somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যন্ত্র

১২ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১.
বুয়েটে পড়ার সুবাদে নয় বরং যন্ত্রপাতি ঘাটতে ভাল লাগতো শৈশব থেকেই । নিচতলার ঘরটাতে নানান যন্ত্রপাতির সমারোহ থাকতো । অল্প পাওয়ারের কমলা বাতি তে খুট খাট করতাম আমি একাই । কখনো ও পাড়ার বাদল ভাই আসতো ।
- কীরে ঝন্টু কবে হবে তোর রোবট?
- হুম্ম ।
আঁতে ঘা লাগে । কিন্তু বোঝাতে দেই না । সময় হলে ঠিকই বুঝবে । রোবট জাতীয় কিছু একটা বানাচ্ছি । মাঝ রাতে স্বপ্ন দেখি অবিকল মানুষ হয়ে সে বাড়ি ময় ঘুরে বেড়াচ্ছে । পিট পিট করে চোখ নাড়ছে । আর বলছে, কি লাগবে জনাব, আপনার সব কাজ আমায় দিন । আপপনি ঘুমান ।

মেট্রিক পাশ করেছি মাত্র । এসব করার পয়সা পাবো কই । স্টেশন রোডের "মায়ের দোয়া রেডিও" থেকে সস্তায় ইলেকট্রনিক্স পার্ট্স কিনে এটা ওটা বানাই । একটা খেলনা গাড়ি হয়েছিল রোবট বলতাম ওটাকেই । বাদল ভাই হাসতো চাপাজোড়া হা করে । কী, শেষ পর্যন্ত চাকা ওয়ালা রোবট । এমন হাসি দেখলে মনে হয় চাপায় ঘুষি দেই । কিন্তু উনি মানুষ ভাল । একমাত্র উনিই আগ্রহ দেখাতেন, নে যা, ভবিষ্যতের ইঞ্জিনিয়ার । আলুপুড়ি খেতে খেতে তোর পরের প্রজেক্টটা দেখা । খবরের কাগজের তেলচিপচিপে ঠোংগা থেকে বের করতে করতে বলতেন, একদিন নোবেল প্রাইজ পেলে আমার নাম টা বলিস ।

বাদল ভাই চলে গেছেন এই পাড়া থেকে । কলেজে আব্বা সরকারী ডাক্তার হিসেবে রাজশাহী থেকে বদলী হয়ে এসেছেন ঢাকার ইস্কাটনে । আমার একটু সুবিধেই হলো । অসুবিধে যে
বাসাটা ছোট্ট । আমি ছিলাম একমাত্র সন্তান । একমাত্র সন্তানের সুবিধা অনেক । সামান্য ঘ্যান ঘ্যান করলেই আব্দার মিটে যায় । ভাইবোন যত বেশী আহ্লাদে ফায়দা তত কম । রবীন্দ্রনাথ তো আহ্লাদ বলার জন্য বাপ মাকেই পেত না, পেত বুড়ো ভৃত্যকে ।

মা' কে সেদিন বললাম । নিচের তলার বান্দর মেয়েটাকে আমার ঘরে আসতে দিবা না । এর স্বভাব ভাল না । আমার যন্ত্রপাতি ঘাটে । বুঝে না । আর আওলায় ।

ঘটনা সত্যি । কাল দেখি কানে হলুদ নীল বেগুন রং করা একটা রেজিস্টর পরে ঘুরছে । আর একটা আইসি নিয়ে বলছে এইটা কাঁকড়া , তাই না ঝন্টু ভাইয়া । তুমি এইসব যন্ত্র দিয়ে কী মজা পাও? আমি চমকে উঠে হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যেতে বললাম । দ্যাখ, এটার দাম তিনশ টাকা । এটা নষ্ট হলে সব শেষ । তুই অন্য ঘরে যা । আমার ঘরে ঢুকবি না । ফাজিলটা পড়ে ক্লাস এইটে । এই বয়সে মেয়ে গুলা কি ছেলেদের মত বেয়াদব হয়? আমি বললাম । এগুলা শিখতে চাস তো বল । কিন্তু হাত দিবি না । উল্টো মুখ ব্যাদান কর উত্তর দেয়, তোমার মেজাজে তুমি শিখাতে পারবা না । অযথা এত্ত বকো কেন?

