চরম সংকটে পড়েছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
চরম সংকটে পড়েছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড। ব্যাংকটির অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনায় এক ধরনের হযবরল অবস্থা বিরাজ করছে। জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করায় এ ব্যাংকটিকে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। গত এক বছরে ব্যাংকটির মধ্যম সারির কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যাপক দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়েছে। অর্ধশতাধিক কর্মকর্তাকে এরই মধ্যে অর্থ আÍসাতের কারণে দুর্নীতি দমন কমিশনে হাজিরা দিতে হয়েছে। একইভাবে সম্প্রতি ২৫১ কোটি ৭৮ লাখ টাকা প্রভিশন ঘাটতিতে পড়েছে এ ব্যাংকটি। তিন মাসের ব্যবধানে দেশের প্রথম সারির এ ব্যাংকটির খেলাপি ঋণও বেড়েছে ৬৮১ কোটি টাকা।
বিসমিল্লাহ গ্র“পের অর্থ কেলেংকারি ও ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনায় সমন্বয় না থাকায় প্রতিষ্ঠানটিকে এ অবস্থায় পড়তে হয়েছে। শুধু তাই নয়, দ্বিতীয় প্রজšে§র ব্যাংক হিসেবে ১৫ বছর ধরে প্রাইম ব্যাংক দেশের বেসরকারি খাতে শীর্ষ ব্যাংকগুলোর সারিতে ছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্যামেলস রেটিংয়েও শক্তিশালী অবস্থান ছিল ব্যাংকটি। তবে এখন আর সেই অবস্থানে নেই। গত কয়েক বছর ধরে কয়েকজন বড় ঋণগ্রহীতার অনিয়ম ধরা পড়ার পর প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক ব্যবস্থাপনাগত ত্র“টি বেরিয়ে আসে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের মূল্যায়নে এ চিত্র উঠে এসেছে।
জানা গেছে, প্রাইম ব্যাংক থেকে বিসমিল্লাহ গ্র“প জালিয়াতির মাধ্যমে হাতিয়ে নেয় ৭৮৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৫১ কোটি মন্দ মানে পরিণত হয়েছে; যার পুরোটাই প্রভিশনিং করতে হয়েছে। এর বাইরে দিলকুশা ইসলামী ব্যাংকিং শাখায় ভুয়া ঋণ সৃষ্টি করে ১২২ কোটি টাকা আÍসাৎ করে ব্যাংকটির শীর্ষ পদে থাকা কয়েকজন কর্মকর্তা। এরও প্রভিশনিং করতে হয়েছে ব্যাংকটিকে। এসব ঘটনা ব্যাংকের সম্পদ ব্যবস্থাপনার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুগান্তরকে বলেন, জালিয়াতির মাধ্যমে বিসমিল্লাহ গ্র“পকে দেয়া ঋণ প্রাইম ব্যাংক ফেরত পাবে কি-না তা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। কারণ ব্যাংকটি যাদের ঋণ দিয়েছে তারা পরীক্ষিত জালিয়াত চক্র। তিনি বলেন, ব্যাংকটির শীর্ষ কর্মকর্তারাই এ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ পরিচালনা পর্ষদকে খুশি করতে বিভিন্ন ধরনের জালিয়াতির আশ্রয় নিচ্ছে। এ কারণে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে তলব করে সতর্ক করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তৈরি করা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, গত মার্চ শেষে প্রাইম ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৪১ কোটি টাকা; ডিসেম্বরে যা ছিল ৪৬০ কোটি টাকা। অর্থাৎ তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৬৮১ কোটি টাকা। ডিসেম্বরে মোট ঋণের ২ দশমিক ৯৮ শতাংশ খেলাপি হলেও মার্চ শেষে তা দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৬১ শতাংশে। মার্চে ৭০৩ কোটি টাকা প্রভিশনিং রাখার প্রয়োজন হলেও ব্যাংকটি সংরক্ষণ করতে পেরেছে মাত্র ৪৫১ কোটি টাকা। ফলে মার্চ শেষে ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৫১ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী বলেন, অনিয়মের বিষয়ে ওই ব্যাংককে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এহসান খসরু বলেন, বিসমিল্লাহ গ্র“পের ক্ষতির পুরোটাই প্রভিশন করা হয়েছে। এ কারণে খেলাপি বেড়েছে আর প্রভিশন ঘাটতি রয়ে গেছে। শিগগিরই এসব ঋণ অবলোপন করা হবে। তিনি দাবি করেন, ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদন এখনও শক্তিশালী। আগামী সেপ্টেম্বরে সব ঠিক হয়ে আসবে।
