কি চরম গুনাহ করলেন জামায়াতের এই নেতারা তারা মহানবী(সা) এর আদেশ পালন করে যা মূলত আল্লাহরই আদেশ।মহানবী (সা) এর উম্মত হিসেবে সবার দ্বায়িত্ব তিনি যেভাবে চলেছেন সেভাবে চলা। মহানবী (সা) সারা বিশ্বে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করে গেছেন তিনি চেয়েছিলেন তাঁর অবর্তমানে ও তাঁর উম্মতেরা এই ইসলাম কে এই বিশ্বের বুকে ধরে রাখবে। তাঁর দেখানো পথে চলবে তাঁর নির্দেশ মত কাজ করবে।এক কথায় তাঁর প্রতিনিধি হয়ে কাজ করবে।এ অধিকার মহানবী (সা) নিজে আমাদের কে দিলেন।আর এ কথা বলেই কবীরা গুনাহ করলেন জামাতী নেতারা ।
আসলে এমন ধর্মভীরু সরকারের শাসনে থেকে এমন চরম গুনাহ সহ্য করা যায় না।সারা দেশ ব্যপী তারা যে ধার্মিকতার কাযক্রম চালাচ্ছে তার মাঝে জামাতের এই অধার্মিকতা সত্যিই চোখে পড়ার মত।আমাদের প্রিয় সরকার ও তার সোনার ছেলেরা যে ধার্মিকতার কাজ করছে তা দেখে আন্দাজ করা যায় তারা কোন রকম অধর্ম সহ্য করবে না।
কিন্ত কি করব জামতের মত এই অধর্মের কাজ করতে আমার ও ইচ্ছা করে আসলে পাপী বান্দা তো তাই ইচ্ছা হয় আল্লাহর শাসনে থাকি তাঁর দেওয়া সংবিধান মানি একেবারে জামাতের মত।তাই সরকারের উচিত আমাকেও গ্রেফতার করা হোক ভুল বললাম শুধু আমাকে কেন যারা এ রকম চিন্তা করে যে তারা নবীজী(সা) এর প্রতিনিধি হয়ে দ্বায়িত্ব পালন করবে তাদের সবাই কে গ্রেফতার করা।তাহলে সঠিক ভাবে প্রমাণিত হবে যে আমদের সরকার ধর্মের প্রতি কতটা উইক।
কারণ এ বারের সংগ্রাম তাদের নিজেদের কে ধর্মভীরু প্রমাণ করার সংগ্রাম
গ্রেফতার যখন করেছি তখন আরো করব
ডিজিটাল বাংলার মাটিতে আমাদের ধর্ম প্রতিষ্ঠা করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ!
এটাই আমাদের সরকারের শ্লোগান হওয়া উচিত।