somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হায়রে,হায়রে,হায়রে, আমার জ়ীবনের একটা গল্প

১৯ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার নাম জানাতে অনিচ্ছুক ।
Just এই টুকু বলবো- আমি অনেক হাসি- খুসি- প্রনুজ্জল ছেলে ছিলাম, এখনো আছি, তবে - আমি নিজেকে হারাতে শুরু করেছি ।
যে দিন পুরা লেখাটা শেষ হবে, আমার নাম বলবো ।


ওর নাম অন্যন্যা ।
ওর সাথে আমার Last ৫ বছর কয়েক মাস ভালবাসার সম্পক । আমাদের সম্পক টা আমাদের বেশ ছোট বেলায় হই । এই যখন আমার বয়স ১৮ আর ওর ১৫-১৬ ।
ওর চরত্র- খুব মিনে মিনে , অবুজ , কিচ্ছু বুজে না , খুব চালাক ।
তবে আমাদের ওই ভালবাসার সম্পক টা আমাদের নিজের হাতে গড়া না ।
এই গল্পটা পরে করা যাবে ।
আমি ছিলাম আমার কলেজ এর প্রথম সারীএর রেজ়াল্টের ছাত্র । খুব একটা খারাপ ছিলাম না ।
আমার বাবা ছিলেন বাংলাদেশ এর কোন এক জেলার খুব উচ্চ পযায়ের সরকারী অফীসার, বাংলদেশের একজন নাম করা ব্যক্তি, নাম জানাতে অনিচ্ছুক ।
তাই ছোট বেলা থেকে অনেক আদরের ব ড় ছেলে ছিলাম ।
ছোট বেলা থেকে মেয়ে দের প্রতি আমার লোভ বা নজ়র এক্তু কম ছলো । এখনো কমই আছে ।
ছবি আকতাম ।
হটাত একটা ফোন কল পাই এখান থেকে প্রায় ৬ বছর আগে ।
একটা মেয়ে পেলাম ।
নাম অন্যন্যা ।
ভাল লাগোলো , তখন আমার বয়স আর কত , ১৭ ।
আর আমার জানা মতে মনে হই আমার আমাকে সেই ১ম ক্কোন মেয়ে ক ল করেছিলো।
বেশ কয়েক দিন ক ল দিয়ে মিস্ক্ল দিয়ে শুরু হলো, বন্ধুত্ত ।
কিন্তু সবচেয়ে আশ্চযের ব্যপার ছিলো, একটা সময় থেকে , মানে বেশ ৫-৬ দিন পর থেকে , ও আমাকে রাতে বলে দিতো- আমি সারা দিন কি কি Dress পরেছি, আর অ যেটা বলত- ঠিক বলতো।

মাঝে মাঝে বলে দিতো আমি কি করেছি ।
আমি পাগল হলাম , আর চারিদিকে খুজতাম , সে কে? কিন্তু কঊ তাকে চিনেন না ।

আমি আরো পাগল হলাম ।
হটাত , ওর phone থেকে পরিচিত হলাম, একটা বড় আপূর সাথে ।
নাম - রাখি। বয়স- ২৪
তিনি আমাকে অন্যন্যা এর চেয়ে বেশি কত্থা বলতেন , Phone.
আমাকে সারাদিন অন্যন্যা এর সম্পকে বলতেন ।
যেমন-
* অন্যন্যা সারাদিন তোমার কথা বলে।
** অন্যন্যা সারা দিন তোমার ফোন এর অপেক্ষাই থাকে ।
*** তুমি যে খতে পচ্ছন্দ করো, সেও তাই।
**** ও তোমার অনেক ভাল একটা বন্ধু ।
***** ও তোমার সব সমই ভাল চাই ।
****** ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি .........

