somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাত বছরে স্থাপিত ২৬ ইউনিট থেকে পাওয়া যাচ্ছে ১৪১৬ মে.ও. বিদ্যুত্ : বিদ্যুত্খাত নিয়ে সরকারের মিথ্যাচার চলছেই

১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এম আবদুল্লাহ

২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ৭ বছরে চারদলীয় জোট ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দেশে ২৬টি বিদ্যুত্ উত্পাদন ইউনিট স্থাপিত হয়েছে। এসব ইউনিট চালু হয়েছে ২০০৪ থেকে চলতি ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে। এ ২৬টি ইউনিটের উত্পাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৪১৬ মেগাওয়াট। এসব কেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুত্ না আসলে বর্তমান পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নিত। লোডশেডিং-এর মাত্রাও এখনকার চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ হতো। জোট সরকারের সময়ে কার্যাদেশ দেয়া সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে ৯০ মেগাওয়াটের আরও একটি বিদ্যুত্ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর দু’বছরেও চালু হয়নি। বর্তমান সরকারের আমলে গৃহীত কোনো প্রকল্প থেকে এখনও পর্যন্ত বিদ্যুত্ উত্পাদন শুরু হয়নি। চলতি বছরের শেষ নাগাদ কিংবা আগামী বছরের শুরুতে বর্তমান মহাজোট সরকারের হাতে স্থাপিত বিদ্যুত্ ইউনিট থেকে সীমিত বিদ্যুত্ পাওয়া যেতে পারে।
এদিকে বিদ্যুত্ নিয়ে জনরোষের মুখে পড়া সরকার বিদ্যুত্ খাত নিয়ে মিথ্যাচার চালিয়েই যাচ্ছে। বিগত চারদলীয় জোট সরকার ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মোট ৭ বছরে এক মেগাওয়াট বিদ্যুত্ও উত্পাদনের ব্যবস্থা করা হয়নি বলে অবলীলায় ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে যাচ্ছেন সরকার প্রধান থেকে শুরু করে মন্ত্রী ও সরকারি দলের নেতারা। তারা বলছেন, বর্তমান বিদ্যুত্ দুর্ভোগের পুরো দায় বিরোধী দলের। সরকারি মহলের এসব বক্তব্যের সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। বিদ্যুত্ খাতের প্রধান রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিদ্যুত্ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) নথিপত্রেই রয়েছে আলোচ্য ৭ বছরে বিদ্যুত্ উত্পাদন বৃদ্ধির চিত্র। এমনকি বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের তত্ত্বাবধানে প্রকাশিত বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০০৯-এর ১১৭ পৃষ্ঠায় ১৯৯৭-৯৮ থেকে ২০০৮-০৯ পর্যন্ত বিদ্যুত্ উত্পাদনের স্থাপিত ক্ষমতা এবং সর্বোচ্চ উত্পাদনের যে পরিসংখ্যান দেয়া হয়েছে তাতেও দেখা যাচ্ছে, ২০০১ সালে স্থাপিত ক্ষমতা ছিল ৪ হাজার ৫ মেগাওয়াট, ২০০৮-০৯-এ তা বৃদ্ধি পেয়ে ৫ হাজার ৫৬০ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। এতে দেখা যায়, সাড়ে ৭ বছরে বিদ্যুতের স্থাপিত ক্ষমতা ১ হাজার ৫৫৫ মেগাওয়াট বেড়েছে। একই সারণিতে দেখানো হয়েছে, বিদ্যুতের সর্বোচ্চ উত্পাদন ২০০০-০১ অর্থবছরে ছিল ৩ হাজার ৩৩ মেগাওয়াট, ২০০৭-০৮-এ তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ১৩০ মেগাওয়াটে। প্রামাণ্য এসব তথ্য-পরিসংখ্যান চেপে গিয়ে সরকার ৭ বছরে বিদ্যুত্ উত্পাদনও ১ মেগাওয়াট বাড়েনি প্রচার করে জনঅসন্তোষ বিরোধীপক্ষের দিকে ঘুরিয়ে দিতে চাইছে।