সূত্রমতে, এর আগেও ওই চক্রটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে জালিয়াতি করে ইনসেনটিভ সুবিধা নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অতি সম্প্রতি এক পরিদর্শন প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বিসমিল্লাহ টাওয়েলস ও মেসার্স আলফা কম্পোজিট টাওয়েলস অনিয়মের মাধ্যমে ব্যাংকটির মতিঝিল শাখা থেকে ৪০৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে স্বীকৃত বিল ক্রয়, ভুয়া ঋণ সৃষ্টি ও রফতানি না করেও সরকারি নগদ সহায়তার অর্থ উত্তোলনের মাধ্যমে এসব জালিয়াতি হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০১০ সাল থেকে শুরু হয় তাদের এই জালিয়াতিমূলক তৎপরতা। ভুয়া রফতানি দেখানো, বিদেশে প্রতিষ্ঠান তৈরি করে তার মাধ্যমে অতিমূল্যায়ন করে বাংলাদেশ থেকে আমদানি এবং এর মাধ্যমে রফতানিকে উৎসাহিত করতে সরকারের দেয়া নগদ সহায়তা খাতের অপব্যবহার করে চক্রটি এই টাকা বের করে নেয়। এর আগে জালিয়াতির নানা কৌশলের সন্ধান পায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানী দল। ব্যাংকটির কিছু কর্মকর্তার যোগসাজশে আলফা টাওয়েলস ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত আড়াই মাসের ব্যবধানে প্রাইম ব্যাংকের মতিঝিল শাখা থেকেই বের করে নেয় ৯২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ৮২টি রফতানি বিলের বিপরীতে ২৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ঋণ নেয়া হয় আরেক দাগে। একইভাবে বিসমিল্লাহ টাওয়েলস ২৭ মে থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত দুই মাসের ব্যবধানে ৮৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকার ৬১টি রফতানি বিলের বিপরীতে প্রাইম ব্যাংক থেকে ২৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা ঋণের নামে বের করে নেয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই সূত্রের দাবি, ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকের প্রকৃত (নিট) মুনাফা দেখানো হয়েছে ২৬৮ কোটি টাকা। অথচ গত বছর শেষে ব্যাংকটির আরও ৪০০ কোটি টাকা খেলাপি থাকলেও তার বিপরীতে কোন প্রভিশন রাখা হয়নি। নিয়ম অনুযায়ী যে প্রান্তিকে ঋণ খেলাপি হবে সে প্রান্তিকেই ব্যাংককে প্রভিশন রাখতে হবে।
বিশেষ করে ডিসেম্বর প্রান্তিকে অবশ্যই প্রভিশন রাখার নিয়ম। এ পরিমাণ প্রভিশন রাখলে লাভের বদলে ১৩২ কোটি টাকা লোকসানে পড়ত ব্যাংকটি। তবে ওই ব্যাংকের বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, খেলাপির বিপরীতে প্রভিশন রাখার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে জুন পর্যন্ত সময় চেয়েছে ব্যাংকটি। ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী প্রতি প্রান্তিকে যে পরিমাণ ঋণ খেলাপি হবে তার বিপরীতে প্রভিশন রাখতে হবে। সে অনুযায়ী ৩১ ডিসেম্বরের আগেই সব প্রভিশন সংরক্ষণ করার কথা। এ বিষয়ে প্রাইম ব্যাংকের শীর্ষ এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করা শর্তে যুগান্তরকে বলেন, ২০০৫ সাল থেকে ‘বিসমিল্লাহ গ্র“পের সঙ্গে তারা লেনদেন করে আসছেন। প্রথমে তারা খুব ভালো ছিল, কিন্তু বর্তমানে তাদের ব্যবহার সুবিধাজনক মনে হচ্ছে না। গ্র“পটির সঙ্গে আমাদের ৪০০ কোটি টাকার মতো বকেয়া ছিল। এরই মধ্যে একশ’ কোটি টাকা সমন্বয় করা হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের ২৪৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা ক্ষতিজনক মানে শ্রেণীকরণ করতে বলেছে। তবে আমরা অর্থ আদায়ে জুন পর্যন্ত সময় চেয়েছি। এদিকে বিসমিল্লাহ গ্র“পের ঋণ জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি বিসমিল্লাহ গ্র“পের নেয়া ঋণ আদায়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশও দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রাইম ব্যাংকের মতিঝিল শাখা কর্তৃক বিসমিল্লাহ টাওয়েলস গ্র“পের দুটি প্রতিষ্ঠান বিসমিল্লাহ টাওয়েলস ও মেসার্স আলফা কম্পোজিটের এফডিবিপি (ফরেন ডিমান্ড বিল পারচেজ) খাতে ৫৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা (যথাক্রমে ২৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ও ২৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা) দেয়া হয়েছে। ক্ষতিজনক মানে শ্রেণীকরণ করা হয়েছে ৩১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, গ্রাহকদ্বয়ের ফোর্সড লোন রয়েছে ১৪৭ কোটি ও ১৭৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। গুণগত মানের ভিত্তিতে ক্ষতিজনক মানে শ্রেণীকরণ এবং প্রতিষ্ঠান দুটির রফতানি সংক্রান্ত বর্ণিত অনিয়মের জন্য শাখা ব্যবস্থাপক, বৈদেশিক বিনিময় ইনচার্জ এবং তদারকির সঙ্গে জড়িত প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে এ বিভাগকে অবহিত করার জন্য প্রাইম ব্যাংককে নির্দেশ দেয়া হয়। এছাড়া বিসমিল্লাহ টাওয়েলস গ্র“পের অন্য আরেকটি প্রতিষ্ঠান হিন্দোলওয়ালি টেক্সটাইল লিমিটেডের অনুকূলেও প্রতিষ্ঠানটির বেশ কয়েক কোটি টাকা ঋণ অনিয়মের খোঁজ পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন দল।