এবাবে সভাবিক ভাবে যে কোন ছেলের মন পাগল হতে বাদ্ধ্য । আমি এক্তু বেশি হয়ে চিলাম,কারন, আমার Dress বলে দেবাটা আমাকে পগল করে ছিলো । আরো বেশি হয়ে ছিলাম - আমার জীবনের ১ম ছিলো ।

যথা রীতী পড়লাম প্রমে । কিন্তু আজ যারা ঘন্টাই ঘন্টাই মনের মানুষ বদলান , তারা খুব ভাল করে জানেন , যে , কি ভাবে একটা মানুষ কে পগল করতে হই, থিক তেমনি - ভালবাসা আবেদন, নিবেদন করার পরও - খুব চালাকীএর সাথে আগানো, না হ্যা , আবার না । এভাব চলল- ২ মাস, জ়ীবনে কোন খারাপ কাজ করেছীলাম - তাই ২ মাস পরে মেয়ে টি হ্যা বলল । ও আমি আরেক টা জিনিস একটু বলি, যখন না না পব্ব চলছিলো- তখন আমাকে মানসিক ভাবে অনেক বেজাতেন - আমাকে কিভাবে এই মেয়ে কে পেতে হবে - soft করতে হবে- আই সব বুদ্ধি দিতেন সেই রাখি আপু ।

হ্যা বলার পর দেখা হল- ২ দিন পর- ভোর ৬ তার সময়। দেখালাম - সেই সুন্দরি নারী কে। হলুদ রূগের কামিজ , বেশ লম্বা , জটিল । অ যখন এসেছলো- দূর থেকে যেনো এক জন ব্স্ককা মহিলা - রিকশা থেকে নামিয়ে গেছিলেন ।

আমারদের বাশা থেকে মাত্ত্র ৫ মিণিত লাগতো - হেটে যেতে । ওর নাম আমাকে ভুল তা বলেছিলো । আসল নাম টা, আমার লেখা শেষ হলে বলবো ।

যা হোক, এমন অজাইরা পেচাল পেড়ে লাভ নাই। কারন , যারা ব্লগ পরছেন - তারা সবাই যানেন- তরপর কি হবার কথা।

চলল এমন ভাবে ।
ও আরো একটা কথা বলতে ভুলে গেছি । ও আমাকে কয়েক বার বলেছিল- ওর সাথে নাকি হিরন নামের একটা ছেলের সম্পক আছে । কিন্তু পরবত্তিতে বলেছিল- সে মিথ্যা বলেছিল ।

চলতে থাকল ।
ওর আর বোনে সাথে কথা ।

ওর বোন কে নিয়ে একটু বলি- ওর বোন আমাদের Relation টা খুব পচ্ছন্দ করতেতেন । আমাদের ভেতরের ঝগরা- উনি সব সমই মিটিয়ে দিতেন ।
মাঝে মাঝে - উনি আমাকে তার বোন কে নিয়ে অনেক কথা বলতেন ।

১ বছর শেষ।

১ম দুরঘটনা -
ওর বাবা আসলো - সোওদী থেকে ,
ওর বাবা এর চরিত্র - অনেক লম্বা, রাগী, মাস্তান ছিলেন নাকি যোওবন বয়েসে , আর মাথা গরম লোক ।
দেখা করা খুব জামেলা হয়ে গেল ।
অনেক দিন পর দেখা হল ।
কিন্তু ওর last ৩-৪ দিন খুব মন খারাপ ছিলো । যখন দেখা হল- তখন অর হাতে বেশ কয়েক টা জাইগায়- খামচালো- আচরানো এর দাগ ছিলো ।
ওর মোবাইল এ আমি কখণও হাত দেই না । সেই ১ম হাত দিয়ে একতা Number পেলাম , Jnau নামে save করা। সাথে সাথে ওটা মুখস্থ করলাম ।
বাসাতে এসে যথা রীতি কল করলাম ।
পেলাম নতুন ইতিহাস,
সেই হিরন ,
আমি সব বললাম । পাগল হয়ে গেলাম ।
কিন্তু আমাকে সে জানাল- এই ছেলে নাকি মেয়ে কে ২ -৪ দিন আগে জোর করে SEX করে। আর এই কথা টা ছেলে টা নিজের মুখে সীকার করলো।
আসলে ছেলে টা এর কথা এমন ছিল যে- আমি প্রেম করছি- খাইছি, এখন সব শেষ , ও গেলে গেলো, থকলে থেকল । হীরন ছীলো - পুলুশের ছেলে ।
পাগল হলাম।


