somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

টালমাটাল শেয়ারবাজার

০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ রাত ২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত ১৪ মাসে বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় সাড়ে নয় লাখ। ২০০৮-এর ডিসেম্বর শেষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের এই অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল সাড়ে ১২ লাখ। শেয়ারের তথ্য সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্য অনুযায়ী, ২০১০-এর ফেব্রুয়ারিতে বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা প্রায় ২২ লাখে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ উল্লিখিত সময়ে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ বিও অ্যাকাউন্ট খুলছে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য। রীতিমতো গবেষণার বিষয়ে পরিণত হয়েছে বিও অ্যাকাউন্ট খোলার এ হার। এর ফল যা দাঁড়িয়েছে তা হলো, প্রতিদিনই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে হাজার কোটি টাকার শেয়ার হাতবদল হচ্ছে। একইভাবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেনও বেড়েছে।

শেয়ারের চাহিদা অস্বাভাবিক বাড়লেও বাড়েনি সরবরাহ। তাই নতুন করে টাকা নিয়ে বাজারে আসা বিনিয়োগকারী ঘুরেফিরে কিনছেন পুরোনো শেয়ার। এ জন্য এগুলোর দাম একবার বাড়ছে, আবার কমছে। আবার কমার পেছনে ভূমিকা রাখছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। বাজারের অনিয়ম ঠেকানো বা সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখার চেয়ে সংস্থাটিকে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকাতেই দেখা যাচ্ছে বেশি। কখনো কখনো অতিদ্রুত নিজেদের সিদ্ধান্ত বদল করছে এসইসি। ২০০৭ সালে প্রথম এক শ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। ওই বাজারে এখন প্রতিদিনই কমপক্ষে হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়। ২০০৭ সালে সূচক ছিল ৩০০০ পয়েন্টের কাছাকাছি, তা এখন ৬০০০ পয়েন্টের কাছাকাছি। তাই কমিশনের দক্ষতা-অভিজ্ঞতা বাড়ুক বা না বাড়ুক, সামাল দিতে হয় কয়েক গুণ বেশ চাপ।

বিনিয়োগকারীদের চাহিদায় গত সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি এক বছর আগে ১৪১ টাকায় বিক্রি হওয়া যমুনা অয়েলের শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৪৩৬ টাকা। মাঝে এ শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছিল প্রায় ৪৯০ টাকা। গত এক বছরে আফতাব অটোমোবাইলের শেয়ারের দাম ওঠানামা করেছে ৭৮৫ থেকে দুই হাজার ৮৭৫ টাকায়। ২২ ফেব্রুয়ারির এ শেয়ারের দাম ছিল দুই হাজার ১২০ টাকা। এক বছরের ওঠানামায় লভ্যাংশ ঘোষণাসহ বিভিন্ন প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির বিষয় থাকে। কিন্তু উত্থান-পতনের চিত্র সেসব সমীকরণ ছাড়িয়ে যায় বলেই উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে এসইসি। সম্প্রতি ঠিক এই কারণেই গ্রামীণফোনের শেয়ারের লাগাম টেনে ধরে এসইসি। এর প্রভাব পড়ে পুরো বাজারে। যার ফলে দুই কর্মদিবসে ডিএসই সাধারণ সূচক কমে যায় প্রায় ২০০ পয়েন্ট।

বাজারে আসার আগ থেকে গ্রামীণফোন নিয়ে ব্যাপক মাতামাতি থাকলেও অনেকটা স্বাভাবিকই চলছিল কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন। কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে এসে যেন পাগলা ঘোড়া সওয়ার হলো গ্রামীণের শেয়ারের দামে। বাড়ছে তো বাড়ছেই। শেষ পর্যন্ত তাদের জন্য কঠোরতম সিদ্ধান্ত নেয় এসইসি। এতে দুই দিনেই ১০ টাকা ফেস ভ্যালুর গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম কমে ৪৭ টাকা। ২২ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণফোনের শেয়ার স্পট মার্কেটে পাঠানো হয়। বহুজাতিক কোম্পানি ম্যারিকো বাংলাদেশকেও স্পট মার্কেটে পাঠানো হয়েছে দাম নিয়ন্ত্রণের জন্য। পুঁজিবাজারের বড় এ দুই কোম্পানির দর বাড়ার লাগাম টেনে ধরতেই নিয়ন্ত্রক সংস্থা এ নির্দেশ দেয়। স্পট মার্কেটে স্থানান্তরের খবরে বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে দুটি কোম্পানির শেয়ারের দরই কমেছে।

হঠাৎ করে গ্রামীণফোনের শেয়ারের দর বাড়তে থাকায় ২৬ জানুয়ারি একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে এসইসি। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি এ কোম্পানির শেয়ারের ওপর থেকে নিটিং সুবিধা তুলে নেওয়া হয়। নিটিং সুবিধা বন্ধের পর শেয়ারের দর বাড়ার গতি কিছুটা কমেছিল। কিন্তু সপ্তাহ না ঘুরতেই আবার শেয়ারের দর বাড়তে থাকে দ্রুত গতিতে। ১৬ ফেব্রুয়ারি ৫০-ঊর্ধ্ব পিই রেশিওর কোম্পানিগুলোর জন্য মার্জিন লোন বন্ধ করেও গ্রামীণফোনকে ঠেকানোর চেষ্টা করা হয়। এর পরও শেয়ারের দর বাড়তে থাকে। শেষমেশ গ্রামীণফোনকে স্পট মার্কেটে স্থানান্তর করে এসইসি। স্পট মার্কেট থেকে নগদ টাকা দিয়ে শেয়ার কিনতে হয়। নগদ এত টাকা দিয়ে বিনিয়োগকারীরা খুব বেশি শেয়ার কিনতে পারে না। তাই স্পট মার্কেটে গেলে লেনদেন ও দাম দুটিই কমে যায়। গ্রামীণফোনের শেয়ারের দর বাড়ার আরেকটি ফল হচ্ছিল, বাজার ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী অবস্থায় ছিল। এ কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিএসই সূচকও বাড়ছিল। বৃহস্পতিবার গ্রামীণফোনের দর কমে যাওয়ায় বাজারের তেজি ভাবও নেতিয়ে পড়ে। ওই দিন ডিএসই সাধারণ সূচক কমেছে ৬৭ পয়েন্ট। সেদিন গ্রামীণফোনের প্রতি শেয়ারের দাম ১৯ টাকা ৪০ পয়সা কমে সর্বশেষ ৩৬৬ টাকায় লেনদেন হয়। আগের দিন এ দর ছিল ৩৮৫ টাকা।

তিন দিন বন্ধ থাকার পর গত সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম আরও ২৮ টাকা কমে। এর বড় প্রভাব পড়ে সার্বিক সূচকে। সেদিন ডিএসইতে সর্বোচ্চ সূচক কমার রেকর্ড হয়। ২২ ফেব্রুয়ারি ডিএসই সাধারণ সূচক কমেছে প্রায় ১৩৭ পয়েন্ট। এর আগে সর্বোচ্চ সূচক কমার রেকর্ড হয়েছিল ২০০৫-এর ১১ জানুয়ারি, ১৩৩ পয়েন্ট। নিকট অতীতে সর্বোচ্চ সূচক কমার রেকর্ড হয় ৩ ফেব্রুয়ারি ১০৩ পয়েন্ট। প্রতিবারই সূচক কমাতে মোক্ষম ভূমিকা রাখছে এসইসির সিদ্ধান্ত। বাড়ার ক্ষেত্রে কিছু করতে না পারলেও কমিয়ে দিতে সক্ষম হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ৩ ফেব্রুয়ারি সূচক কমেছিল এসইসির মার্জিন লোনজনিত একটি সিদ্ধান্তের কারণে। ১ ফেব্রুয়ারি বাজারের লাগাম টেনে ধরতে এসইসি ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মার্জিন লোন রেশিও ১ অনুপাত ২ থেকে কমিয়ে ১ অনুপাত ১ দশমিক ১৫ করে। একই সঙ্গে মার্জিন লোনের ক্ষেত্রে পিই রেশিও ৭৫ থেকে কমিয়ে ৫০-এ নিয়ে আসে। এর পরও বাজারে তেজি ভাব অব্যাহত থাকে। এরপর ৩ ফেব্রুয়ারি মার্চেন্ট ব্যাংকের মার্জিন লোন রেশিও আরও কমিয়ে ১ অনুপাত ১ করা হয়। ওই দিনও ব্যাপক পতন হয় শেয়ারের দাম ও সূচকে। যদিও ওই সিদ্ধান্ত ১০ তারিখ থেকে কার্যকর হয়। তবে, এরপর বাজার আবারও উঠতে থাকে। তখন বাধ্য হয়ে স্পট মার্কেটে পাঠানো হয় গ্রামীণফোন ও ম্যারিকো বাংলাদেশকে।

গত বছরের ১৯ মার্চ ডিএসইর ইতিহাসে এক দিনে সর্বোচ্চ ৬৪৮ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। এখন বলতে গেলে প্রতিদিনই এর দ্বিগুণ লেনদেন হয়। বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাজার নিয়ে তারা খুব অসন্তুষ্ট নন। কিন্তু অজানা আশঙ্কাও তাড়িয়ে বেড়ায় তাদের। জাদুর টানে শেয়ারবাজারে মজা পেলেও অতিমূল্যায়িত শেয়ারের ঝুঁকির বিষয়টি কমবেশি সবাই বোঝেন। কিছুদিন পর পর ঝাঁকি খেলেও ঘুরে দাঁড়ানোর ব্যাপারে আশাবাদী তারা। কিন্তু তাদের এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের চাবি যাদের কাছে তারা (সরকার) নীরব। উল্টো জটিল নিয়ম করে শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর কাজটি বিলম্বিত করছে। কিছুদিন আগে, শেয়ারবাজারে আসার জন্য একটি কোম্পানিকে তার পরিশোধিত মূলধনের কমপক্ষে ৪০ শতাংশ প্রাথমিক শেয়ার হিসেবে ছাড়ার সিদ্ধান্ত দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এতে কয়েকটি কোম্পানির তালিকাভুক্তি আটকে গেছে বলে জানা গেছে।

মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার সুপারিশ করেছে এসইসি। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়কে লেখা চিঠিতে বাজার সামলাতে নিজেদের হিমশিম খাওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেছে এসইসি। তারা বলেছে, পরিশোধিত মূলধনের ৪০ শতাংশ আইপিওর মাধ্যমে বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে গেলে বাজারে ভালো শেয়ারের সরবরাহ আরও সংকুচিত হবে; যার ফলে বিদ্যমান শেয়ারগুলো অযৌক্তিকভাবে অধিক মূল্যে লেনদেন হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। যাতে বাজারের বৈশিষ্ট্য ও স্বাভাবিকতা বিনষ্ট হবে। জানা গেছে, মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত বদল করতে একটি বিকল্প প্রস্তাবও পাঠিয়েছে এসইসি। তাতে তালিকাভুক্তি আরও সহজ করার কথা হয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তি কতটা জরুরি তা কি অর্থমন্ত্রণালয় জানে না? তাহলে তারা শর্তারোপ করে কোম্পানিগুলোকে নিরুৎসাহিত করতে এত উৎসাহী কেন? সরকারি প্রায় ৫০টি প্রতিষ্ঠান আছে যেগুলোর শেয়ার ছাড়ার কথা হচ্ছে ২০০৫ সাল থেকে। সর্বশেষ গত মাসে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছেন, ৩২টি কোম্পানির শেয়ার ছাড়ার জন্য তারা ছয় মাস সময় দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আমলাদের। এর মধ্যে তিন মাসের মধ্যে ২৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে ছাড়ার প্রক্রিয়া শেষ হবে বলেও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। এখন বাজারের যা চাহিদা তা মেটাতে এই ২৬টি প্রতিষ্ঠানও যথেষ্ট নয়। সরকারি-বেসরকারি খাতের নতুন নতুন কোম্পানির শেয়ার এলে কিছুটা স্বাভাবিক হতে পারে শেয়ারবাজার। তবে, স্বাভাবিক অবস্থায় যেতেও অনেকের মাথায় বাড়ি পড়বে। কারণ ইতিমধ্যে অতিমূল্যায়িত শেয়ার কিনে রাখায় ওই শেয়ারের স্বাভাবিক দাম মেনে নিতে পারবেন না ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের অনেকে।

ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অলস টাকা, গ্যাস-বিদ্যুতের অভাবে অন্য খাতে বিনিয়োগ কমে যাওয়াসহ নানা কারণে শেয়ারবাজারমুখী হচ্ছে মানুষ। তাদের বিনিয়োগের নিরাপত্তার জন্য আছে এসইসি এবং সার্কিট ব্রেকার। তবে, বিপদে এগুলোর ওপর কতটা ভরসা করা যায়, বিনিয়োগকারীরা এখন সে প্রশ্ন তুলছেন। তাই হাজারবার, লাখোবার বলা কথাটিই হয়, চাই নতুন নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তি। মহা বিপদের আগে বিপদ ঠেকানোর ব্যবস্থা করাই উত্তম!

সাপ্তাহিক কাগজে প্রকাশ।
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

#প্রিয়তম কী লিখি তোমায়

লিখেছেন নীল মনি, ২১ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:৫১


আমাদের শহর ছিল।
সে শহর ঘিরে গড়ে উঠেছিল অলৌকিক সংসার।
তুমি রোজ তাঁকে যে গল্প শোনাতে সেখানে ভিড় জমাতো বেলা বোস, বনলতা কিংবা রোদ্দুর নামের সেই মেয়েটি!
সে কেবল অভিমানে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভুল শুধু ভুল নয়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২১ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৬

এক
লেখাটা একটি কৌতুক দিয়ে শুরু করি। ১৯৯৫ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে শফিপুর আনসার একাডেমিতে বিদ্রোহ হয়। ৪ ডিসেম্বর পুলিশ একাডেমিতে অভিযান চালায়। এতে চারজন আনসার সদস্য নিহত হয়েছিল। এটি ছিল... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। VF 3 Mini: মাত্র 60 মিনিটে 27 হাজার বুকিং!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২১ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪



আমার ব্যাক্তিগত গাড়ি নেই কিন্তু কর্মসূত্রে বেঞ্জ , ক্যাডিলাক ইত্যাদি ব্যাবহার করার সুযোগ পেয়েছি । তাতেই আমার সুখ । আজ এই গাড়িটির ছবি দেখেই ভাল লাগলো তাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ময়লাপোতার কমলালেবুর কেচ্ছা!! (রম্য)

লিখেছেন শেরজা তপন, ২১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩


বাংলাদেশের বিশেষ এক বিভাগীয় শহরে ময়লাপোতা, গোবরচাকা, লবনচোরা, মাথাভাঙ্গা, সোনাডাঙ্গার মত চমৎকার সব নামের এলাকায় দারুণ সব সম্ভ্রান্ত পরিবারের বাস।
আমার এক বন্ধুর আদিনিবাস এমনই এক সম্ভ্রান্ত এলাকায় যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাময়িক পোস্ট: বন্ধ হয়ে গেল সচলায়তন

লিখেছেন করুণাধারা, ২১ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৭


বন্ধ হয়ে গেল সচলায়তন! view this link

সামহোয়্যারইনব্লগ থেকে কয়েকজন ব্লগার আলাদা হয়ে শুরু করেছিলেন সচলায়তন বা সংক্ষেপে সচল ব্লগ। এটি বন্ধ হবার মূল কারণ উল্লেখ করা হয়েছে দুটি:

১)... ...বাকিটুকু পড়ুন

×