পদ্মা
সেকাল,
তুমি যেন কোন চপলা কিশোরী,
তোমার রিনিঝিনি হাঁসিতে ভরে উঠে তোমার দ’কুল।
তুমি যেন চির যৌবনা এক নারী,
তোমার যৌবন ক্ষুধা ভোগ করে কত না মাঝি,কত না জেলে।
তুমি যেন রূদ্রময় এক নারী,
যার রূদ্রমূর্তী ডাকে ভেঙ্গে যায় নদীর দু’কুল।
তুমি কতজনকে না কর সর্বশান্ত।তবুও আমরা আশ্রয় নিই তোমার কাছে।
কেননে তুমি জননী রূপী এক নারী।
একাল,
তুমি কোথায়,
আমি তোমাকে খুঁজি,
তোমাকে আমি পাই এক যৌবন হারানো নারী রূপে।
যার রূপ ছিল এক সময়
কিন্তু আজ যেন সে ধু ধু হাহাকার করে উঠে।
তার পূর্ব যৌবনের কথা পড়ে মনে।