somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কবি যখন প্রতারক..মাথা নিচু হয়ে আসে লজ্জায়...

১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লুঙ্গি পরিহিত গামছা কাঁধে তাগড়া এক তরুণের অবয়বটাই অনেককেই কৌতূহলী করে তোলে তার ব্যাপারে।

বর্ননার লোকটি একজন কবি...একই সঙ্গে প্রতারক। পরিচিত মনে হয়কী বন্ধুরা...www.notundesh.com এর প্রতবিদেন..

একজন রোকন সাকুরের প্রতারণার চিত্র
নতুনদেশ ডটকম
রোকন সাকুর (পরিবর্তিত নাম)। তার উপর হৃদয় ছুয়েঁ যাওয়া এমনসব কবিতার লাইন ফেইসবুকে নিয়মিত আপলোড করেন যা তার ব্যাপারে আগ্রহকে আরো বাড়িয়ে দেয়। রোকন স্মার্ট, যে কোনো তরুণীর এই আগ্রহটা সে সহজেই ধরে ফেলতে পারে। পরের খেলাটাতো তারই নিয়ন্ত্রণে!

কবিতায় প্রলুব্ধ করে প্রবাসী নারীদের কাছ থেকে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নেওয়ার সংঘবদ্ধ যে চক্রটি নতুনদেশের অনুসন্ধানে আবিষ্কৃত হয়েছে রোকন সাকুর তার মধ্যে অন্যতম। ফেইসবুকে পোষ্ট করা কবিতাগুলোয় যেসব নারী মন্তব্য করেন, রোকন তাদের প্রোফাইলটা ভালোভাবে দেখে নেন, প্রবাসী নারীদের মন্তব্যের জবাব কখনো লেখেন ‘ওয়ালে’ কখনো লেখেন ইনবক্সে, শুরু হয় সম্পর্ক-পাতানোর খেলা। কথার মারপ্যাঁচে ব্যক্তিগত দুর্বলতাগুলো জেনে নিয়েই শুরু হয় পরবর্তী এপিসোড, টাকা-পয়সা হাতানোর খেলা।

রোকন সাকুরের প্রতারণার শিকার সিডনিতে বসবাসকারী ৩৫ বছর বয়স্কা আফিয়া পারভীন (আসল নাম নয়) একটি পুত্র সন্তানের জননী। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করার আগেই বছর দশের আগে বৈবাহিক সূত্রে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি দিয়েছে সে। বিদেশে আসার পরপরই সন্তানের জননী হয়েছেন তিনি। আফিয়ার সঙ্গে ফেইসবুকে রোকন সাকুরের পরিচয় ঘটে ২০০৯ সালের মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে। পরিচয়ের পর থেকেই রোকন আফিয়াকে কবিতা ট্যাগ করতে শুরু করে এবং রোকনের কবিতা সম্পর্কে আফিয়ার একান্ত নিজস্ব মন্তব্য ইনবক্সে শুনতে চায়। গৃহবধু আফিয়া নিজেও এককালে কবিতা লিখতেন, সংসারের চাপে যা উড়ে গেছে বহু আগেই। আবারো কবিতার প্রতি আগ্রহী হয় আফিয়া। ধীরে ধীরে দু-চার কলম লিখতেও শুরু করে। তরুণ ও অবিবাহিত রোকন ‘বন্ধুত্বে’র ছদ্মাবরণে আফিয়ার নানা ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ শুরু করে। এক পর্যায়ে আফিয়ার সঙ্গে কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করে। আফিয়াও তাতে সায় দেয়। ফোন একতরফা আফিয়াই করে, কেননা সে জানে, অনর্গল সিগারোট-ফোঁকা রোকনের কোনো নির্দিষ্ট আয় নেই। কথাবার্তা চলতে থাকে এভাবে-
'চাকরি-বাকরি খোঁজো না কেন?’
''কারো...অধীনে থাকতে মন চায় না। স্বাধীনমতো চলবো। রিয়েল কবিরা কারো অধীনে থাকে না।'
‘সংসার চালাও কেমনে?’
‘চইল্যা যায়। এলিফ্যান্ট রোডের বাসা ভাড়া ১৫ হাজার টাকা, অন্যান্য খরচ ১৫ হাজার টাকা। ঠেইকা তো থাকি না। তবু কারো ... (লেখার অযোগ্য)ত্যাল দিই না। হা হা হা...।'

