প্রত্যেক ধর্মেই শালিনতার কথা বলা হয়েছে ।আমাদের ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতে হবে ।সাথে সাথে কঠোর আইন করে কিছু শাস্তির নজির স্থাপন করতে হবে।ইভটিজিং নামক মহামারী থেকে বাঁচতে হলে ধর্মীয় অনুশাসন,সামাজিক সচেতনতা এবং সর্বোপরি কঠোর রাস্ট্রীয় আইনের প্রয়োগের বিকল্প নেই ।
আমি জানি,এখানে ব্লগে অনেক সাংবাদিক আছেন,কিন্তু আপনারা বলেন,একটা ঘটনা ঘটার পর কতটুকু ফলো আপ করেন?খবরের কাগজগুলা কোন ফলো আপ করে না। খালি আবেগভরা কয়েকটা সংবাদ দিয়ে শেষ। এর আগে যেসব অপরাধীর কারণে আত্মহত্যা বা খুনের শিকার হইছে তাদের কি একজনকেও ধরে শাস্তি দেয়া হইছে?
এদের ধরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে সেটা ফলাও করে প্রচার করা উচিত।
সময় এসেছে ইভ টিজিং কারীর অভিভাবকদের শাস্তির আওতায় আনার ।কারন সন্তানকে সঠিকভাবে গড়ে না তোলার দায় এড়ানোর কোন সুযোগ নেই ।
Click This Link
আসুন আমরা এর বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলি ।
পত্র-পত্রকায় কিংবা ব্লগে দেখি অনেকে বলেন,
"ভালো মেয়েরা ইভটিজিং এর স্বীকার হয় কম। যে মেয়ে শালীন পোশাক পড়ে এবং সংযত জীবন যাপন করে সেই মেয়েকে সবাই সম্মান করে। উশৃঙ্খল মেয়েরাই ইভটিজিয়ের শিকার হয় বেশী। আপনি শরীর দেখিয়ে বেড়াবেন আর কেউ একজন সেই শরীর দেখে খারাপ কথা বললেই সমস্যা। ভালোমতো খোঁজ নিয়ে দেখেন যে ইভটিজিং এর শিকার মেয়েদের পোশাক-আশাক এবং জীবন যাপন প্রণালী ভালো না।"আন্ডার লাইন করা বক্তব্য ১০০% সঠিক নাহলেও অনেকাংশে সঠিক।তাই আমাদের এদিকটাও ভেবে দেখতে হবে ।
পরিশেষে বলতে চাই ,আসুন অন্তত আমাদের কাছের মানুষটিকে ইভটিজং থেকে বিরত রাখি ।
ব্লগে অনেক গুনিজন আছেন ।পোস্টটিকে স্টিকি করা হোক ।তাহলে এর থেকে বাঁচার অনেক পথ বেরিয়ে আসবে তাদের আলোচনা থেকে।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