somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সত্য না মিথ্যা? সে জানে, সে ই বিচার করুক। আপাতত আমি মুড়ি খাইতে থাকি। (সত্য ঘটনার ছায়া অবলম্বনে)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাথার নিচে ঘররর... ঘরররর... করে ভাইব্রেশন হচ্ছে মোবাইলের এলারমের... মোবাইল কাছে নিয়ে ঘুমানো হারাম। শরীরের ক্ষতি করে। বহুত আগে থেকে জানি, কিন্তু কেন জানি তাও কাজটা বার বার করি, আর করবো না। বের হতে হবে, বহুদূর যেতে হবে... ঠিকানা চিনিনা... এলাকার নামটা জানি শুধু, খুজে বের করব। অচেনা জায়গা খুজে বের করতে সমস্যা না, মজাই লাগে। কিন্তু সমস্যা আজকে হরতাল। পুলিশের দাবড়ানি খেলে দৌড়াতে পারবো না, বাম হাঁটুর লিগামেন্টে প্রবলেম আছে। ধরা খেয়ে যাবো... দু-চার ঘা তো খাবোই... সেই সাথে শ্বশুরবাড়ির জামাই আদর... সব ভেবে নিয়ে বের হলাম, শরীরে ১০২ ডিগ্রী জ্বর। প্রচন্ড উত্তেজনা কিন্তু শরীর কাপছে না। ধরে নিলাম জ্বরের কম্পন যদি একটা ডান দিকে মুখী সরল ছন্দিত কম্পন হয় তব জ্বরের কম্পন বাম দিক মুখী সমমানের তরংগ... সুতরাং নিউট্রাল স্টেট এ আছি। :| :|

বাসা থেকে বের হয়েই বিপদ... সকালের মিষ্টি রোদের বদলে কড়া রোদ, দু মিনিটের ভিতরে মাথা চক্কর দিতে আরম্ভ করল... হাতে মোবাইল, জিপিএস কানেকশন অন করেই রিকশা নিলাম। যতদূর পথ চিনি রিকশা ছাড়া গতি নেই। তারপর হাটতে হতে পারে কপালে থাকলে।

প্রতিটা মিনিট পার করছি, আর কেমন যেন লাগছে... মনে হচ্ছে গতকাল রাতেও ঘুমাতে যেয়ে কত রকম দুঃস্বপ্ন দেখেছি... একদিনের ছোট কোন ঘটনার দুঃস্বপ্ন না... :( :( দীর্ঘ দুবছর ধরে একটু একটু করে জমে উঠা ঘটনার দুঃস্বপ্ন! একটা অতি সাধারন মনস্তাত্ত্বিক বিষয় লক্ষ্য করুন... আপনি এমন একজন কে চিনেন যাকে হারানোর ভয় আপনার আগে কখনও ছিল না... কিন্তু হুট করে একটা ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রতি মুহূর্তে ভয় পাচ্ছেন হারিয়ে ফেলার...! কেমন লাগবে অনুভুতিটা? ঠিক তেমন বোধ করছি।

সম্পূর্ণ অচেনা একটা জায়গার বিন্দুতে এসে দাড়িয়েছি... পিছনে চেনা পথ, সামনে অচেনা দুরত্ব। আগাবো কিনা ভাবছি। গুগল ম্যাপে বার বার লোকেশন দেখছি। এখন সাড়ে চার কিলোমিটার বাকি। সোয়া ছয় কিলো রিক্সায় আসছি! পকেটে এত টাকা নাই যে আবার নতুন করে রিকশা নিবো। অবাক লাগছে! যেই ঢাকা শহরে আমি টিএসসি টু শংকর হেটে হেটে যাই, সেই আমি রিকশায়! তাও এত দূর অতিক্রম করলাম!...
নাহ, এবার আগানো যাক... হাটা ধরলাম। বেলা সাড়ে এগারোটা। মধ্যদুপুর ই বলা যায়। হাটছি আর দুই কোন একটা মোড়ে এসে মোবাইল অন করে লোকেশন দেখছি কোন রাস্তা ধরবো... মাথার ভিতর ঘুরতেছে প্রথম দিনের কথা গুলো। বিকালটার কথা। অতি স্বল্প সময়। তার চোখে অন্যের মায়া আর আমার চোখে তাকে জুড়ে কল্পনার ছায়া... আড়চোখে তাকানোর চেষ্টা... বুঝতে না দেয়ার সচেতনতা... :#> :#> :( :(