আফিয়া ফেসবুকে সত্যি সত্যিই দ্যাখে ফাইন আর্টস ইনস্টিটিউট থেকে পাশ করা এই তরুণের যশ, খ্যাতি, বিখ্যাত ব্যক্তিদের সঙ্গে ওঠ-বসের ছবি, তার কবিতার প্রতিক্রিয়ায় ভক্তদের আবেগের আতিশয্য- যার মধ্যে নারীর সংখ্যাও নিতান্ত কম নয়। ঠারে-ঠোরে কবি (!) জানাতে ভোলেন না যে, তার প্রতি অন্যান্য নারীরা কতোটা আগ্রহী। আফিয়ার কালো রূপের প্রতি কবির প্রশংসাবাক্য, স্তুতিবাক্য শুনে গলে যায় আফিয়া। মুখে মুখে রোকন টাকা উপার্জনকে যতোই পরোয়া না করুক, আফিয়াকে সে ঠিকই জানিয়ে দিয়েছে যে ২০০৬ সালে বানানো শেষ হওয়া ছবিটি সেন্সরবোর্ডে আটকা পরে আছে। সেই ছবিটি রিলিজ করার জন্য, দেশে দেশে প্রচার করার জন্য প্রচুর টাকা দরকার। নতুন ছবি বা নাটক বানাতেও ভালো ‘প্রফেশনাল’ ক্যামেরা দরকার! তা না হলে ছবির আউটপুট ভালো হবে না। সে আফিয়াকে বলে, ‘তোমার তো দেশে আসতে অনেক দেরী, ছবিটা রিলিজ করাতে পারলে অষ্ট্রেলিয়াতে ছবি নিয়া আমিই আসবো তোমাকে দেখতে। শুধু টাকা ম্যানেজ হলেই সব হযে যাবে।‘ আফিয়া টের পায় কবির (?) রোমান্টিক ভাবনায় ছন্দপতন ঘটাচ্ছে টাকার চিন্তা।রোকনও প্রকাশ করতে দ্বিধা করে না টাকার চিন্তাটা ভালবাসার ভাবনার গতিকে খানিকটা থামিয়ে দিচ্ছে। আফিয়া একদিন একটি খামে করে পাঁচশো ডলার টুক দেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়া এক প্রতিবেশীর হাতে চালান করে দেয় রোকনের নামে।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যে সমযে রোকন সাকুর আফিয়াকে ক্যামেরা কিনতে উদ্বুদ্ধ করছে, একই সময়ে নিউইয়র্কের জনৈকা ‘আপু’র কাছে কমপক্ষে ১০০০ আমেরিকান ডলার দামের প্রফেশনাল ক্যামেরা দাবি করেছে, কানাডার স্কারবরো’র ‘সুইটি’ কবে ডিজিটাল ক্যামরাটি কারো হাতে পাঠাতে পারবে সে খোঁজ নিচ্ছে, সাকুরের বন্ধু গাতক ‘সোহেল’ (আসল নাম নয়)এর জন্য মধ্যপ্রাচ্যের চিন্ময়ী (আসল নাম নয়) ভিডিও ক্যামেরা কিনছে। নিউইয়র্কের আপু জানতে চায়, ‘ঠিক কোন ধরনের ক্যামেরা তোমার দরকার। কোন কোন প্রফেশনাল সুবিধাসহ বলতো?’ উত্তর আসে, ‘আরে, তুমি যেটা ভালো মনে করবা সেটাই আনবা, একটু দামী হইতে হইবো আর কি!’

প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষনে দেখা যায়, প্রথম কিস্তি টাকা পাবার পর আফিয়ার প্রতি তরুণ কবির(?) প্রেম আরো গদগদ হয়ে ওঠে! মাছ তাহলে টোপ গিলেছে! এবার খেলার পালা! ফোনের তার বেয়ে রোকনের তরল কণ্ঠস্বর ভেসে আসে, ‘আমার ইদানিংকার যাবতীয় কবিতারই প্রেরণা তুমি’। আফিয়ার জীবনে চরম উত্তেজনা নেমে আসে রোকনের কল্যাণে। এক নিষিদ্ধ আনন্দ, ভয় আর উত্তেজনায় কাঁপে আফিয়া। তার একঢাল কালো চুলের প্রশংসা শেষবার কবে শুনেছে স্বামীর কণ্ঠে মনে করতে পারে না সে। কিন্তু ফেসবুকে দেখা এই চুলের গভীরে রোকন প্রতিরাতেই মুখ লুকিয়ে ঘুমুতে যান!

তবে রোকন অকপট, খোলামেলা তার কথাবার্তায়, চালচলনে। ফেসবুকে অনর্গল কবিতা পোস্ট করা ছাড়াও নারীদের গলায়, কাঁধে হাত দিয়ে, নিজেকে গামছায় আর বসন্তের রঙে রাঙিয়ে নিত্য ছবি পোস্ট করতে সে কিছুতেই ক্লান্ত নয়। আফিয়াকে জানায়, সে নিয়মিত মাদকদ্রব্যে আসক্ত, যদিও আফিয়া একটু হেল্প করলেই সে এ থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে। রোকনকে আফিয়া নেশা করার বদলে সিনেমা দেখতে যেতে বলে, ভালো রেস্টুরেন্টে গিয়ে খেতে বলে, ঢাকার বাইরে গিয়ে ঘুরে আসতে বলে। ‘একান্ত বাধ্যগত’ রোকন রাজীও হয়, কিন্তু জানাতে ভোলেনা যে, তাতে তো টাকার দরকার। মাঝে মাঝে কবি মাতাল অবস্থায়, উত্তপ্ত অবস্থায় আফিয়াকে ফোন করতে বলে...।

ইনবক্সে কবি(?) আফিয়ার মেধা ও রূপেরই শুধু প্রশংসা করে না, মাস্টার্সটা কমপ্লিট করতে বলে, আফিয়াকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে উৎসাহ দেয়। পাশাপাশি আফিয়ার কবিতার ‘গ্রামার ঠিকঠাক’ করে দেয়, আফিয়াও ঘনিষ্ঠ কিছু বন্ধু-বান্ধবের প্রশংসা পায।
ইতিমধ্যে অক্টোবরে রোকন অসুস্থ হয়ে পরে। তার বাসায় তাকে দেখাশোনার কেউ নেই, জ্বরের ঘোরে প্রলাপ বকতে থাকে সে। অস্থির হয়ে ওঠে আফিয়া, আহারে!



১। তুমি কাউকে বাসায় আনিয়ে নাও। ঠিকমতো ওষুধ খাও।

২। আমি নড়তে পারছি না, ওষুধ কে কিনবে, কে খাওয়াবে। ঘরে টাকা-পয়সাও নেই।

৩। আমি তোমার টাকার ব্যবস্থা করছি। তুমি আমার কাজিন খালেদা’র কাছ থেকে দশ হাজার টাকা নিয়ে আসবে। খালেদার সঙ্গে আমি ফোনে কথা বলে রাখছি। কোনো অসুবিধা নেই।



যথাসময়ে রোকনের ‘চ্যালা’ গিয়ে খালেদার কাছ থেকে টাকা নিয়ে আসে। আফিয়া তার ওষুধ খাওয়ার সময়গুলো নিজের রান্নাঘরের ক্যালেণ্ডারে লিখে রাখে। ফেসবুকে, ফোনে এবং ই-মেইলের মাধ্যমে সে রোগীকে ওষুধ খাওয়ার সময় হলে ডাকে। আফিয়া ‘নি:স্ব’ ব্যক্তিটিকে নিয়মিত টাকা পাঠাতে শুরু করে কাজিনের মাধ্যমে।

রোকনের যেহেতু নির্দিষ্ট আয় নেই, আর আফিয়ারও নেই, সঙ্গতভাবেই আফিয়ার স্বামী একদিন প্রবলভাবে সংসারের খরচের ব্যাপারে আফিয়াকে প্রশ্ন করে। ভীতা আফিয়া রোকনকে জানায়, সে আর টাকা পাঠাতে পারবে না শীঘ্র। এ সংবাদে রোকনের প্রেমে খুব দ্রুত ভাঁটা নেমে আসে। আফিয়ার ফোন সে ধরে না, চ্যাটিংয়ে আফিয়াকে দেখলে দ্রুত সটকে পরে, ’ওয়াল’ আর ‘ইনবক্স’ শূণ্য। আফিয়ার চারিদিক অন্ধকার দ্যাখে, ফোন ঘুরায় বাংলাদেশে। শুরু হয় অভিযোগ এবং তর্ক। রোকন পরিষ্কার আফিয়াকে আর বিরক্ত করতে না করে দেয়। আফিয়া তাতেও নিবৃত্ত হয় না, কাজিন খালেদাকে রোকনের ঠিকানায় পাঠায় খোঁজ-খবরের জন্য। রোকন এইবার খালেদাকে পেয়ে আফিয়ার সঙ্গে তার সম্পর্ক ফাঁস করে দেয় এবং বলে আফিয়া একটি ‘উন্মাদ’ মহিলা। এও বলে, আফিয়া যদি আরো ...অংকের টাকা তাকে দিতে না পারে, তবে আফিয়া যেন তার সঙ্গে সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। তাকে আর না জ্বালায়! যদি এরপরও তাকে জ্বালায়, তবে সে আফিয়ার স্বামীর কাছে আফিয়ার যাবতীয় মেইল এবং ফেসবুক মেসেজ প্রকাশ করে দেবে। তার নাকি হারানোর কিছু নেই, কারণ সে কাউকে ‘পোছে না’। মানসিকভাবে সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত আফিয়া এই পর্যায়ে ভারসাম্য হারাতে শুরু করে।

