somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অসুখের ডায়েরী - ২

০১ লা অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১.
ঘড়িটা গরম হয়ে গেছে লাভার রং-এ
ওকে ছুড়ে ফেলে দাও সমুদ্রের অতলে
ও এখন শৈবালের আড়ালে খুজে নিক জলজ বালুর বিশ্রাম
ইঞ্জিনে দ্বিগুন গতি বাড়িয়ে যদিও আশেপাশেই আসছে হাইড্রোলিক হাঙ্গর

২.
ঘুড়িটা হারিয়ে গেছে আয়নার ভেতরে
চেয়ারের হাতলে লেগে আছে মেঘ
বৃষ্টির ঠিকানা ছিল তোমার নাভীমুল
আমি ফুল আমি ভুল আমি প্রেমে ধুনফুন
সাউণ্ড স্পিকারের বাক্স ভরা গোলাপী প্রজাপতি
তোমাকে সবুজ গাছ বানিয়ে দাঁড়িয়ে রাখে
আমার গোপন গর্তে এবার আমি হলাম সাপ
যে সাপ জড়িয়ে ধরে রেখেছে শ্রাবণের বৃষ্টির মত এই শহরটাকে

৩.
তোমাকে ভালবাসা আর ঘৃণা করার কারণ গুলো একি রকমের
১. তুমি অনাহারে পোড়া দেশের মত সুন্দর ও বিভৎস
2. তুমি ক্ষুধার বর্তমান ও আগামীর মত সাবলীল এক জ়ীবন স্বপ্ন
৩. যে কোন যুদ্ধ শেষে তুমি যক্ষা রোগীর মত কেশে ওঠা সুর্যদোয়
৪.তুমি ফুল নও আজ়ীবন এক ফুল হয়ে ফুটে ওঠার মিথ
৫. তুমি কাম বিভোর কিন্তু আজীবন তোমার ঘড়ির ডায়ালে ঘুরে যায়
এক ধর্মযাজিকার শুকনা মরুভুমির মত জন্ম পথ
৬. তুমিও গণ হত্যাকারী আমার মত কারণ সকাল গণহত্যাযজ্ঞ শেষে
বার বার লাল রঙের পোষাকটা পরেছো কোন উতসবে যাওয়ার জন্য

৪.
একদা ছিল এমন সময় তখন এই ঈশ্বর বয়সে কচি ছিল। হাসপাতালে স্যাভলনের দুর্মর গন্ধে বিলোড়িত ANGEL নার্সদের নরম স্তনের ভেতরে সে জন্ম নিয়েছিল। এই কচি ঈশ্বরের পরিত্যক্ত পালকে সেদিন আকাশে উড়েছিল হাস্যজ্জ্বল পাখিরা। তখন সময় চুল ছোট করে কাটতো, তখন সময় অনায়াসে পাখির মত জীবনকে ঠোকরাতো তা ভেঙ্গে না যাওয়ার ভয়ে। ঈশ্বর তখন মায়ের স্তনে মুখ নামিয়ে চিনেছিল সাদা সমদ্রের ঢেঊ, আজ সে প্রেমিকার স্তন থেকে শূষে নেয় প্রচণ্ড মরুর দাবদাহ। আর যে পিচ্ছিল যোনীপথ দিয়ে সে এসেছিল, মানে সময় জন্ম নিয়েছিল্‌, সে যোনীপথের শুকনো পথের দিকে তাকিয়ে থাকে , পাহারা দেয় যেন ঐ পথ দিয়ে যে পারমাণবিক রঞ্জনে রঙ্গিন বিকলাংগ তার সন্তান, যেন পৃথিবীতে না আসতে পারে । এখন সময় বড় চুল রাখে দেখতে একেবারে বন্য এই সভ্যদের সমস্ত মুখোশ কে ,আর ভদ্রতার সমস্ত আবরন নিজের দাড়ি চুলের নিচে ঢাকতে

৫.

