জনৈক জামাতীর ওয়াল থেকে কপি পেস্ট:
অধিকাংশ টেলিভিশন এবং সংবাদ মাধ্যমের সকাল থেকে তথ্য হচ্ছে:
হরতালে জনজীবনে কোন প্রভাব পড়েনি। অফিস-আদালত-স্কুল-কলেজ-গাড়ী চলাচল স্বাভাবিক, দোকান-পাট খোলা। হরতালে কোন পিকেটিং নেই। হরতাল আহবান কারীদের কোথাও চোখে পড়েনি। হরতাল বিরোধীদের ব্যাপক মিছিল-মিটিং হয়েছে। শাহবাগ চত্বরে গণ-মানুষের ঢল। জনগণ হরতাল প্রত্যাখান করেছে। পুলিশ-র্যাব-বিজিবি ব্যাপক টহল দিচ্ছে। হরতাল সমর্থক সন্দেহে ধরপাকড় অব্যাহত........................।
কে সত্য বলছেন, কে মিথ্যা বলছেন!
বা আনুকুল্য দেখাতে গিয়ে ভুলে যাচ্ছেন পেশাগত মাণ।
মিডিয়ার এ প্রচারের ফলাফল কি ? মিডিয়ার প্রতি আস্থা বৃদ্ধি না মুখ ফিরিয়ে নেয়া ?
টি,ভি রেটিং রিপোর্ট হচ্ছে যারা ভিন দেশী চ্যানেল কম দেখতেন এখন তারা সেসব চ্যানেল বেশী দেখছেন। আইন,শাসন ও বিচার বিভাগের প্রতি চরম আস্থাহীনতার পর একটি শক্তি মানুষ কে বাচিয়ে রেখেছিল এতদিন, সেটা হলো গণমাধ্যম। মন্ত্রী ও প্রভাবশালীদের দুর্নীতি, শক্তিমাণদের ক্ষমতার অপব্যবহার যখন মিডিয়া সাহসীকতার সাথে তুলে ধরতো মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়তো টি,ভি সেটের সামনে।
অত্যান্ত সুকৌশলে গণমাধ্যম কে আস্থাহীনতার জায়গায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে.... রাস্তায় মার খাচ্ছে সংবাদ কর্মী, কাল যে সব সংবাদ কর্মী একজোট হয়ে কাধে কাধ মিলিয়ে সাগর-রুনি হত্যার বিচার দাবীতে একাট্টা ছিল, তারা আজ বিভক্ত। রাস্তায়-টি,ভি টক-শো-তে একে অপরের মুখোমুখি।
ইসলামী ব্যাংক ভাংচুর করছে বিক্ষুব্ধ জনতা! আর ট্রাস্ট ব্যাংক জ্বালিয়ে দিচ্ছে ইসলামী জঙ্গীরা !!!
পুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে গণমাধ্যম অফিস.....................।
দারুণ.... দারুণ...... খেলা রাম খেলে যা, তরুণ প্রজন্ম দেখে যা......।