somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হাসবেন তো মরবেন !

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বসরে ক্যামনে হাত করলি
দুই ড্রাইভার আড্ডা দিচ্ছে—
কি রে, শুনলাম তোর নাকি চাকরি যায় যায় অবস্থা! আজকেও দেখি গাড়ি নিয়ে বের হয়েছিস! বসরে ক্যামনে হাত করলি?
হে হে, ঘটনা আছে! চাকরি যাওনের কথা শুইনাই ইচ্ছা কইরা দামি গাড়িটার একটা হেডলাইট দিছিলাম ভাইঙ্গা!
তারপর?
তারপর আর কী! বস কইল আগামী ছয় মাসে হেডলাইট ভাঙা বাবদ যত খরচ পড়ে তত টাকা আমার বেতন থেইকা কাইটা রাখব। তাতে কী, ছয় মাসের জন্য তো চাকরিটা একদম পাক্কা!

স্বামীকে লাখপতি
বিয়ের কয়েক বছর পর দুই বান্ধবীর দেখা। দুজনই যার যার স্বামী নিয়ে গল্পে মেতে উঠল।
প্রথম বান্ধবী বলল, ‘আমার স্বামী বিয়ের আগে চাকরি করত। এখন ব্যবসা করছে। ফ্ল্যাট হয়েছে, গাড়িও কিনেছি।’
দ্বিতীয় বান্ধবী বলল, ‘আমিও আমার স্বামীকে লাখপতি বানিয়েছি।’
‘বিয়ের আগে সে কী ছিল?’
‘কোটিপতি।’

একটি সমস্যায় নানাজনের নানা সমাধান
খোলা জানালা বা এই জাতীয় কোনো শিরোনামের কলামে আমরা অনেক সময় আমাদের সমস্যা লিখে সমাধান জানতে চাই। কিন্তু কোনো কারণে ভুল করে যদি সমস্যাটি অন্য কারও কাছে চলে যায়, তখন তার কাছ থেকে কী কী সমাধান আসবে? ভেবেছেন মহিউদ্দিন কাউসার

সমস্যা:
আমার বয়স ৩০, ব্যক্তিগত জীবনে আমি এক সন্তানের মা। একটি বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি করি। স্বামী- সন্তান নিয়ে সুখেই দিন যাচ্ছিল। সেদিন ছিল সোমবার। সকালে ঘুম থেকে সাইন আউট করে দেখি, বাইরে রীতিমতো ঝড়বৃষ্টি হচ্ছে। শেষ রাতে যে কারেন্ট গিয়েছিল সেটা তখনো আসেনি। ঘুম থেকে উঠে নাশতা তৈরি করতে গেলাম, গ্যাস নেই। মেজাজ প্রচণ্ড হট হয়ে গেল। স্বামী-সন্তানকে জাগালাম। বাইরে থেকে নাশতা আনিয়ে সবাই মিলে আধা অন্ধকারেই উদরস্থ করলাম। তারপর রেডি হয়ে বাচ্চাকে স্কুলে পাঠালাম। স্বামীকে তাড়াতাড়ি অফিসে যেতে বলে আমিও গাড়ি নিয়ে অফিসের দিকে রওনা হলাম। রাস্তায় পানি জমে একাকার। ঘেমে গিয়ে আমারও ঠান্ডা লেগেছে। কিছুক্ষণ পর গাড়ির ইঞ্জিনে পানি ঢুকে পড়ায় সেও আমার মতো কাশতে কাশতে থেমে গেল। মেজাজ বিগড়ে যাওয়ায় সিদ্ধান্ত নিলাম, আজ আর অফিসে যাব না। হেঁটে বাসায় রওনা হলাম। ফিরে যা দেখলাম তাতে আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। আমি যার সঙ্গে এত দিন বিশ্বাস করে সংসার করলাম, যার সঙ্গে প্রতিদিনই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসার অভিনয় করলাম, সে-ই কিনা আমার বিশ্বাস ভেঙে টুকরো টুকরো করে দিল? এখন আমি কী করব?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
ভাঙ্গারহাট, সাটুরিয়া।

