somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"তবু অপেক্ষায়"

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

" এই তুই আমাকে কি মনে করিস? "
-টিকটিকির লেজ ।
" কি! এটা কেন?"
-যতবার তোকে খসাই,তুই আবার আমাকে বের করিস । এজন্য তুই একটা টিকটিকির লেজ ।
" আমি টিকটিকি হলে তুই কি? তুই একটা গিরগিটি । "
-টিকটিকি নাতো । লেজ,এমনিতে টিকটিকির অনেক সম্মান হানি করসি ।
" চুপ যা । গিরগিটি রং বদলায় আর তুই জায়গা বদলাস । তুই হলি জায়গা বদলানো গিরগিটি । "
-তারপরও তোর থেকে মুক্তি মেলেনা । এবার কি পাগলামি করবি?
" ল্যাম্পপোস্ট এর সাথে কথা বলব । "
-কি বললি! তুই এসব পাগলামি থামাবি ? তোর জন্য আমার মাথাও নষ্ট হয়ে গেছে । সেদিন মাঝরাতে ঘুম ভাঙ্গার পর ফ্যান বলল 'বাবা আর কতো ঘুরবো আমি? আমারে একটু থামাও' ।
" কনগ্রেচুলেশন । তুইও তাহলে জড় বস্তূর কথা শোনা শিখে গেলি । আমি আগেই তোকে বলেছিলাম......"
-চুপ যা টিকটিকি,ধমক দিয়ে ওকে চুপ করালাম । নয়তো সাহিত্য রচনা করত । আমি একটু বাচাল,অন্যের কথা বেশি শুনতে ভাল্লাগেনা ,নিজে বলতে ভাল্লাগে ।
একা থাকতে ইচ্ছে করছে । ওকে তাড়ানোর অজুহাত লাগবে ।
-এই আমার টিউশনি আছে । এখন যা ।
" রাতে তাহলে রেডি থাকিস "
-হুম ওকে ।
মাঝরাত, একটু গরম আবার ঠাণ্ডা । শীতলতা আর উষ্ণতার মাঝামাঝি পর্যায় । আমি হাঁটছি চারুর পেছন পেছন । পীর ভক্তের মত চারুভক্ত । সাধু বাবা যেদিক যায় ভক্তেরা তার পিছু পিছু যায় । আমিও যাচ্ছি আর যাচ্ছি ।
-আর কত ল্যাম্পপোস্টের সাথে কথা কইবি চারু? চল খাম্বাপোস্টের লগে কথা কই ।
" খাম্বাপোস্ট মানে কি?"
-দেখিসনা খাম্বার মধ্যে লাইট লাগানো । ওগুলা খাম্বাপোস্ট ।
" তোকে কতবার বলসি , উদ্ভট জিনিসের নাম বলবিনা আমার সাথে "
-তুই উদ্ভট কাজ করতে পারবি আর আমি বলতে পারবোনা?
" আমি উদ্ভট কাজ করিনা । কল্পনা করা কি উদ্ভট কাজ? মানুষ কত কিছু নিয়ে ভাবে । আমি নাহয় জড় পদার্থ নিয়ে ভাবলাম ।"
-হা রে আমিও একসময় আমাদের ব্যাচ এর কল্পনাকে নিয়ে কল্পনা করতাম । দুর্ভাগ্য মেয়েটার বিয়ে হয়ে গেল ।
" চুপ"
আমি চুপ হয়ে গেলাম । দুজন এখন পাশাপাশি হাঁটছি । হলদে আলোতে একধরনের মায়া মায়া ভাব । ওকে দেখতে পরির মত লাগছে, হলুদ পরী ।

পাগলামির একা একদিন । সন্ধ্যার পর থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছে । বছরের প্রথম বৃষ্টি । ক্রমেই বাড়ছে , আজ আর চারুর আসা হবেনা । আমার এখন পাগলামি করার ভুত চাপসে মাথায় । ভুতের ভয়ে পাগলামিটা করেই ছাড়লাম । বছরের প্রথম বৃষ্টিতে স্নান । গায়ে কাঁপুনি আসে আসে, হাটতে হাটতে বড় রাস্তায় চলে আসলাম । গত দুদিন ওর পাগলামিকে প্রশ্রয় দিলাম । আজ নিজেই পাগলামি করবো ।
ল্যাম্পপোস্ট এবং আমিঃ-
আমিঃ কি খবর ল্যাম্প ভাই?
