ঠিক এই মুহুর্তে উইকেট রক্ষক জুলকার নাইন ষ্ট্যাম্প ভেংগে ফেলেন, এবং জুড়ালো আবেদন করেন।
আম্পেয়ারিং এর দায়িত্বে থাকা পাকিস্থানী আলিমডার একে আওট দেয়ার দায়িত্ব মনে করেন কিন্তু সাহসে কুলিয়ে উঠতে না পেরে তার দায়িত্ব দেন ঘরের ভিতরের অপর পাকিস্থানি 'জামির হায়দারে'র নিকট। তিনি এটাকে ঈমানি দায়িত্ব মনে করে দুনিয়ার সবাইকে নিয়ে বার বার রিপ্লে দেখেন। ততক্ষনে যারা বুঝার তারা ঠিকই বুঝতে পেরেছেন ডিভি সাহেব যথা সময়েই ক্রিজে ঢুকেছেন, এমনকি ধারা বিবরণির দায়িত্বে থাকা পন্ডিত গনও ডিভি কে নিরাপদ বলেই ঘোষনা দিলেন। কিন্তু পাকিস্থানের আম্পেয়ার 'জামির' সাহেবের ঈমানি দিয়িত্ব উৎলে উঠল, এবং দুনিয়ার সকলকে যারা রিপ্লে দেখতেছিলেন তাদেরকে অন্ধ সাব্যস্ত করে ডিভি সাহেবকে আওট ঘোষনা দিয়ে মাঠের বাহিরে ব্রেন্চে গিয়ে বসতে বললেন। ক্রিকইনফোর রিপোর্টারগনও বলটে লাগলেন ডিভি ইজ আনলাকি, আরো বলতে লাগলেন এই আওট টি সমালোচনার রাস্তা খুলে দিল।
কি দরকার ছিল এই আওট টির?? এই আওটে খেলার ওপর কোন প্রভাবই ফেলবে না। এটি কোন ম্যাচ উইনিং উইকেট ও ছিল না। তবে কেন এই রকম আউট দিয়ে খেলার মান কমিয়ে দেয়া। আর ঘটনাটা এমন সময় ঘটল যখন পাকিস্থান টিমের অস্তিত্ব নিয়েই কথা উঠছে, তাই এবার যদি লোকেরা বলে, কুকুরের লেজ নাকি টানলেও সোজা হয় না। তখন কি জবাব দেবার মত কিছু আছে????