২ দিন পর-
মেয়ে কে জিজ্ঞাসা করলাম সব কিছূ... ( চলে যাই ঘটনাই )
- সে বলল- তাকে ১ম দিনে দেখা করার নাম করে - ওরা আসে । তারপর- ও বন্ধু রা আস্তে আশ্তে দূরে চলে যাই । সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছিল, আর মেয়ে টি বার বার বাসায় যাবার জন্নে বলছিলো । কিন্তু হিরন ওকে আস্তে দিচ্চিল না , তারপর- হটাথ করে তাকে জোর করে স্পষ করতে শুরু করে। তারপর ১ পযায়ে তাকে মাইক্রো এর ভেতর রেফ করে।
সেই রাতে মেয়ে তা অনেক কান্না করে হীরনের কাছে, আর বলে আমি মরে যাবো । ছেলে টা আমাদের পাশের জেলার । সে বল্লো- তুমি কাল স্কূল ফাকি দিয়ে চলে এসো সকালে, আমি আমার বাবা-মা এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব। এই কথা শুনে , মেয়ে টা কিচ্চু টা আসশাস পেলো, আর গেল ।
ছেলে ছিলো একটা । ও ২ জন বয়স্ক মানুষ কে থিক করলো- ওর বাবা -মা আর বোন এর চরিত্ত্র Play করার জন্নে । বন্ধু এর বাসাই কেঊ না থাকাই - ওর বাসাতে বাধলো ফাদ ।

মেয়ে হাযির । যেমন তা অভিন্য় করার কথা ছিল- করলো । তারপর আবার রেফ । এমন ভাবে যে আমি ভাষা পাচ্ছি না ।

তারপর ওকে বাসাই পাটিয়ে দিল ।


এবার আপনাদের মনের কিছু প্রেশ্ন এর উত্তর দেই
১, আমি কিভাবে জানলাম - এটা ওর নকল বাবা-মা ?
২, ওর এই কাজ তাকে আমি কেনো রেফ বলছি?
৩, আমি এত গোপন কথা কিভাবে জানলাম ?

ছোট বেলা থেকে - ১টা বদ আভ্যাস ছিল । কোন কিছুকে খুচায়ে খুচায়ে সত্যি বের করা । আমি এই ছেলে এর সাথে আমার এমোশনাল Soft করে, আর তাকে অনেক মিথ্যা কথা বলে আমি তার কাছে সত্যি বের করি । ছেলে টা বলে- আমি আমার এক পরিচিত মানুষ কে আমার বাবা মা বানাইছি । আরে পাগল - তুমি তো পাগল - তুমি কেন Serious হচ্চো?
এমন কি, মেয়ে টা এর কাছ থেকে - আর ছেলে টা এর কাছ থেকে আমি সব রহস্য বের করে। আর ছেলে তা নিজে বলে ও মেয়ে টাও বলে- যে আমি অনেক জোর করে তাকে নিযাতন করেছি । মেয়ে টি এর সাথে দেখা করার নাম করে সে এই কাজ ।
যাই হোক , এবার আসি , অন্ন্য দিকে । মেয়েটা এর সাথে দেখা করলাম , সম্পক নষ্ট করে দিলাম ।
কিন্তু সেই দিন থেকে আর থাকতে পারলাম না । বারেত ঘুম হারাম হল, ১ দিন পর থেকে মাথা চিন্তা আসল- এই মেয়ে টা অনেক বকা , ওনেক একা । কারন ছেলে টা - ভাল নই, হইত ভবিষ্যত এ এই ছেলে আরো Problem করতে পারবে ।
এই সব চিন্তা করে - ভাব লাম - ওর পাশে আমার থাকা উচিত ।
মেনে নিলাম - আবার সম্পক । শুরু করলাম আবার চলা । জীবনের আরেকটা ভুল করলাম ।

ঘটনা নম্বর - ২
ওর বোন এই হীরনের সাথে সম্পক এর কথা জানত । ্কিন্তু জানতো না - সেই দিন সন্ধার কথা জানতো না । তো সবাভাবিক আমার রাগ হবার কথা , কারন যে মেয়ে আমাকে ওর সম্পকে এত কিছু বলত- আর সেই কিনা ...

রাগা রাগি করলাম । অনেক । কিন্তু এক পযায়ে আমি তার সাথে দেখা করতে চায়লাম ।
সে না করল ।
শুরু হল আরেক সন্দেহ ।
শুরু হল আবার আবজারভেসন ।
আবষ্কার করলাম - নতুন আরেক মিথ্যা ।
আমি যাকে গত ১ বছর ধরে বোন জান তাম , সে ওর গভাবতী মা ।
মানতে অনেক কষ্ট হল। একজন বয়স্কা মহিলা কিভাবে সম্বভ ? ১তা মেয়ে ভুল করতে পারে। কিন্তু মা ?
আমি একটু ধরতে পারি নি । যখন অন্যন্ন্যা ওর মাকে ফোন দিতো- ও বলত- এই নে কথা বল - রাখি আপু। তুই করে কথা বলত, যে ন আমি না বুজতে পারি । আথচ এই মেয়ে কত শান্ত , ভদ্দ্র, কত মিন মিনে ।
আমি প্রশ্ন করলাম ওর মাকে- কেন, আপনি আমার সাথে এমন করলেন?
উত্তর পেলাম- আমি তুমাকে পরীক্ষা করলাম, তুমি আমার মেয়ে এর জন্নে ঠিক কিনা।
আমি আবার জিজ্ঞাসা করলাম - তাহলে হীরনের বেপার?
উত্তর আসল- আরে ওই ছেলে খারাপ , এমন হাজার হাজার কথা বলে - আমাকে বুজিয়ে দিল । যতই হোক - ওনার মাথার ব্রেন এর বয়স ৪০ আর আমার ১৯, তাই বেপ্যার টা ওনার কছে খুব সহয ছিল ।

ঘটনা নম্বর - ৩ ।

হটাত ১ সপ্তাহ পরে অন্যন্ন্যার সাথে দেখা করলে আমাকে জানাল- সে মনে হই মা হতে যাচ্ছে ।
আথচ তখন পযন্ত আমি আমি আমার প্রেমিকা কে শুধু মাত্র kiss ছাড়া আর কিচ্ছু করা হই নি ।
মাথা খারাপ হয়ে গেল ।
বলেদিলাম- চেষ্টা করব না হবার জন্নে, কিন্তু না পারলে - সবায় কে বল-এটা আমার বাচ্চা, শুনে অনেক ফিলামী কান্না করল। আরো নরম হলাম । আমি বেশ কিছু ডাক্তার এর কাছে গেলাম , অনেক লজ্জাই, যদিও আমার বয়েস অনেক কম। যেহেতু আমার বাবা ছিলেন - এলকার খুন নাম করা একজন সুপরিচিত ব্যক্তি ছিলেন , তাই আমাকে অন্ন জেলাই যেতে হত । আমি একাই যেতাম । অনেক ডাক্তার আমাকে অনেক লজ্জা দিতেন । এমন ও ডাক্তার ছিলেন - যারা আমাকে অনেক টাকা চাইত । পরে আমি আমার মায়ের দেয়া গলার চেন, টাকা ধার নিয়ে , এক পযয়ে টাকা জগার হল । কিন্তু আমি এক জন মহিলার দেখা পেলাম , ঊনি আমাকে অনেক ঊপকার করলেন । আমি ঊনাকে সব বলি । ঊনি আমাকে বলেন - প্রচুর আনারস খেতে , + উনি আমাকে কিছূ ওষুধ দিলেন ।
জীবনে কোন খারাপ কাজ করে ছিলাম- তাই সে মা হল না । হ্যা খারাপ কাজ ...

