somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুক্তাঙ্গনের মহাসমাবেশে চরমোনাই পীর

০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ইসলাম ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র রোধে জনগণ জীবন দিতেও প্রস্তুত
স্টাফ রিপোর্টার
গতকাল মুক্তাঙ্গনে লাখো জনতার জাতীয় মহাসমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, সরকার কোর্টের ভয় দেখায়, কিন্তু তাদের জানা নেই যে, এসবের ওপর আরেক কোর্ট আল্লাহ আছেন। যে সরকার ফেরাউন-নমরুদের মসনদ তছনছ করেছিল, সে সরকার আজও আছে। ইসলামের বিরুদ্ধে যারা অবস্থান নেবে তাদের মসনদ তছনছ হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে হাইকোর্ট-সুপ্রিমকোর্টের মাধ্যমে ইসলামবিরোধী রায় দেয়া হচ্ছে। কিন্তু আল্লাহর আইনবিরোধী কোনো রায় মুসলমান জনগণ মেনে নেবে না। সরকারের ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে গতকালের মহাসমাবেশকে একনম্বর সিগন্যাল আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, দেশ ও ইসলামবিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে কাফনের কাপড় পরে নয়, বাংলার জনগণ জেলখানায় ঢুকতে এমনকি রক্ত দেয়ার জন্য প্রস্তুত আছে। সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন নাস্তিকরা এদেশ থেকে উত্খাত হবে এবং মুসলমানরা সম্মান নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকবে। সমাবেশ থেকে চরমোনাই পীর সরকারের দেশ ও ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে জানুয়ারিতে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত রোডমার্চ এবং রাজধানী অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
আল্লাহর ফরজ বিধান হিজাব বা বোরকা উত্খাতের অপচেষ্টা, ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধের নামে ইসলাম ধ্বংসের নানামুখী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ, সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হিসেবে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস সংরক্ষিত রাখা, সার্বভৌমত্ববিরোধী দেশি-বিদেশি সব অপতত্পরতা বন্ধ, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, কায়েমি স্বার্থবাদ ও ক্যাডারনির্ভর রাজনীতি নির্মূল করে সুশাসন প্রতিষ্ঠার দাবিতে আয়োজিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে এ মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও মাওলানা মুহাম্মদ নেছার উদ্দিনের পরিচালনায় মহাসমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন খেলাফত আন্দোলনের আমির মাওলানা আহমদুল্লাহ আশরাফ, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী ও মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীম, মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, সুপ্রিমকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা ফরিদউদ্দিন মাসউদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, মাওলানা আবদুল কাদের, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, এনপিপি সভাপতি শওকত হোসেন নিলু, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা নেজামউদ্দীন, এনডিপির চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মর্তুজা, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, বিজেপির মহাসচিব আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, বিকল্প ধারার সাংগঠনিক সম্পাদক মাহী বি. চৌধুরী, ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, মুফতি মোহাম্মদ আলী, অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, আহমদ আবদুল কাইয়ূম, আলহাজ হারুনুর রশিদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন, মাওলানা আতাউর রহমান আরেফী, অ্যাডভোকেট এরফান খান, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী ও ই.শা. ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি শেখ ফজলে বারী মাসউদ। এছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান আল্লামা আহমদ শফির পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মুফতি ওমর ফারুক।
মহাসমাবেশ পল্টন ময়দানে আয়োজনের কথা থাকলেও সরকারের অনুমতি না পেয়ে তা মুক্তাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়। মহাসমাবেশ বাদ জুমা শুরুর কথা থাকলেও সারাদেশ থেকে বাস, ট্রেন ও লঞ্চযোগে আসা হাজার হাজার জনতা ভোরেই মুক্তাঙ্গনে সমবেত হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মহাসমাবেশে আগত লোকজনে মুক্তাঙ্গন, গুলিস্তান, প্রেস ক্লাব, কাকরাইল, মতিঝিলসহ আশপাশের এলাকা পূর্ণ হয়ে যায়। বিশাল মিছিলসহকারে জনস্রোত মুক্তাঙ্গনের দিকে যেতে না পেরে মঞ্চের অনেক দূরে অবস্থান নেয়। সকাল ১১টা থেকেই মঞ্চে জেলা ও কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য দেন। মুক্তাঙ্গনে লাখ লাখ লোকের উপস্থিতিতে জুমার নামাজ আদায় শেষে মহাসমাবেশ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। সমাবেশ চলাকালে পল্টন, গুলিস্তান, প্রেস ক্লাব, বিজয়নগরসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
