somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

১০ টাকা মূল্যের অধিকাংশ শেয়ারই অতি মূল্যায়িত

২৫ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


শেয়ারবাজারে ব্যাংকিং খাতের কয়েকটি কোম্পানির শেয়ার ছাড়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ক্রয়সীমা অতিক্রম করে গেছে। বিশেষ করে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দর অনেক আগেই ক্রয়সীমার বাইরে বিপজ্জনক অবস্থানে রয়েছে। শেয়ারের দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে প্রচলিত কোনো নিয়ম মানা হচ্ছে না। দর বৃদ্ধির সুযোগে বেশিরভাগ লোকসানি কোম্পানির শেয়ারের দামও হয়েছে আকাশচুম্বী। সবচেয়ে বেশি অতি মূল্যায়িত শেয়ারগুলোর মধ্যে বহুজাতিক কোম্পানিগুলো রয়েছে শীর্ষ অবস্থানে। তবে এর পাশাপাশি বেশ কিছু দেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারও বিপজ্জনক ক্রয়সীমায় অবস্থান করছে।

বর্তমান শেয়ারবাজারে অতি মূল্যায়িত শেয়ারের মধ্যে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রেনাটা, রেকিট বেনকিজার, গ্লাক্সো স্মিথক্লাইন, ওরিয়ন ইনফিউসন, বেক্সিমকো, বিএটিবিসি, ম্যারিকো, গ্রামীণ ফোন ইত্যাদি।

তবে বাজারে তুলনামূলকভাবে ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারের চাইতে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারের দর অনেক বেশি। এমনকি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের দুর্বল ও লোকসানি কোম্পানির শেয়ারের দরও বিপদসীমার মধ্যে রয়েছে।

বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর হচ্ছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ও রেনাটা কোম্পানির। এ দুটো কোম্পানিই ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের। তবে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের কোম্পানির শেয়ার বেশি মূল্যায়িত হয়ে আছে। এরমধ্যে রয়েছে রেকিট বেনকিজার (বিডি) লিমিটেড। এ কোম্পানির অভিহিত মূল্য ১০ টাকা ও শেয়ারপ্রতি আয় ৩৫ টাকা। এ কোম্পানির পিই রেশিও ৫৩.৯৯। অর্থাৎ এ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা টাকা তুলতে সময় লাগবে প্রায় ৫৪ বছর। কিন্তু বর্তমানে এ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ১৯৪১ টাকায়।
১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বাটা সু কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৬৪৪ টাকায়।
১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার প্রতি আয় হচ্ছে ১১.১১ টাকা। এ কোম্পানির পিই রেশিও/মূল্য-আয় অনুপাত হচ্ছে ৩৭.৩১ অর্থাৎ এ কোম্পানিতে বিনিয়োগের অর্থ ফেরত পেতে হলে ৩৭ বছর অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু বর্তমানে বেক্সিমকোর শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৪৫০ টাকায়। তবে রেকর্ড ডেটের কারণে এ কোম্পানির শেয়ারের দর এখন কিছুটা কমেছে।
অপরদিকে শেয়ার প্রতি প্রায় ৩ টাকা লোকসানে থাকার পরেও ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বেক্সটেক্স কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ৭৩.৫০ টাকায়।
১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বৃটিশ-অ্যামেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির শেয়ারের বর্তমান দর হচ্ছে ৫৫৯ টাকা।
১০ টাকা অভিহিত মূল্যের গ্লাক্সো স্মিথক্লাইন কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ১৩৫০ টাকায়। এ কোম্পানির পিই রেশিও ৩৬.৪১ অর্থাৎ এ কোম্পানির বিনিয়োগের টাকা তুলতে সময় লাগবে ৩৬.৪১ বছর।
১০ টাকার বিওসি বাংলাদেশ কোম্পানির শেয়ারের বর্তমান দর হচ্ছে ৬৪৩ টাকা। এ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হচ্ছে ২৩.৬১ টাকা। এ কোম্পানির পিই রেশিও হচ্ছে ২৩.৬১।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের আরামিট কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হচ্ছে ১৭.৭২ টাকা। বর্তমানে এ কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন হচ্ছে ৬৭০ টাকা। এ কোম্পানির পিই রেশিও হচ্ছে ৩৯.৬৮ অর্থাৎ প্রায় ৪০ বছর লাগবে এ কোম্পানিতে বিনিয়োগের অর্থ ফেরত আনতে।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বহুজাতিক কোম্পানি বার্জার পেইন্টস-এর শেয়ার প্রতি আয় হচ্ছে ১৭.২৮ টাকা। কিন্তু বর্তমানে এ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৮৮৬ টাকায়। এ কোম্পানিতে বিনিয়োগের অর্থ ফেরত আনতে সময় লাগবে ৩২.৮১ বছর।

ম্যারিকো বাংলাদেশ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হচ্ছে ১৬.৪৫ টাকা। এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ৪৩৫ টাকায়। শেয়ার প্রতি আয়ের হিসাব অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ারের যৌক্তিক দাম হচ্ছে ১৬৫ টাকা। পিই রেশিও অনুযায়ী এ কোম্পানিতে বিনিয়োগের অর্থ ফেরত আনতে সময় লাগবে ২৫.১১ বছর।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এটলাস বাংলাদেশ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হচ্ছে ১৬.৭৯ টাকা। কিন্তু বর্তমানে এ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৪৪০ টাকায়।

লংকা-বাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের শেয়ারের বর্তমান দর হচ্ছে ৪৩৫ টাকা। এ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হচ্ছে ১৪ টাকা এবং পিই রেশিও হচ্ছে ২৭.০৪। শেয়ার প্রতি আয় হিসেবে এ কোম্পানির সর্বোচ্চ যৌক্তিক মূল্য হতে পারে ১৪০ টাকা।

অপরদিকে শেয়ার স্বল্পতার কারণে লেনদেন না হওয়া ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বাংলাদেশ হোটেলের শেয়ার প্রতি আয় হচ্ছে ১৩.৬৪ টাকা। তবে এ কোম্পানিতে বিনিয়োগের অর্থ সবচেয়ে কম সময়ে অর্থাৎ এক বছরেরও কম সময়ে ফেরত পাওয়া যাবে।

তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে বেশ কিছু মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটের শেয়ারের দরও অনেক আগেই অতি মূল্যায়িত হয়ে আছে। এর মধ্যে ২০১১ সালের মধ্যে আইসিবির ৮টিসহ মোট ৯টি পুরাতন মেয়াদি মিউচ্যুয়াল ফান্ড এসইসিবির নির্দেশে গুটিয়ে ফেলতে হবে। তারপরও এসব ফান্ডের দরবৃদ্ধিতে কিছুটা অবাক হয়েছেন বাজার বিশ্লেষকরা। মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, আইসিবির ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারের আয় ৮৩ টাকা। তাদের শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার টাকায়।
আইসিবি প্রথম মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে আয় ২৪১ টাকা। তাদের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৮ হাজার টাকায়।
প্রথম বিএসআরএসের ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারের দাম ১ হাজার ২২০ টাকা। এদের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে আয়ের পরিমাণ হচ্ছে ১৩ টাকা।
গ্রামীণ ওয়ানের প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের দাম এখন ৭৫ টাকা। তাদের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে আয় হচ্ছে সাড়ে ৩ টাকা।
আফতাব অটোর ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে আয় হচ্ছে ২৩ টাকা। এদের প্রতিটি শেয়ার এখন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৩ হাজার টাকা। এ রকম অনেক কোম্পানির শেয়ারের দামই অতি মূল্যায়িত।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বেশ কিছু লোকসানি কোম্পানির শেয়ারের দরও অযৌক্তিকভাবে বাড়ছে। এরমধ্যে বেক্সটেক্স, আলফা টোব্যাকো, শ্যামপুর সুগার মিলস, জিলবাংলা সুগার মিল, নর্দান জুট মিলস, আলহাজ্ব টেক্সটাইল, পদ্মা সিমেন্ট প্রভৃতি। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বেক্সটেক্স শেয়ার প্রতি ৩.২৩ টাকা লোকসানে থাকার পরও এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে ৭৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া আলফা টোব্যাকো কোম্পানির ১০ টাকা মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে লোকসানের পরিমাণ হচ্ছে ৪১ টাকা। তাদের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৭ টাকা করে।
নর্দান জুট মিলসের শেয়ার প্রতি লোকসান হচ্ছে প্রায় ৯ টাকা। কিন্তু এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ৩১ টাকায়।
বছরের অধিকাংশ সময়ে লে-অফ থাকা আলহাজ্ব টেক্সটাইল কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান হচ্ছে ১.৫৫ টাকা। বর্তমানে এ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৭৭ টাকায়। কয়েক বছর ধরে উৎপাদনে না থাকা পদ্মা সিমেন্টের শেয়ার প্রতি লোকসান হচ্ছে ১.৪৬ টাকা।