আফিয়ার ঘটনার সূত্রধরে নতুনদেশের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০০৯ সালের শেষের দিকে একইসঙ্গে কানাডা, অস্ট্রেলিয়াএবং যুক্তরাষ্ট্রের তিন শহরের তিনজন নারীর সঙ্গেই একই মাত্রায় সম্পর্ক চালিয়ে গেছে এবং নিয়মিত দামি উপহার এবং টাকা পয়সা নিয়েছে। প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে, গত ২রা এপ্রিল ২০১০ রাতে রোকন মাথা ব্যথার কথা বলে একই সময়ে তিন শহরের তিনজনের কাছ থেকে সহানুভূতি আদায় করেছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, কযেক মিনিটরে ব্যবধানে তিনজনকেই সেই একই ডায়ালগ দিয়েছে।
১১টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সন্ত্রাসবাদের ছায়ায় ইসলামের অনুশীলন: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট

লিখেছেন মি. বিকেল, ১০ ই জুন, ২০২৪ ভোর ৬:১৬



‘সন্ত্রাসবাদ (Terrorism)’ দ্বারা কোন নির্দিষ্ট ধর্ম বা জনগোষ্ঠী বা কোন বিশেষ কমিউনিটি কে বুঝায় না। কিন্তু বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ এক ধরণের ‘ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে পরিচিত। ইসলাম ধর্মের নাম করে এখানে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্প-একাকীত্বের অন্ধকার

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১০ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১০:০১





ব্রাজিলের পান্তানাল রেইন ফরেস্টে এর নির্জন জায়গায় পাশাপাশি বসে আছে ম্যারিনা ও মুহিব। পৃথিবীর অন্যতম এই বন রোমাঞ্চপ্রিয় পর্যটকদের কাছে অসম্ভব শিহরন জাগানিয়া। অনেক অনেক মানুষের ভীরে ম্যারিনা... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাদৃশ্য- বড়ই অদ্ভুত এক বৈশিষ্ট্য!

লিখেছেন আহলান, ১০ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯




সাদৃশ্য- বড়ই অদ্ভুত একটি বৈশিষ্ট্য। আল্লাহর রাসুল ( সাঃ) বলেন কাল কেয়ামতে কোন ব্যাক্তির হাসর নাসর তাদের সাথেই হবে, যাদের সাথে তার সাদৃশ্য থাকবে। অর্থাৎ দুনিয়াতে যারা যাকে যেভাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি কল্পকথা

লিখেছেন কালো যাদুকর, ১০ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬

আমি খুঁজে পাবো তোমায়
পুরোনো সব রাস্তায়
এ মন বাধাঁ - যেখানে, যেথায়।

সারাদিন ধরে ঘুরে-
ঐ খেলাঘরে,
ঐ মেলায়,
ঐ পলাশ শিমুল বনে,
ঐ নির্জন গলির কোণে,
ঐ ছোট্ট ড্রইং রুমে,
ঐ জীবন্ত ছবির ফ্রেমে,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কায়া বৃত্তি প্রণয়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১০ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪


প্রণয়ের খুনসুটি যখন
রক্তে প্রবাহিত হয়!
কখন নিঃশেষ করা যায় না
কায়া বৃত্তি প্রণয়;
স্মৃতির গুমরে মরা তারাগুলো হাঁসে
মৃত্তিকার তীব্র রসে বালুচর
অথচ প্রণয় কিছু বুঝে না
স্রোত ধারাই চলমান;
এ রকম ভাগ্য কয় জনার জুঠে
তবু... ...বাকিটুকু পড়ুন

×