বেলা বারোটা সাইত্রিশ। হাইওয়ে পার হতে পারছি না... একে তো জ্বর, তার উপর মাথা ঘুরতেছে ভন ভন করে। এত ব্যস্ত রাস্তা কিন্তু ফুটোভার ব্রিজ নেই। শালার ঢাকা শহর! একটু দূরে গেলেই বিশাল ফ্লাইওভার শুরু হবে! ওটার নিচে গেলেই ছায়া পাবো। পার হলাম। একটু যেয়ে বামে মোড় নিলাম। মোবাইল এর লোকশনে নীল বিন্দুটা বিপ বিপ করতেছে যে আমি ঠিক পথেই আছি। আর মিনিট বিশেক হাটলেই গন্তব্য।

বেলা পৌনে একটা।
দোকান থেকে পানির বোতল কিনলাম। ঢক ঢক করে খাইলাম। মনে হচ্ছে অমৃত সুধা। দোকানটাতে দেখলাম আইসস্ক্রিম আছে কি কি? কিন্তু পকেটে ততটা টাকা নেই। ঈদে শেষ করে ফেলছি। যা আছে তা দিয়ে আইসক্রিম খেলে সমস্যায় পড়তে পারি ফেরার পথে। একে তো গরিবী হাল, সুতরাং ঘোড়া রোগের দরকার নেই।
শেষ অব্দি গেলাম, পৌছালাম। বিরক্তি না উৎকণ্ঠা বুঝলাম না, কিন্তু অনেকটা ওইরকম সুরের কন্ঠটা শুনলাম। যদি দেখা পেতাম। ভাল হত। কিন্তু সিচুয়েশন তো ভাবতে হবে। পাগলামী সবাই করতে পারে না। :D :D :)
ফিরে আসলাম, রাজধানীর প্রানকেন্দ্রে এসে একপ্লেট ভাত আর সবজী ডাল খেলাম... মধু... পুরাই মধু। আমি তৃপ্ত।
মোড়ে একজন ফকির ভিক্ষা করছে... অসাধারন সুরে গাইছে... ঈদের কারনে হয়ত তার অন্য সঙ্গীরা আজ নেই, ছুটিতে আছে।
"একদিন নবী মুস্তাফা,
রাস্তা দিয়া হাইটা যায়
একটা ছাগল বান্ধা ছিল
গাছেরও তলায় রে..."
:)

এবার বাড়ী ফেরার পালা..
দিনশেষে ভাবছি কি কাজটা করলাম! আগে কোন দিন এমন তো ভাবি নি! মানুষ অনেক বিচিত্র প্রজাতি। তাদের ভিতর আমিও একজন.। অনুজ্জ্বল, অতি সাধারন।

আমি কালো মানুষ... আমার পছন্দের রঙ কালো আমার পরনের গেঞ্জিও কালো... অন্ধকারে দাড়ালে খুজে পাওয়া যায় না... আলোর নিচে দাড়ালে অস্বস্তি লাগে... কৃষ্ণবস্তুর মত আলো শোষন করি... ঝামেলা তৈরী করি... :| :|
অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম আমি হাটতে ভালবাসি... হিমুর মত, তবে হিমুর হাতে জিপিএস মেশিন থাকে না, আমার হাতে থাকবে... গন্তব্য ঠিক করে পথ হারাতে ভাল লাগে না, তাই... হরতালের দিনে বহুদূর পথ হেটে হেটে যেতে ভাল লাগে... র‍্যাব/পুলিশের ভয় করে... তবে সমস্যা নেই... ধরা খেলে বলবো অনেক বড় সন্ত্রাসী! ক্রসফায়ার করেন... মরে গেলে বেচে যাই... জানি করবে না, সাহস কম... হাতে পায়ে গুলি করে পঙ্গু বানিয়ে দিবে... র‍্যাব হলে করবে... B:-/