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, প্রাইম ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় ২০ ডিসেম্বর একটি বিশেষ পরিদর্শন পরিচালনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পরিদর্শনে সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখার আইবিপি সংক্রান্ত কিছু বিল মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে বলে জানতে পারে পরিদর্শক দল। এছাড়া রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান বিসমিল্লাহ টাওয়েলস লিমিটেড ও আলপা কম্পোজিট টাওয়েলসের কতিপয় অনিয়মও দেখতে পায় দলটি। এ বিষয়ে প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যানকেও চিঠি দেয়া হয়। এদিকে বিসমিল্লাহ টাওয়েলস, আলফা কম্পোজিট টাওয়েলস এবং হিন্দুলওয়ালি টেক্সটাইল লিমিটেডের একেকটির ঠিকানা একেক জায়গায় দেখানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এ তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই অফিস ধানমণ্ডির ডিকে টাওয়ারে। এসব প্রতিষ্ঠানের জন্য বে-ইয়ার্ন নামের একটি স্থানীয় প্রতিষ্ঠান থেকে সুতা কেনা হয়েছে। মূলত টাওয়েল রফতানিতে নগদ সহায়তা পেতে ব্যাক টু ব্যাক এলসির মাধ্যমে স্থানীয় স্পিনিং মিল থেকে সুতা কিনে রফতানি করতে হয়। এ কারণে খাজা সোলায়মান প্রাইম ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় এ তিনটি প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে বে-ইয়ার্নের নামে স্থানীয় ব্যাক টু ব্যাক এলসি খোলেন। এলসির বিপরীতে গ্রাহক ৭ কোটি ১০ লাখ টাকা নগদ সহায়তা নিয়েছেন। তবে বে-ইয়ার্ন নামে কোন স্পিনিং মিলের অস্তিত্ব পায়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তাই এ বাবদ নেয়া ৭ কোটি ১০ লাখ টাকা ফেরত দিতে বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সরকারের নগদ সহায়তার আওতায় ৪১৬ কোটি টাকার টাওয়েল রফতানি দেখিয়ে ২০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। ২০১১ সালের মার্চভিত্তিক তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই পরিদর্শনটি পরিচালিত হয়। এসব রফতানির বিপরীতে প্রাইম ব্যাংক থেকে ১৭ কোটি টাকার নগদ সহায়তা গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান খাজা সোলায়মান। এছাড়া বে-ইয়ার্ন নামের একটি প্রতিষ্ঠান থেকে স্থানীয় ব্যাক টু ব্যাক এলসি খুলে এসব পণ্য উৎপাদন করা হয়েছে বলে ঘোষণাপত্রে বলা হলেও বে-ইয়ার্ন নামের কোন কোম্পানির অস্তিত্ব পায়নি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন দল। মিথ্যা তথ্যে রফতানি দেখিয়ে নগদ সহায়তা হাতিয়ে নেয়ায় বিষয়টি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শনে উঠে আসায় দুটি ব্যাংককে ২০ কোটি ৭৯ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিতে বলা হয়েছে।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!
রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।
আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!
এই... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাঁচতে হয় নিজের কাছে!
চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু। লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা
২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন
নিউ ইয়র্কের পথে.... ২
Almost at half distance, on flight CX830.
পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১
হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন
সামুতে আপনার হিট কত?
প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন