দেখে এলাম "কানামাছি ভো ভো"
অতপর সন্ধ্যা ৬টার শোতে গিয়ে বসলাম। শুরু হলো মুভি। প্রথমেই সেই অনিমেষোচিত আলো আধারীর খেলা। ভাল লাগতে শুরু করলো। ছবির মূল চরিত্র একজন বয়সন্ধিকালর স্কুল পড়ুয়া যুবক। যা কিনা তার জীবনের ভবিষ্যতের একটা বড় সময়। এই সময় সে অধিকাংশ সময়ই কাটায় টিভি দেখে। যার ভেতর রয়েছে বেশির ভাগই রগরগে দৃশ্য। টিভি খুললেই কি এসব দেখা যায়? ভালো কিছু দেখা যায় না? দেখা যায়। তবে ছেলেটার এক ধরনের বিকারগ্রস্থতার কারণেই হয়তো তা দেখানো। যার বাস্তব জীবনটা পুরোপুরি ধূষর। এও কি সম্ভব! একটা কিশোরের বয়সন্ধিকালের সবটুকু বাস্তবই ধূষর? কিন্তু তার কল্পনার জীবনটা অসম্ভব রঙিন। এই রঙিন জীবনই তাকে বাঁচিয়ে তোলে। সে শুধু তার কল্পনার জগতেই। কিন্তু তার মাতাল বাবা সন্তানের প্রতি কোনও প্রকার দায়িত্বই নেয় না কি?
গল্পের এই জায়গাগুলো খটকা লেগেছে। সবচেয়ে খটকা লেগেছে ঘরের দরজা বন্ধ না করেই বয়সন্ধিকালের ছেলের আশে পাশেই আমাদের দেশের একটা মানুষ কিভাবে সঙ্গমে লিপ্ত হয়?
তার স্বপ্নের জায়গাগুলোতে তার মাতাল বাবা দেবতা হয়ে আসেন। এই মিথগুলো কেমন যেন প্রকৃত চরিত্রগুলোকে ছাড়া স্বপ্নের ভেতর অন্য রূপ নিয়ে এলেন। স্বপ্নের ভেতর স্কুল বালক নিজের যে পৃথিবী নির্মাণ করছে তার কোনও শেষ নেই যেনো! তবে এই ক্ষেত্রে সবচেয় যে অসঙ্গতিগুলো চোখে লেগেছে তা হলো কস্টিউম। এই ছবির প্রত্যেকটা কস্টিউমই মনে হলো একেবারে আনইউজ! মানে ছবির জন্যই পড়া। এগুলো এমন হবে কেন? এগুলো তো কিছুদিনের ব্যবহার্য হতে পারতো। আর কল্পনার কিশোরী চরিত্রটির অধিকাংশ ক্ষেত্রে অ-অভিনয়। তবে সিনেমাটোগ্রাফি, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউিজক, এডিটিং বেশ ভালো লেগেছে। যে ছেলেটি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছে তাকে বোধ হয় আমি চিনতে পেরেছি, হতে পারে সে ফ্যাশন হাউজ নিত্য উপহারে একজন কর্মচারী। তবে পরিচালক বোধ হয় তার থেকে আরও একটু ভালো অভিনয় বের করে আনতে পারতো। তবে আশার কথা হলো যে, আমরা আরও একজন ভালো মানের ভবিষ্যত নির্মাতা পাচ্ছি। এর চেয়ে সু-সংবাদ বোধহয় আর কোনও হতে পারে না। তার জন্য একটা ধন্যবাদ দিলে তাকে ছোটই করা হবে।
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা
আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন
মন যদি চায়, তবে হাতটি ধরো
মন যদি চায়, তবে হাতটি ধরো
অজানার পথে আজ হারিয়ে যাব
কতদিন চলে গেছে তুমি আসো নি
হয়ত-বা ভুলে ছিলে, ভালোবাসো নি
কীভাবে এমন করে থাকতে পারো
বলো আমাকে
আমাকে বলো
চলো আজ ফিরে যাই কিশোর বেলায়
আড়িয়াল... ...বাকিটুকু পড়ুন
One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes
শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন
চাকরি বয়সসীমা ৩৫ বৃদ্ধি কেনো নয়?
চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধি এটা ছাত্র ছাত্রীদের/ চাকরি প্রার্থীদের অধিকার তবুও দেওয়া হচ্ছে না। সরকার ভোটের সময় ঠিকই এই ছাত্র ছাত্রীদের থেকে ভোটের অধিকার নিয়ে সরকার গঠন করে। ছাত্র ছাত্রীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাঁচতে হয় নিজের কাছে!
চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু। লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন