(দলীয় পান্ডারা আমাকে কোন দলের দিকে ঠেলাঠেলি না করলে খুশি হই । এটি শুধুই ক্ষোভজিঞ্জাসা )
ঐ খানকির পোলারা তোগোরে কইতাছি
দেশটা যে তোগোর বাপের মুল্লুক বানাইছস
খাবলায়া খাবলায়া খাইতাছস
বাংলাদ্যাছে যখন সিডর আইছিল কইছিলি?
মাগির পোলারা কথা কছ না ক্যা?
কোন মাগির হোগার নিচে মুখ হান্দাইছস
অহন দাও লইয়া কুপাকুপি করস
তখন তোগোরে কাছে পাই নাই ক্যা?
এই যে ইসকুল কলেজ বিছ্ববিদ্যালয়
টয়লেট থাইক্কা গাঙের চর
পাল্লা বাটখারা নাই কোন ভয় ডর
পাঠশালা বানাইছস বেশ্যালয়।
বাংলাদেশের পুন্দে বাঁশ হান্দাইলে
তোরা কোন মাগির আঁচলের তলে হান্দাস?
দেশটারে ছুপাছুপা কইরা চুইয়া খাস্
তোগো মুখে মুতিম মাগির পো
তোগো মুখে দ্যাছের কথা কপচাইলে।
পিয়ারের বুদ্ধি ব্যাপারী সমাচার
তোমাগো কই হোন
তোমাগো পুরুষাঙ্গ নেতায় গ্যাছে
তোমরা পড়ছ দালালীর প্যাচে
তোমাগো যন্ত্র আর হাতিয়ার হইবোনা কোনো।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৫
(২০০৭ সাল প্রলয়ংকরী সিডর আক্রান্ত বাংলাদেশ।আমরা একটা সাংস্কৃতিক সংগঠনের ব্যানারে কাজ করেছি।অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছি বান ভাসি মানুষের সাহায্যার্থে রিকসাওয়ালা এগিয়ে এসেছে,এগিয়ে এসছে কামার ,কুমার,খেটে খাওয়া মানুষ।কিন্ত্ত সেদিন আজকে যাদের লুটপাট করতে দেখি তাদের কাউকে দেখিনি।তাদের চেহারা ও খুঁজে পায়নি।অথচ তারা এত বড় শক্তি যদি এগিয়ে আসত আমি বিশ্বাস করি এমন হাজারটা সিডর আসলেও বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে পারত মাত্র দশ মিনিটে।একদিন এক রাজনীতিকের বাসায় আমরা যাই ।কিন্ত্ত যা বুঝতে পারি আমরা যে মাঠে নেমেছি তাতে বরং ঐ বেশ্যা অখুশি।তখন তত্বাধায়ক সরকার ক্ষমতায় তিনি আমাদের বললেন এ সরকারকে সাহায্য করা যাবেনা ব্যর্থ হয়ে বিদায় নিলেই দেশের মানুষ মুক্তি পাবে।আমরা বললাম দেশের মানুষতো এখন মরেই যাচ্ছে আপনারা কি তাদেরকে মেরে মুক্তি দিতে চান?যাইহোক একটা তর্ক বেধে গেলে তিনি আমাদের গালে থাপ্পড় দিতেও দ্বিধা করলেন না।কষ্টে সেদিন মাথার চুল ছিড়তে ইচ্ছে করছিল।দেশের অবস্থা পাল্টেছে।এখন ওরা মেতে উঠেছে লুটপাটে.........থুথুথুথু
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৫