somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে ২০১২ সাল

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বর্তমান বিশ্বে উন্নয়নের অন্যতম উপাদান হিসেবে পরিগণিত এবং জ্ঞানভিত্তিক সমাজের মূল চালিকা শক্তি। সুশাসন, সরকার পরিচালনায় জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা এবং জনগণের দোড়গোড়ায় সরকারের সেবা পৌঁছে দিতে এর বিকল্প নেই। সরকারের অন্যতম বড় একটি প্রতিশ্রুতি ছিল দেশকে তথ্যপ্রযুক্তি সেবার আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে 'ডিজিটাল বাংলাদেশে' রূপান্তর করা। ‘রূপকল্প ২০২১: ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়ার কাজ ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে ২০১২ সালে বর্তমান সরকার কর্তৃক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ

টেলিটকের পরিক্ষামূলক থ্রিজি সংযোজনঃ
‘বাঁধ ভেঙ্গে দাও’ স্লোগান নিয়ে বাজারে এসেছে রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত মুঠোফোন অপারেটর টেলিটকের থ্রিজি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গত ১৪ অক্টোবর ২০১২ সালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র থেকে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের সঙ্গে কথা বলে চীন সরকারের সহায়তায় সংযোজিত টেলিটকের পরীক্ষামূলকভাবে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আধুনিক থ্রিজি প্রযুক্তি সেবার উদ্বোধন করেন। দেশের টেলিযোগাযোগ খাতে উন্মোচিত হলো এক নতুন দিগন্ত। এর মাধ্যমে তৃতীয় প্রজন্মের এই প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা দেশগুলোর স্তরে উঠে এল বাংলাদেশ এবং স্থাপিত হলো এক নতুন মাইলফলক।

ইলেকট্রনিক গভর্ণমেণ্ট প্রকিউরমেণ্ট (ই-জিপি):
উন্নয়ন কার্যক্রমকে আরও গতিশীল এবং সরকারী অর্থ ব্যয়ে অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ই-টেণ্ডারিং ব্যবস্থা প্রবর্তন বর্তমান সরকারের অন্যতম প্রতিশ্রুতি। একটি মানসম্পন্ন, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও কার্যকর ক্রয় পদ্ধতি তথা সরকারী কিংবা বেসরকারী পর্যায়ে উন্নয়ন কার্যক্রমকে গতিশীল এবং এ বাবদ অর্থ ব্যয়ে অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তথ্য-প্রযুক্তিভিত্তিক ইলেক্ট্রনিক্স টেন্ডার বা ই-টেণ্ডারের আগমন। পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকা শর্তে ঠিকাদারগণ এই পদ্ধতিতে টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। ফলে ক্রয় কাজের স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে এবং প্রকল্প বাস্তবায়নের হার ও গুণগতমান উভয়ই বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অনভিপ্রেত বহিঃ প্রভাব তিরোহিত হবে যা আইন শৃংখলা পরিস্থিতির উপরও অনুকূল প্রভাব রাখতে সক্ষম হবে। অর্থ ব্যয়ে একটি স্বচ্ছ, গতিশীল ও টেকশই ব্যবস্থা প্রবর্তিত হবে। ২০১২ সালে এর পূর্ণ ব্যবহার শুরু করা হয়েছে।

