somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আসুন জনমানুষের বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ায় চট্টগ্রামকে তুলে ধরি

১২ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

চট্টগ্রাম কেমন গ্রাম?

এ প্রশ্নটি চট্টগ্রামের অনেকেই শুনে থাকেন। উত্তরে তাদের একটি সমৃদ্ধ ও ঐতিহ্যবাহী নগরীর কথা বলতে হয়। বলার সময বলতে হয়, চট্টগ্রাম হলো সেই গ্রাম যা কী না বিমান আবিস্কারের আগে এই বাঙলার প্রবেশদ্বার ছিল। বলতে হয়, চট্টগ্রামকে পদানত করতে পারেনি বলে জোব চার্নককে কোলকাতায় চলে যেতে হয়েছিল! ব্রিটিশ পরাধীন ভারতে স্বাধীনতার দামামা বাজিয়েছেন মাস্টারদা সূর্যসেন এই চট্টগ্রামে। তারও আগে, ১৮৫৭ সালে ভারতের প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রামে হাবিলদার রজব আলী আর সিপাহী জামালখানের নেতৃত্বে সিপাহী বিদ্রোহের সময় চট্টগ্রামই একমাত্র নগরী যার অধিবাসীরা সিপাহীদের পাশে দাড়িয়েছে। বলা লাগে, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকেই জাতির জনকের স্বাধীনতার ঘোষণা এম এ হান্নানের কণ্ঠ হয়ে ছড়িয়ে গিয়েছিল সারা বাংলাদেশে। উদাহরণ আরো দেওয়া যায়।

তবে, মুশ্কিল হচ্ছে, আজকের নতুন যে প্রজন্ম দেশে এবং বিদেশে বেড়ে উঠছে, সমগ্র বিশ্বটাকে যারা নিজেদের মুঠোয় বন্ধী করার কথা ভাবছে, তারা কী আপনাকে সরাসরি এ প্রশ্ন করবে?

জবাব হচ্ছে না। তাদের হাতের মুঠোয় যে মুঠোফোন বা কোলের ওপরে ল্যাপটপ তাতে তারা কোন একটি সার্চ ইঞ্জিনে (যেমন http://www.google.com) গিয়ে এ প্রশ্নটি লিখবে। এরপর ইন্টারনেট দুনিয়ায় নানান স্থান থেকে তার প্রশ্নের জবাব সেখানে হাজির হবে। যে কথাগুলো আমি শুরুতে লিখেছি তা যদি ইন্টারনেটে না থাকে, তাহলেই সে আর ঐ সকল তথ্য জানবে না!
তা ঐ সকল তথ্য কীভাবে আপনি নতুন প্রজন্মের জন্য, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে রেখে যেতে পারবেন? চট্টগ্রামবাসীর হয়ে কোন বাণিজ্যিক কোম্পানি কী লিখবে পরীর পাহাড়ের কথা, তুলবে কী তারা পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের ছবি? এ জবাবটিও নেগেটিভ।
আমাদের নিজেদের দেশের কথা লেখার জন্য বিদেশী কেউ ছুটে আসবেনা, আর আসলেই আমরা যেভাবে তুলে ধরতে পারবো, তা পারবেনা। আমাদের দেশের কথা, আমাদের কর্ণফুলী, লুসাই পাহাড়, বলী খেলার কথা, আমাদের নিজেদেরকেউ তুলে ধরতে হবে বিশ্ববাসীর সামনে।
কাজে, এই সকল কাজ আমাদেরকেই করতে হবে এবং সেটি করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো ইন্টারনেটে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ায় (http://www.wikipedia.org) চট্টগ্রামকে তুলে ধরা।
উইকিপিডিয়া হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় জ্ঞান ভান্ডার। মজার এবং আনন্দের বিষয় হলো সারা বিশ্বে এ জ্ঞানভান্ডার সমৃদ্ধ করার কাজটি করতে পারেন যে কেহ। এজন্য তাকে পন্ডিত বা বিশেষজ্ঞ হতে হয় না। যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তারা জানেন কতোটা সমৃদ্ধ আজকের ইংরেজী ভাষার উইকিপিডিয়া (http://en.wikipedia.org)। আর আমাদের জন্য গৌরবের বিষয়হলো বিশ্বের অন্যান্য ভাষার মতো বাঙলা ভাষায়ও রয়েছে বাঙলা উইকিপিডিয়া (http://bn.wikipedia.org )। মহাত্মা গান্ধী চট্টগ্রাম থেকে ফিরে বলেছিলেন চট্টগ্রাম এগিয়ে থাকে (Chittagong to the fore)। বাংলা উইকিপিডিয়ার ক্ষেত্রেও আমরা দেখেছি বিশ্বের চতুর্থভাষার এই বিশ্বকোষের সবচেয়ে বড় স্বেচ্ছাসেবী রাগিব হাসান চট্টগ্রামের আলো হাওয়ায় বেড়ে উঠেছেন। তার হাত ধরে একটি সমৃদ্ধ জ্ঞানভান্ডারের পথে অগ্রসর হচ্ছে বাংলা উইকিপিডিয়া। ২০০৬ সালের ২৫ মার্চ আমি আর রাগিব মিলে বাংলা উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার জন্য কাজ শুরু করি। বাংলা উইকি নামে আমরা একটি মেইলিং লিস্ট চালু করি। কয়েকদিন পর (মনে হয় ৩০/৩১ মার্চ) রাগিবের উদ্যোগ আর বাংলা উইকিপিডিয়াকে নিয়ে আমার একটি লেখা ছাপা হয় প্রথম আলোর প্রজন্ম ডট কম পাতায়। তারপর আমরা শুরু করি এ নিয়ে সভা, সমিতি, কর্মশালা। এই সময় আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উইকি নিয়ে কর্মশালা শুরু করি। রাগিবের একটা লক্ষ্য ছিল এক বছরের মধ্যে ১০ হাজার এন্ট্রির। কিন্তু ৬ মাসের মধ্যে আমাদের সে লক্ষ্য পূরণ হয়! এখন বাংলা উইকিপিডিয়াতে রয়েছে ২০ হাজারেরও বেশি নিবন্ধ! তবে, সব নিবন্ধ ততোটা সমৃদ্ধ নয়, যতোটা সমৃদ্ধ হলে বাংলা উইকিপিডিয়াকে আমরা বাংলা ভাষার সবচেয়ে বড় জ্ঞানভান্ডার বলতে পারতাম।
তা, যেহেতু, আমরা নিজেরা এই জ্ঞানভান্ডারকে সমৃদ্ধ করতে পারি, তাহলে কেন আমরা পর-মুখাপেক্ষী থাকবো? বাংলা উইকিপিডিয়াকে সমৃদ্ধ করার জন্য আবার আমরা ঝাপিয়ে পড়েছি। আর উইকিপিডিয়াতে বীর চট্টলাকে সমৃদ্ধ করার জন্য আমাদের সবার কাজ করতে হবে।
উইকিপিডিয়াতে চট্টগ্রামকে তুলে ধরার জন্য আমরা একটি উইকি‌-প্রকল্প গ্রহণ করেছি (http://bn.wikipedia.org/wiki/উইকিপিডিয়া:উইকিপ্রকল্প_চট্টগ্রাম) চট্টগ্রামের ঐতিহ্য থেকে শুরু করে এর ইতিহাস, সংস্কৃতি, লোক কাহিনী, মুক্তিযুদ্ধ এ সবই আমরা তুলে ধরতে চাই উইকিপিডিয়াতে, ইংরেজিতে এবং বাংলায়। এ কাজটি করতে হবে সবাইকে মিলে। ঐতিহাসিক দেখবেন যথার্থতা, ভাষাবিদ দেখবেন শুদ্ধতা, কলেজ পড়ুয়া মেয়েটি কলেজ থেকে ফেরার পথে ডিজিটাল ক্যামেরায বন্দী করবে পরীর পাহাড়ের ছবি, তরুন উদ্যমী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রটি প্রথমে বাসে, তারপর সাইকেলে চেপে আর সবশেষে পায়েদলে পৌছে যাবেন প্রত্যন্ত গ্রামের জ্ঞানবৃদ্ধের কাছে, জেনে আসবে মঘী সনের হিসাব। স্বেচ্ছাসবেকদের কয়েকজন হাজির হবে চট্টগ্রামের সরকারি দপ্তরে - সংগ্রহ করতে হবে অনেক ঐতিহাসিক তথ্য, কয়েকজন মিলে আয়োজন করবে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনার আসর, সেখান থেকে সংগৃহীত হবে মুক্তিযুদ্ধের অজানা তথ্য। চশমা পড়া, সারাক্ষণ বই-এর পাতায় মুখ বুজে থাকা যে তরুনকে তার বন্ধুরা আঁতেলেকচুয়াল বলে ক্ষেপায়, দেখা যাবে, পড়ার ফাঁকে ফাঁকে ইংরেজীতে অনুবাদ করে চট্টগ্রামকে সে তুলে ধরছে বিশ্ববাসীর কাছে।
এ সবই কোন কষ্ট কল্পনা নয়। এরই মধ্যে অনেকে তাদের শ্রম ও ভালবাসা দিয়ে চট্টগ্রাম সংক্রান্ত ভুক্তিগুলো সমৃদ্ধ করছেন।
এই ভুক্তিগুলোর সঙ্গে দেওয়ার জন্য আমাদের অনেক ছবি দরকার কারণ কথায় বলে একটি ছবি হাজার কথার সমান শক্তিশালী। উইকিপিডিয়ার বৈশিষ্ট্য হলো এর জন্য যে কেহ ছবি তুলতে পারেন। ছবি তোলার জন্য প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার হতে হয় না। খালি কিছু নিয়ম কানুন মানতে হবে। মিঠা পানির অন্যতম প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীর ছবির বড়ই অভাব ইন্টারনেটে। আর মুক্ত লাইসেন্সে ব্যবহার করা যায়, এরকম ছবি তো নাই বললেই চলে। উইকিপিডিয়াতে চট্টগ্রামের ছবি যোগ করতে গিয়ে তাই অনেক খুঁজতে হয় আমাদের। এই অবস্থার পরিবর্তন কে ঘটাতে পারে?
আপনিই। হ্যাঁ, আপনি, আমি, আমরা সবাই। জনমানুষের বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়াতে ছবি যোগ করা খুব সহজ, আর বাংলা উইকিপিডিয়ার কর্মীরা পুরো প্রক্রিয়াটাকে আরো সহজ করে দিয়েছে। আপনার কাজ হবে ছবি তুলে আমাদের কাছে ই-মেইলে পাঠিয়ে দেওয়া।
আপনার নিজের তোলা ছবি পাঠিয়ে দিন [email protected] এই ঠিকানায়।
ইমেইলের মধ্যে I release the photos under GNU Free Documentation License এই বাক্যটি দিয়ে দিবেন, আর ছবিগুলোর সংক্ষিপ্ত এক দুই বাক্যের বর্ণনা দিয়ে দিবেন। ব্যাস। বাকিটা বাংলা উইকিপিডিয়ার কর্মীরা দেখবে। ভয়ের কিছু নেই ছবির বর্ণনা পাতায় ফটোগ্রাফার হিসাবে আপনার নাম/ক্রেডিট সুস্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করা হবে। এখানে ছবি দিলেও সেই ছবি আপনি আপনার ব্লগে বা যেখানে খুশি যেভাবে ইচ্ছা ব্যবহার করতে পারবেন। উইকিকে মুক্ত লাইসেন্সে "ছবি দেয়া"র অর্থ হলো আপনি চট্টগ্রামের সেই ছবিটি ব্যবহার করতে অন্য সবাইকে অনুমতি দিচ্ছেন। খেয়াল রাখবেন, কেবল নিজের তোলা ছবিই দেয়া যাবে।
চট্টগ্রামের ইতিহাস, কৃষ্টি সংস্কৃতিকে সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরার জন্য আমাদের প্রচুর লিখতে হবে, তথ্য যোগাড় করতে হবে, সেগুলো যাচাই করতে হবে। যে সবের তথ্য আর ছবি দরকার তার প্রাথমিক তালিকাটা এমন হতে পারে- কোর্ট বিল্ডিং ও পরীর পাহাড়, টেমপেস্ট হিলস , সিভিল সার্জনের পাহাড় , জহুর হকার মার্কেট , রংমহল পাহাড় , ফরেস্ট হিল , রেলওয়ে কলোনি , সার্কিট হাউস পুরাতন , ওয়ার সিমেট্রি, আন্দরকিল্লা জামে মসজিদ, চাকতাই , আগ্রাবাদ , নাসিরাবাদ , বটতলী রেল স্টেশন , পুরাতন ভবন, বিপণী বিতান , জাম্বুরি মাঠ , কর্ণফুলী শিশু পার্ক , চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ , বহদ্দারহাট , হালিশহর , কাট্টলি , টাইগারপাস , কালুরঘাট , চট্টগ্রাম শহীদ মিনার , পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত , বায়েজীদ বোস্তামীর দরগাহ , চেরাগি পাহাড় , দরবেশ শাহ আমানতের দরগাহ , লালদিঘি ময়দান , ফয়েজ লেক , সীতাকুণ্ড পাহাড় / চন্দ্রনাথ পাহাড় , বাটালি হিল , জাফর আলী হিল/ডিসি হিল , পাহাড়তলী , চট্টগ্রাম বন্দর , চট্টগ্রাম বিমান বন্দর , জব্বারের বলী খেলা , বিএনএস ইশা খান নৌ ঘাঁটি চট্টগ্রাম গেইট ইত্যাদি। কলেজিয়েট, মুসলিম হাই, সেন্ট প্লাসিডস, খাস্তগীর স্কুল, অপর্ণাচরণ স্কুল, চট্টগ্রাম কলেজ, মহসিন কলেজ ডক ইয়ার্ড ইত্যাদি।
চিন্তা করতে হবে কী করে সংগ্রহ করা যাবে চট্টল বীর ও গর্বদের ছবি - পূর্ববাংলা প্রথম মুসলিম এমবি ডাক্তার ডা. হাশেম, মনিরুজ্জামান এছলামাবাদী, শেখ ই চাটগাম কাজেম আলী (গায়ক নকীবের দাদা ওনাদের বাসা থেকে??) জে এম সেন, সূর্যসেন, প্রীতিলতা, ৭১ এর সময়কার কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র, ৭১ এর সময়কার যতো ছবি পাওয়া যায়।
‘৫২ সালে প্রকাশিত একুশের প্রথম কবিতা সংকলন, আসহাব উদ্দিন, আবুল ফজল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, কুন্ডেশ্বরী ওষধালয় এবং এর প্রতিষ্ঠাতা। খেলোয়াড়দের মধ্যে নান্নু, আকরাম, আতিক, মোশাররফ হোসেন শামীম (১৯৭৬ সালের মন্ট্রিল অলিম্পিকে বাংলাদেশের পতাকা হাতে হেটে যাচ্ছেন এই ছবিটা হলে ভাল হয়)।
এটি একটি খন্ডতালিকা, কাজ শুরু করলেই তালিকাটি যথার্থ হয়ে উঠবে আবশ্যিকভাবে।

উইকিতে চট্টগ্রামের ভুক্তিগুলোও সমৃদ্ধ করতে হবে আর এই সংগ্রামে আপনি হতে পারেন আমাদের সহযোদ্ধা। ছবির কথা আগে বলেছি। যাদের ইন্টারনেটসহ কম্পিউটার আছে তারা অনায়াসে তথ্য যোগ করতে পারেন উইকিপিডিয়াতে। আপনার দরকার হবে ইউনিকোড বাংলা লিখতে পারেন এমন একটি সফটওয়্যার নিজের কম্পিউটারে যোগ করে নেওয়া। উইকিপিডিয়াতে গেলেই আপনি দেখবেন নতুনদের জন্য সেখানে
সকল নির্দেশনা আছে। কাজটা কঠিন নয়। অনেক গুরত্বপূর্ণ নির্দেশিকা পাবেন http://www.ragibhasan.com/wikipedia/ এই ঠিকানায়।
চট্টগ্রামবাসী সবসময় এগিয়ে থেকেছে। এবারও সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবেন।

(১০ আগস্ট চট্টগ্রাম ও উইকিপিডিয়া : নতুন দিগন্ত শীর্ষক সেমিনারে উপস্থাপিত)
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অলীক সুখ পর্ব ৪

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৮ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫

ছবি নেট

শরীর থেকে হৃদয় কে বিচ্ছিন্ন করে দেখতে চেয়েছি
তুমি কোথায় বাস করো?
জানতে চেয়েছি বারবার
দেহে ,
না,
হৃদয়ে?
টের পাই
দুই জায়গাতে সমান উপস্থিতি তোমার।

তোমার শায়িত শরীরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

চলুন দেশকে কীভাবে দিতে হয় জেনে নেই!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:৫১

চলুন দেশকে কীভাবে দিতে হয় তা জেনে নেই৷ এবার আপনাদের সাথে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি ঘটনা শেয়ার করবো৷ আমি কোরিয়ান অর্থনীতি পড়েছি৷ দেশটি অর্থনৈতিক উন্নয়নে ১৯৭০ সালের পর থেকে প্রায় আকাশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৮

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ২৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪


আজকের গল্প হেয়ার স্টাইল ও কাগজের মোবাইল।






সেদিন সন্ধ্যার আগে বাহিরে যাব, মেয়েও বায়না ধরল সেও যাবে। তাকে বললাম চুল বেধে আসো। সে ঝটপট সুন্দর পরিপাটি করে চুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×