পরীক্ষার পর আবার পুরোদমে কাজ শুরু করি । উর্মি এত কিছু থাকতে আমার ঘরেই ঘুর ঘুর করে । এটা ওটা নাড়ে । আমি দেখি সার্ভো মটর একটা নিয়ে লাফাচ্ছে । ঝন্টু ভাই এটা কি তেলের ড্রামের বাচ্চা? একটা নেই । আমি একদিন ভাবলাম একে শিক্ষা দেই । বলি তোর পড়া শোনা নাই? খালাম্মাকে বিচার দিব ।

এভাবে প্রায় দু' বছর কেটে যায় । আমি তখন বুয়েটে ঢুকে এসাইনমেন্টে ব্যস্ত । উর্মিটা আসে । মেয়েটা ভদ্র হয়েছে একটু । কিন্তু একটা মেয়ে এরকম হবে কেন? কই মেয়েরা না সুন্দর হয়ে পুতু পুতু পোষাক পরে হাসতে থাকে । এটা থাকে বাড়িতে জাতে গেছো । পরে থাকে ছেলেদের মত জিন্সের প্যান্ট । ধু:!
বললাম, তুই এরকম ক্যান, তোর কি সাজগোজ করে ভদ্র সভ্য মেয়ে হতে ইচ্ছে করে না? হা হা হা, হাসে গলা খুলে ।

উর্মি মায়ের খুব পছন্দের । আমি বাসায় না থাকলে মায়ের এটা ওটা দরকারে সে নিজেই দোকানে যায় । কিনে এনে দেয় । মা একদিন বললো, উর্মির মেট্রিক পরীক্ষা, তুই একটু একে হেল্প করিস । ওর বাবার পেনশনের টাকায় সংসার চলে । ওর মা বলছিল উর্মির মাথাটা ভাল । পড়ে না । যদি ঝন্টু বাবা একটু দেখায় দেয় ও পাশ করে যাবে । ইন্টার পর্যন্ত গেলে কোন একটা ছেলের ঘাড়ে গছায়ে দেয়া যাবে ।

আমি উর্মিকে পড়াতে গিয়ে টের পাই এর পাশ করতে জিন্দেগী যাবে । ট্র্যানসলেশন দিলাম - তিনি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং কোষাধ্ধক্ষ্য । মাথা নাড়লো । পারে না । মা শিশুকে খাওয়াচ্ছে, সে কনফিডেন্টের সাথে বললো, এটা তো ইজি, মাদার ইজ ইটিঙ বেবি। পড়া দাগায়ে দিয়ে ক্ষ্যামা দিলাম ।

আমার মাথা সহজে চটে যায় । আম্মা সেটা জানে । বেশী ক্ষেপে গেলে খাওয়া বন্ধ করে শিক্ষা দেই । উর্মি আসে যখন আমি ব্যস্ত । ঝাড়ি খায় । কিন্তু বেচারীর কোন বদল হয় নি । সে ঘুরে ঘুরে আসে । ফ্যাচ করে হেসে দেয় । অনেক ঘন ঘন এন্টিবায়োটিক দিলে যেমন আর ধরে না, তেমনি আমার গালগালান্তি ওর আর লাগে না ।


২.
পরীক্ষা আর এসাইনমেন্ট ছাত্রজীবনের কষ্টকর দিক । সবাই দলে দলে ফটোকপি করতে থাকে । আমার মনে হলো চাকরি বাকরি না পেলে ফটোকপির দোকান খুলবো চানখার পুলে ।

ক্যারিন আমার ক্লাসে পড়ে । চানখার পুলো ফটোকপি করতে যাচ্ছি শুনে বললো , আমার ও ফটোকপি লাগবে । চলো একসঙ্গেই যাই ।

অনেক আধুনিক মেয়েই একধরণের সংস্কারের কারণে এক রিক্সায় উঠতে চায় না । ক্যারিন এদিক দিয়ে বেশ উদার , বড় ঘরের মেয়ে । বাবা ফিলসফির শিক্ষক বলেই হয়তো ওর মধ্যে যুক্তি বোধ প্রখর । হাত ধরে কথা বললেও মাইন্ড করবে না এমন, চোখে মুখে লাবন্যময় দীপ্তি খেলে যায় , পোষাক পরে বেছে বেছে । পথ চলছি হঠাত আমার নামে একটা ডাক শুনলাম ।

ঘাড় ঘুরিয়ে দেখি । বাদল ভাই । আরে বিজ্ঞানী! আমি ক্যারিনকে রেখে প্রায় ঝাপ দেই রিক্সা থেকে প্রায়, বাদল ভাই , আপনি ঢাকায়? আমি তো আপনার এড্রেস খুঁজলাম কত খানে । রিটন আংকেল বলতে পারলো না । খালু আপনার আব্বার সঙ্গে কাজ করতো । তারাও জানেনা ।

হ্যা রে । তুই তো বড় হয়ে গেছিস । ব্যাটা ব্যাটা পুরা । তা তোর সঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে যে এটা কে? দেখতে ভাল লাগছে তোর সঙ্গে । রোবট প্রজেক্ট বাদে কী হৃদয় প্রজেক্টে নামলি না কি? যা যা চালায়ে যা । বাদল ভাই তার কার্ড গুজে দিয়ে চলে গেল ।

ক্যারিন বললো লোকটা কে? আমার পুরানো বন্ধু, রাজশাহীতে থাকতো। মফিজ পাগলা মোড়ে । আমাদের তিন চার বছর বড় হলেও মানুষ ভাল । কবিতা লেখে, গান করে বহুত গুণ । একবার বাউলদের সাথে ছিল কুষ্টিয়ায় তিন মাস । ক্যারিন, মাথা নাড়ে । বাদল ভাই জোরে কথা বলে । কথাগুলো ক্যারিনের ভাল লাগে নাই , লজ্জাই পেলাম একটু ।

আবার একটু অন্য রকমও অনুভুতি হতে লাগলো । ক্লাসের অন্যতম সেরা মেয়েটির সঙ্গে রিকশায় যাওয়াটা বাইরের অন্যদের এমন চোখে পড়তে পারে ভাবি না । মনে মনে অট্টহাসি দেই - হয়তো এই কারণেই পাবলিক সুন্দরী বউ খোঁজে । কথায় কথায় বউয়ের গল্প করে । ধার করে রূপবতী বউকে সাজায় যেমন টা ড্রয়িঙ রুমে লোনের পয়সা দিয়ে হাতিলের সোফা কেনে । আচ্ছা ক্যারিনের সঙ্গে প্রেম হলে কেমন হয়? ধুর বলে মাথা নাড়ি । ক্লাসমেট ক্লাসমেট ,এদের সঙ্গে প্রেম করা ছোটলোকি কাজ । দুনিয়ায় কি আর মেয়ে নাই নাকি?

মায়ের বান্ধবীর মেয়ে লুবনা । সাবাই বলে হিন্দি নায়িকার মত দেখতে । নাক টিকটিকে, লম্বা কালো চুল । স্টাইল করে ডান নাকে নোলক পড়ে । একবার লুবনা বোনের বিয়ের আসরে একটা লটারী খেলা হচ্ছিলো । একেক জন কাগজ দেখে একেক বিষয় বলবে । ওর ভাগ্যে পড়লো সুদর্শন পুরুষ । হঠাত্ হাত ধরে লুবনা আমাকে টেনে স্টেজে তুলেছিল। সবাই তো হো হো, লুবনা শেষমেষ যন্ত্রকে স্টেজে তুলছে । বেশি সুন্দরী যারা তাদের উটকো আচরণের একটা স্বভাব থাকে । ছোট খাটো শো বিজনেস ওরা শিখে যায় । হয়তো আমাকে তার আসলে ভাল লাগতো । অথবা না । এদের হৃদয় থাকে শরীরের বাইরের কোন গ্রহে । দেখা দায় । হাত রি রি করেছিল সেই দিন। মৃত্তিকা নামে একটা মেয়েকে আমার ভাল লাগতো । সিম্পল বলে । মৃত্তিকাদের বাসায় যাওয়া হয়না অনেকদিন ।