অমরত্বে আমি বিশ্বাসী , তবে সে অমরত্ব জ্ঞান সাপেক্ষ নয়। পৃথিবীর কোন জ্ঞানী, মনিষী, ঋষি, মুনি, নবী , কবি উদ্ভাবক ,গায়ক,আঁকিয়ে,তাত্ত্বিক,বীর, খুনী, নেতা-নেত্রী দার্শনিক বা প্রখ্যাত ধার্ষনিক , মানুষের বা পশুর জীবনের জন্য কি অবদান রেখে গেছে , কি বাল ফেলায়ছে তা দিয়ে আমি অমরত্বকে বিচার করতে চাই না। শুধু এটুকু বুঝি যে মানুষ মনে না রাখলেও ,পৃথিবি তাকেই মনে রাখে , যে মাটি কর্ষন করে, চষে, মাটির লজ্জা ভেঙ্গে , মাটির দেহকে বুঝে তার গভীর যোনি থেকে সুর্যের আলোয় ফসলের মুখ দেখে তাকে দেখাতে পেরেছে আকাশের নিচে ন্যাংটা এক শিশুর পাকস্থলীর কাছে ,সেই হলো "অমর"। শিশু টার ভবিষত ও নয় তার মত অমর আর সে সব ফসলের হিসেব রাখে যেসব শিক্ষিত লোকেরা তারা অমরতো দূরের কথা তারা হল জীবিত কালেই মৃত যেমনটা হলাম আমি ও আমরা নাগরিক আবালগণ

৬.
ছেলেবেলা থেকে অনেকে আমার নায়ক ছিল, কেউ মহা বীর, কেউ দুঃসাহসী অভিযাত্রী, কেউ উন্মাদ কবি , কেউ প্রলয়ঙ্কারী দার্শনিক, কেউ সিংহের ফুলে ওঠা কেশরের মত গায়ক, কেউ দারূণ জাদুকর খেলোয়াড়, কেউ দেয়াল বিচুর্ণ করা বিপ্লবী বা কোন মিথ হয়ে ওঠা সিরিয়াল কিলার.... আজ এদের কেঊ আমার নায়ক না ,এর মানে এউ বলছি না যে আমি নিজেই আমার নায়ক হয়ে উঠেছি.....আজ আমার একমাত্র নায়ক হল " রসময় গুপ্তের সে বেয়াড়া পুরুষ , সেই অবাধ নায়ক....যার কাছে অজাচার নামক বোধ টা একদম অচেনা....আহা বেয়াড়া বৈশাখে ঝড় ওঠা সমুদ্রের মত সে কি যে অবাধ ,আর বন্যতায় প্রকৃত প্রান

৭.
বাংলাদেশের পাখি বিশেষজ্ঞরা বলছে যে "আগামী ৫ বছরের ভেতর বাংলাদেশ থেকে শকুন বিলুপ্ত হয়ে যাবে"। হায় ! হায় ! ক আসন্ন দুর্ভিক্ষে মরা লাশের গন্ধ পাচ্ছি ,শকুনহীন আকাশের নিচে বাংলার মাটিতে। ওহ ! সে কি প্রচন্ড দুর্গন্ধ স্ব-জাতির মরা পচা দেহের !!!এখন কি আমার লাশ ঠুকরে খাবে ব্যবসায়ী শকুনরা ,তাদের মুনাফাভোজী ঠোটে??!! নাকি সে শকুনও বিলুপ্তির পথে?বাচাও কে আছো কোথায়??দেশী শকুন বিলুপ্তির পথে বাংলার আকাশে ঊড়িয়ে আনো বহুজাতিক শকুন,মড়া লাশ সাবাড় করার ব্যবসায় শুনেছি ওরা জগ্বদিখ্যাত
৮.
অন্ধকারে হোচট খেইয়ে পড়লাম তোমার পায়ের কাছে
শীতের রাত ছিল তাই তোমার
পায়ের কাছে পড়ে টের পেলাম কিছুটা উষ্ণতা
ভাল লাগলো অনেক...
সবাই বললো এইতো "প্রেম "
আমি বললাম না আমি হোঁচট খেয়েছিলাম একটা ইটে ,ওটা একটা ইট ছিল
তবু সবাই বললো না এটা হলো "প্রেম"
আমি প্রতিবাদ করলাম , না ওটা ছিলো ইট
যা দিয়ে নতুন নতুন শহরে কনক্রিট এর দালান মানে ইডেন তৈরি করা হয়,
শিক্ষিত,ভদ্র, অমায়িক ,সভ্য আদম ,হাওয়ার
বিরহ বাসরের জন্য