ডিজিটাল স্বাক্ষরঃ
২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল এ সেবার উদ্বোধন করা হয়েছে। ডিজিটাল স্বাক্ষর তথ্য প্রেরণকারীর পরিচয় নিশ্চিত করে। সাথে-সাথে তথ্য বিনিময়কালে তথ্যটিতে কোন অনভিপ্রেত পরিবর্তন রোধ করে। প্রচলিত পদ্ধতিতে কোন দলিলে পরিচিতি নিশ্চিত ও অনভিপ্রেত পরিবর্তন রোধ কল্পে যেমন হাতের লেখা স্বাক্ষর ব্যবহার করা হয়, ইলেক্ট্রনিক্যালি তথ্য বিনিময়ের ক্ষেত্রেও একটি নির্দিষ্ট জটিল গাণিতিক পদ্ধতি ঠিক তেমনি পরিচিতি নিশ্চিত ও অনভিপ্রেত পরিবর্তন রোধে কাজ করে। সাধারণতঃ ইন্টারনেটে বা নেটওয়ার্কে আর্থিক লেনদেন বা অন্য কোন গোপনীয় লেনদেনের ক্ষেত্রে তথ্যের সঙ্গে ডিজিটাল স্বাক্ষর জুড়ে দেয়া হয়। প্রতিটি দলিলের জন্য স্বাক্ষর হয় ভিন্ন ও গোপনীয়। ফলে নকলের কোন সুযোগ নেই। প্রেরকের পরিচয় যাচাই -এর কাজটিও হয় সফ্টওয়ারের মাধ্যমে। ডিজিটাল স্বাক্ষর ছাড়া ইলেক্ট্রনিক লেনদেন সম্ভব নয়। কারণ, লেনদেন হতে হবে পরিচিতিসহ অনভিপ্রেত হস্তক্ষেপ মুক্ত।

স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের জন্যে পরামর্শক নিয়োগঃ
গত ২৯ মার্চ ২০১২ তারিখে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশনের (বিটিআরসি) সঙ্গে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্পেস পার্টনারশীপ ইন্টারন্যাশনালের (এসপিআই) চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তি অনুসারে তিন বছরের মধ্যে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের জন্যে প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করা এবং অন্যান্য সকল আয়োজন করবে এসপিআই। স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের সব কার্যক্রম সম্পন্ন হলে বছরে বাংলাদেশের অন্তত ১১ মিলিয়ন ডলার খরব বাঁচবে। একই সঙ্গে দেশের মধ্যে আরো ৫০ মিলিয়ন ডলারের অর্থ সংস্থান হবে বলে আশাকরা হচ্ছে।

বিকল্প সাবমেরিন ও টেরেস্ট্রিয়াল সংযোগঃ
দেশে উচ্চগতির নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ দিতে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সাউথইস্ট এশিয়া-মিডলইস্ট-ওয়েস্টার্ন ইউরোপ-ফাইভ (সি-মি-উই-ফাইভ) নামের নতুন সাবমেরিন ক্যাবল্ কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়া চলমান আছে। টেলিযোগাযোগ সেবা শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক সাবমেরিন ক্যাবলে্র উপর না রেখে পাশাপাশি টেরেস্ট্রিয়াল ক্যাবল সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক টেরেস্ট্রিয়াল ক্যাবল্ (আইটিসি) লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে। যা নিরবিচ্ছন্ন ইন্টারনেট সেবা প্রদানে সহায়ক হবে।

জেলা ই-সেবাকেন্দ্রঃ
রেকর্ডরুম থেকে নকল প্রাপ্তিসহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সকল সেবাসমূহ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে ‘জেলা ই-সেবাকেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয়া হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে স্থাপিত কাউন্টারে এসে সরাসরি, ডাকযোগে, উপজেলা ই-সেবাকেন্দ্রে, ইউআইএসসি থেকে এবং অনলাইনে জেলা তথ্য বাতায়নের (District Web Portal) মাধ্যমে জনগণ আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের পর আবেদনকারীকে আইডি নম্বরসহ প্রাপ্তিস্বীকারপত্র এবং সেবা প্রাপ্তির সম্ভাব্য তারিখ দেয়া হয়। এই আইডি নম্বর জানিয়ে আবেদনকারী অন স্টপ কাউন্টারে এসে সরাসরি, এসএমএস করে, ফোনের মাধ্যমে, ডাকযোগে এবং ই- মেইলের মাধ্যমে সেবা প্রাপ্তির সর্বশেষ অবস্থা জানতে পারবেন। ইতোমধ্যে দেশের সকল জেলায় জেলা ই-সেবাকেন্দ্র স্থাপনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্রে (ইউআইএসসি):
জনগণের দোরগোড়ায় সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে দেশের সকল ইউনিয়নে স্থাপন করা হয়েছে ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র। এসব তথ্য ও সেবাকেন্দ্র থেকে তৃণমূলের জনগণ মোবাইল ব্যাংকিং, জীবন বীমা সুবিধা, বিদ্যুতের বিল পরিশোধ, বিভিন্ন সরকারি ফরম, সরকারি ঘোষণা, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়া, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন বিষয়ক তথ্য ছাড়াও ই-মেইল করা, ইন্টারনেট ব্যবহার করা, মোবাইল ফোন রিচার্জ করা,কম্পিউটার কম্পোজ, প্রিন্ট দেয়া ইত্যাদি সেবা পাচ্ছে।

