প্রথম আলোর সাথে এক ধরনের প্রতিহিংসার ফসল হল কালের কন্ঠ।
বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের হাতিয়ার হিসেবে ট্রান্সকম গ্রুপকে ঘায়েল করার জন্য শুধু টাকার জোয়ার দিয়ে জন্ম দেয় কালের কন্ঠকে।
আমরা যারা কন্ট্রিবিউটর রাইটার তারা বিষয়টাকে স্বগত জানিয়েছিলাম।
কারণ প্রথম আলো যখন আলপিন বের করে তখন আলপিনের এডিটর
সুমন্ত আসলাম তার কিছু অতি পরিচিত বন্ধু ছাড়া নতুনদের লেখা গ্রহণ করতেন না।
সময় ঠিকই আন্তাকূড়ে নিক্ষেপ করেছে সুমন্ত আসলামকে।
এরপর প্রথম আলো বের করে রস+আলো। শিমু নাসের এডিটর।
এর উদার মানষিকতার কারণে নতুন অনেকে জায়গা করে নেয় রস+আলোর বুকে।
কালের কন্ঠের প্রচারণা দেখে বুঝতে পারলাম তারা একটা ধাক্কা প্রথম আলোকে দিবে। যে কোন পত্রিকার জনপ্রিয়তার জন্য ফান ম্যাগাজিনের একটা বিশেষ গুরুত্ত আছে।
তাই দেখা যায় ফান ম্যাগাজিন ২টাকা দরে আলাদা বিক্রি হয়।
প্রথম আলো ৩২পৃষ্ঠার একটা চমৎকার ফান ম্যাগাজিন দিচ্ছে।
আর কালের কন্ঠ রাজনীতির মত একটা নোংরা বিষয় নিয়ে ৩২
পৃষ্ঠার রাজকূট দিচ্ছে। আর ফ্যান ম্যাগাজিনের অর্ধেক দিচ্ছে মগজ ধোলাই। আবার তাদের সাহিত্য পত্রিকা শিলালিপি পড়লে মনে হয় আমরা সেই বৃটিশ আমলে আছি। সমকালীন জনপ্রিয় সাহিত্য ধারা কোন ছোয়া নেই।
কালের কন্ঠকে প্রথম আলোকে ছুতে হলে শুধু ট্রান্সকম গ্রুপের দোষ খুজলেই হবে না। পৃষ্ঠা ভার্তি তথ্যমূলক লেখা থাকতে হবে।
কালের কন্ঠ প্লীজ অযথা নিউজপ্রিন্ট ধ্বংশ করবেন না।