কিন্তু ক্যারিন তাদের কারো চাইতে কম না । ক্লাসমেট তো কী? ও তো সারা জীবন একই ছাদের নিচে ক্লাস করবে না ।
ইদানিং ক্লাস করতে এটা মাথায় ঘুরতে থাকে । কেন ঘুরতে থাকে? সব ছেলেই কি এমন? ক্যারিনের জন্য উপরের ব্যাচের জহির ভাই পাগল । শুনেছি প্রস্তাবও দিয়েছিল । কাজ হয় নি । আহসান ওরফে মন্টু লম্বা অনেক । ছ ফুটের কাছা কাছি । সাধারণত দেশী মেয়েরা লম্বায় মাঝারী, পাঁচ কিংবা পাঁচ দুই। লম্বা ছেলে দেখলে প্রেমে পড়া অস্বাভাবিক না । কিন্তু মন্টু ক্যারিনের পিছনে ঘুর ঘুর করেছে । ক্যারিন পাত্তা দেয় নি কখনো। এই পার্সোনালিটি ভাল লাগার মতো । তবে কি ক্যারিন আসলে আট দশটা মেয়ের মতই তার বাইরের দিকটার জন্য গর্ববোধ করে ? না মনে হয়। সেরকম ন্যাকা হলে রিকশায় চড়ে কখনোই পাশা পাশি বসতো না ।

বাদল ভাইয়ের কথাটাই ঠিক । বুঝতে পারলাম আমি যন্ত্রের প্রজেক্টের পাশা পাশি ক্যারিনের জন্য সময় দিয়ে যাচ্ছি নিজের অজান্তে ।

পহেলা বৈশাখ অনুষ্ঠানে সবাই কম বেশী সাজগোজ করে । ডিপার্টমেন্টের সামনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হচ্ছে । ক্যারিন উপস্থাপনা করবে । লাল পাড়ের শাড়ীতে আর দেশী টিপে তাকে এতটাই ভাল লাগছে যেন অনুষ্ঠানের চেয়ে অপেক্ষা করছি কখন সে ফিরে ফিরে আসবে । আমি কি তাহলে বদলে যাচ্ছি?

ক্যারিন একটু ক্লান্ত হয়ে প্রোগ্রাম শেষে নেমে এল মঞ্চ থেকে । ঝকঝকে গ্রীস্মের দিন । রোদ উঠছে কড়া । বললাম আজকে তোমায় আমাদের বাসায় নিয়ে যাব । আম্মা বছরের শুরুর দিনটাতে স্পেশাল রান্না করে । ক্যারিন মিষ্টি হাসে । কপালে টিপের পাশে একটা ছোট্ট ঘামের বিন্দু মুক্তোর মতো ঝিক ঝিক করে । ঠিক আছে, ছোট্ট জবাব ।

সবাই কে সাজলে ক্যারিনের মত ভাল লাগে না । আজ কি ক্যারিন কে বলা যায় কথাটা? এলজেব্রিক পদ্ধতিতে বলা যেতে পারে - ধরো ক একটা ছেলে, একটা মেয়ে খকে ভালবাসে । ক এবং খ ক্লাসমেট তবে কি ক য়ের কি ভালবাসার কথা বলা উচিত্ । কিন্তু এগুলো ও বুঝবে । যদি সে ক্ষেপে বলে, আমি তোমাকে ক্লাসমেটেরবাইরে চিন্তা করি নি। সবার মতো সুযোগ পেলেই প্রেম নিবেদন করতে গেলে? এ হলে, পরদিন থেকে ক্লাসে যাওয়া টাফ হবে ।

