এরপর ধিরে ধিরে সাহস বাড়তে লাগল। বিভিন্ন প্রোগ্রামে মামার কাছ থেকে ক্যামেরা নিয়ে এসে ছবি তুলতাম। টিফিনির টাকা জমিয়ে ফ্লিম কিনতাম। স্কাউট করতাম, ফলে বিভিন্ন যায়গায় টূরে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে বারবার। আর প্রতিবারই আমার সফর সংগি মামার ক্যামেরা।
২০০৫ এ মামা একটি ২.৮ মেগাপিক্সেল ডিজিটাল ক্যামেরা কিনেন, আর তার কিছুদিন পরেই বাবা আমাকে কম্পিউটার কিনে দিলেন। এবার আমায় পায় কে? এরপরতো কারনে অকারনে প্রচুর ছবি তুলেছি। আজ লুমিক্স ক্লি টু ফেইম এর জন্য ছবি বাছায় করতে গিয়ে কিছুটা প্রব্লেমেই পড়তে হল। তাই আপনাদের ভোটিং এর জন্য কতকগুলো ছবি দিয়ে একটা ফটো ব্লগ দিলাম।
কক্সবাজার এয়ার পোর্ট এর পেছনে সূর্য অস্ত যাওয়া।
মহেষ খালির পখে
লঞ্চ খেকে মহেশ খালি
মহেশ খালির পাহাড়
প্রাচীন প্রাসাদ, সোনা মসজিদ; চাঁপাই নবাবগঞ্জ
বাংলার গ্রাম
মহানন্দা নদীতে জেলে; চাঁপাই নবাবগঞ্জ
বাবুডাইং এর লেক; চাঁপাই নবাবগঞ্জ।