সত্যিকার অর্থে প্রতিটি মানুষের মষ্তিষ্কের অভ্যন্তরে মিশে আছে একটি "ভয়ানক অন্ধকার। যার মাঝে সন্দিহান জোনাকির জ্বলে ওঠা... বিষন্ন জোছনার যার মাঝে একাকী কষ্টের কেঁদে ওঠা.... আঁধারের মঠোয় সবটুকু বিষাদের নিভৃত বেঁচে থাকা।"
আকাঙ্খা এমন একটা জিনিস যার সংজ্ঞা দিতে গেলে আমাদেরকে অনেকটা অস্থির সময়ের সম্মুখীন হতে হবে, যেই জিনিসটা আমি আমার প্রথম লেখার শ্রেষ্ঠ দশটি অনুভূতির তালিকায় দেখতে চাই না।আর তাই আপনাদের মতো আমিও অনেকটা অধৈর্য্য সময়ে অতিক্রম করে বলতে চাই নতুন এক "চিতা-পাগল" এর কথা।
প্রতিদিন ভোর বেলা কোন গ্রামের একটি বাড়ির খোলা বারান্দায় রাখা একটি নরবড়ে আম কাঠের চকির উপর থেকে শুরু হয় চিতা পাগলের দিন।প্রথমে খাট থেকে একটি পা মাটিতে রেখে চোখ খোলে চিতা পাগল তারপর উঠে বসে।কিছুক্ষন বসেই ঝিমায়। যখন পাখিরা ডাকতে শুরু করে তখন সে আবার দাড়িয়ে চোখ খোলে।চোখ কচলাতে কচলাতে বাড়ির ভেতরের পশ্চিম দিকে চাপ-কল টার দিকে এগো্য।চোখে পানি দেয়,কুলি ছাড়াই আবার খাটে মাথার দিকে রাখা জলপাই রঙের ঝোলা আর একটি কাঁসার বদনা হাতে নিয়ে বাজারের দিকে যায়।তারপর ছব্দুলের নাতি আতাউরের চায়ের দোকানে যেয়ে বাশের চাটাইয়ের উপর বসে । আতায়ুর প্রথম চিতা কে এক কাপ চা দেয় , তারপর অন্যান্যরা পায়। চা খাওয়া শেষে আরম্ভ হয় চিতার বক বকানি। সামান্য কিহু শব্দ বলতে পারে সে ,একটি বাক্য ছারা কনো বাক্য সম্পূর্ণ বলতে পারেনা।
চা খাওয়া শেষে আতাউর কে বলে ওঠে "তোক আমি চিতায় চড়াবই"
আসলে গল্প্ টা অনেক বড়.। তাই এখানেই .........।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