চরমোনাই পীর বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী ইশতিহারে বলেছিলেন ‘শরিয়াবিরোধী আইন পাস করা হবে না।’ অথচ সরকারের সব কার্যক্রম দেখে মনে হয় যেন তারা ইসলাম ধ্বংসের এজেন্ডা নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন। তারা সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধের নামে প্রকারান্তরে ইসলামকেই ধ্বংস করতে চাচ্ছে, সে সুযোগ দেশবাসী তাদের দেবে না। বর্তমান সরকার পর্দার আইন উঠিয়ে ইভটিজিং বন্ধে যে আইন করতে চায় তা ধোঁকাবাজি এবং ইভটিজিং বাস্তবায়নের চক্রান্ত মন্তব্য করে তিনি সরকারের উদ্দেশে বলেন, ভারতসহ বিভিন্ন ধর্মনিরপেক্ষ দেশে ধর্মীয় রাজনীতি রয়েছে অথচ আপনারা ধর্মীয় রাজনীতি বন্ধ করতে চান? ৯০ শতাংশ মুসলমানের এ দেশে ইসলামী রাজনীতি চলবে না যারা বলে, তাদের নাস্তিকতা বাংলাদেশে চলবে না। তিনি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন, আপনি বলেন ধর্মীয় রাজনীতি বন্ধ হবে না, আবার আইনমন্ত্রী বলেন বন্ধ হবে। তাহলে প্রধানমন্ত্রী আপনি নাকি আইনমন্ত্রী? অথবা আপনি ধোঁকাবাজি করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের নিঃস্তব্ধ করতে চান? জনগণের কাছে আপনাদের তথ্য ফাঁস হয়ে গেছে। ধোঁকাবাজির আর সুযোগ নেই। তিনি বলেন, সন্ত্রাসে দেশ ছেয়ে গেছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, তেল-গ্যাসসহ বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করুন। এগুলো বাদ দিয়ে ইসলামের দিকে তাকাবেন না। দেশ ও ইসলামবিরোধী সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে তিনি দেশের পীর-মাশায়েখ, ওলামায়ে কেরাম, দীনদার বুদ্ধিজীবীসহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানান।
মাওলানা শাহ আহমদুল্লাহ আশরাফ বলেন, শেখ হাসিনার দলের জালেমরা জুলুম-নির্যাতন করছে। তারা জালেম-ফাসেক। এই জালেমদের কিছুতেই রেহাই দেয়া যাবে না। ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের মাধ্যমে তাদের মোকাবিলা করতে হবে। অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আমরা মহাদুর্যোগে আছি। মুসলমানরা ধর্মীয় আচার-আচরণ নিয়ে বাঁচতে পারবে কি-না তাতে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। সুন্নতি পোশাক পরে বের হলেই জঙ্গি বলে ধরে রিমান্ডে নিয়ে মিথ্যা স্বীকারোক্তি নেয়া হচ্ছে। ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে আবার ’৭২-এর সংবিধানে ফিরছে সরকার।
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ বলেন, যারা কোরআন-হাদিস উঠিয়ে দিতে চায় তারা জারজ, নাস্তিক, মুরতাদ। ওদের বিরুদ্ধে রক্ত দিয়ে লড়তে হবে। আইনমন্ত্রীসহ সরকারের যেসব মুসলমান নামধারী মন্ত্রী ইসলামের বিরুদ্ধে, কোরআন-হাদিসের বিরুদ্ধে কথা বলে মৃত্যুর পর কোনো আলেম যেন তাদের জানাজা না পড়ায় সেই আহ্বান জানান। মুফতি সৈয়দ মো. ফয়জুল করীম প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বলেন, এটা মুসলমানদের দেশ, বেঈমানদের দেশ নয়। ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করে আপনি কি এদেশে রক্তের হলিখেলা খেলতে চান? তিনি বলেন, এদেশে নাস্তিকদের ঠাঁই হবে না। এবারের আন্দোলন হবে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আস্তিকদের আন্দোলন।
শফিউল আলম প্রধান বলেন, বর্তমান সরকার পর্দা উঠিয়ে দিয়ে মা-বোনদের ইভটিজিংয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজেদের আসল চরিত্র প্রকাশ করছে। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বলেন, আপনি আল্লাহ, ইসলাম, কোরআন-হাদিসের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু সব ক্ষমতার বড় ক্ষমতাবান আল্লাহতায়ালার আইনের সামনে অন্য আইন চলে না।
শেখ শওকত হোসেন নিলু বলেন, আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এর বিরুদ্ধে সব জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
সমাবেশে ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে ডিসেম্বরে মাসব্যাপী প্রচারপত্র বিলি, ২৭ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে গণমিছিল ও স্মারকলিপি পেশ, জাতীয় সংসদের শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীন সংসদ অভিমুখে গণযাত্রা ও স্পিকার বরাবর স্মারকলিপি পেশ, দাবি পূরণ না হলে জানুয়ারিতে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত রোডমার্চ এবং রাজধানী অবরোধ।
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×