somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গরিব, আগুনে বড়লোক!

০৬ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের জাতীয় জীবনে ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ একটা শোকের দিন। গত বছরের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারির বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ জন প্রশিক্ষিত সেনা নায়কদের আমরা হারিয়েছ্ ি। ২০১০ এ এসে ২৫ ফেব্রুয়ারি যখন নিহত সেনা কর্মকর্তাদের স্মরন করে চোখের পানি ফেলছি, তখনি আরেক দূর্যোগ উপস্থিত। ২১ জন মুল্যবান শ্রমিকের লাশ । গাজীপুরের গরিব এন্ড গরিব সোয়েটার কারখানায় আগুন্ । আগুনের ভয়াবহতা খুব বেশি না হলেও একসাথে এতো শ্রমিকের মৃত্যূ আমাদেও ব্যথাতুর হৃদয়কে আরো ব্যথিত করে। যে আগুনে একজন শ্রমিকের ও হতাহত হওয়ার কথা নয় সেখানে একুশ একুশটি নিরীহ প্রাণ। কতটা নির্মম ঘটনা। আমরা যদি একুশ শতকের অগুনে সবচেয়ে বেশি মৃত্য হয়েছে, এমন একটি ঘটনার কথা বলি তাও প্রবোধ পাইনা, ২০০৪ এ প্যারাগুয়ের আসুনসিয়নে একটি সুপার মার্কেটে আগুন লেগে ৩শ৭০ জন নিহত হয়, সে ঘটনায় আগুনের সাক্ষাৎ পেয়েছিলেন তারা, কিন্তু আমাদের এ শ্রমিকরা আগুনের প্রত্যক্ষ সাক্ষাৎ না পেয়েও মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। সচেতনতা, বুদ্ধি কতটা গুরুত্বপূর্ন এ ঘটনা আমাদের চোখে আঙ্গুণ দিয়ে দেখিয়েছে। প্রায় প্রত্যেকটি সংবাদপত্রই বিষয়টাকে প্রধান শিরোনাম করেছে। কেউ লিখেছে ’কার হলো নিরাপত্তার তালা’, কারো শিরোনাম ’বন্ধ দরজা আর বিষাক্ত ধোঁয়ায় মারা গেলো তারা’। এসব ঘটনা আমাদের যতই সাবধান করে আমরা ততই বোকা হচ্ছি মনে হয়। কারণ এর কিছুদিন আগেও ঠিক এরকম ঘটনায় জাপান গার্ডেন সিটিতে একই পরিবারের সাত জন মারা যায়।
আগুনের কারনে মৃত্যুর মিছিলের দের্ঘ্য এভাবে কত বড় হবে। এবার যেখানে গার্মেন্টস এ আগুন। গার্মেন্টস শিল্প বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান শিল্প বটে, এ শিল্প থেকে আমাদের মোটা অংকের রফতানী আয় অর্জন হয বটে, এতে এ শিল্পের মালিকরা অনেকে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হন বটে, কিন্তু যাদের শ্রমের বিনিময়ে বর্তমানে এ শিল্প জয়জয়কার সে শ্রমিকরা বরাবরের মতই নিগৃহীত। অজপাড়া গায়ের নিঃস্ব মানুষগুলো একটু বাঁচার তাগিদে এখানে কাজ করে। সারাদিন কলুর বলদের মতো খেটোও ৩/৪ হাজার টাকা আয় করা ও তাদের অসম্ভব হয়ে পড়ে। তারপরও মালিকরা ঠিকমতো টাকা পরিশোধ করেনা। প্রায়ই আন্দোলন করে শ্রমিকদের টাকা আদায় করতে হয়। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো এখানে আমাদের অনেক নারী শ্রমিক কাজ করেন। আমাদের এসব মা আর বোনরা পারিবারিক কাজের পাশাপাশি অর্থনৈতিক কাজে ও পরিবারকে সাপোর্ট দিতে কাজ করেন। এসব কর্মরত মা বোনদের নির্যাতনের খবর প্রায়শই শোনা যায়। তবুও পেটের জ্বালায় কাজ করে যান।

্গরিব এন্ড গরিব সোয়েটার কারখানায় আগুনের ঘটনায় যারা মারা গেছেন অধিকাংশই নারী। ২১ জনের মধ্যে ১৫ জন নারী বাকী ৬ জন পুরুষ। নিঃস্ব এসব নারীরা কতোটা খাটুনি খেটে পরিবারকে অর্থনৈতিক সাপোর্ট দিতেন ভাবা যায়? যখন তার সšতান মায়ের লাশ নিতে এসে বলে, গরিবে কাজ করতে এসে মা এখন বড়লোক। মানবতার প্রতি কতোটা কটাক্ষ। ছেলে মায়ের লাশের কফিনের জন্য ১৫ হাজার টাকা পেয়ে, আর পরিবারের জন্য ২ লাখ ঘোষনায় এ মšতব্য করে।

গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী শ্রমিকদের ঘামে পন্য তৈরী করে বাজারে বিক্রি করে, বিদেশে রফতানি করে, টাকা পায়। শ্রমিকদের ভাগ দিতে গেলেই, তাদের অধিকার দিতে গেলেই সব শেষ, নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। শ্রমিকদের নিরাপত্তাতো অনেক দূরে। আগুন লাগা এ গার্মেন্টস এ কথাই ধরা যাক, আট মাসে তিনবার আগুন। গত বছরের আগস্ট মাসে ও এ কারখানায় অগ্নিকান্ডের ঘটনায় একজন দমকল কর্মীর নির্মম মৃত্যু হয়। এরপরও টনক নড়েনি মালিকের। কোন ব্যবস্থাই নেয়নি, উল্টো ছয় তালার বিল্ডিং কে অবৈধভাবে বানিয়েছে সাত তলা।
শুধু এ গার্মেন্টসই নয় অন্যান্যরা ও যে সচেতন তা কিন্তু নয় বা আগুনের ঘটনা যে শুধু এ গার্মেন্টস হয়েছে তাও নয়। একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদন আনুসারে পোশাক কারখানায় আগুনে বছরে প্রাণহানি ৪১ শ্রমিকের। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০০ সাল থেকে এ পর্যন্ক আগুনে পুড়ে কমপক্ষে ৪১৪ জন শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোর গার্মেন্টসএ আগুনের বড় ঘটনা ঘটে ২০০৬ সালে। সে বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি চট্রগ্রামের কেটিএস কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলে আগুন ধরলে ৯১ জন শ্রমিক পুড়ে মারা যান। এর আগের বড় ঘটনা ২০০০ সালের ২৫ নবেম্বর নরসিংদীর চৌধুরি নিটওয়্যার এন্ড গার্মেন্টস লিমিটেড এ আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যান ৫৩ জন শ্রমিক।


পোশাক শিল্পে এভাবে আগুনেই শ্রমিক হতাহত হয়নি বরং প্রতিনিয়ত সংঘর্ষ, ফ্যাক্টরি ধস, শ্রমিক অসন্তোষ এবং নিরাপত্তার অভাবে অনেক শ্রমিক মারা যায়। পোশাক শিল্পের ইতিহাসে আমাদের দেশে ১৯ বছর আগে প্রথম অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। সে ঘটনার ধারাবাহিকতায় ১৫০ বারের অধিক এ শিল্প কারখানায় আগুন লাগে। আগুনের সাথে শ্রমিকদের মৃত্যুর সংখ্যাতো বাড়ছেই।

আমাদের এ আগুনের বিষয়টি যে শুধু গার্মেন্টস এর সাথে জড়িত তা নয়। গার্মেন্টস ছাড়াও প্রতিনিয়তই বিভিন্ন স্থানে দেখছি আগুন। ২৫ ফেব্রুয়ারির পোশাক শিল্পের এতবড় আগুনের ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ২৮ তারিখ মিরপুর তালতলার ব¯িততে আগুন, এখানে কেই হতাহত না হলেও অনেক ঘর আগুনে পুড়ে গেছে। ক্ষতির পরিমানও কয়েক লাখ টাকা ছাড়িয়ে যাবে। এভাবে আগুনে পুড়ে প্রতিবছর আড়াইশ কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয় বলে সম্প্রতি একটি সাপ্তাহিকের প্রতিবেদনে জানা যায়। অগ্নিকান্ডের (নির্বাপণ) সাথে জড়িত সরকারি প্রতিষ্ঠান ফায়ার সার্ভিস এর তথ্যমতে, ২০০৮ সালে ৯হাজার ৩শ দশটি অগ্নিকান্ডের ফায়ার সার্ভিসের ৪জন সহ প্রাণ হারিয়েছে ১শ৬ জন, ক্ষতির পরিমান প্রায় ২শ ৩১ কোটি। গতবছরের এনসিটিবি, বসুন্ধরার এর আগে বিএসইসি ভবনের আগুনের ঘটনা ছিলো অন্যতম আলোচিত ইস্যু।

বিশ্বব্যাপি ও এ আগুনের ঘটনা কম নয়। গত বছরে থাইল্যন্ডের রাজধানী ব্যাংককের সানটিকা ক্লাবে আগুনে মারা যায় ৫৬ জন। ২০০৭ এ রাশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুনে মারা যায় ৬৩ জন। এভাবে হংকং, কানাডা, ইরান, মস্কোসহ বিভিন্ন দেশে অনেক অগ্নি কান্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে আমাদের দেশের মতো এত রেকর্ড পরিমানে অগ্নিকান্ড কোথাও সেভাবে ঘটেনি। যেখানে আমাদের অগ্নিকান্ড ঘটলেও ভবিষ্যতের জন্য সাবধান হইনা। সাবধানতার কথা বললে অনেক বিষয়ই আসবে, একটা হলো ব্যক্তিগত সাবধানতা অন্যটা, সরকারের বা প্রশাসনের সাবধানতা। প্রত্যেকটি স্থাপনা বা বিল্ডিং তৈরির সময় স্বাভাবিক ভাবেই ভবনটির নিরাপত্তার যাবতীয় বিষয় দেখারই কথা, এ ক্ষেত্রে আগুনের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ন। বা¯তবতা হলো রাজধানীর অধিকাংশ বহুতল ভবনই এদিক থেকে অরক্ষিত। অনেক ভবনে হয়তো ব্যবস্থা থাকলেও সেখানে নেই প্রশিক্ষিত জনবল। গতবছরের বসুন্ধরা সিটিতে আগুনের সময় বিষয়টি দেখা যায়। পাশাপাশি প্রশাসনিক ভাবেও আমাদের অনেক দুর্বলতা রয়ে গেছে। বিএসইসি ভবনে আগুন লরগার পর বিষয়টি চোখে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসে বহুতল ভবনে অগ্নিনির্বাপনের উচু মই নেই। ২০৭ টি ফায়ার স্টেশনের জন্য ২০৭ টি অ্যাম্বুলেন্সের প্রয়োজন হলে ও আছে মাত্র ৬৩ টি। সেভাবে দক্ষ জনবল ও নেই। অনেক সময় দেখা যায় প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অভাবে দ্রুত আগুন নেভানো সম্ভব হয়না।

গার্মেন্টস শ্রমিকদের কারখানায় আগুনের বিষয়টি এ একুশ জন শ্রমিক হতাহত হওয়ার পরও যে খুব একটা আলোচনায় এসেছে তা বলা যায় না। সংবাদ পত্রগুলো শিরোনাম, সম্পাদকীয় করেছে ঠিকই বাস্তব উদ্যোগ চোখে পড়ার মতো নয়। এ ঘটনায় মালিক গা ঢাকা দিয়েছেন, দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের প্রতিবেদন কবে প্রকাশ হবে, প্রকাশ হলেও বাস্তব কার্যকারিতা বা দোষীদের শা¯িত হবে কিনা তার নিশ্চয়তা নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো যে কারনে অগ্নিকান্ডের ঘটনা অর্থাৎ বৈদ্যতিক ব্যবস্থার উন্নতি, শ্রমিকদের পরবর্তী নিরাপত্তার ব্যবস্থা আদৌ নেয়া হবে কি না তার নিশ্চয়তা নেই। কারণ এর আগেও এমন অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে, হতাহত হয়েছে, তদন্ত কমিটিও গঠন হয়েছে। এরপর অনেক সময় তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ হয়না, হলেও সে সুপারিশ বাস্তবায়ন হয়না।

আমেরিকা সহ আনেক উন্নত বিশ্ব আমাদের কাছ থেকে তৈরি পোশাক আমদানি করে। এসব দেশ কখনোই চায়না এভাবে আমাদের শ্রমিকরা মারা যাক। এখানে গার্মেন্টস এ কমপলায়েন্টস সুবিধা, শ্রমিকদের বেতন ভাতাদির ব্যাপারে সচেতন। গতমাসে আমেরিকার বাজারে রফতানি হওয়া আমাদের পোশাকের ৩০ শতাংশ যে কোম্পানি নেয়, সে ওয়ালমার্টের প্রধান নির্বাহি আমাদের দেশে আসেন। ডগলাস ম্যাকমিলান নামে সে ভদ্র লোককে আমাদের শিল্প মালিকরা বলেন, শিল্প কারখানায় প্রয়োজনিয় সকল সরঞ্জাম রয়েছে, এমনকি গত ২০০৬ থেকে ২০০৯ পর্যšত দফায় দফায় বাড়ানো হয়েছে শ্রমিকদের বেতন। অত্যšত দুঃখজনক হলেও সত্য এর ক’দিন পরই এ ঘটনা। এ ঘটনার ম্যাকমিলান কিভাবে নেবে। সে যাই হোক, আমাদের মনে রাখা উচিত পোশাক রফতানি শুধু আমরাই করছিনা আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী ও আছ্ ে। ভারত, শ্রীলংকা, ভিয়েতনামের মতোবড় পোশাকশিল্প উৎপাদন ও রফতানিকারক দেশ বাংলাদেশকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে। এমনকি চীন ও এ বিষয়টি নিয়ে অšতত আমাদের সাথে হিংসা করে।

বিশ্ববাজারের এ মার্কেট আমাদের এসব ঘটনায় ক্ষতিগ্র¯ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এ জন্য এসব কারখানায় শ্রমিক নিরাপত্তাসহ প্রয়োজনীয় আবকাঠামো আবশ্যক। সরকার এ শিল্পকে একটা বিশেষ জোন হিসেবে গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এ লক্ষ্যে সরকারের আনেক পরিকল্পনা আছে বলেই আমাদের বিশ্বাস। সে পরিকল্পনা বাসতবায়ন হলে হয়তো গার্মেন্টস এর এসব অবকাঠামোসহ শ্রমিক নিরাপত্তার বিষয়টি প্রাধান্য পাবে।

গরিব এন্ড গরিব সোয়েটার কারখানায় কাজ করতে এসে একুশটি লাশের সারি আমরা দেখলাম। শ্রমিকদের লাশের এ সারি কখনো ও কী আমাদের হৃদয়কে একটু নাড়া দিয়েছে?। গরিব এ শ্রমিকরা কাজ করতে এসেছে গরিব কারখানায়। তাদের এ গরিবি অবস্থার উন্নয়ন হয়নি কখনো। মাসে মাসে যা পেতো তাতে দিন আনতে পানতা পুরায়্ । এ শ্রমিকরা কখনো একসাথে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখেনি। স্বপ্ন থাকাটাই স্বাভাবিক। যে সুফিয়া খাতুন(৪৫) তার ক্যান্সার আক্্রান্ত স্বামীকে বাঁচানোর জন্য চাকরি নিয়েছে গার্মেন্টস এ, তার কাছে লাখ টাকার স্বপ্ন থাকাই স্বাভাবিক। সে সুফিয়া লাখ টাকা পাওয়ার অঙ্গিকার পেয়েছে বেঁচে নয়, নিজে লাশ হয়ে। এ শ্রমিক কত দিন কাজ করে পেতো লাখ টাকা। তাদের দারিদ্রের বোঝা কী ঘুচতো। বিজিএমই এ প্রত্যেক পরিবারকে দু’লাখ টাকা করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এখন তারা আর গরিব নয লাশ হয়ে বড় লোক হয়ে গেছে। গরিব কারখানায় গরিব মানুষ কাজ করে বড়লোক! কী সেলুকাস! এভাবে লাশ হয়ে আর কতো পরিবার বড়লোক হবে। কতো অগ্নিকান্ড ঘটবো। পত্রিকায় কতো শিরোনাম আসবে। কতো সুফিয়া স্বামীকে হাসপতালে রেখে তাকে বাঁচানোর জন্য নিজে মরবে। কত মা তার আলমগীরের বাজারের আসায় বসে থাকবে। আলমগীর না আসলে বাজার করার টাকা আসবে, সে টাকায় ক’দিন একমাস. ছয়মাস, এক বছর, এরপর? এসব প্রশ্নে কাকে করবো?। উত্তর দেয়ার মতো বুকের পাঠা কারো আছে, না এভাবে গরিব আগুনে বড়লোক হতেই থাকবে!!।
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩০

আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×