somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আপনার ধর্ম-বিশ্বাসকে শুদ্ধ করুন - ৪

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আস সালামু আলাইকুম!

[.....আগের লেখার ধারাবাহিকতায় - কেবল মাত্র বিশ্বাসী মুসলিম ভাইবোনদের জন্য লিখিত। এই লেখাটা প্রথম বছরখানেক আগে অন্য ব্লগে প্রকাশিত হয়।]

আশা করি আল্লাহ্ সবাইকে ভালো রেখেছেন। আমি ধারাবাহিকভাবে ইসলামের শুদ্ধ বিশ্বাসগুলো তুলে দিচ্ছিলাম। এর পেছনে একটা মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল একটা “আরকাইভ” তৈরী করা - যাতে আজ না হোক, পরেও কখনো যদি আল্লাহ্ আমাদের তৌফিক দেন, আমরা যদি কখনো বিশ্বাস শুদ্ধ করার গুরুত্ব বুঝি, তাহলে আমাদের হাতের কাছে যেন তথ্য-সামগ্রী প্রস্তুত থাকে। আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে শুদ্ধ বিশ্বসের গুরুত্ব সম্বন্ধে অবহিত ও অবগত করতে - না না দৃষ্টিকোণ থেকে, দৈনন্দিন জীবনের উদাহরণ দিয়ে বুঝাতে চেষ্টা করেছি। আমরা অনেক সময়েই সমাজে, সংসারে, পরিবেশে, বা প্রতিবেশে একটা অনিয়ম বা অন্যায় দেখে খুব upset হয়ে যাই। আবেগের বশবর্তী হয়ে ভাবি: এমন কেন হয়? মানুষ কি করে এত নীচে নামতে পারে?? কি করে এমন অন্যায় একটা কিছু ঘটছে দেখেও মানুষ এত নির্বিকার থাকতে পারে??? অথচ, আমরা এর “মূল কারণ” অনুসন্ধান করি না। এর মূল কারণ হচ্ছে: হয় আমরা আল্লাহ্য় বিশ্বাসই করি না - অথবা আমাদের সেই বিশ্বাস শুদ্ধ নয়! আমরা এর মূল কারণে না গিয়ে উপস্থিত কারণগুলো সন্ধান করে ব্যবস্থা নিতে চেষ্টা করি। একটা সহজ উদাহরণ হচ্ছে দুর্নীতি এবং সেটা দমন করার প্রচেষ্টা। আমরা নিকট অতীতসহ, এদেশের ইতিহাসে বার বার দেখেছি যে, একটা পট পরিবর্তনের পরে নতুন যারা হর্তা-কর্তা হন - তারা পুরাতনদের দুর্নীতি উন্মোচনরে চেষ্টা করেন এবং নিজেদের সেসবের ঊর্ধ্বে বলে প্রতীয়মান করতে চান। কিন্তু আমরা এও দেখেছি যে, প্রায় সকল ক্ষেত্রেই, নতুনদের দুর্নীতিগ্রস্থ হওয়াটা কেবল সময়ের ব্যাপার - অতি অল্প সময়েই তারা বুঝিবা পুরাতনদের ছাড়িয়ে যান। আমরা দেখেছি একজন প্রাক্তন বিচারপতি, মাত্র কয়েকদিন রাষ্ট্রক্ষমতার ভাগ পেয়ে কি করে কোটি কোটি টাকা বানিয়েছেন। অথচ, এই বিচারপতিই তো তার আগ পর্যন্ত অনেকের শ্রদ্ধাভাজন সৎ ব্যক্তিত্ব ছিলেন - যে কারণে তাকে তত্তাবদায়ক সরকারে নেয়া হয়েছিল! সম্প্রতি নীতিবাক্য আওড়ানো আরো দু’জন আলোকিত ব্যক্তিত্বকে আমরা পা পিছলাতে দেখেছি। [উদাহরণস্বরূপ দেখুন:

www.dailynayadiganta.com/2009/06/23/fullnews.asp?News_ID=152027&sec=7

পাঠক ভেবে দেখেছেন - কেন বার বার এমন হতে থাকে, হতেই থাকে? একটা কারণ হচ্ছে “ভালো থাকার জন্য ভালো থাকার” বা "Goodness for the sake of goodness"এর ধারণাটা ঠিক নয়। আমাদের প্রত্যেকের একটা Threshold Value বা মূল্যমান থাকে - প্রলোভনের মাত্রা সেই Threshold Value ছাড়িয়ে গেলেই আমরা ভেঙ্গে পড়ি (যারা পদার্থ বিদ্যা বা প্রকৌশল বিষয়ক পড়াশোনা করেছেন, তাদেরকে সহজে বোঝাতে বলতে পারতাম যে, ব্যাপারটা zener diodeএর breakdown voltageএর মত)। মানুষ এমনি এমনি কেন ভালো/সৎ থাকবে? ভালো থাকার একটা কারণ থাকতে হবে - আর বলা বাহুল্য যে, এর মাঝে সবচেয়ে স্থিতিশীল কারণ হচ্ছে আল্লাহ্য় শক্ত, তথা সঠিক ও শুদ্ধ বিশ্বাস। এছাড়া যে সব কারণ থাকে সেগুলো হচ্ছে লোক-লজ্জা, লোক-ভয়, আইনের ভয় ইত্যাদি - কিন্তু সেগুলো সবই ঠুনকো কারণ। বলা বাহুল্য যে, মানুষের চোখের আড়ালে আর/অথবা আইনের নাগালের বাইরে "অবস্থিত" মনে করলেই দেখা যায়, অনেকেরই কপট-সততার মুখোশ ঝরে পড়ে। কিন্তু যার আল্লাহ্য় শক্ত, তথা সঠিক ও শুদ্ধ বিশ্বাস রয়েছে, তার বেলায় এমনটি হবার অবকাশ নেই। আল্লাহর পরিচয় জানাটা যে কোন মুসলিমের জন্য একারণেই এত অপরিহার্য। আমাদের যদি তৌহীদ সম্বন্ধে সঠিক জ্ঞান থাকতো, তবে আমরা জানতাম যে, আল্লাহকে আমরা কেন ভয় করবো এবং কেন আল্লাহর কাছ থেকে পালিয়ে যাবার আমাদের কোন জায়গা নেই। এজগতের যে কোন শাস্তি বা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই বলে থাকেন, “এর চেয়ে মরে যাওয়াও ভালো” - কিন্তু আল্লাহর কাছ থেকে মরে গিয়েও নিস্তার নেই। সেজন্যই বুদ্ধিমান বা বিশ্বাসী মাত্রই আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করেন - আল্লাহ্ থেকে পালিয়ে বেড়ান না। আমরা যদি “তৌহীদ আল আসমা ওয়া আস সিফাত” সম্বন্ধে সচেতন হতাম, তাহলে জানতাম যে, আল্লাহ্ সবকিছু দেখেন ও শোনেন। আর তাই পৃথিবীর কেউ যদি নাও দেখে বা নাও জানে - তবু ভালো ও বিশ্বাসী মুসলিম একটা খারাপ কাজ করতে পারবে না, কারণ সে জানবে যে, আল্লাহ্ তাকে দেখছেন। ঠিক যে কারণে রমযানের রোজা রাখা অবস্থায়, পৃথিবীর কেউ না দেখলেও একজন রোজাদার মুসলিম কিছু মুখে দেয় না।

এই পোস্টটা অনেক বড় হয়ে যাবে (সেজন্য দুঃখিত) - কারণ এই সিরিজে মোট পোস্টের সংখ্যা কমাতে, এবার আমরা "আল- আক্বীদাহ্ আল তাহাভীয়াহ্” থেকে পরবর্তী ২০টা পয়েন্ট তুলে দিচ্ছি:


৭১। আমরা শরীয়াত সম্মত কারণে বাধ্য না হলে মুহাম্মাদ (সা.) এর উম্মতের কাউকে হত্যা করা অনুমোদন করি না।
৭২। আমরা আমাদের ইমাম বা আমাদের রাষ্ট্রীয় নেতৃত্বে যাঁরা আছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ সমর্থন করি না। যদিও তাঁরা ন্যায়বিচার না করেন, বা আমরা তাদের অনিষ্ট কামনা করি না, বা আমরা তাঁদের অমান্য করি না। আমরা আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার প্রতি আনুগত্যের অংশ হিসাবে তাঁদের প্রতি অনুগত থাকি, এবং সেজন্যই তাদের আদেশ পালন বাধ্যতামূলক যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা পাপ কাজের আদেশ করেন। আমরা তাদের জন্য সঠিক হিদায়াত চাই ও তাদের ভুলের জন্য ক্ষমা চাই।
৭৩। আমরা নবীর সুন্নাত এবং মুসলিমদের ঐক্যমত অনুসরণ করি; বিচ্যুতি, পার্থক্য এবং বিভেদ থেকে দূরে থাকি।
৭৪। আমরা ন্যায়পরায়ণ ও বিশ্বস্তদের ভালবাসি, এবং অন্যায়কারী ও বিশ্বাসঘাতককে ঘৃণা করি।
৭৫। যখন কোন বিষয়ে আমাদের জ্ঞান অস্বচ্ছ থাকে, আমরা বলি: ‘আল্লাহই ভাল জানেন।’
৭৬। আমরা সফরের সময়ে বা অন্য যে কোন সময়ে ওযুর ক্ষেত্রে চামড়ার মোজার উপর দিয়ে মাসেহ করার ব্যাপারে একমত, যেমন সহীহ হাদীসে আছে।
৭৭। কিয়ামত আসা পর্যন্ত মুসলিমদের দায়িত্বশীল নেতার নেতৃত্বে - তারা সৎকর্মশীল বা অসৎকর্মশীল যাই হোক না কেন - হজ্জ্ব, জিহাদ করা বাধ্যতামূলক। কোন কিছুই একে বাতিল বা বিতাড়িত করতে পারে না।
৭৮। আমরা কিরামান কাতেবীন বিশ্বাস করি, যাঁরা আমাদের কাজকর্ম লিখে রাখেন কারণ আল্লাহ তাঁদেরকে আমাদের দুজন অভিভাবক হিসাবে নিয়োগ করেছেন।
৭৯। আমরা মৃত্যুর ফেরেশতায় বিশ্বাস করি, যাকে সমস্ত বিশ্বের রূহগুলি কবজ করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
৮০। আমরা কবর আযাবে বিশ্বাস করি - যারা এর উপযুক্ত তাদের জন্য, এবং মুনকির ও নকীর কবরে একজনের রব, ধর্ম ও নবী সম্পর্কে প্রশ্ন করবেন বলে বিশ্বাস করি যেমনটি আমরা রাসূল (সা.)-এঁর হাদীস থেকে এবং সাহাবা (রা.)দের বর্ণনা থেকে পাই।
৮১। কবর হয় জান্নাতের একটি বাগান হবে অথবা জাহান্নামের একটি গর্ত হবে।
৮২। আমরা মৃত্যুর পর পুনরুত্থানে বিশ্বাস করি, আমাদের কর্মের প্রতিদান শেষ বিচারের দিনে দেওয়া হবে বলে বিশ্বাস করি, এবং আমলনামায় ও হিসাব-নিকাশে এবং কিরাত আল কিতাব (কিতাব পাঠ কর), এবং পুরস্কার বা শাস্তি এবং আল-সিরাত (পুল) এবং আল-মিজান (দাড়িপাল্লা) এসবে বিশ্বাস করি।
৮৩। জান্নাত এবং জাহান্নাম সৃষ্ট বস্তু এবং তারা চিরস্থায়ী এবং আমরা বিশ্বাস করি যে, আল্লাহ তাদেরকে অন্য সৃষ্টির পূর্বে সৃষ্টি করেছেন এবং তারপর প্রতিটির বাসিন্দা হিসাবে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। তিনি যাকে ইচ্ছা তাঁর বদান্যতার মাধ্যমে জান্নাত দান করেন ও যাকে ইচ্ছা তাঁর সুবিচারের মাধ্যমে জাহান্নাম দান করেন। প্রত্যেকেই তার জন্য নির্ধারিত ভাগ্যের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কাজ করে এবং সেদিকেই চালিত হয় যার জন্য সে সৃষ্টি হয়েছে।
৮৪। মানুষের জন্য ভাল ও মন্দ দুটোই নির্ধারিত আছে।
৮৫। তাওফিক (আল্লাহর রহমত ও অনুগ্রহ) শব্দ দিয়ে প্রকাশিত ক্ষমতা যা কোন ঘটনা ঘটার নিশ্চয়তা দেয়, তা সৃষ্ট বস্তুর প্রতি আরোপ করা যায় না। এই ক্ষমতা কর্মের সাথে সম্পৃক্ত, যেখানে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য ও সক্ষমতা, কাজ করার মত অবস্থান ও দরকারী উপকরণ মজুত থাকা, এসবের মাধ্যমে কাজের যে ক্ষমতা তা কোন লোকের মধ্যে কাজ করার পূর্বেই বিদ্যমান থাকে। এটা সেই ধরনের ক্ষমতা যা শরীয়ার নির্দেশের লক্ষ্য। আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা’আলা বলেন: ‘আল্লাহ কোন মানুষকে তার ক্ষমতার বাইরে কোন কর্তব্য আরোপ করেন না।’ (আল-বাকারা ২:২৮৬)
৮৬। মানুষের কর্ম আল্লাহ কর্তৃক সৃষ্ট কিন্তু মানুষ কর্তৃক অর্জিত।
৮৭। আল্লাহ, যিনি সর্বোচ্চ, মানুষকে শুধুমাত্র সেজন্যই দায়ী করেন যা মানুষ করতে সক্ষম এবং যা করার যোগ্যতা তিনি তাকে দান করেছেন। এটাই হচ্ছে এই বাক্যাংশের ব্যাখ্যা: ‘আল্লাহর শক্তি ও ক্ষমতা ছাড়া কারো কোন শক্তি ও ক্ষমতা নাই।’ এর সাথে আমরা যোগ করছি যে আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোন কৌশল বা পথ নেই যাতে কেউ আল্লাহর অবাধ্যতা এড়াতে বা তা থেকে পালাতে পারে; বা আল্লাহ যদি সম্ভব না করেন তাহলে কারো পক্ষে সেই শক্তি পাওয়া সম্ভব না যাতে আল্লাহর আনুগত্য অভ্যাসে আনা যায় ও তাতে দৃঢ় থাকা যায়।
৮৮। সব কিছুই ঘটে আল্লাহর ইচ্ছা, জ্ঞান, পূর্ব নির্ধারিত ভাগ্য ও হুকুম দ্বারা তাঁর ইচ্ছা সকল ইচ্ছার উপর বিজয়ী এবং তাঁর হুকুম সকল কৌশলের উপর বিজয়ী। তিনি তাঁর যা ইচ্ছা তাই করেন এবং তিনি কখনও অবিচারকারী নন। তিনি সর্বোচ্চ, পবিত্র, যে কোন মন্দ ও ক্ষতির উর্ধ্বে এবং তিনি যে কোন দোষ ও ত্রুটির ঊর্ধ্বে নিখুঁত/সম্পূর্ণ/পূর্ণ। ‘তিনি যা করেন সে বিষয়ে তিনি জিজ্ঞাসিত হবেন না, কিন্তু তারা জিজ্ঞাসিত হবে।’ (আল-আম্বিয়া ২১:২৩)
৮৯। জীবিতদের দোয়া এবং দান-খয়রাতের মধ্যে মৃতদের উপকার রয়েছে।
৯০। আল্লাহ মানুষের দোয়ায় সাড়া দেন এবং তারা যা চায় তিনি দেন।