সমাধান
বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠিটি পৌঁছালে—
ঘটনার দিন রাত থেকে সকাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ ছিল না, এটা নতুন কোনো কথা না যে লিখে পাঠাতে হবে। লোডশেডিংয়ের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিন, দেখবেন জীবনে সুখ ব্যাপারটা সহজলভ্য হয়ে পড়বে।
গাড়ি মেকানিকের কাছে চিঠিটি পৌঁছালে—
সম্ভবত আপনার গাড়ির ইঞ্জিনে পানি অবৈধভাবে এন্টার করে ফেলেছে। রাস্তার পানিতে জীবাণুও বেশি ছিল, কে জানে ইঞ্জিনের নজেলে ভাইরাস অ্যাটাক করেছে কি না! যা-ই হোক, আজই কোনো ভালো দেখে একজন গাড়ি মেকানিককে দেখিয়ে গাড়িটির চিকিৎসা করান। না হয় ভবিষ্যতে পস্তাতে হবে।
সিনেমার নায়িকার কাছে চিঠিটি পৌঁছালে—
চিত্রনাট্যটি পছন্দ হয়েছে, কিন্তু আমার চরিত্র কোনটি সেটা তো বলেননি। তবে হ্যাঁ, আমি কিন্তু চরিত্রের প্রয়োজনে খোলামেলা হতে রাজি আছি। ভালো থাকবেন।
চিকিৎসকের কাছে চিঠিটি পৌঁছালে—
বলেন কি, ঠান্ডা লেগে আপনার কাশি হয়েছে? আজই আপনি তিনটা মাথার আর দুইটা পেটের এক্স-রে, তিনটা ব্লাড টেস্ট আর চারটা ইউরিন টেস্ট করান। এক্ষুনি ‘রসালো চিকিৎসা’ কেন্দ্রে এক ছালা টাকা নিয়ে চলে যান। তবেই আপনার সমস্যার সব সমাধান হয়ে যাবে। বসে আছেন কেন? যান যান!
আবহাওয়া অফিসে চিঠিটি পৌঁছালে—
আমাদের দেওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী অবশ্য সেদিন কড়া রোদ থাকার কথা ছিল। কিন্তু কেন যে বজ্রসহ ঝড় ও বৃষ্টিপাত হয়ে গেল সেটি আমাদের বোধগম্য হয়নি। যা-ই হোক, আপনি বলেছেন আপনার স্বামীকে যখন অন্য মেয়ের সঙ্গে ডেটিং করতে দেখলেন তখন নাকি আপনার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছে। কিন্তু স্যাটেলাইটে ধারণকৃত চিত্র পর্যবেক্ষণ করে আমরা দেশের কোথাও আকাশ ভেঙে পড়ার প্রমাণ পাইনি। আমাদের মনে হচ্ছে আপনার হ্যালুসিনেশন হয়েছে। আপনার উচিত মনোরোগ বিশেষজ্ঞ দেখানো।
আইনজীবীর কাছে চিঠিটি পৌঁছালে—
আপনার জন্য আছে অনেকগুলো মামলার সুযোগ। তবে তার আগে বাথ সার্টিফিকেট দেখে আপনার বয়সের সত্যতাটা যাচাই করতে হবে। আপনি চাইলে গ্যাস ও বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার অবহেলা আইনে মামলা করতে পারেন। মামলা করতে পারেন আবহাওয়া অফিসের বিরুদ্ধে ভুল পূর্বাভাসের জন্য, আরও অনেক মামলার সুযোগ আমি তৈরি করে দেব, আগে নিচের ঠিকানায় অগ্রিম ফিটা পাঠিয়ে দিন।
অফিসের বসের কাছে চিঠিটি পৌঁছালে—
সামান্য ঝড়-বৃষ্টি, জ্বর, কাশি, গাড়ি নষ্ট, রাস্তায় পানি জমা—এসব কারণেও তাহলে আপনি অফিস ফাঁকি দেন। এই সব ঠিক না। আর কখনো যেন এমনটি না হয়। অফিসে এলে কি আপনি আপনার স্বামীকে অন্য মেয়ের সঙ্গে ডেটিং করতে দেখতেন? অফিস ফাঁকি দিলে তো এভাবেই সংসারে আগুন লাগবে, তাই না?

বাসায় কে কে আছেন
প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।

নারী বনাম পুরুষ
হাতের লেখা
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।

কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।

মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।

তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।

ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।

বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।

স্মৃতি
নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।

বাথরুম
পুুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।

জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।

পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।

সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।

অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।

বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।

বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।

কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
৯টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×