গথিক গীর্জাপুর
প্রতিবার প্রসবের পর একবার অন্তত পাপবোধ করি
নাজুক নাব্যতায় কী করে এ জলন্ত জাহাজ
কুঁচকানো নদীজল থেকে তেল তেজ ও তিমির
আমি জন্ম দিই অপরূপ বৃহন্নলা
কিমো নিংড়ে গোলাপের স্বর
অঙ্গ খসে অসংখ্য আঙ্গুর
বারতিবার, জলাঙির জল থেকে মৌরিতানিয়ায়
কালো মানুষের দেশে
আমি পুষ্পসুখে নিয়ত পাপ করি
ঈশ্বরী ঈশ্বরী বোধে রোদ ও সাংগ্রিয়া স্নান করি
সূতিকালয়ের চূড়া থেকে
পরী ও পথিক নিয়ে যায় মিসেল্টোর মণি
চুম্বনে চুম্বনে
পাপেশ্বরীর ঘরের বাইরে কবিতা বেঁচে থাকে
কন্টিনেন্টাল কাজিনদের উঠানে
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:০০