আচ্ছা ল্যাম্পের কি লিঙ্গ আছে? এটাকি ছেলে নাকি মেয়ে? চারুকে জিজ্ঞেস করতে হবে । নাকি ল্যাম্পপোস্ট হিজড়া ? ধুর আগে কথা বলি ।
ল্যাম্পঃ কেমন আছি পরে অইব । আগে বলেন মাইয়াটা কই ?
আমিঃ আমি বিয়ে করিনি মেয়ে কই পাব?
ল্যাম্পঃ আরে ওই মেয়েটা যার পিছু পিছু হাঁটতেন । ইশ হাতটা কি নরম ।
আমিঃ আপনি অশ্লীল কথা বলেন কেন?
লাম্পঃ অশ্লীলতাই জীবন । আমরা সবাই অশ্লীল । কেও বাইরে , কেও ভেতরে । যেখানে জন্ম নেয়াই একটা অশ্লীলতা সেখানে এটা কিছুইনা ।
আমিঃ নোবেল অফ অশ্লীলটা আপনাকে দেয়া উচিত ।
কল্পনা করলাম আমি । অশ্লীলতা আমার মধ্যেই । শুধু শুধু ল্যাম্প এর দোষ । আমি হাঁটা ধরলাম । বৃষ্টিতে ভিজতে ভালোই লাগছে । দু চারটা বৃষ্টি ফোঁটাকে যদি পোশ মানাতে পারতাম । চাঁদিফাটা রোদে তাদের ঝরতে বলতাম ।


মনে হচ্ছে পুড়ে যাচ্ছি । ভয়াভয় কোন অগ্নিকান্ডের ভেতর আটকে পরলে যা হয় । জ্বরের মাত্রা কত জানা নেই , ঘোর লাগা জ্বর । ঘোরের মধ্যে দেখছি চারু আমার পাশে বসে আছে, জলপট্টি দিচ্ছে মাথায় । অনেক নরম সুরে মাঝে মাঝে জিজ্ঞেস করছে " এখন কেমন লাগছে? "
-চরম রোম্যান্টিক লাগছে ।
ধমক খাওয়ার জন্য রেডি থাকলাম , নাহ ধমক খেলামনা উলটো হাসি শুনলাম ।
-তুই যদি এভাবে জলপট্টি দিস আর মিষ্টি করে হাসিস তাহলে সারাজীবন আমি এই অগ্নিকান্ডে থাকতে পারবো ।
এবারও হাসল সে ।
" আহান জ্বরতো অনেক । ডাক্তার ডেকে আনি আমি । "
-কিসের ডাক্তার? তুই আমার ডাক্তার , পাশে বসে থাক ঠিক হয়ে যাবো আমি ।
একটু জোরে হেসেই বলল " আচ্ছা তাহলে চারুকেই ডেকে আনি "
-চারুকে ডেকে আনি মানে?
ঘোর কেটে গেল , দেখলাম চাচা-চাচী পাশের ঘরের । চাচী মাথায় পট্টি দিচ্ছিল । সকালে চারু আসলো । চাচা-চাচী সারারাত আমার পাশে ছিলেন আর আমি জ্বরের চোদ্দ গুষ্টিকে গালাগাল দিলাম।
" তোমার ডাক্তার এসে গেল , আমরা যাই " চাচী বললেন ।
পাশে চারু এসে বসল । " বৃষ্টির সাথে ডেটিং মারতে গেসিলি নাকি? "
-হা । বৃষ্টিটা বড় রোম্যান্টিক ছিলরে । ওর স্পর্শের উষ্ণতা আজো গায়ে লেগে আছে ।
" আমি মরার এক মিনিট আগে হলেও তোর ওই থোঁতা মুখটা ভোঁতা করে যাবো, বুজলি? "
-না বুজিনি । বৃষ্টির মত রোম্যান্টিক করে বল । বুঝার ট্রাই করবো ।
আর কোন কথা বললনা চারু । ফাইজলামিটা হজম করছে । ওকে রাগাতে ভাললাগে আমার । রাগলে ও আর কথা বলতে পারেনা । চুপ করে থাকতে থাকতে ঘুমিয়ে পড়লাম । দুপুরে ঘুম ভাঙল তখনো চারু পাশে বাসে আছে । ওকে এবার বিদায় করলাম ।

অগ্নিদাহ থেকে অবশেষে মুক্তি মিলল । তবে এখন হ্যালুসিনেসন হয় । ঘুমের ঘোরে কখনো ফ্যান কখনো খাট কখনোবা জানালার কথা শুনতে পাই আমি । এইতো সেদিন খাট আমারে বলে " তুমিত সিঙ্গেল মানুষ এত নাড়াচাড়া কর কেন? " আমি তখন ধড়ফড় করে উঠে গেলাম । সেই থেকে এখন পর্যন্ত আমি নিচে শুই । একথা চারুকে বলিনি বললে হাসতে হাসতে দম আটকে মারা যাবে । আমি আর চারু এখন সামিনাদের বাসায় যাচ্ছি ।
সামিনা চারুর বন্ধু, আমারও বন্ধু । দেখতে পরীর মত । এমন মেয়ের বন্ধু হওয়াটা ভাগ্যের ব্যাপার । বুঝতেই পারছেন আমার সেই ভাগ্য আছে । সামিনা গত বছর বিয়ে করে । প্রেমের বিয়ে, ওর বাবা এতে যারপরনাই খুশি । বিয়েতে তার খরচ হয়নি তাই । সামিনারও মেন্টাল প্রবলেম আছে । সামিনার বরের নাম মফিজ । মফিজ সাহেব দেখতেও মফিজ টাইপের । সিঁথি করা চুল আর মোটা ফ্রেমের চশমা পুরাই আতেল । সামিনার ওনাকে কেন ভাল লাগলো আজো বুঝতে পারিনি । সেদিকে গেলামনা আর । ভালোবাসা বোজা আমার কম্ম না । আমাকে আর চারুকে একসাথে দেখে সামিনা অনেক্ষন আড়চোখে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল । আমি খুব নরম সুরে মিস্টি করে ওকে বললাম
-সামু কেমন আছিস ?
" ঢং ছাড় । আমার সাথে ঢং করবিনা । আমি ভালই । তুই কেমন আছিস? "
-এক গ্লাস পানি খাওয়া ভাল থাকবো ।
আজ কোন একটা বিশেষ কারনে চারু অদ্ভুত আচরণ করছে । কোন কারন ছাড়া-ই সামিনাদের বাসায় আসলো । কিছু একটা বলবে বলবে করে বলছেনা । আমিও কিছু জানতে চাইনি উলটো আমার আজগুবি হ্যালুসিনাশন এর কথা বলে একা একা হাসলাম ।
সামিনা নাস্তা দিয়ে গেল । বেয়াদপটা ইচ্ছা করে পানি দেয়নি । এক গ্লাস কালো তরল সাথে বিস্কিট । আমি তৃষ্ণা মেটালাম সেই ঝাঁঝালো গোমূত্র দিয়ে । ভাবছেন গোমূত্র ঝাঁঝালো এতা কেমনে জানি? আমার এক চাচা নাকি, আপন চাচা না, দূর সম্পর্কের গোমূত্র পান করতেন । তার থেকেই শুনে শুনে সবাই বলে । পানির গ্লাস হাতে সামিনা ঢুকল ।
-আচ্ছা মফিজ ভাইকে তোর কি দেখে ভাল্লাগলো ? প্রশ্নটা সরাসরি করলাম । আমার উত্তর না জানা পর্যন্ত শান্তি হবেনা । সামু বিচলিত হলনা, যেন প্রস্তুত ছিল ।
" জানিনা আমি । তুই পারলে বের কর "
- চ্যালেঞ্জ করছিস?