আমার ভিতর পাপ বোধ নেই, সত্য কথা বলি...তাই ভয় কম (উনারা বাদে)... কিন্তু মাঝে মাঝে ভয় জেকে ও বসে, যখন পরীতে আছর করে... স্নিগ্ধ, শুভ্র, শ্বাশত, মুক্ত, পবিত্র সে... কিন্তু পরীর কাছে আমি সাইকো... নিছক পাগল এবং বিরক্তিকর পাগলামী... তবে ব্রেন শার্প আছে...মনে রাখি সব... দিন শেষে বিষয়টা উপভোগ্য... ভালবাসি পরী কে! :#> :#>

বুড়িগঙ্গার পাড়ে চাঁদনী রাতে একবার ঘুরবো... চাদনী রাতে নদীর দুর্গন্ধ কমে যায়... দুইটা হাত আছে... একটা হাত ধরার কেউ থাকলে ভাল লাগবে... বাকি হাত পকেটে রাখব... ছিনতাইকারীদের হাত থেকে পকেট তো বাচাতে হবে... আমার হয়ত এক প্লেট ভাত আর সবজী ডালে চলে যাবে। কিন্তু তার???
মাথার নিচে ঘররর... ঘরররর... করে ভাইব্রেশন হচ্ছে মোবাইলের এলারমের... মোবাইল কাছে নিয়ে ঘুমানো হারাম। শরীরের ক্ষতি করে। বহুত আগে থেকে জানি, কিন্তু কেন জানি তাও কাজটা বার বার করি, আর করবো না। বের হতে হবে, বহুদূর যেতে হবে... ঠিকানা চিনিনা... এলাকার নামটা জানি শুধু, খুজে বের করব। অচেনা জায়গা খুজে বের করতে সমস্যা না, মজাই লাগে। কিন্তু সমস্যা আজকে হরতাল। পুলিশের দাবড়ানি খেলে দৌড়াতে পারবো না, বাম হাঁটুর লিগামেন্টে প্রবলেম আছে। ধরা খেয়ে যাবো... দু-চার ঘা তো খাবোই... সেই সাথে শ্বশুরবাড়ির জামাই আদর... সব ভেবে নিয়ে বের হলাম, শরীরে ১০২ ডিগ্রী জ্বর। প্রচন্ড উত্তেজনা কিন্তু শরীর কাপছে না। ধরে নিলাম জ্বরের কম্পন যদি একটা ডান দিকে মুখী সরল ছন্দিত কম্পন হয় তব জ্বরের কম্পন বাম দিক মুখী সমমানের তরংগ... সুতরাং নিউট্রাল স্টেট এ আছি। :| :|

বাসা থেকে বের হয়েই বিপদ... সকালের মিষ্টি রোদের বদলে কড়া রোদ, দু মিনিটের ভিতরে মাথা চক্কর দিতে আরম্ভ করল... হাতে মোবাইল, জিপিএস কানেকশন অন করেই রিকশা নিলাম। যতদূর পথ চিনি রিকশা ছাড়া গতি নেই। তারপর হাটতে হতে পারে কপালে থাকলে।

প্রতিটা মিনিট পার করছি, আর কেমন যেন লাগছে... মনে হচ্ছে গতকাল রাতেও ঘুমাতে যেয়ে কত রকম দুঃস্বপ্ন দেখেছি... একদিনের ছোট কোন ঘটনার দুঃস্বপ্ন না... :( :( দীর্ঘ দুবছর ধরে একটু একটু করে জমে উঠা ঘটনার দুঃস্বপ্ন! একটা অতি সাধারন মনস্তাত্ত্বিক বিষয় লক্ষ্য করুন... আপনি এমন একজন কে চিনেন যাকে হারানোর ভয় আপনার আগে কখনও ছিল না... কিন্তু হুট করে একটা ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রতি মুহূর্তে ভয় পাচ্ছেন হারিয়ে ফেলার...! কেমন লাগবে অনুভুতিটা? ঠিক তেমন বোধ করছি।