প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সকল পাঠ্যপুস্তক নিয়ে ই-বুকের আনুষ্ঠানিক যাত্রাঃ
জাতীয় শিক্ষক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এবং ইউএনডিপি’র অর্থায়নে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম যৌথভাবে ই-বুক প্রনয়ণের সাথে সম্পৃক্ত। ই-বুক হলো মুদ্রিত বইয়ের ইলেকট্রনিক সংস্করণ যা ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ কম্পিউটারসহ অন্যান্য ডিজিটাল যন্ত্র যেমনঃ ই-বুক রিডার, মোবাইল ফোন, পিডিএ, সিডি ও আইপ্যাডে পাঠযোগ্য। প্রাথমিক স্তরের ৩৩টি এবং মাধ্যমিক স্তরের ৭৩টি সহ মোট ১০৬টি পাঠ্যপুস্তক ইতোমধ্যেই ই-বুকে রূপান্তরের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।

তথ্য অধিকার নিশ্চিতকরণে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারঃ
জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে যেকোনো সরকারি, বেসরকারি, আধা-সরকারি ও উন্নয়ন সংস্থার কাছে তথ্য প্রাপ্তির আবেদন এবং তথ্য না পেলে তথ্য কমিশনের কাছে অনলাইনে ও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অভিযোগ করা যাবে। তথ্য কমিশন ও একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগামের যৌথ উদ্যোগের ফলে সরকারি, বেসরকারি, আধা-সরকারি, সংবিধিবদ্ধ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহীতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দুর্নীতি হ্রাস ও সুশাসন নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১২:
একটি আধুনিক ডিজিটাল সমাজ গঠনে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি নির্ভর ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিতে এ সংশ্লিস্ট বিভিন্ন উদ্যোগ, আইসিটি ক্ষেত্রের সাফল্য ও সক্ষমতা তুলে ধরতে ‘সমৃদ্ধির জন্য জ্ঞান (নলেজ টু প্রস্পারেটি)’ প্রতিপাদ্য নিয়ে গত ৬ থেকে ৮ ডিসেম্বর ২০১২ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়েগেল ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১২’ শীর্ষক আয়োজন। দেশের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে বিশ্বে তথ্য-প্রযুক্তির ক্ষেত্রে যে বিপুল অগ্রগতি সাধিত হয়েছে তার সুফল দেশের আর্থ-সামাজিক খাতে ছড়িয়ে দেয়া ও যুবসমাজের মধ্যে উদ্যোক্তা হওয়ার নতুন একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলতে এ আয়োজন করা হয়েছিল। দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিস্টরা এতে অংশগ্রহণ করেন।

[লেখকঃ প্রোগ্রামার, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি), পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, ঢাকা। ই-মেইলঃ [email protected]]
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জলদস্যুরা কি ফেরেশতা যে ফিরে এসে তাদের এত গুণগান গাওয়া হচ্ছে?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭


জলদস্যুরা নামাজি, তাই তারা মুক্তিপণের টাকা ফেরত দিয়েছে? শিরোনাম দেখে এমনটা মনে হতেই পারে। কিন্তু আসল খবর যে সেটা না, তা ভেতরেই লেখা আছে; যার লিংক নিচে দেওয়া হলো।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ঋণ মুক্তির দোয়া

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯



একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন, যার নাম আবু উমামা। রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘আবু উমামা! ব্যাপার... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×