somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার মা আমার অস্তিত্বের স্বাক্ষর; সোনালী স্বপ্নের উৎস

০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর এবং মধুর শব্দটি হচ্ছে মা। জাতি, ধর্ম, দেশাচার সবকিছুর উধ্ধে যে সে মা, তার নেই কোন উপমা, তুলনা। মা মানে সততা, মা মানে নিশ্চয়তা, মা মানে নিরাপত্তা, মা মানে অস্তিত্ব, মা মানে আশ্রয়, মা মানে একরাশ অন্ধকারে এক বুক ভালবাসা। মা এমনই এক মমতাময়ী, চিরসুন্দর, চির শাশ্বত; যার নেই কোন সংজ্ঞা। মা সনত্মানের একবুক ভালোবাসা, মা সন্তানের টোল গড়া গালের হাসি, মা দুষ্টুমির আদরমাখা বকুনি, মা সমসত্ম বায়না পূরণের ষ্টোর হাউস। আর আমার মা সেতো অদ্বিতীয়।
মা যেন একটা সৌন্দর্য ,মুক্তি, অধিকার ও সম্মানের প্রতীক। আমার মা আমার হৃৎস্পন্দন, ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখার উৎস। মাকে ঘিরে অজস্ত্র স্মৃতি আমার হৃদয়ে গুরপাক খায়। যা উচ্চারনের সাথে সাথে মনের ভিতর এক অভুত অনুভূতির সৃষ্টি হয়। যে অনুভুতি মা এবং আমার মনের সঙ্গে সৃষ্টি করে বিনি সূতার মালা। এখানে আকাশ সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে, সমুদ্রও হেরে যায় মায়ের গভীরতার কাছে। এই মিষ্টি শব্দ উচ্চারনের সাথে সাথে মনের পর্দায় ভেসে ওঠে একটি স্নেহ ভালোবাসায় ভরা মুখচ্ছবি। এ সম্পর্কে একটি বিখ্যাত উক্তি প্রনিধানযোগ্য।

The most important person on earth is a mother she cannot claim the honor of having built Notre Dame Cathedral, She need not She has built something more magnificent than any cathedral ………… a belling for an immortal soul, the ting perfection her baby’s ………… the angels have not been blessed with such a grace They cannot share in God’s creative miracle to bring new saints to heaven Only a human mother can. Mothers are closer to God the Creator than other creature; God joints forces with mothers in performing this act of creation what on God’s Good earth is more brings than this to be a Mother?

মাকে জড়িয়ে অজস্র স্মৃতি আমার হৃদয়ে ঘুরপাক খায়। কখনো প্রকাশ করতে পারি, কখনো পারিনা। তবে বিশ্বাস, আমরণ অন্তরে লালন করব মাকে মায়ের স্মৃতিকে। আমাকে পেয়ে আমার মায়েরও বড়ই আনন্দ । কোন কিছু সৃষ্টির মধ্যেই আছে আনন্দ আছে গর্ব। সুরকার যখন নতুন কোন সুর সৃষ্টি করেন, কবি যখন লেখেন নতুন কোন কবিতা এমনকি রাঁধুনি রাধেন নতুন কোন পদ তখন এক ধরনের তৃপ্তি, এক ধরনের উত্তেজনা ছেয়ে যায় তার মনে। কিন্তু এক জন যখন মা হন তখন সৃষ্টির আনন্দতো আছেই তার সাথেও যোগ হয় এক ধরনের পূর্ণতা যা জীবনের সব সৃষ্টির আনন্দকে ছাপিয়ে যায়।

আমার মা ভালোলাগা এক মমতার বন্ধনঃ
আমাকে যদি প্রশ্ন করা হয় একজন আদর্শমা কেমন? উত্তর হবে আমার মা যেমন। আমি আমার মায়ের কথা কখনো ভূলিনা। শয়নে জাগরণে হঠাৎ মায়ের কথা ভেসে উঠে মানসপটে। মায়ের আদর যেন সর্বদা লেগে থাকে আমার গায়ে, শরীরে, মুখে। মায়ের সাথে আমার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে । মায়ের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নাড়ির ।এই সম্পর্ক মাকে শ্রেষ্ঠত্বের আসনে অধিষ্ঠিত করে রেখেছে। আমি কেন কোন সনত্মানই তার নাড়ির সম্পর্ক আগ্রাহ্য করতে পারেনা; তাহলে যে নিজের অস্তিত্বই থাকেনা। পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হয়েই আমি প্রথম যাকে দেখি তিনি মা। অনেকদিন গর্ভেধারণ করার পর আমার ভূমিষ্ট হবার পর মা সকল যন্ত্রনা নিমিষে ভূলে গিয়ে আমার মুখের দিকে তাকিয়েছিলেন। মার মুখে তখন ফুটে ওঠেছিল স্বগর্ীয় হাসি। লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির মোনালিসার হাসির চেয়েও মার সে হাসি ছিল অনেক বেশী সুন্দর ।

আমার মা আমার মানসিক প্রশার উৎসঃ
আমার মা বড়ই স্নেহশীলা, খুব ধৈর্যশীল, দায়িত্বপরায়ন এবং সহজ সরল মহিলা। আমার মায়ের মত এত আদর, স্নেহ, ভালোবাসা আর কলিজা উজার করা প্রেম পৃথিবীর আর কোথাও কোন মানুষের কাছে আমি পাইনি। আমার প্রতি মার অকৃত্রিম, নিঃস্বার্থ ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করে, মনে প্রশানত্মি আনে। মা এই ছোট্র এক সিলেবল শব্দটিতে বেজে ওঠে কতনা সূরের মুর্ছনা। এই মিষ্টি শব্দটি উচ্চারনের সঙ্গে সঙ্গে মনের পর্দায় ভেসে ওঠে একটি স্নেহ ভালোবাসায় ভরা মুখচ্ছবি। কিন্তু মা নামটির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে আর একটি শব্দ সনত্মান। মা ও সনত্মান একে অপরের পরিপূরক। একজন ছাড়া অপর জন অপূর্ণ। এই দুটি সত্ত্বার মাঝে এক গভীর স্নেহ ভালোবাসার বন্ধন। মায়ের মনে সনত্মানের জন্য যে অপার স্নেহ মায়ামততা তার নেই কোন তুলনা। সনত্মানের আনন্দ সুখ ব্যাথা, বেদনার মাঝে একাত্ম হয়ে থাকে মায়ের আনন্দ, বেদনা সবকিছু। তাই আমার মা আমার মানসিক প্রশানত্মির উৎস আর আমিও তার মানসিক প্রশানত্মির উৎস ।

মায়ের ভালোবাসায় পাই নতুন গতিঃ
মানুষের মা তাদের যা বানিয়েছে, মানুষ তাই। আমিও তেমনই মানুষ যেমন আমাকে আমার মা তৈরি করেছেন। আমার মায়ের স্নেহময় শীতল ভালোবাসা আমাকে নতুন গতি দেয়। আমাকে মানব সম্পদে উন্নয়নে মা চেষ্টা করে চলছেন অবিরাম। প্রাণ বৈচিত্র্যের মতো বিশাল মানব সম্পদের উন্নয়ন লালল পালন ও রক্ষনাবেক্ষনে মায়ের ভূমিকা চিরস্বরনীয়। যে কোন মা তার জীবন যৌবন প্রচেষ্টার শেষ বিন্দুটুকু বিলিয়ে দিয়ে সনত্মানের জন্য যে অসামান্য অমূল্য অপরিশোধ্য অবদান রেখে যাচেছন তার উপমা, যুক্তি ও অন্যান্য দলীলের ভিত্তিতে সূপ্রতিষ্টিত।

আমার মা আমার গর্ব আমার অহংকারঃ
আমার মা আমার জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ট শিক্ষক অভিভাবক। পৃথিবীর আলো বাতাস দেখার সুযোগ পেয়েছি মায়ের মাধ্যমেই। পেটে ধারণই নয়, পৃথিবীর আলো বাতাসে আসার পর তার মাতৃত্বের শীতলতা দিয়ে আমাকে বড় করেছেন। তাই আমার ‘মা’ মা-ই তার সঙ্গে পৃথিবীর আর কোনো কিছুর তুলনা চলেনা। তিনি আমার নয়নমণি আমার অহংকারের ধন।

আমার মায়ের সানি্নধ্যই আমার নিরাপদ আশ্রয় ঃ
জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই বুঝেছি আমার মা-ই সুখ দুঃখের আশ্রয় জীবনের সবচেয়ে বড় পাথেয়। মায়ের স্নেহভরা মুখ মনে পড়লে ভাবি, আমিতো একা নই, আমার জন্য এক সুখের আশ্রয় আছে । আমার প্রতি আমার মায়ের অগাধ ভালোবাসা। মায়ের সে ভালোবাসা আমি মর্মে মর্মে অনুভব করি। মাকে ঘিরেই আমার পরম আশ্রয় তৈরি হয়েছিল । আমার বড় হওয়ার প্রতিটি মুহুর্তে মায়ের প্রয়োজনীয়তা ছিল । অনস্বীকার্য জন্মের পর থেকেই মা এই প্রতিকূল পৃথিবীতে আমাকে ছায়া দেবার জন্য তার অগাধ মমতা দিয়ে এগিয়ে আসেন। আমি মার প্রগাঢ় আদর ও মমত্ববোধের কাছে বাঁধাপড়ি এবং লাভ করি পরম আশ্রয়।

আমার মা স্রষ্টার এক মহান দান ঃ
আমার মা এ সংসারে আমার সবচেয়ে আপন। সর্বংসহা মায়ের তুলনা আমার ম,া স্বয়ং স্রষ্টা মাকে এই শ্রেষ্টত্ব অর্পণ করেছেন। আমার মায়ের বিশালতা অল্প শব্দে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। এ পৃথিবীতে মায়ের ভূমিকা সবার উপরে। মা স্রষ্টার শ্রেষ্ট উপহার।

আমার মা আমার স্বপ্ন দেখার উৎসঃ
মা জননী জন্ম দায়িনী মায়ের উষ্ণগর্ভে আমার জন্ম। মায়ের বুকের দুধ খেয়ে আমি লালিত। মায়ের স্নেহ মমতা সোহাগে আমার জীবন বিকশিত। মা আমার জীবনের সুখ দুঃখ আর আশা আকাঙ্খার সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। মা আমার জীবন। মা আমার হৃৎস্পন্দন, ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখার উৎস । মায়েরও সকল আশা প্রত্যাশা আমাকে ঘিরে সোনালী স্বপ্ন দেখে।

মায়ের ভালোবাসা আমার দুঃখ ভূলায়ঃ
মা শব্দটি উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে হালকা হয়ে যায় অনেক দুঃখ ,অনেক কষ্ট । মা পাশে থাকলে পৃথিবীতেই স্বগীয় সুখ পাই। মা যেন একটা সৌন্দর্য, মুক্তি, অধিকার ও সম্মানের প্রতীক। আমার মাসহ কোন মা পুষ্টিহীনতায় ভুগবে এটা আমি মানতে পারিনা । জগৎ জুড়ে প্রতি মিনিটে ৩৮০ টি নারী সনত্মান সম্ভা হচ্ছে। এর ভেতর প্রায় অর্ধেক গর্ভধারনাই অনাকাঙ্খিত বা অপরিকল্পিত। গর্ভকালীন অপুষ্টির কারনে পৃথিবী জুড়ে শতকরা ২০টি শিশু জন্ম নিচ্ছে স্বল্প ওজন নিয়ে। মা পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার না খাওয়াতে বাংলাদেশে শতকরা প্রায় ৪০টি শিশুই জন্ম নেয় স্বল্প ওজন নিয়ে। এক্ষতি অনেক সময়েই আর পুষিয়ে নেওয়া যায় না। তাই যে মা সকল দু:খ ভূলায় সে নিজে কোথাও কষ্ট পাবে এটা আমি কেন কোন সনত্মানই বোধহয় চাইবেনা ।

আমার মা আমার মানসসত্ত্বার বিকাশে সহায়কঃ
পৃথিবীতে ছোট্র আমার সবচেয়ে বড় অবলম্বন কি ছিল? প্রশ্নটির উত্তর খুজতে কখনই কোন বেগ পেতে হয়নি। শৈশবে জন্মদায়িনী মায়ের চেয়ে সবচেয়ে আপন আর কে হতে পারে। যেভাবেই মায়ের অনত্মর্নিহিত তাৎপর্য বিশেস্নষন করি তাতে দেখি বিশ্বের সবকটি সভ্যতার বিকাশের পথে রয়েছে মাতৃত্বের অপরিমেয় অবদান। পৃথিবীর সমসত্ম মনসত্মত্ত্ববিদদের ধারণা “মাতৃত্ব এমনই একশক্তি যার কাধে চেপে একটি শিশু তার মানসসত্ত্বাকে গড়ে তুলতে পারে অকৃত্রিমভাবে। আর এই শিশুর মানসসত্তার বিকাশই জাতির উত্তরনের মাপকাঠি।মা পাশে থাকলে আমার মনের সতেজতা বাড়ে । মা বললেই মনের মধ্যে একটি আলোড়ন অনুভব করি, সব দুঃখ কষ্ট ভুলি। যখনই মনখারাপ থাকে মায়ের শানত্মনা আর আশার বাণীতে মনটা সতেজ হয় ভোরের আলোর মতো।

সন্তান হিসেবে মায়ের সাথে আমার মধুর সম্পর্ক ঃ
পৃথিবীর সবচেরয় নিঃস্বার্থ সম্পর্ক এটি। একে অপরকে ভালবাসার ক্ষেত্রে নিজকে সর্বাধিক ভালবাসার জৈবিক প্রবৃত্তিকে ছাড়িয়ে গেছি। আমি ও মা একে অপরে পরিপূরক। একজন ছাড়া অপরজন অপূর্ণ এই দুটি সত্ত্বার মাঝে এক গভীর স্নেহ, ভালবাবার বন্ধন, আমার আনন্দ, সুখ ব্যাথা, বেদনার মাঝে একাত্ব হয়ে থাকেক মায়ের আনন্দ, বেদনা সবকিছু। আমাদের পারস্পরিক ভালোবাসা, আবেক যেন এক দুনির্বার সত্য।

আমি মায়ের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা চাই ঃ
আমি আমার মাকে প্রচন্ড ভালবাসি। তাই তাকে অসুস্থ, দুর্বল দেখতে চাইনা মোটেই । সুস্থ মা সুস্থ জাতি উপহার দিতে পারে । তাই শুধু আমার মাই নয় সকল মায়ের স্বাস্থ্যের ব্যাপারটিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হবে প্রত্যাশা এটাই। স্বাস্থ্যসেবার মন্নোন্নয়নের পাশাপাশি গোটা সামাজিক কাঠামো ও মূল্যবোধের পরিবর্তনের মাধ্যমে, নারীর মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতির মাধ্যমে মায়ের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা কর্তব্য। Hpsp বর্ণিত অঙ্গিকার ধরেই তাই বলতে পারি

‘No new discoveries are needed to save the lives of women from death due to pregnancy related causes………The same woman who contribute to 42 percent of the labor force of a country faces death and disability in the process that brings forth life………The need is for nurturing a socio-cultural movement that reduces maternal mortality as a woman’s right and also enhances woman’s self esteem and status…..The improvement of Bangladesh women’s health is not just a social and moral necessity, is also an commune imperative”

আমার জন্মদায়িনী মা আমার সবচেয়ে আপন, আমার পরম আশ্রয় । আমার মা জননী আমার জীবন, আমার স্বপ্ন দেখার উৎস। স্নেহ ভালবাসায় ভরা মায়ের সুখের হাসি আমার জীবনের শ্রেষ্ট পাওয়া। শুধু আমারই নয় মা সবারই তুলনাহীন প্রিয় শব্দ। তাইতো দেশকে যে সবচেয়ে বেশি ভালবেসেছ বলেছে দেশমাতা, কবি কবিতাকে, প্রকৃতিকে ভালোবেসেও বলেছে মা, মায়ের দিগনত্ম বিসত্মৃত সীমাহীন ভালোবাসা ও নিরাপত্তার মাঝে থেকেক তার যথাযথ মূল্যায়নের অনুভূতি সক্রিয় হউক, সচল হয়ে ওঠুক সবার হৃদয়ের গভীরতা এটাই প্রত্যাশা।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের সংগ্রামী জনতার স্লুইস গেট আক্রমণ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২১


(ছবির লাল দাগ দেয়া জায়গাটিতে গর্ত করা হয়েছিল)

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

২৩শে এপ্রিল পাক সেনারা ফুলছড়ি থানা দখল করে। পাক সেনা এলাকায় প্রবেশ করায় মানুষের মধ্যে ভীতিভাব চলে আসে। কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাড়ির কাছে আরশিনগর

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০


বাড়ির কাছে আরশিনগর
শিল্পকলা একাডেমির আশেপাশেই হবে চ্যানেলটার অফিস। কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করল মৃণাল। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না সে। এক-দু'জনকে জিগ্যেসও করল বটে, কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছে না।

কিছুদূর এগোনোর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৮

(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×