এসব ভাবতে ভাবতে বাড়ির গেটে এসে পৌছেছি । মা চিংড়ি মাছ লাউ দিয়ে একটা রান্না করেন । আমি বলে দিয়েছি সেটা যাতে করেন । বাড়িতে এসে গল্প করতে গিয়ে মা একটা খবর দিল ।

উর্মির বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে । ছেলে হবিগঞ্জে কেয়া লাক্স সাবানের ডীলার । নিজের দোকান আছে শ্রীমঙ্গলে । বয়স চল্লিশের কাছাকাছি কিন্তু নিজের জমি আছে অনেক। উর্মি খুব কেঁদেছে । ও নাকি বিয়েটা চায় নি । বাড়ি থেকে বের হওয়া বারণ । কারণ আজকে আংটি পরাতে আসবে । সকালে অনেকক্ষণ বসে ছিল । বলছিল ঝন্টু ভাইয়া কি আজকে আসতে দেরী হবে?

ক্যারিন এক সঙ্গে খেয়ে উঠলো । আব্বা কথা প্রসঙ্গে জেনে গেল ক্যারিনের চাচা আব্বার কলিগের বন্ধু । মা বললেন মেয়েটা আসলেই লক্ষী । বড় ঘরের মেয়ে বোঝা যায় । পছন্দ টছন্দ আছে ওর?

হঠাত করে আমি যেন ক্যারিনে নেই । ক্যারিন কে রিকসায় তুলে দিতে গিয়ে উর্মির বাড়ির জানালায় চোখ পড়লো একটা কপাট খোলা । উর্মি সাদা শাড়ি পড়েছে । কাল ব্লাউজ । চেনা যাচ্ছে না, ও যে এত বড় হয়েছে কখনোই খেয়ালই করিনি ।

অনেক ক্ষণ মাছের দৃষ্টির মত আমার দিকে চেয়ে রইলো । মুখ নড়লো না। কখনো ও এমন থাকে না । দুর থেকে বুঝতে কষ্ট হয় নি উর্মি অনেক কেঁদেছে আজ।

-
পুনশ্চ: বলা হয় নি । আমি আমার রোবটের প্রজেক্ট টা নিয়ে একটা পেপার বের করছি । জার্মানীতে রোবোটিক্সের একটা কনফারেন্সে যাব । ক্যারিন ফ্যামিলির পছন্দে ক্যালিফোর্নিয়ার এক প্রফেসর কে বিয়ে করে স্টেটসে। উর্মি অনেকদিন পর আমাদের বাসায় এসেছিল । আমি বাসা ফিরে শুনেছি আমাকে দেখতে চেয়েছিল । একটা মেয়ে হয়েছে ওর । অনেক টাকা আয় করে স্বামী ।

----------------------------
ঘটনার চরিত্র, স্থান, বিষয় বস্তু, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমন কি পুনশ্চ: টুকুও কাল্পণিক ।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪৬
৯টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।
১. এফডিসিতে মারামারি
২. ঘরোয়া ক্রিকেটে নারী আম্পায়ারের আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক

১. বাংলা সিনেমাকে আমরা সাধারণ দর্শকরা এখন কার্টুনের মতন ট্রিট করি। মাহিয়া মাহির... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন পারাবার: শঠতা ও প্রতারণার উর্বর ভূমি

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪০


অনার্সের শেষ আর মাস্টার্সের শুরু। ভালুকা ডিগ্রি কলেজের উত্তর পার্শ্বে বাচ্চাদের যে স্কুলটা আছে (রোজ বাড কিন্ডারগার্টেন), সেখানে মাত্র যোগদান করেছি। ইংরেজি-ধর্ম ক্লাশ করাই। কয়েকদিনে বেশ পরিচিতি এসে গেল আমার।

স্কুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×