বিদ্যুত্ খাতের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, কোনো সরকারই ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিদ্যুত্ উত্পাদন বাড়াতে পারেনি। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন বিগত (১৯৯১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত) তিনটি সরকারই চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিদ্যুত্ উত্পাদন বাড়াতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার যেমন চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুত্ উত্পাদনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি তেমনি বিগত জোট সরকারও সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থতার পরিচয় দেয়। যার খেসরত দিতে হচ্ছে বর্তমানে দেশের অর্থনীতিকে—ভুগতে হচ্ছে জনগণকে। প্রকৃত চিত্র হচ্ছে, বিএনপি’র নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার তাদের প্রথম ৩ বছরে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় সরকারি খাতে পর্যাপ্ত বিদ্যুত্ কেন্দ্র স্থাপনে ব্যর্থ হয়ে শেষের দিকে জরুরি পরিস্থিতি সামাল দিতে বেসরকারি খাতে রেন্টাল পাওয়ার প্লান্ট ও ক্ষুদ্র বিদ্যুত্ কেন্দ্র (এসআইপিপি) স্থাপনের উদ্যোগ নেয়। ভাড়ায়ও যে বিদ্যুত্ কেন্দ্র বসানো যায় এই ধারণাটা প্রথম সামনে আসে জোট সরকারের সময়ে। এ নিয়ে তখন অনেকেই ঠাট্টা-মশকরাও করে। তবু ব্যয়বহুল রেন্টাল পাওয়ার প্লান্টই বাংলাদেশের বিদ্যুত্ খাতের ক্রান্তিকালে আশীর্বাদ হয়ে আসে। বর্তমান সরকারও ভয়াবহ সঙ্কট সামাল দিতে সেই রেন্টালের দিকেই ঝুঁকছে।
পিডিবি থেকে প্রাপ্ত তথ্য ও অনুসন্ধানে জানা যায়, বিএনপি’র নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে জাতীয় গ্রিডে প্রথম বিদ্যুত্ যুক্ত হয় ২০০২ সালের ২৬ নভেম্বর। এ দিন বেসরকারি খাতের বৃহত্তম মেঘনাঘাট ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ কেন্দ্র চালু হয়। এ বিদ্যুত্ কেন্দ্র স্থাপনের টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হয় ১৯৯৫ সালে। স্থাপনের বাস্তব কাজ শুরু হয় আওয়ামী লীগ আমলে। ফলে এ ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ জোট আমলে গ্রিডে যুক্ত হলেও কৃতিত্ব জোট সরকারের নয়, যেমনটি বর্তমান মহাজোট সরকারের বিগত ১৫ মাসে ১২টি উত্পাদন ইউনিট চালু হয়েছে, যাতে এই সরকারের কোনো অবদান নেই। জোট ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পদক্ষেপের ধারাবাহিকতায় এগুলো চালু হয়েছে। পিডিবি থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, জোট সরকারের সময় নিজস্ব কৃতিত্বে প্রথম বিদ্যুত্ পাওয়া যায় ২০০৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর। এদিন সিদ্ধিরগঞ্জ ২১০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুত্ কেন্দ্রটি চালু হয়। এর পর ২০০৫ সালের ২৮ মার্চ চালু হয় ১০৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার টঙ্গী বিদ্যুত্ কেন্দ্র। পরের বছর ২০০৬ সালের ৩১ জানুয়ারি গ্রিডে যুক্ত হয় দেশের প্রথম কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত্ কেন্দ্র বড়পুকুরিয়া ২৫০ মেগাওয়াট। একই বছরের ১৫ নভেম্বর ২৫ মেগাওয়াটের চান্দিনা সামিট পাওয়ার এবং ১৬ ডিসেম্বর ৩৫ মেগাওয়াটের মাধবদি সামিট পাওয়ার চালু হয়। প্রায় এক বছর পর ২০০৭ সালের ৪ ডিসেম্বর চালু হয় ৪৫ মেগাওয়াটের আশুলিয়া সামিট পাওয়ার।
