মানসিংহ - ঈসা খাঁনরে কিংবদন্তি খ্যাত ঐতিহাসিক দ্বন্দ্ব যুদ্ধটি সংঘটতি হয়ছেলি বিখ্যাত এগারসন্দিুর কিল্লার সামনে । এটি কশিোরগঞ্জ জীলার পাকুন্দযি়া উপজলোর এগারসন্দিুর ইউনযি়নরে একটি গ্রাম, ব্রক্ষ্মপুত্র নদরে র্পূব তীরে অবস্ততি।উল্টা পাড় হতইে বানার নদী উংপন্ন। অপরপারে গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলা।এখনকার বিখ্যাত কিল্লাটি ছিল মাটির তৈরি । খৃ.১৬শ শতকের শেষভাগে এটি ছিল মুঘলগনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্যবস্তু এবং বার ভূঞার নেতা ঈসা খাঁর একটি শক্তিকেন্দ্র। ।এখানে বার বার মুঘল আক্রমন হয় এবং সেগুলো প্পতিহত করা হয়। সবচেয়ে বিখ্যাত যুদ্ধটি হয় আকবরের প্রধান সেনাপতি মহারানা মানসিংহ ও ঈসাখাঁনের মদ্ধে(১৫৯৫ খ্রিঃ)। মানসিংহ শীতলক্ষা ও বানার নদী ধরে এগিয়ে প্রথমে ব্রক্ষ্মপু্ত্রের অপরপারে আসে,ত সেখান হতে গোলাবর্ষন করে নদী অতিক্রম করে এপারে অবস্থান নেন।ঈসা খাঁর প্রস্তাবমতে মানসিংহ সম্মত হন যে, উভয় সেনাপতির মধ্যে সংঘটিত দন্ধ যুদ্ধে জয় -পরাজয় নিধৃরিত হবে।কোন পক্ষের সেনাগনই অংসগ্রহন করবে না। বহু যুদ্ধের অবিজ্ঞ প্রধান সেনাপতি মানসিংহ এবং বাংলার স্বাধীনচেতা বারো ভূয়ার নেতা দুধৃর্ষ্য রোমান্টিক নায়ক ঈসা খাঁর মধ্যকার শক্তির লরাই তিনদিন(মতান্তরে চার দিন) যাবৎ অমীমাংসিত থাকে । শেষ দিনে ঈসা খাঁর আঘাতে মানসিংহের তরবারি ভেঙ্গে গেলে তিনি অসহায় হয়ে পরেন। বিজয়ী ঈসা খাঁন নিযের অপর একটি তরবারী এগিয়ে দিয়ে বলেন য়ে, তিনি নরস্র প্রতিদন্ধিকে হত্যা করবেন না। প্রকৃত বীর রাজপুত মহারানা তাতে অভিভূত হয়ে যায়। সম্রাট আকবর সেই অবিশ্যাশ্য বীরত্বের সংবাদ পেয়ে ঈসা খাঁকে সম্মানিত করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন। উভয় পেেক্ষর নৌবহর তখন এগারসিন্দুর থেকে আগ্রা রওনা হয়ে যায়। আকবর ঈসা খাঁকে বাংলার ২২ পরগানার জমিদারি প্রদান করেন। পরবর্তি জীবন শান্তি ও সম্মানের সঙ্গে অতিবাহিত করে ঈসা খাঁ ১৫৯৯ খ্রিঃ মারা যান। এগারসিন্দুর কিল্লার কিছু কিছু ধংসাবশেষ এখনো দেখা যায়।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