল বাড়ী সহ ক্যান্টনমেন্টের এ বাড়ীটি খালেদা জিয়াকে নাম মাত্র মূল্যে দীর্ঘ্য মেয়াদী লীজ প্রদান করে। এছাড়াও জিয়ার দুই পুত্রের সাবালকত্ব অর্জন করা পর্যন্ত সরকার তাদের জন্য বিশেষ ভাতা প্রদানের ব্যবস্থা করে।

রাষ্ট্রপতি জিয়ার আকষ্মিক মৃত্যুতে তার অসহায় পরিবার যাতে আর্থিক দৈন্যদশায় পতিত না হয় সে বিষয়ে রাষ্ট্রীয় নিশ্চয়তা বিধান করাই ছিল সরকারের উদ্দেশ্য। বিষয়টা তখন মানবিক ছিল ।

কিন্তু কয়েক দশক পরে খালেদার পরিবারের অবস্হাটা কি দারায় ? নিজে একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী আর ২ পুত্রই শুধু নয় তার বন্ধু বান্ধবরাও হাজার কোটি টাকার মালিক । আর বর্তমান অবস্হা ? খালেদা জিয়া আর্থিকভাবে কি অচল ?? এখনও কি তার ক্যান্টনমেন্টের বাড়ী দখলে রাখতে হবে ??
আমাদের দেশের সেনাবাহিনী এমনিতেই তারা রাজনিতীতে জরানোর জন্যে এক ঠ্যাং উচা করে রাখে । সেইখানে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে বিরোধীদলীয় নেতার বাড়ী - কেন থাকবে ?

আর সরকারের যদি খালেদাকে ঘর থেকে ঘার ধরে বার করারই ইচ্ছা থাকত বা খালেদার সম্পদ লুটপাট করার ইচ্ছা থাকত তবে সরকার গুলশানের বাড়ী কেরে নিলনা কেন ??


ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে বিরোধীদলীয় নেতার বাড়ী থাকলে - সেটা বহির্বিশ্বের কাছে কেমন দেখায় ? আর ক্যান্টনমেন্টের তো প্রাইভেসী আছে । ক্যান্টনমেন্ট জিনিষটা কি ? সেখানে একজন দেশের ২য় বৃহত্তর রাজনৈতিক দল প্রধানের বাড়ী কি রাখা যায় ?? আর সেই বাড়ীটা ধরে রাখার জন্যে এত আয়োজন কেন ?
কি আছে সেখানে ? তবে কি খালেদার রাজনিতী সেনানির্ভর , জননির্ভর নয় ??

বিদেশী গোয়েন্দারা সবসময় চাইবে আমাদের সেনাবাহিনীর ইন্টারনাল ব্যাপার জানতে । সেখানে সেনাবাহিনীকে ওয়েল প্রোটেক্টেড থাকতে হয় । একজন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী কেন নিজ দেশের সেনাবাহিনীর প্রাইভেসী রাখতে চাচ্ছেন না , কারন টা কি ??

যদি জিয়ার স্মৃতির কথা আসে তবে বলা যায় যে সে তো বাড়ীটিকে জিয়া যাদুঘর বানাতে পারতো । তাও করেনি ।যেমন করেছে ৩২ নম্বর । এইটা নিয়া আমি বহু দিন ভাবছি - একটা কিছু মাথায় আছে , লিখব একদিন ।

এর পরে আসি লীজ বাতিলের পরের অবস্হায় :

গত ১৩ অক্টোবর বাড়ি নিয়ে খালেদা জিয়ার রিট খারিজ করে রায় দেন হাইকোর্ট। এতে তাঁকে বাড়ি খালি করতে সরকার ও সংশ্লিষ্টদের কমপক্ষে ৩০ দিন সময় দিতে বলা হয়। সর্বশেষ ১০ নভেম্বর আপিল বিভাগ ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করেন। তবে হাইকোর্টের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেননি।

অ্যাটর্নি জেনারেল মাহ্বুবে আলম বলেছেন, ‘১২ নভেম্বরের পর খালেদা জিয়া আইনগতভাবে সেনানিবাসের বাড়িতে থাকতে পারেন না। এর পরও থাকলে তিনি আদালত অবমাননা করবেন।

খালেদা জিয়ার আইনজীবিরা কেউ স্হগিতাদেশ চায়নি ।

তাহলে কি হবে এখন ? ডিসিশন সামরিক বাহিনি নেবে যেহেতু জায়গার মালিক তারা । তো খালেদা জিয়া বাড়ী না ছারার জন্যে কি পদক্ষেপ নিয়েছিল ?-- কিছুইনা । যদি কোন পদক্ষেপ না নেয় তবে কি দারায় ?- দারায় যে - খালেদা জিয়া বাড়ী ছেরে দেবে । এছারা আর কি কোন অর্থ দারায় ??