এছাড়া জেড ক্যাটাগরির লোকসানে থাকা ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারের দরও বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। এর মধ্যে আজিজ পাইপসের প্রতিটি ১০০ টাকা দামের শেয়ারের বিপরীতে লোকসানের পরিমাণ হচ্ছে ৯৮ টাকা। অথচ এই শেয়ার এখন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৫০০ টাকায়।
আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে লোকসান রয়েছে ৩৫ টাকা। ওই শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৩৫৮ টাকা করে।
এপেক্স ফুডসের ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৬৫ টাকা করে। অথচ প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে লোকসান রয়েছে ১৬ টাকা। পিই/ মূল্য আয় অনুপাত অনুযায়ী এ কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত আনতে ৫৪ বছর সময় লাগবে।
বাংলাদেশ লিফ টোব্যাকো কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে লোকসানের পরিমাণ ১৬৮ টাকা। তাদের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা করে।
জিলবাংলা সুগারের প্রতিটি ১০ টাকা দামের শেয়ারের বিপরীতে লোকসান হচ্ছে ১০ টাকা। অথচ তাদের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৮ টাকা করে।
চিটাগাং ভেজিটেবলসের ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ১৮০০ টাকা করে। অথচ তাদের প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে লোকসানের পরিমাণ হচ্ছে ২৪ টাকা।
ঢাকা ফিশারিজের ১০০ টাকা দামের শেয়ারের বিপরীতে লোকসান হচ্ছে ২৪ টাকা। তাদের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ টাকা করে।

আলহাজ্ব টেক্সটাইলের ১০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারে লোকসান হচ্ছে ২ টাকা। অথচ এখন তাদের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৭৭ টাকা করে।
কাশেম সিল্কের প্রতিটি ১০ টাকার শেয়ারে লোকসানের পরিমাণ ৫ টাকা। অথচ প্রতিটি শেয়ার এখন বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা করে।
দুলামিয়া কটনের ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারে লোকসান ১০ টাকা। তাদের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২২৫ টাকা করে।
তাল্লু স্পিনিংয়ের ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ১৮৯ টাকা করে। তাদের প্রতিটি শেয়ারে লোকসান হচ্ছে ১১ টাকা।
সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ১০০ টাকার শেয়ারের বিপরীতে লোকসানের পরিমাণ হচ্ছে সাড়ে ৮ টাকা। অথচ প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৪৬১ টাকা করে।

লোকসানি কোম্পানির মধ্যে কেবল মুন্নু ফেব্রিক্সের প্রতিটি শেয়ারের দাম এখন অভিহিত মূল্যের নিচে রয়েছে। তাদের ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারে লোকসানের পরিমাণ হচ্ছে ৪ টাকা। প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৮২ টাকা করে।
ফু-ওয়াং সিরামিকের ১০০ টাকা দামের প্রতিটি শেয়ারে লোকসান হচ্ছে আড়াই টাকা। এদের প্রতিটি শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৪৫৮ টাকায়।

অব্যাহতভাবে শেয়ারের দর বৃদ্ধি এবং লেনদেন বৃদ্ধির প্রসঙ্গে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ প্রফেসর আবু আহমেদ বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হচ্ছে বাজারে ভালো শেয়ারের প্রবাহ বাড়ানো। এর জন্য সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে জরুরিভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়ে বাজারে শেয়ার আনতে হবে। সেটা না করতে পারলে অতি মূল্যায়িত হয়ে থাকা কোম্পানির শেয়ারগুলো আরো বেশি মূল্যায়িত হবে এবং বাজার সংশোধন হলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক ও ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহি অধ্যাপক সালাউদ্দিন আহমেদ জানান, অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার অতি মূল্যায়িত হচ্ছে এবং এ বিরূপ প্রভাব পড়বে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ওপর। এরফলে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক মাত্রায় পুঁজি হারানোর আশঙ্কা রয়ে যাবে।



(শীর্ষ নিউজ ডটকম/ এএম/ জেডএম/ ০১.১০ঘ.)



৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা

লিখেছেন নীলসাধু, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০২



গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×