সম্পূর্ণ অচেনা একটা জায়গার বিন্দুতে এসে দাড়িয়েছি... পিছনে চেনা পথ, সামনে অচেনা দুরত্ব। আগাবো কিনা ভাবছি। গুগল ম্যাপে বার বার লোকেশন দেখছি। এখন সাড়ে চার কিলোমিটার বাকি। সোয়া ছয় কিলো রিক্সায় আসছি! পকেটে এত টাকা নাই যে আবার নতুন করে রিকশা নিবো। অবাক লাগছে! যেই ঢাকা শহরে আমি টিএসসি টু শংকর হেটে হেটে যাই, সেই আমি রিকশায়! তাও এত দূর অতিক্রম করলাম!...
নাহ, এবার আগানো যাক... হাটা ধরলাম। বেলা সাড়ে এগারোটা। মধ্যদুপুর ই বলা যায়। হাটছি আর দুই কোন একটা মোড়ে এসে মোবাইল অন করে লোকেশন দেখছি কোন রাস্তা ধরবো... মাথার ভিতর ঘুরতেছে প্রথম দিনের কথা গুলো। বিকালটার কথা। অতি স্বল্প সময়। তার চোখে অন্যের মায়া আর আমার চোখে তাকে জুড়ে কল্পনার ছায়া... আড়চোখে তাকানোর চেষ্টা... বুঝতে না দেয়ার সচেতনতা... :#> :#> :( :(

বেলা বারোটা সাইত্রিশ। হাইওয়ে পার হতে পারছি না... একে তো জ্বর, তার উপর মাথা ঘুরতেছে ভন ভন করে। এত ব্যস্ত রাস্তা কিন্তু ফুটোভার ব্রিজ নেই। শালার ঢাকা শহর! একটু দূরে গেলেই বিশাল ফ্লাইওভার শুরু হবে! ওটার নিচে গেলেই ছায়া পাবো। পার হলাম। একটু যেয়ে বামে মোড় নিলাম। মোবাইল এর লোকশনে নীল বিন্দুটা বিপ বিপ করতেছে যে আমি ঠিক পথেই আছি। আর মিনিট বিশেক হাটলেই গন্তব্য।

বেলা পৌনে একটা।
দোকান থেকে পানির বোতল কিনলাম। ঢক ঢক করে খাইলাম। মনে হচ্ছে অমৃত সুধা। দোকানটাতে দেখলাম আইসস্ক্রিম আছে কি কি? কিন্তু পকেটে ততটা টাকা নেই। ঈদে শেষ করে ফেলছি। যা আছে তা দিয়ে আইসক্রিম খেলে সমস্যায় পড়তে পারি ফেরার পথে। একে তো গরিবী হাল, সুতরাং ঘোড়া রোগের দরকার নেই।
শেষ অব্দি গেলাম, পৌছালাম। বিরক্তি না উৎকণ্ঠা বুঝলাম না, কিন্তু অনেকটা ওইরকম সুরের কন্ঠটা শুনলাম। যদি দেখা পেতাম। ভাল হত। কিন্তু সিচুয়েশন তো ভাবতে হবে। পাগলামী সবাই করতে পারে না। :D :D :)
ফিরে আসলাম, রাজধানীর প্রানকেন্দ্রে এসে একপ্লেট ভাত আর সবজী ডাল খেলাম... মধু... পুরাই মধু। আমি তৃপ্ত।
মোড়ে একজন ফকির ভিক্ষা করছে... অসাধারন সুরে গাইছে... ঈদের কারনে হয়ত তার অন্য সঙ্গীরা আজ নেই, ছুটিতে আছে।
"একদিন নবী মুস্তাফা,
রাস্তা দিয়া হাইটা যায়
একটা ছাগল বান্ধা ছিল
গাছেরও তলায় রে..."
:)

এবার বাড়ী ফেরার পালা..
দিনশেষে ভাবছি কি কাজটা করলাম! আগে কোন দিন এমন তো ভাবি নি! মানুষ অনেক বিচিত্র প্রজাতি। তাদের ভিতর আমিও একজন.। অনুজ্জ্বল, অতি সাধারন।

আমি কালো মানুষ... আমার পছন্দের রঙ কালো আমার পরনের গেঞ্জিও কালো... অন্ধকারে দাড়ালে খুজে পাওয়া যায় না... আলোর নিচে দাড়ালে অস্বস্তি লাগে... কৃষ্ণবস্তুর মত আলো শোষন করি... ঝামেলা তৈরী করি... :| :|
অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম আমি হাটতে ভালবাসি... হিমুর মত, তবে হিমুর হাতে জিপিএস মেশিন থাকে না, আমার হাতে থাকবে... গন্তব্য ঠিক করে পথ হারাতে ভাল লাগে না, তাই... হরতালের দিনে বহুদূর পথ হেটে হেটে যেতে ভাল লাগে... র‍্যাব/পুলিশের ভয় করে... তবে সমস্যা নেই... ধরা খেলে বলবো অনেক বড় সন্ত্রাসী! ক্রসফায়ার করেন... মরে গেলে বেচে যাই... জানি করবে না, সাহস কম... হাতে পায়ে গুলি করে পঙ্গু বানিয়ে দিবে... র‍্যাব হলে করবে... B:-/