" হুম চ্যালেঞ্জ । পারলে বলিস "
আমার ওসব চ্যালেঞ্জ টেলেঞ্জ ভাল লাগেনা । নাস্তা খেয়ে একা বসে রইলাম । কেও নেই । মফিজ ভাই বই পরছেন । দুই বান্ধুবি রসালাপ করছে । সবই অন্দরমহলে । আর আমি বান্দরমহলে মানে বারান্দায় । হটাৎ রাস্তা থেকে একটা গানের আওয়াজ শুনলাম । ' ও টুনির মা গানটা ' । আমার মাথায় বাঁদরামি ভর করল । আমাকে একটু অভদ্র হতে হবে । আমার জন্য এটা কোন বেপারই না । আমরা সবাই ভদ্রতার মায়াজালে আটকা । সবার মনোযোগে আসার জন্য আমি উচ্চস্বরে গান ধরলাম ।
- ও বন্ধু লাল গোলাপি কই রইলারে , এসো এসো বুকে বউকে রাখব ধরে...।
" ওই থাম তুই বিয়ে করিসনাই এখনো । বউ পাইলি কোথায়? "
হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছে সামিনা । আমিও হাসলাম । চারু চুপচাপ, বিষণ্ণ । আমি এখনো জানিনা কেন আজ এমন করছে ও । জানতে ইচ্ছে করছে ।
" তোমার গানের গলা অনেক ভাল । নাম কি তোমার? " মফিজ ভাই বললেন । আমি আকাশ থেকে পরলাম , মাটিতে না একেবারে ডাস্টবিনে । মিনমিন করে জবাব দিলাম ,
-আমার নাম আহান ।
মফিজ মানুষটাকে আমার ভাল লেগে গেলো । কাউকে ভাল লাগলে তার কাছে থাকতে ইচ্ছা করে , বলতে ইচ্ছা করে । আমার কিছুক্ষনের জন্য মনে হল আমি অন্য জগতে আছি । যেখানে অকারনেও সবাই সবাই কে বাহবা দেয় । দুপুরের খাওয়া শেষে আমরা বের হলাম ।
আমি আর চারু, পাশাপাশি হাঁটছি । কোন একটা কারনে চারু আজ গাড়িতে উঠছেনা । আমিও হাঁটছি কিছু বললামনা ।
" আহান আমি চলে যাচ্ছি । "
- যা , মানা করলাম কখন?
" অনেক দূরে যাচ্ছি । "
- ভালইতো , নতুন বাতাস লাগবে গায়ে ।
" আমি আর ফিরবনা "
- না ফিরলে না ফিরবি । যেখানে ভাল লাগবে সেখানেই তো থাকবি তাইনা?
" তুই আমার কথা বিশ্বাস করলিনা ?"
- করবনা কেন?
" তুই আমাকে বাধা দিবিনা? "
- আমি কাওকে বাধা দেইনা । আমরা কেও কাওকে বাধা দিতে পারিনা । শুধু বাধা দেয়ার অভিনয় করি ।
" তুই আমাকে বুজিসনা একটুও "
- তোকে বোঝার কি হল? তুইকি বীজগণিত নাকি পাটিগণিত যে বুঝতে হবে?
আর কোন কথা শুনলাম না । শুধু ফোঁপানোর শব্দ । চারু কাঁদছে । সান্ত্বনা দিলামনা । সান্ত্বনা দিলে আবেগ প্রশ্রয় পায় । আবেগ কে প্রশ্রয় দিতে নেই ।

আমি আহান । ঝুম বৃষ্টিতে একা একা ভিজছি । বসে আছি ল্যাম্পপোস্ট এর নিচে । চারুর শেষ বার্তায় ও বলেছিল " জানি আসবিনা তবু অপেক্ষায় ৪টা ৩০মিনিট ।" এখন ৫টা বাজে । আমি যাইনি । এখন ভেজাকাক হয়ে বসে আছি । আকাশ কাঁদছে । আমার সাথে । চারু কোথায় গেলো আমি জানিনা । আর কখনো ফিরবে কিনা তাও জানিনা । তবু অপেক্ষায় আজীবন । কোথা থেকে যেন সামিনা এলো ।
" আহান, তুই একটা কাপুরুষ "
- তুই একটা কামহিলা । এত কষ্টেও কিভাবে আমি ঠাট্টা করছি? আমিকি মানুষ না?
ঘৃণাভরা চোখে তাকিয়ে সামিনাও চলে গেলো । অবশেষেঃ-
শেষ পংতি শেষে আমি আবার একা
বাঁকা হাসি চড়ুই এর ঠোঁটে
আর কদমফুল সেতো ঠাট্টায় মত্ত
আমাকে নিয়ে ঠাট্টা করে ...।।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×