কৈতুক ০১:-
ছেলে বাবাকে বলে , বাবা আমি বিয়ে করবো..
বাবা ছেলেকে বলে , এখন নয় পরে... ছেলে আবার কিছু দিন পরে বাবাকে বলে বাবা আমি বিয়ে করবো.. বাবা একই উত্তর দেয়...
ছেলে কয়েক বার চেস্টা করে একই উত্তর পেয়ে বাবাকে জিঙ্গাসা করে,,, বাবা তুমি সত্যি করে বলোতো আমাকে কবে বিয়ে দিবা?
বাবা ছেলেকে বলে .. বাবা তুমি যেই দিন আর বিয়ে করতে চাইবানা সেই দিন আমি বুঝবো তোমার বিয়ে করার সময় হয়ছে...
সবাই আমাকে বলিতেছে যে তোমার বিবাহ করার সময় হইয়াছে...
আমি এখন চিন্তা কইরা সবকিছু মিলাইতে পারতেছিনা... আমার এখন আর বিয়ে করার ইচ্ছে করতাছে না
মাতাশ্রী পিতাশ্রী পুত্র দায় গ্রস্তের মতন কন্যা খুজিয়া বেড়াইতেছে...মাঝে মাঝে পিতার পকেটে সুন্দরী কন্যার ছবি নিয়া ঘুইরা বেড়াইতে দেখা যায়.....
এইটা পছন্দ হয় তো ঐটা পছন্দ হয়না... আমার বোনজামাই বাবুর শত` হইলো মাইয়া একটু লম্বা হইতে হইবো....তার পরে শুন্দরী..শিক্ষিতা..বাবা মার ভাল প্রফেসান...
গতকাল জামাইবাবুর এক কলিগ(কলেজের মাস্টার) খবর দিছিলো এক মেয়ে দেখাবে বলে.. আমরা ৩জন কলেজে গেলাম..শুনলাম মেয়ে ঐদিন কলেজে আসেনাই...উনি ১টা ছবি দেখালেন তার কম্পিউটার থেকে..আমার দোস্তো তার পেন ড্রাইভে একটা ছবি আনতে যাইয়া কলেজে পিকনিকের সব ছবি নিয়া আসছে... বাসায় আইসা মা কে বললো... কলেজের ঐ ডিপা`মেন্টের সব কন্যার ছবি নিয়া আসছি এখন দেখেন... কিন্তু ঘটনা হইলো সব সুন্দরীর খুব কাছাকাছি একজন কইরা ছেলেরেও দেখাযায়...
কলেজ থিকা ফেরার পথে আমার জামাইবাবু এক বাড়ী দেখাইয়া বললো এই বাড়ীতে আমরা মেয়ে দেখতে এসেছিলাম... আমার দোস্তো আমান জিঙ্গাসা করলো কোন তালায়?
: ২য় তলায়. মেয়ে খুবএকটা সুন্দরী না..
: আমিও ৩তালায় মেয়ে দেখে গেছি , দোস্তো কয়..মেয়ের বাবা কি করে?
: বাবা ডাকবিভাগের কমকত` হিসেবে ছিলেন দীঘ`দিন দেশের বাইরে ছিলেন..
: দোস্তো বলে . আমিও তো সেই একই মেয়ে দেখতে এসেছিলাম
আমি দোস্তোরে বললোম দোস্তো...যেই ভাবে কমন পরতাছে... দেইখো বিয়ার পরে তুমি আবার চিন্তা কইরো না ... এই মেয়েরে তো আমিও দেখছিলাম...তয় আমার সাথে বিয়া না দিয়া আমার দোস্তের সাথে দিসে...
সময় মতন আমরা যারা পছন্দের কাউকে মেলাতে পারিনাই তাদের জন্য বত`মানে বিয়া করা বিরাট জটিল কাজ..
আমার জামাইবাবু আরো কইলো যে .. গত মাসে দুই যায়গায় মেয়ে দেখতে গেছে..পরে ছেলে/মেয়ে ফোন কইরা বলে ... ভাই আমাদের ডিস্টাব কইরেনা
বাবার এক পরিচিত কলিগের মেয়ের জন্য বাবার আরেক বন্ধু তাকে বলায় মেয়ের বাবা.. ( ইন্জিনিয়ার..শহরে বিরাট বাড়ির মালিক তার মানে কম`জীবনে দুনিতি বাজ ছিলেন) বলেছে তিনি বিষয়টা নিয়া ৩দিনের এতেকাফে বসবেন.. দেখবেন যে তার মেয়ের সাথে বিয়ের বিষয়টা মেলে কিনা
জটিল জটিল অভীঙগতা হচ্ছে এইবারের ছুটিতে দেশে আসার পরে...
পরেরবার আরো সেয়ার করবো...
বিয়ের ব্যপারে আমার চিন্তা খুবই সাধারন.. যৌতুকের কোন প্রশ্নই আসেনা...এবং একজন ভাল মনের মানুষের খোজ পাওয়া..
বিয়া হইলে ভাল... আর না হইলে আরো ভাল... আারো ১টা বছর ভ্যাজালের হাত থিকা বাইচা থাকা যাবে..
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:০১