জোট সরকারের উদ্যোগের ফলে ২০০৮ সালে ৬টি রেন্টাল ও ক্ষুদ্র বিদ্যুত্ উত্পাদন ইউনিট জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়। এর মধ্যে ১৮ মেগাওয়াট ক্ষমতার বগুড়া (১৫ বছর মেয়াদি) রেন্টাল ১১ এপ্রিল, ৪০ মেগাওয়াটের খুলনা রেন্টাল ১২ জুন, ৪৮ মেগাওয়াটের কুমারগাঁও রেন্টাল ২৩ জুলাই, ২২ মেগাওয়াটের টাঙ্গাইল এসআইপিপি ১২ নভেম্বর, ৫০ মেগাওয়াটের শাহজিবাজার রেন্টাল ১৩ নভেম্বর এবং ২২ মেগাওয়াটের নরসিংদী এসআইপিপি ২১ ডিসেম্বর ২০০৮ চালু হয়।
গত বছর অর্থাত্ ২০০৯ সালে ১২টি রেন্টাল ও ছোট বিদ্যুত্ উত্পাদন ইউনিট চালু হয়। এগুলো বিগত জোট সরকার ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পদক্ষেপের ফলে স্থাপিত হয়। এর মধ্যে বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের ৫ দিন আগে ১ জানুয়ারি চালু হয় ১১ মেগাওয়াটের হবিগঞ্জ এসআইপিপি। ৯ ফেব্রুয়ারি চালু হয় ৮৬ মেগাওয়াট ক্ষমতার শাহজিবাজার রেন্টাল (১৫ বছর মেয়াদি)। ২২ মেগাওয়াটের ফেনী এসআইপিপি চালু হয় ১৬ ফেব্রুয়ারি। ২ মার্চ চালু হয় ১১ মেগাওয়াটের উল্লাপাড়া সামিট এসআইপিপি। ১০ মেগাওয়াটের কুমারগাঁও রেন্টাল চালু হয় ১৫ মার্চ। ২২ এপ্রিল-০৯ চালু হয় ১১ মেগাওয়াটের ফেনী এসআইপিপি (আরইবি)। মে মাসে চালু হয় দু’টি ইউনিট। এ দু’টি হচ্ছে ৩৩ মেগাওয়াটের মাওনা সামিট পাওয়ার ১২ মে এবং ২২ মেগাওয়াটের বাড়বকুণ্ড এসআইপিপি ২৩ মে। জুন মাসেও ২টি ইউনিট চালু হয়। ৯ জুন ৩৩ মেগাওয়াটের রূপগঞ্জ সামিট এবং ২৫ জুন ৩৩ মেগাওয়াটের জাঙ্গালিয়া (কুমিল্লা) এসআইপিপি। ১২ জুলাই গ্রিডে আসে ৩৩ মেগাওয়াটের ভোলা রেন্টাল। ১৮ অক্টোবর চালু হয় ৫১ মেগাওয়াটের ফেঞ্চুগঞ্জ রেন্টাল। আর চলতি বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি সরকারি খাতে চালু হয়েছে ইজিসিবি’র সিদ্ধিরগঞ্জ ১২০ মেগাওয়াট। উল্লেখ্য, শেষোক্ত দু’টি বিদ্যুত্ কেন্দ্র প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন এবং তার সরকারের কৃতিত্ব হিসেবে দাবি করেন। সরকারি খাতের আরও একটি বিদ্যুত্ উত্পাদন কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর প্রায় দু’বছর ধরে চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। সিলেট ফেঞ্চুগঞ্জে (২য় ইউনিট) স্থাপিত ৯০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুত্ কেন্দ্রটির নির্মাতা চীনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পিডিবি’র বিরোধের কারণে তীব্র বিদ্যুত্ সঙ্কটের মধ্যেও দীর্ঘদিনে কেন্দ্রটি চালু হচ্ছে না। এ বিদ্যুত্ কেন্দ্রটি নির্মাণের কার্যাদেশ দেয় বিগত জোট সরকার।



Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৫০
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×