মেঘনাপাড় ধীবর বিদ্যানিকেতনের প্রথম স্মরণিকা 'মেঘনার নির্মুলী' প্রকাশিত হয়েছে।
অনেক বাধা-বিঘ্ন পেরিয়ে এ স্মরণিকা অবশেষে আলোর মুখ দেখেছে- এ জন্য আমি সংশ্লিষ্ট সবার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এই স্মরণিকাটি প্রকাশ করতে অর্থিক সমস্যাই সবচেয়ে প্রকট ছিল। স্কুলের সভাপতি আজিজুন নাহার ম্যাডামের কষ্টকর প্রয়াসে সামান্য কিছু বিজ্ঞাপনের অর্থ দ্বারা এই বিশাল আয়তনের কাজটি করতে হয়েছে।
আমাদের কৃতজ্ঞতাঃ
আপনারা অনেকেই এ স্মরণিকার জন্য লেখা দিয়েছেন। আমরা আপনাদের মূল্যবান লেখাগুলো সযত্নে মেঘনাপাড় ধীবর বিদ্যানিকেতনের প্রথম স্মরণিকা 'মেঘনার নির্মুলিতে' মুদ্রিত আকারে তুলে এনেছি। বিশ্বের সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ব্লগার বন্ধুরা যাঁরা এই স্মরণিকার জন্য লেখা পাঠিয়েছেন, তাদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। এই বন্ধুরা আজীবন ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবেন।
একটি অনিশ্চয়তায় থাকাঃ মেঘনাপাড় ধীবর বিদ্যানিকেতনের এই স্মরণিকা নিয়ে দীর্ঘদিন একটি অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিলাম। ব্লগের অনেক বন্ধুই মাঝে মাঝে স্মরণিকার পরবর্তী আপডেট জানতে চেয়েছেন। আমি আসলে কোন কৈফিয়ত না দিয়ে বলি- মাঝখানে স্কুল নিয়ে অনেক বিপত্তিও পোহাতে হয়েছে। এগুলো কাটিয়ে উঠতে কিছুটা সময়ক্ষেপন হলেও অবশেষে 'মেঘনার নির্মুলী' প্রকাশিত হয়েছে- এটা 'মেঘনাপাড় ধীবর বিদ্যানিকেতনের' সফলতা। একটি দৃশ্যমান বইয়ের ভেতর স্কুলকে কেন্দ্র করে ভার্চুয়াল বন্ধু সবার অনুভূতিটুকুকে ধরে রাখার সযত্ন প্রয়াস।
ঈদ পুনর্মিলনী এবং মোড়ক উন্মোচনঃ আমরা আনন্দের সঙ্গে এবার ঘোষণা দিতে পারি একটি ঈদ পুনর্মিলনীর। ঐদিন 'মেঘনার নির্মুলী'র মোড়ক উন্মোচন হবে। সেই অনুষ্ঠানে দেশের প্রথিতযশা ব্যক্তিবর্গ থাকবেন। তাদের সামনে মেঘনাপাড় স্কুলের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবকরা তাদের অনুভূতির কথা ব্যাক্ত করবেন। আপনারা যারা স্কুল নিয়ে এগিয়ে যেতে নিরঙ্কুশ সহায়তা এবং সমর্থন দিয়েছেন তারা প্রত্যেকে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
এ ব্যাপারে সময়, ভেন্যু বিস্তারিত জানিয়ে ঈদের পরই ঘোষণা দেব।
ঈদ শুভেচ্ছাঃ মেঘনাপাড় ধীবর বিদ্যানিকেতনের পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক!
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৭