আল্লাহ্ হাফিজ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অতিরিক্ত বা অতি কম দুটোই সন্দেহের কারণ

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ৩১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০

অনেক দিন গল্প করা হয়না। চলুন আজকে হালকা মেজাজের গল্প করি। সিরিয়াসলি নেয়ার কিছু নেই৷ জোসেফ স্টালিনের গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। তিনি দীর্ঘ ২৯ বছর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধান নেতা ছিলেন। বলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সীমানা পিলার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ৩১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮



বৃটিশ কর্তৃক এদেশে ম্যাগনেটিক পিলার স্থাপনের রহস্য।
ম্যাগনেটিক পিলার নিয়ে অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে, এই প্রাচীন ‘ম্যাগনেটিক পিলার' স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান ‘ম্যাগনেটিক’ পিলার... ...বাকিটুকু পড়ুন

মাথায় চাপা ভূত ভূত ভূতং এর দিনগুলি

লিখেছেন শায়মা, ৩১ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫


এই যে চারিদিকে এত শত কাজ কর্ম, ঝামেলা ঝক্কি, ক্লান্তি শ্রান্তি সব টপকে আমার মাথায় আজও চাপে নানান রকম ভূত। এক ভূত না নামতেই আরেক ভূত। ভূতেদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মস্মৃতি: কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায় (দ্বিতীয় অংশ)

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ৩১ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:০৫


আত্মস্মৃতি: কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায় (প্রথমাংশ)
আমাদের সদ্য খনন করা পুকুরটা বৃষ্টির পানিতে ভেসে গেল। যা মাছ সেখানে ছিল, আটকানোর সুযোগ রইল না। আমি আর দুইবোন শিউলি ও হ্যাপি জালি... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিজের পাসওয়ার্ড অন্যকে দিবেন না ;)

লিখেছেন অপু তানভীর, ৩১ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৭



কথায় আছে যে পাসওয়ার্ড এবং জাঙ্গিয়া অন্যকে দিতে নেই । মানুষ হিসাবে, বন্ধু হিসাবে প্রেমিক/প্রেমিকা হিসাবে অথবা আজ্ঞাবহ হওয়ার সুবাদে আমরা অন্যকে ব্যবহার করতে দিই বা দিতে বাধ্য হই।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×