““সবোই আমাদরে র্ধম” পুলশিরে ্এই সুন্দর শ্লোগান আমাকে অনুপ্রানতি করছেে মানব সবোয়।সার্মথ অনুযায়ী চষ্টো করি মানব সবো করত।ে আমি জানি অনকে মানুষই মহান প্রভুর ভালবাসা পাওয়ার আশায় অথবা নতো হবার জন্য মানব সবো করে থাকনে।তবে আমার কাছে পুলশিরে সবোটা অসাধারণ মনে হয়।

মানুষ মরণশীল । একদনি আমাদরে সবাইকে মরতে হবে ।তবে কে ,কোথায় এবং কভিাবে মারা যাব এটা বলা সম্বভ নয়।গাড়তিে চলাচলরে সময় আমরা গাড়রি সংর্ঘষে মারা যতেে পার,িক্ষতি হতে পারে আমদরে লক্ষ টাকার সম্পদ তখন পুলশিই আমাদরে পরম বন্ধু ।আপনি কি চন্তিা করছেনে আপনি মারা যাবার পর আপনার প্রাণপ্রয়ি স্ত্রী আপনার পাশে বসে থাকতে সাহস পায় না ,সারা রাত আপনার লাশরে পাশে বসে থাকে না আপনার প্রয়ি সন্তান যার সুখরে জন্য অপনি অন্যায় পথে র্অথ র্উপাজন করছেনে ?

একমাত্র পুুলশিই একটি লাশ নয়িে সারা রাত জগেে থাক,েজীবনরে ঝুকি নয়িে রক্ষা করে আমাদরে সম্পদ। বন্যা,ঝড়,সাইক্লোনসহ যাবতীয় প্রাকৃতকি র্দুযোগে আমাদরে পাশে সাহায্যরে হাত বাড়ায় পুলশি।তাই পুলশিকে আমি ছোট সময় থকেে ভালবাসতাম ।

পুলশিরে প্রতি আমার ভালবাসায় ছদে পরছেে আজ থকেে ১৫বছর আগে তখন আমি প্রাইমারী স্কুলরে ছাত্র । আমি শুনে ছলিাম সমিি নামে আমার এক বোনকে পুলশি তাদরে হফোজতে নয়িে সারা রাত র্ধষণ করে হত্যা করছে।েরক্ষক যখন ভক্ষক হয় তখন জনগণ আর তাকে ভালবাসে না।
আমার মনে হয় র্বতমানে পুলশি নারী,টাকা ও নশোর প্রতি ঝুকে পড়ছে।ে যার ফলে এই উপাদান গুলো ব্যবহার করে সাধারণ মানুষও পুলশিকে ব্যবহার করছে ইচ্ছামত।পুলশি এখন অপরাধীর পছেনে না ছুটে অপরাধরে পছেনে ছুটছে যার ফলে কোন অপরাধী গ্রফেতার হচ্ছে না ।কনেনা নজিে অপরাধী হয়ে অন্য অপরাধীকে গ্রতোর করা ববিকে সায় দয়েনা।

পত্রকিায় চোখ রাখলইে দখো যায় ,সন্ত্রাসীর গুলতিে পুলশি সদস্যরে মৃত্যু এমন খবর পড়লে খুব কষ্ট লাগ,েকষ্ট লাগে তখন মটর সাইকলেরে কাগজ চাওয়ার অপরাধে যখন পুলশিরে এস আই এর গালে চর মারে ছাত্রলীগরে র্কমী,কষ্ট লাগে তখন যখন সরকারী দলরে সাংসদরা থানার ভারপ্রাপ্ত র্কমর্কতাদরে ডকেে নয়িে কলি,ঘুশি ও লাথি মার,েকষ্ট লাগে তখন যখন ইভটজিংি প্রতরিোধ করতে গয়িে পুলশি বখাটদেরে হাতে আহত হয় এবং অস্ত্র ছনিয়িে নয়িে যায়।
যাদরে দায়ত্বি সাধারণ মানুষরে নরিাপত্তা দওেয়া তারা নজিরোই নরিাপত্তাহীনতায় ভুগে এ কমেন কথা? গত১৯.৮.১০ গভীর রাতে রাজধানীর মতঝিলিে সন্ত্রসীদরে গুলতিে নহিত হয় পুলশি কনস্টবেল মনজুরুল ইসলাম।গত এপ্রলি মাসে বংশাল থানার এস আই গৌতম রায়
সন্ত্রসীদরে গুলতিে নহিত । গত মে মাসে টাংগাইলরে মর্জিাপুরে মহাসড়করে পাশে পাওয়া যায় রমনা থানার এস আই মজিানুর রহমানরে লাশ।


তাছাড়া জুলাই মাসে পাবনার ঢালাচরে চরমপন্থদিরে হাতে নহিত হন পুলশিরে তনি সদস্য।পুলশিরে পরসিংখ্যান বলছে,েগত পাচঁ বছরে র্দুবৃত্তদরে হাতে নহিত হয়ছেে পুলশিরে ২৩ জন সদস্য। (সুত্র ২২আগষ্ট প্রথম আলো) এছাড়া ১৭.৯.১০ তারখিে পাবনায় যে ঘটনা ঘটল তাতে পুলশিরে ভাব র্মযাদা ক্ষুন্ন হয়ছেে । কোন র্স্বাথে পুলশি সদেনি ছাত্রলীগরে হামলায় কোন প্রকার বাধা প্রদান করল না তা জাতি জানতে চায়? জাতি জানতে চায় কার ইশারায় ডি এম পি কমশিনার কোন প্রকার তদ্ন্ত ছাড়াই ইব্রহমি হত্যার আসামী সরকারী দলরে এম পি শাওনকে নর্দিোশ ঘোষনা কর?ে জাতি জানতে চায় কারর্ স্বাথে পুলশি চুর,িডাকাত,িছনিতাই,খুন,র্ধষণ ও নারীর প্রতি সহংিসতাসহ নানারকম অপরাধকারীকে চোখরে সামপে পয়েওে কনে তাদরেকে গ্রফেতার করছে না?



পুলশিরে সাবকে মহাপরর্দিশক নুর মোহমমদ বলছেলিনে,পুলশিরে ওপর হামলার ঘটনা কনে হঠাৎ বড়েে গলে তা খতয়িে দখোর নর্দিশে দয়ো হয়ছে।ে আমি জানি না এই খতয়িে দখোর পর কি কারণ বরেয়িে আসব?েআমি একটি গল্প বলব হয়তো এই গল্পরে মধ্যে দয়িওে বরেয়িে আসতে পারে মুল কারণ।এক দশেে ছলি এক রাজা। রাজা একদনি তার উজরিকে সাথে নয়িে রাজ দরবার এর সামনে মাঠে বসে আছনে।পাশে বাধা ছলি রাজার হাতি । রাজা হঠাৎ তাকয়িে দখেলনে একটি ছোট্ট ব্যাং রাজার হাতরি কপালে লাথি মারছ।ে রাজা তো এ ঘটনা দখেে রগেে উজরি কে বললনে ,উজরি সাহবে আমাকে তাড়তাড়ি জানান যে ,ব্যাং এর এত সাহস কোথা থকেে এল যে সে রাজার হাতরি কপালে লাথি মার।েউজরি সাথে সাথে সন্যৈদরে ডকেে বলব এই ব্যাং এর র্গত ক্ষুর । সন্যৈরা র্গত ক্ষুরে দখেল যে র্গতে একটি পয়সা আছে ।রাজা বললনে ,বুঝতে পরেছেি এই পয়সার গরমইে ব্যাং আমার হাতরি কপালে লাথি মারছ।েজনগণও বুঝতে পরেছেে পুলশি কার টাকা খয়েে নরিব ভুমকিা পালন করছে আবার কার ইশারায় র্দুবল লোকদরে উপর ঝাপয়িে পড়ছ।েআমরা স্বাধীন দশেরে পুলশিকে স্বাধীন দখেতে চাই।নর্:িস্বাথ সবোই হোক পুলশিরে একমাত্র অঙ্গীকার।