কোর্টের স্হগিতাদেশ না নিয়ে এই কান্নাকাটি করে লোক দেখিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে পাবলিক সেন্টিমেন্ট গ্রো করার প্ল্যান ছিল মামলা ফাইল করার সময়েই । যখন বিডিআর মিউটিনির পরে ও এই সরকারের পতন ঘটাইতে পারলনা । তখন আর কি করবে , পয়দা করল এই " বাড়ী থেকে এক কাপরে বার করে দেয়া " ইস্যু ।

তবে কান্নাটা রিয়েল ছিল । কারন এই বাড়ীতে খালেদার থাকার কারনে পাকিস্তানী গোয়েন্দা বাহিনী এবং জংগী মদদদাতা ISI এর আমাদের সেনাবাহিনীর ভিতরে তৎপরতা আর আগের মত বাকুম বাকুম করবেনা । আর ঐ তৎপরতা না ঘটাইতে পারলে কারি কারি টাকা মিলবেনা ওদের কাছ থেকে এবং ভোট কারচুপী করে ক্ষমতায় যাওয়া আর রাজনৈতিক উদ্দ্যশ্যে সেনাবাহিনীকে ব্যাবহার করা যাবেনা । আর কি কান্নার জন্যে কোন কারন লাগে ?? কান্নাটা রিয়েল ছিল ।








তবে লাষ্ট অ্যাটাক যেইটা ছিল তা অত্যান্ত ঘৃন্য ।

খালেদা জিয়ার রূমে পর্ন ম্যাগাজিন রেখে যাওয়া । উফফফফফফ........... আমি শিউর এই বুদ্ধিটা মওদুদ দিছে ।

দেখেন ভিডিও ক্লিপটা - খালেদা এক জায়গা বলছে যে কোন অফিসার তাকে কোলে নিয়ে বার করতে বলছে ............. মানে পাবলিককে উত্তেজিত করার এমন কোন চেষ্টা নাই যে করেনাই । ইমোশনাল ব্ল্যাক মেইলিং । কত নীচে নামাইছে খালেদাকে ? হ্যা আমি বলছি নামাইছে - নামেনাই । একটা নারী কখনও এইভাবে নীচে নামতে পারেনা । খালেদা জিয়া প্রিথিবীর সবার কাছে ধরে নিলাম খারাপ - কিন্তু তার তো সন্তান আছে । একজন মা কখনও এত নীচে নামতে পারেনা । অসম্ভব ।



এইটা আগে বাংলা সিনেমায় হত । নায়কের চরিত্রে কলন্ক দিতে ভিলেন একটা মহিলা আনত যে নায়ককে কায়দা করে ঘরে এনে দরজা বন্ধ করে বাচাও বাচাও বলে চিৎকার দিত । খালেদা জিয়া ঠিক এই কাজ টাই করছে কোলে নেবার কথা বলে । আমার কেন জানি মনে হয় এই বুদ্ধিটাও ওনাকে মওদুদই দিছে ।

দেশের সমস্ত ৮ পাশ মহিলা আর ৮ পাশ খালেদা জিয়া এক না । তিনি ২ টাইমস প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ।

কোলে নেওয়ার কথা বলল কেন - ২ টা কারনে । মহিলা মানুষের গায়ে হাত দেওয়া অথবা বল প্রয়োগে ঘর থেকে বার করা । আমি বিশ্বাশ করি এখানে কোলে নেও্য়া বলতে সুন্দরী মহিলা কোলে নেওয়া মিন করছে কারন - তার আগে বলছে " পুরুষ অফিসার শব্দটা ব্যাবহার করছে ।



বাসায় পর্ন ম্যাগাজিন রেখে গেছে যেন সরকার সেটা প্রকাশ করলে , দেলু মাতলা বলত যে ৬৩ বছরের এক বিধবা মহিলা কে নিয়ে সেক্স স্ক্যান্ডাল করতেছে এই সরকার । এই সরকার জালেম সরকার , এর পতনের ডাক দেলু মাতলা জাহাংগীর গেইট থেকেই দিয়া দিত । আর ২ বোতল মদ আর পর্নো ম্যাগাজিন রেখে গেছে খালেদা জিয়া --- উদ্ধারকারী অফিসাররা খালেদা জিয়ার যাবার পরে ঐ দ্রব্যাদি রেখে নাম দিছে খালেদা রেখে গেছে : এই দুয়ের মধ্যে ২য় টা জনসাধারনের কাছে বিশ্বাশ যোগ্য করতে বিএনপির সুবিধা হত । কেউ কেউ যদি বিশ্বাস করত যে খালেদা জিয়া ড্রিংক করে এবং ইত্যাদি ইত্যাদি তবুও বাড়ী ছারার সময় ঐগুলা যত্ন করে রেখে গেছে বিশ্বাস করতনা ।

আর উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা ঐসব পেয়ে উত্তেজিত হয়ে ফালাফালি শুরু করবে , মিডিয়ায় হাংগামা লেগে যাবে এইডাই ছিল স্বাভাবিক - ইট ওয়াজ এ ট্র্যাপ ফর গবরমেন্ট । এই কাজটা করলেই পাবলিক সেন্টিমেন্ট চলে যেত বিএনপির পক্ষে , সত্য হয়ে যেত খালেদার না খেয়ে করা ঐ প্রেস ব্রিফিং..................

ঘটনা এখানেই শেষ না । ষরযন্ত্রটা আর ইকটু ডীপ ।

এই বিএনপির পক্ষের পাবলিক সেন্টিমেন্ট বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতোনা । বিএনপির কর্মীরা প্রচন্ড ক্ষোভে ফেটে পরত তখনই পরদিন হরতাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতনা । আর আওয়ামিলীগের নেতা কর্মীরা নিশ্চই বসে আংগুল চুষতনা । সরকার তার বাহিনী নিয়েও খেলা দেখতনা ।

এই গন্ডগোলের মাঝে শুধু মাত্র এবং শুধুমাত্র ১/১১ মেকারদের জন্যেই তৈরী হত ক্ষমতায় যাবার প্যাসেজ ।

জয় বাংলা
জয় বংগবন্ধু
জয় হোক মেহনতী মানুষের ।।

সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৫
১৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মাটির কাছে যেতেই..

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

মাটির কাছে
যেতেই..


ছবি কৃতজ্ঞতাঃ https://pixabay.com/

ঠিক যেন
খা খা রোদ্দুর চারদিকে
চৈত্রের দাবদাহ দাবানলে
জ্বলে জ্বলে অঙ্গার ছাই ভস্ম
গোটা প্রান্তর
বন্ধ স্তব্ধ
পাখিদের আনাগোনাও

স্বপ্নবোনা মন আজ
উদাস মরুভূমি
মরা নদীর মত
স্রোতহীন নিস্তেজ-
আজ আর স্বপ্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাকা ভাংতি করার মেশিন দরকার

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:১০

চলুন আজকে একটা সমস্যার কথা বলি৷ একটা সময় মানুষের মধ্যে আন্তরিকতা ছিল৷ চাইলেই টাকা ভাংতি পাওয়া যেতো৷ এখন কেউ টাকা ভাংতি দিতে চায়না৷ কারো হাতে অনেক খুচরা টাকা দেখছেন৷ তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেলা ব‌য়ে যায়

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩০


সূর্যটা বল‌ছে সকাল
অথছ আমার সন্ধ্যা
টের পেলামনা ক‌বে কখন
ফু‌টে‌ছে রজনীগন্ধ্যা।

বাতা‌সে ক‌বে মি‌লি‌য়ে গে‌ছে
গোলাপ গোলাপ গন্ধ
ছু‌টে‌ছি কেবল ছু‌টে‌ছি কোথায়?
পথ হা‌রি‌য়ে অন্ধ।

সূর্যটা কাল উঠ‌বে আবার
আবা‌রো হ‌বে সকাল
পাকা চু‌ল ধবল সকলি
দেখ‌ছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পর্ণআসক্ত সেকুলার ঢাবি অধ্যাপকের কি আর হিজাব পছন্দ হবে!

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৩ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:২৭



ইন্দোনেশিয়ায় জাকার্তায় অনুষ্ঠিত একটা প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জিতেছে বাংলাদেশি নারীদের একটা রোবোটিক্স টিম। এই খবর শেয়ার করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপিকা। সেখানে কমেন্ট করে বসেছেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মস্মৃতি: কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায়

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ২৩ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:১৪


কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায়
আমার বাবা-কাকারা সর্বমোট সাত ভাই, আর ফুফু দুইজন। সবমিলিয়ে নয়জন। একজন নাকি জন্মের পর মারা গিয়েছেন। এ কথা বলাই বাহুল্য যে, আমার পিতামহ কামেল লোক ছিলেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×