৯.
সারাদিন একটা ক্যামেরা আমার দিকে তাকিয়ে ছিল
ধুরন্ধর কোন গোয়েন্দার মত।
আমার সমস্ত প্রেম, কাম, ঘৃণা সে আর চলাচল, ত্বকের নিচের লুকোন গ্রহের নিঃশ্বাস
সে তুলে নিল তার চোখের আর মনের জাল পেতে।
এখন সে কি পারবে আমার মত কামুক আর হিংস্র হতে ??
নাকি পৃথিবীর কাছে আমার বন্যতা আর তীব্র কামবোধ কে ভয়ঙ্কর কোন অপারাধ জেনে
রাষ্ট্রের ক্রিমিনাল রিপোর্ট দপ্তরের বিশাল ফিল্ম স্ক্রীণে প্রদর্শন করবে
আমার নগ্নতার ইতিহাস ?? আর শাস্তির সেলুলুয়েড

১০.
সবাইকে নিজের সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলতে শুনেছি যে ,
তারা বলে " আমি অনেক জানি অথবা কিছুই জানি না,
আমি অনেক প্রেমিক অথবা আমি প্রেমকে ঘৃণা করি ,
আমি অনেক প্রভাবশালী বা কেরানীর মাথার টাক,
আমি স্ব-নির্ভরশীল বা পরগাছা ,
আমি অমুক বা তমুক বা কেউ না ,
আমি প্রতিবাদী বা মেনে নিই সবকিছু,
আমি সৎ বা অসৎ আর কত কিছু।
কিন্তু কামের প্রতি তীব্র ভালবাসা সত্তেও
আমি কাঊকে গর্বের সাথে বলতে শুনিনি যে
" আমি কামুক, আমি কামুক".
আমি আজ বলছি আমি কামুক, কামের চেয়েও তীব্র আকর্ষণে

১১.
গত কয়েকদিন একটা স্বপ্ন আমাকে ঘুমের ভেতর তাড়া করে ফিরছে।
আমি একটা প্রচন্ড ভিড় হওয়া রাস্তায় , হাতে একটা একষ্টিক গিটার নিয়ে,
গলায় ঝুলিয়ে মাউথ অর্গান দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গান গাচ্ছি।
আমার সামনে পেতে রাখা একটা রংধনু রঙের হ্যাট,আর অজস্র মানুষ এসে
সেই গান শুনে হ্যাটের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে রং.।
তাদের মনের বিচিত্র রঙ, তাদের নিজস্বতার রঙ, প্রেমের রঙ, বিরহের রঙ,
কান্নার রঙ, একাকিত্বের রঙ, হাসি-আনন্দের রঙ , ক্ষোভের রঙ,
প্রতিবাদের রঙ, আর তাদের চিবুকের একলা তিলকের রঙ

১২.
একটা শুণ্য সমুদ্র সৈকত , ধীরে ধীরে কোকেনের দানার মত বৃষ্টি হচ্ছে ,
ফুলের ছেড়া পাপড়ির মত বিদ্যুত ছড়িয়ে পড়ছে আকাশে
হুইস্কির বোতলের মত ঝাপসা অন্ধকার চারদিকে
আমি নগ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে আছি
আমার সমস্ত দেহ নিয়ে খেলে যাচ্ছে কামুক বাতাস,যেন আফিমে উন্মত্ত শিরা
আমি নেচে যাচ্ছি চুরুটের ধোয়ার মত বন্যত্তায়
দূরে তুমি দাঁড়িয়ে আছো পুরা উলংগ হয়ে,
এঞ্জেল দের উড়ন্ত পালক তোমাকে ঘিরে নাচছে যেন ঘুর্নিঝড়
এসো আমার বন্য নাচে তোমার দেহ মেলাও

১৩.
আরেকবার জন্মালে ভেবে দেখবো গৌতম বুদ্ধ আর আমি
সন্ন্যাসী জীবন কাটাতে পারি কিনা ????
আমি জ্ঞান চর্চা করতে পারি কিনা সেটাও ভেবে দেখবো,
ভেবে দেখবো সক্রেটিস এর হেমলক আমার মদের গ্লাসে বিনিময় করা যায় কিনা????
আমার এই জন্ম বিদ্রোহের , রক্তের ঝড়ের, কবিতার , গানের, চরম ইরোটিসজম এর ,
উল্লাসের, মুর্খতার, বধিরতা যত নৈতিক বাণী চিরন্তনের সামনে,
প্রেমের ভেতর গভীর ঘৃণার,
আমার সমস্ত ব্যক্তিগত সম্পত্তি বলে যা ভেবেছি তা বিসর্জনের ,
চুড়ান্ত বন্যতার, কামের, যৌনতার,নগ্ন নাচের,
সমস্ত সুশীল দিনের আলোয় শিশ্ন কে লজ্জার না ভাবার

১৪.
আমাকে অনেকেই ঘৃণা করুক
অজস্র শত্রু গজিয়ে উঠুক ভাদ্র মাসের বেয়াড়া ঘাষের মত
আমাকে দেখে, আমার কথা শুনে অনেকের চোখের ভেতর বিদ্যুত এর রেখার মত
জিহ্ববা বের করে নেচে উঠুক বিষধর সাপ
আমার পরিণতি হোক বেওয়ারিশ লাশের মত আগন্তুক
তবু তুমি আমার জীবাশ্মে হও সে গান
যে গানে "তুমি" তোমার মত
তুমি অন্য কারো চোখের দেখানো কোন দৃষ্টি সে নয় ,
সে তোমার নিজের চোখের মণি
তোমার গান যেন তোমার দেহে হচ্ছে একা রঙ্গীন

১৫.
বাহ ! সুন্দর এখন ঘুমাতে যাবে বিছানায়
তার ঘুমের মতই সে নিঃসংগ
আর স্বপ্নের মত সে একা কিন্তু এলোমেল
আমি নিজেকে ধরতে পারি পুরোপুরি তাই
তাকেও ধরতে পারি পুর্নাংগ বিশ্বাষে কারন
আমি সবার মত আর সবাই আমারই ছায়া
বিদায় সুন্দর, আমার দেহে তোমার ঘুম গাড় নিঃশাষে মেলাক

১৬.
একটা রঙ-দগ্ধ প্রজাপতি ধরতে গিয়ে দেখলাম ,
আমার পাজরে অনেক গুলো ডানা শুকিয়ে গেছে হৃদয়ের অনাবৃষ্টিতে



৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কথাটা খুব দরকারী

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ৩১ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪

কথাটা খুব দরকারী
কিনতে গিয়ে তরকারি
লোকটা ছিল সরকারি
বলল থাক দর ভারী।

টাকায় কিনে ডলার
ধরলে চেপে কলার
থাকে কিছু বলার?
স্বর থাকেনা গলার।

ধলা কালা দু'ভাই
ছিল তারা দুবাই
বলল চল ঘানা যাই
চাইলে মন, মানা নাই।

যে কথাটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

অতিরিক্ত বা অতি কম দুটোই সন্দেহের কারণ

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ৩১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০

অনেক দিন গল্প করা হয়না। চলুন আজকে হালকা মেজাজের গল্প করি। সিরিয়াসলি নেয়ার কিছু নেই৷ জোসেফ স্টালিনের গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। তিনি দীর্ঘ ২৯ বছর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধান নেতা ছিলেন। বলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সীমানা পিলার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ৩১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮



বৃটিশ কর্তৃক এদেশে ম্যাগনেটিক পিলার স্থাপনের রহস্য।
ম্যাগনেটিক পিলার নিয়ে অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে, এই প্রাচীন ‘ম্যাগনেটিক পিলার' স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান ‘ম্যাগনেটিক’ পিলার... ...বাকিটুকু পড়ুন

মাথায় চাপা ভূত ভূত ভূতং এর দিনগুলি

লিখেছেন শায়মা, ৩১ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫


এই যে চারিদিকে এত শত কাজ কর্ম, ঝামেলা ঝক্কি, ক্লান্তি শ্রান্তি সব টপকে আমার মাথায় আজও চাপে নানান রকম ভূত। এক ভূত না নামতেই আরেক ভূত। ভূতেদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিজের পাসওয়ার্ড অন্যকে দিবেন না ;)

লিখেছেন অপু তানভীর, ৩১ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৭



কথায় আছে যে পাসওয়ার্ড এবং জাঙ্গিয়া অন্যকে দিতে নেই । মানুষ হিসাবে, বন্ধু হিসাবে প্রেমিক/প্রেমিকা হিসাবে অথবা আজ্ঞাবহ হওয়ার সুবাদে আমরা অন্যকে ব্যবহার করতে দিই বা দিতে বাধ্য হই।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×