somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘খাতা’ ছোটগল্পের খতিয়ান ( আধেয় বিশ্লেষণ)

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

খাতার খতয়িান

ভূমকিা: বাংলা ছোটগল্পরে র্সাথক রূপকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুররে একটি বখ্যিাত ছোটগল্প হল ‘খাতা’। এখনে লখেক আট-নয় বছররে ছোট্ট একটি ময়েরে জীবনরে একখণ্ড চত্রিরে মাধ্যমে তৎকালীন সমাজ বা¯তবতা, অন্ধবশ্বিাস, কুসংস্কার, নারী শক্ষিার পশ্চাৎপদতা, এবং পুরুষতান্ত্রকি সমাজে ময়েদেরে অসহায়ত্বরে কথা ফুটয়িে তুলছেনে।

ছোটগল্প হসিাবে ‘খাতা’: ‘খাতা’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুররে একটি ছোটগল্প। এখন আমরা দখেব প্রকৃতপক্ষে ছোটগল্প হসিবে ‘খাতা’ কতটা র্সাথক। কোন গল্পকে ছোটগল্প হসিাবে বচিার করতে হলে তাকে ছোটগল্পরে সংজ্ঞার আলোকে বচিার করতে হব।ে ছোটগল্পরে সংজ্ঞা অনকেইে দয়িছেনে। তাদরে মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুররে সংজ্ঞাটইি সবচয়েে বশেি গ্রহণযোগ্য। তনিি বলনে,

ছোটপ্রাণ ছোটকথা ছোট ছোট দুঃখ ব্যথা
নতিাšতই সহজ সরল
সহজ্র বস্মিৃতি রাশি প্রত্যহ যতেছেে ভাসি
তাহারি দু’চারটিি অশ্র“জল।
নাহি র্বণনার ছটা, ঘটনার ঘনঘটা
নাহি তত্ত্ব নাহি উপদশে
অšতরে অতৃপ্ত রবে
সাঙ্গ করি মনে হবে
শষে হইয়াও হইলনা শষে।

উপরউিক্ত সংজ্ঞার আলোকে আমরা দখেতে পাই য,ে ‘খাতা’ গল্পটি শুরু হয়ছেে একটি চমকরে মধ্য দয়ি।ে ছোট্ট অত্যšত আদুরে একটি ময়েরে জীবন গাঁথা। যে ছলি সরলা চঞ্চলা হরণিীর মতো। মনরে আনন্দে সে কবেল লখোপড়া শখিছ।ে তার লখোর কোন গাছপাথার নইে। যখন যা মনে আসে তখন সে তাই লখিে ফলে।ে তার লখোর কবল থকেে রক্ষা পাই না বাড়রি দওেয়াল, নতুন পঞ্জকিা, বাবার হসিাবরে খাতা এমনকি ‘বশিষ্টি চšিতাশীল’ তার বড় ভাইয়রে পত্রকিায় প্রকাশতি বশিষে প্রবন্ধও। অন্যরা কউে কছিু না বললওে উমা নমরে ময়েটেি প্রথম বাঁধা পায় তার দাদার কাছ থকে।ে পরে অবশ্য সইে দাদাই তাকে একটি ‘খাতা’ তাকে কনিে দয়ে। আর সইে খাতায় হয়ে ওঠে উমার প্রাণ। তার মতো খাতার বচিরণও র্সবত্র।

তবে উমার বয়স নয় বছর হতে না হতইে তার বয়িরে সানাই বাজ।ে প্যারীমোহন নামরে একজন লোক তাকে সাতপাকে বঁেধে তার লখোর পথটি বঁেধে দয়ে সংসাররে বড়েতি।ে সাথে সাথে তার মা ও দাদার উপদশে বাণী তার মনে তরৈি করে প্রাচীর। তবে যোশদার কৃপায় উমা তার প্রয়ি খাতা ফরিে পাই। তবে সে বাড়তিে ময়েদেরে ঘরে এমন ‘সরস্বতীর উপদ্রব’ আগে কখনো হয়ন।ি সবশষেে তার স্বামী সইে খাতা নয়িে নয়ে এবং ‘প্রয়িতমা’ স্ত্রীকে বধিাব হরার হাত থকেে রক্ষা কর।ে তবে তার গোড়ামরি খাতা কউেই নয়িে নতিে পারে না ।