শুরু হলো আবার চলা ।

ঘটনা নম্বর- ৫ ।

ফোনে প্রয় রাতে গালি শুনতাম Unknown Number থেকে ।
বেশ কছু দিন পর থেকে জানালো- আমার প্রেমীকার নাকি সেস্ক ভিডিও আছে ।
দারুন লাগল ।
হ্যা 2nd rape এর ভিডিও টা রেকডিং করা হয়েছিলো । কিন্তু ঐ ছেলেটা এটা প্রকাশ করে নাই । কারন , এই ছেলে এর আংশ রয়েছে । কিন্তু এটা এডিং করে ছেড়ে দিতে চায় ।
আমি তার কাছে অনেক মাফ, অনেক টাকা অফার, করলাম । রাজি হল ।
দেখা করলাম -কোন এক ৪ রাস্তর মোড়ে । আমাকে বলল- সবার সামনে হীরেনের পায়ে দরে মাফ চেতে ,
চাইলাম ।
আমি ইচ্ছা করলে , পারতাম কিছু একটা করতে , কিন্তু আমি আমার বন্ধুদের জানাতে পারি নি , আমার এই গবোময় কথা । এত বড় গবোএর কথা কি কাঊকে বলা যাই?
তারপর তারা বলল- টাকা,
দিলাম ২০,০০০ টাকা, আমার সব বিক্রি করা টাকা ।
তারপর আমাকে ভিডিও তা দেখাল , একটু অংশ । তারপর ডিলেট করল । জানি না - সেই ভিডিও তা আজো আছে কি না ।
আরেরে , সত্যি তো ।
তারপর মারতে শুরু করল । অনেক মারলো । জীবনের ১ম মার খেলাম । অদের রাগ ছিলো- আমি এমোশনাল ব্লাক্মেল করে সত্যি কথা বের করা ।
আমি অন্যন্ন্যাকে এসব কথা ১ম বলি নাই । কিন্তু যে দিন মেরেছিল- সে দিন রাতে বললাম - আজ আমাকে মেরেছে ওরা । তারপর যা হবার হল । ফিল্মমি ।

যাই হোকে কোন এক রকম শেষ হল - হিরন এর পরবো।
তত দিনে আমাদের ভালবাসার বয়স ২ বছরের বেশী হয়ে গেছে ।
চলতে লাগল ভালই ।
কেমন চলতে লাগল বলি -

ঝগড়া হলে , ওর মা মিতিয়ে দিত ।
সঠিক মনে পরছে না - মনে হই ৪ বার ওর মা ওকে সন্ধ্যাই আমার কাছে আমাকে রিকশাই নামিয়ে দিছে । কি আশ্চয - নিজের মেয়ে কে একটা ছেলের কাছে রাতের বেলায় ১ ঘন্টার জন্ন দিয়ে যাচ্ছে ।
আমাদের ১ম মিলন ।
ও আমার বাসায় আসত , যখন সারা দিন ওর বাসায় কেঊ থাকতো না --মাঝে মাঝে এটা ওর মা জানত ।
আমার মনে ও আর ওর মা আমার বক্তের মধ্যে ককেন এর নেশার মত ডুকে গেল । নিজের বাবা-মা তখন মাথাই আসত পরে , আগে আসত ওদের চিন্তা ।

চলতে লাগল ,
আসি নতুন ১ গল্পে আবার ।

চলবে , ,,,
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৩:১৪
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×