আমার ভিতর পাপ বোধ নেই, সত্য কথা বলি...তাই ভয় কম (উনারা বাদে)... কিন্তু মাঝে মাঝে ভয় জেকে ও বসে, যখন পরীতে আছর করে... স্নিগ্ধ, শুভ্র, শ্বাশত, মুক্ত, পবিত্র সে... কিন্তু পরীর কাছে আমি সাইকো... নিছক পাগল এবং বিরক্তিকর পাগলামী... তবে ব্রেন শার্প আছে...মনে রাখি সব... দিন শেষে বিষয়টা উপভোগ্য... ভালবাসি পরী কে! :#> :#>

বুড়িগঙ্গার পাড়ে চাঁদনী রাতে একবার ঘুরবো... চাদনী রাতে নদীর দুর্গন্ধ কমে যায়... দুইটা হাত আছে... একটা হাত ধরার কেউ থাকলে ভাল লাগবে... বাকি হাত পকেটে রাখব... ছিনতাইকারীদের হাত থেকে পকেট তো বাচাতে হবে... আমার হয়ত এক প্লেট ভাত আর সবজী ডালে চলে যাবে। কিন্তু তার???

সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০১
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাইনারি চিন্তাভাবনা থেকে মুক্তি: পূর্ণাঙ্গ তুলনার ধারণা এবং এর গুরুত্ব

লিখেছেন মি. বিকেল, ১১ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৩০



সাধারণত নির্দিষ্ট কোন বস্তু যা শুধুমাত্র পৃথিবীতে একটি বিদ্যমান তার তুলনা কারো সাথে করা যায় না। সেটিকে তুলনা করে বলা যায় না যে, এটা খারাপ বা ভালো। তুলনা তখন আসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যাড গাই গুড গাই

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

নেগোশিয়েশনে একটা কৌশল আছে৷ ব্যাড গাই, গুড গাই৷ বিষয়টা কী বিস্তারিত বুঝিয়ে বলছি৷ ধরুন, কোন একজন আসামীকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে৷ পারিপার্শ্বিক অবস্থায় বুঝা যায় তার কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

টান

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২২


কোথাও স্ব‌স্তি নেই আর
বিচ্যুতি ঠেকা‌তে ছু‌টির পাহাড়
দিগন্ত অদূর, ছ‌বি আঁকা মেঘ
হঠাৎ মৃদু হাওয়া বা‌ড়ে গ‌তি‌বেগ
ভাবনা‌দের ঘুরপাক শূণ্যতা তোমার..
কোথাও স্ব‌স্তি নেই আর।
:(
হাঁটুজ‌লে ঢেউ এ‌সে ভাসাইল বুক
সদ্যযাত্রা দম্প‌তি... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বল্প আয়ের লক্ষ্যে যে স্কিলগুলো জরুরী

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

স্বল্প আয়ের লক্ষ্যে যে স্কিলগুলো জরুরীঃ


১। নিজের সিভি নিজে লেখা শিখবেন। প্রয়োজন অনুযায়ী কাস্টোমাইজ করার অভ্যাস থাকতে হবে। কম্পিউটারের দোকান থেকে সিভি বানাবেন না। তবে চাইলে, প্রফেশনাল সিভি মেকারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিয়াল ফিলিস্তিনীরা লেজ গুটিয়ে রাফা থেকে পালাচ্ছে কেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১১ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০



যখন সারা বিশ্বের মানুষ ফিলিস্তিনীদের পক্ষে ফেটে পড়েছে, যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে সাধারণ সদস্য করার জন্য ভোট নিয়েছে, যখন আমেরিকা বলছে যে, ইসরায়েল সাধারণ ফিলিস্তিনীদের হত্যা করার জন্য আমেরিকান-যুদ্ধাস্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

×