এভাবে ছোটগল্প হসিাবে ‘খাতা’ জীবনরে ছোট ছোট ঘটনার সমষ্টরি মধ্যে দয়িে এগয়িে গছে।ে কখনো আনন্দ, কখনো আবগে, আবার কখনো বদেনা। গল্পটি শষে হয়ছেে আক্ষপে দয়িে তা হল পুরুষতান্ত্রকি সমাজ ছোট বালকিার ‘খাতা’ টা কড়েে নতিে পারে কন্তিু পুরুষদরে বদ্ধমূল ধারণার খাতাটি কউেই কড়েে নতিে পারে না।

চারত্রিকি বশ্লিষেণ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘খাতা’ ছোটগল্পটতিে কতকগুলো চরত্রিরে সমন্বয় করছেনে। এখানে তনিি নায়কিা হসিাবে ছোট্ট উমাকইে নয়িছেনে। এখন আমরা গল্পটরি বভিন্নি চরত্রিরে চত্রি দখোর চষ্টো করব।

উমা: ‘খাতা’ ছোটগল্পটরি নায়কিা উমা। সে সদ্য লখিতে শখিছে।ে চপলা-চঞ্চলা ময়েটেরি বচিরণ বাড়রি র্সবত্র। তার প্রমাণ পাওয়া যায় তার লখোর মাধ্যম।ে তাকে যে আদর করে তার প্রতি সে লখিে দয়ে “আমি যোশকিে ভালবাস”ি। তবে শ্বশুর বাড়ি যাবার পর তার লখোর খাতা আর খুলতে পারে না। এখানে উমার মধ্যে লজ্জাবোধ কাজ কর।ে তার স্বামী ননদীরা তাকে উপহাস করে ফলে সে হয়ে পড়ে বন্দী পাখি যে শুধু পাখা ঝাপটায় কন্তিু উড়তে পারে না।

গোবন্দিলাল: ‘অকাল তত্ত্বজ্ঞানী’ এই গোবন্দিলাল চরত্রিটি আমাদরে সমাজরে একটি সাধারণ চরত্রি। যারা কারো স্বাধীনতার উপর হ¯তক্ষপে করে নজিরে পাণ্ডত্যি ফলাতে চায়। তাদরে দখেতে নরিীহ হলওে র্দুবলরে উপর তারা ঠকিই কঠোর হয়।

যশোদা: যশোদা সর্ম্পকে এই গল্পে খুব বশেি কছিু জানা যায় না তবে যটেুকু বোঝা যায় তনিি উমাকে খুবই ভালবাসতনে সাথে সাথে উমার ভালবাসার জনিসিও তনিি ভালবাসতনে। আর এ জন্যই তনিি উমার লখোর খাতাটি তার শ্বশুর বাড়তিে নয়িে গয়িছেলিনে।

প্যারীমোহন: প্যারীমোহন হয়ে উঠতে পারত এই গল্পটরি নায়ক চরত্রি। কন্তিু তার হীন মানসকিতা আর বধিাব থকেে বাঁচানোর তত্ত্ব তাকে পরচিতি করছেে একজন নারী শক্ষিার প্রতি যারা ‘নমস্কার’ জানায় তাদরে কাতার।ে সে শুধু নারী শক্ষিার বরিোধতিা করইে ক্ষাšত হয়নি সাথে সাথে উমার প্রয়ি খাতাটি ও কড়েে নয়ে।

অন্যান্য চরত্রি: এখানে আরো কছিু চরত্রি পাওয়া যায় এদরে মধ্যে উমার মা এবং উমার ননদীরা উল্লখেযোগ্য। ননদীদরে কাছে ময়েদেরে লখোপড়ার বষিয়টি একটি উপহাসরে বয়িষ। আর এটা যদি কউে করে তবে তারা তাকে শুধু অপামনই করে না তাদরে দাদাকে ডকেে এনে তাকে নরিস্ত্র করে তারপর ক্ষাšত হয়।
অন্যদকিে উমার মা চরিšতন চšিতা থকেে বরে হয়ে আসতে পারনে না। তনিওি ময়েকেে লখোর দকিে মনোযোগ না দয়িে ঘরকান্নার দকিে মনযেোগ দতিে বলনে।



গল্পরে আধয়ে এবং তৎকালীন সমাজ চত্রি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই গল্পরে মাধ্যমে তৎকালীন সমাজরে একটি জীবšত চত্রি আমাদরে সামনে তুলে ধরছেনে। সইে সময়ে পুরুষতান্ত্রকি সমাজে নারী শক্ষিার আবস্থা বাল্য ববিাহ তথা বভিন্নি কুসংস্কাররে স্পষ্ট চত্রি আমাদরে সামনে তুলে ধরছেনে। এখন আমরা গল্পরে আধয়ে বশ্লিষেণ করব এবং সইে সময়রে সমাজ বা¯তবতা দখোর চষ্টো করব:

‘স্ত্রী শক্ষিাকে নমস্কার’: বগেম রোকয়োর ‘র্অধঙ্গী’ প্রবন্ধে ব্যর্ঙ্গাথে ‘স্ত্রী শক্ষিাকে নমস্কার’ এই কথাটি বলছেলিনে। ময়েদেরে শক্ষিার প্রতি তৎকালীন সমাজে পুরুষদরে যে ধারণা ছলি তা বোঝানোর জন্যইে রোকয়ো একথাটি ব্যবহার করছেলিনে। নারীশক্ষিার প্রতি একই অবস্থা আমরা দখেতে পাই রবীন্দ্রনাথরে এই ‘খাতা’ ছোটগল্প।ে ছোট্ট উমা তার শ্বশুর বাড়তিে গয়িে মঝে মধ্যে সময় পলেে লখোর চষ্টো করত তবে তা এতটায় ‘লজ্জাকর’ ছলি যে তার জন্য সে দরজা বন্ধ করে নতি যাতে সটো কউে দখেে না ফলে।ে তবে এরপরও শষে রক্ষা হয়ন।ি তার ননদীরা তা দখেে ফলেে এবং তাদরে দাদা র্অথাৎ উমার স্বামী তাকে ‘বধিবা থকেে রক্ষা’ করার তত্ত্বকথা শুনয়িে তার খাতা কড়েে নয়ে এবং নজিকেে ‘নশ্চিতি মৃত্যুর হাত’ থকেে বাঁচায়।

পুরুষতান্ত্রকি সমাজব্যবস্থা: পুরুষতান্ত্রকি সমাজরে যাতাকলে পৃষ্ঠ হয়ে সইে সময়ে এবং র্বতমান সময়ওে যে কত ময়েরে ভবষ্যিৎ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে তার কোন ইয়াত্তা নইে। পুরুষতান্ত্রকি এই কাঠামোর বলরি স্বীকার হল ছ্ট্টো উমা। বাবার বাড়তিে তার দাদা তাকে মারে তার খাতা কড়েে নয়ে আর শ্বশুর বাড়তিে তার স্বামী তাকে অপমান কর,ে উপহাস করে এবং শষে র্পযšত তার খাতা কড়েে নয়ে। কন্তিু তাদরে যে কুসংস্কাররে খাতা তা কউেই কড়েে নতিে পারে না কারণ তারা পুরুষ তারা নানা তত্ত্ব দয়ে যাতে করে নারী পুরুষরে সমান হতে না পার।ে তারা শক্ষিা লাভ করে স্বামীর আসন টলাতে না পারে সে জন্য যত ধরনরে কথা আছে তা তারা বলতে দ্বধিা করে না। এমনকি ময়েদেরে বড় ধন স্বামী মারা যতেে পারে বলে হুমকি দয়ে এবং তাদরে নবিৃত্তি কর।ে

বাল্য ববিাহ: তৎকালীন সমাজে ময়েদেরে দশ বছররে মধ্যে বয়িে দতিে হত। তা নাহলে কন্যার পতিাকে সমাজ চুত্য করা হত। তখন আট বছর বয়সী ময়েদেরে বলা হত ‘গৌরী’ আর নয় বছর ময়েদেরে বলা হত ‘রোহনিী’। উমা যখন ‘রোহনিী’ তখনই তার বয়িে দয়ো হয়। উমার পতিা কন্যাকে নয় বছর বয়সে বয়িে দয়িে তার নজিরে সম্মান বাঁচায়। তার দাদা মোহনলাল সংবাদপত্রে লখোলখেি করলওে এবষিয়ে সে ছলি আন্যদরে মতোই। এমন কি উমার স্বামীও একজন জ্ঞানী লোক, তার মনওে বয়িে করার সময় একবারও মনে হয়ন।ি যে বয়সটা ছলি উমার খলো করার আর স্বাধীনভাবে দুএক লাইন লখোর তখন তার ঘাড়ে চাপে সংসাররে বশিাল চাপ। এই চাপরে উপরও রয়ছেে ননদীদরে উপহাস, স্বামীর কড়া কথা এবং তাত্ত্বকি উপদশে।

নারীরা নারীর র্মযদা বোঝে না: বলা হয়ে থাক,ে ‘নারীর প্রধান শত্র“ হল নারী।’ তারা নজিদেরে অপমান করে যতটা মজা পায় অন্য কোনভাবে তা পায় না। এই গল্পওে আমরা সইে বষিটরি প্রতফিলনই দখেতে পাই। উমার ননদীরা তার লখোপড়ার বষিয়টি নয়িে তাকে উপহাস করত। তারা লুকয়িে লুকয়িে দখেে এমনকি সবচয়েে ছোট সওে পায়রে আঙুলরে উপর ভর দয়িে দখেে এবং হাসতিে যোগ দয়ে। শুধু তাই নয় তাদরে দাদা যখন তাদরে বৌদরি লখো গানটি উচ্চস্বরে পড়ে শোনায় তখন তাদরে হসরি রোল পড়ে যায়। আবার তাদরে দাদা উমার লখোর খাতা কড়েে নলিে তারপর তারা যনে শাšতি পায়।

কুসংস্কার: কন্যা শ্বশুর বাড়ি থকেে আসলে তার পতভিক্তি শক্ষিা র্পূণ হবে না তার আবার পতিৃালয়রে প্রতি আসক্তি বড়েে যাবে এবং সে আর ফরিে যতেে চাইবে না এরকম কুসংস্কার প্রচলতি ছলি সইে সময়।ে কন্তিু তারা চšিতা করতে পারত না যে ময়েদেরে বাইরে নয়িে গলেে তাদরে মন ভালো হতে পার।ে তাছাড়া স্ত্রী শক্ষিার ফলে দাম্পত্য জীবন নষ্ট হয় ‘বনিাশ শক্তরি’ উদ্ভব ঘটে এবং তার ফলে স্ত্রী বধিাবা হয় বলে মনে করত। যদওি এটি ছলি স্ত্রীদরে ঘরে বন্দী করে রাখার একটি কৌশল ছাড়া আর কছিুই নয়।

সময়রে প্রক্ষোপট: রবীন্দ্রনাথ ঠাকৃুর তার সময়ে তার প্রক্ষোপট থকেে যে গল্পটি লখিছেলিনে তার থকেে আমরা আজও যে খুব বশেি বরে হতে পরেছেি এমনটি বলা যায় না। শুধুমাত্র নারী নর্যিাতনরে কৌশলটি পরর্বিতন করা হয়ছে।ে আমরা আজ নারীকে বাইরে আনছি তবে এতে তাদরে প্রয়োজন থকেে বোধ হয় পুরুষরে র্স্বাথই বশে।ি তাদরে ব্যবহার করা হচ্ছে বজ্ঞিাপন।ে

আমাদরে মধ্যে এখনো এমন অনকে মানুষ আছে যারা নারী শক্ষিার বপিক্ষে কথা বলনে তবে ভন্নি ধারায়। নারীরা লখোপড়া শখিে র্কমক্ষত্রেে গলেে সšতানরা মানসকিভাবে সবল হতে পারবে না ইত্যাদ।ি

এছাড়া আজ হয়তো আট-নয় বছরে আর বয়িে দয়ো হয় না। তবে তাদরে যে খুব বশেি দরেি করা হয় তাও ঠকি নয়। আমদরে মধ্যকার কুসংস্কার থকেে এখনো আমরা বরে হয়ে আসতে পারি নাই। আজও ময়েদেরে র্ধষণ হবার ‘অপরাধ’ে দোররা খতেে হয়। কোন পুরুষরে কুপ্র¯তাব প্রত্যাখ্যান করলে মুখে এসে পড়ে এসডি অথবা হতে হয় অপহরণরে স্বীকার।

শষেরে কথা: ‘খাতা’র যুগ পরেয়িে এখন আমরা কম্পউিটাররে যুগে প্রবশে করছেি ঠকিই তবে আমাদরে চšিতা চতেনা যে খুব বশেি পাল্টাতে পরেছেি এমনটি হয়ে ওঠনে।ি হয়তো এখনকার উমারা হাতে খড়ি দয়ে কীর্বোডে আথবা ল্যাপটপে তবে সইে যুগরে ধারা ঠকি এখনো কাটানো সম্ভব হয়ন।ি সইে পুরুষতন্ত্রকি সমাজরে বলরি স্বীকার হচ্ছে আজকরে উমারা, দাদা-স্বামীদরে কাছে শুনতে হচ্ছে ববিধি তত্ত্বকথা এবং সমালোচনা। তবে আশার কথা এই যে নারীদরে শক্ষিার হার বাড়ছে এবং তাদরে অবস্থানও পরর্বিততি হচ্ছে সমাজ।ে শষে করব বগেম রোকয়োর একটি কথা দয়িে তনিি বলছেলিনে “আমরা যদি হাত বাড়য়িে না দইি তবে স্বয়ং ঈশ্বরও আমদরে হাত ধরে তুলে নবেনে না............।”


০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

×