|| -১- ||
রুম্মান:- জানিস ! আমাদের ৩ ভাইয়রে মধ্যে ১ ভাই খুব সাহসী, একবার ঐ ভাই একাই একটা বাঘের সংগে লড়াই করেছিলো। ../../extensions/custom_smilies/img1/cool
ইমরুল:- তারপর কি হলো? :o
রুম্মান:-তারপর থেকে আমরা ২ ভাই !! :rolleyes:
*********************
|| -২- ||
ট্রাফিক পুলিশ : আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখান তো :mad:
ড্রাইভার : কিন্তু স্যার, আমিতো খুব সাবধানে চালাচ্ছি,বেআইনি কোন কিছু করিনি। ../../extensions/custom_smilies/img1/huh
ট্রাফিক পুলিশ : সেজন্যইতো সন্দেহ হচ্ছে। :mad:
*********************
|| -৩- ||
একদিন ডেন্টিস্টের চেম্বারে....
ডেন্টিস্ট : ভয়ের কিছু নেই , চট করে আপনার দাঁতটা তুলে দেব । ../../extensions/custom_smilies/img1/cool
রোগী : না, না , ডাক্তার সাহেব , আমার ভয় করছে । প্লিজ , আমি যন্ত্রণায় মরেই যাব । বড্ড ভয় করছে । ../../extensions/custom_smilies/img1/sad
ডেন্টিস্ট : ঠিক আছে , এই ক্যাপসুলটা খেয়ে ফেলেন, তাহলে আর ভয় করবেনা । ../../extensions/custom_smilies/img1/cool
......
ডেন্টিস্ট : কি , এখন সাহস বেড়েছে তো ? ../../extensions/custom_smilies/img1/smile
রোগী : নিশ্চয়ই বেড়েছে । এখন দেখি কে আমার দাত তুলতে আসে । হাত লাগাতে আসুক , এক ঘুসিতে দাত ফেলে দেব । বাপের নাম ভুলিয়ে ছেড়ে দেবো না ! :mad:
*********************
|| -৪- ||
ছেলে: বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। কী মজা! আমি আজকে স্কুলে যাব না।
বাবা: কী মজা! তাহলে আমিও আজকে অফিসে যাব না। .
মা: কী মজা! তাহলে আমিও আজকে রান্নাঘরে যাব না।
*********************
বোকা
* কেউ মিসকল দিলে আপনি সাথে সাথে কলব্যাক করেন।
* মশা কামড়ালে আপনিও মশাকে কামড়াতে চান।
* ছ্যাঁকা গিফট করার পরও আপনি প্রেমিকার পিছু হাঁটেন।
* বিয়েবাড়িতে উপহার দিয়েও আপনি না খেয়ে চলে আসেন।
* ছাতা ভিজে যাওয়ার ভয়ে বৃষ্টিতে আপনি ছাতা মাথায় দেন না।
* জুতার তলা ড়্গয় হবে বলে জুতা আপনি মাথায় করে পথ চলেন।
* থেরাপিতে আপনি অন্যের নামে লেখা পাঠান।
মানিব্যাগ
* ব্যাগে ভিজিটিং কার্ড রাখতে পারেন
* টাকাও রাখতে পারেন
* প্রেমিকার চিরকূট রাখতে পারেন
* মোবাইলের সিমকার্ড রাখতে পারেন
* মাঝে মাঝে টাকা শূন্য থাকতে পারে
* এই সব মিলিয়ে আপনি যদি
মানিব্যাগের মালিক হন তবে আপনি ভাগ্যবান। আর দয়া করে মানিব্যাগটা আছে কি না দেখুন তো
কিপ্টুস
প্রথম বন্ধুঃ দোস্ত তোর বিয়ের দিন- তারিখ ঠিক হয়ে গেছে। অথচ তুই আমাকে দাওয়াত দিসনি কেন?
দ্বিতীয় বন্ধুঃ বন্ধুরে মনে কষ্ট নিয়ে লাভ নেই। দাওয়াত দেবো কিভাবে, আমার আব্বায় মানুষকে যেভাবে
দাওয়াত দিতেছে তাতে মনে হয় আমাকেও নেবে কি না সন্দেহ আছে।
গরম থেকে বাঁচার টিপস
* রাস্তায় বের হওয়ার আগে ভেজা জামাকাপড় পরিধান করুন।
* ডেটিং থেকে একশ’ এক হাত দূরে থাকুন।
* ঘামে শরীর ভিজে গেলে রোদে শুকিয়ে নিন।
* দৈনিক আট-দশ বার গোসল করুন
বয়স্ক হওয়ার সুবিধা
* বয়স্কদের কারো জন্য খরচ করতে হয় না সবাই তাদের জন্য খরচ করে।
* বয়স্করা সম্মানিত, সমাজের সব সালিশ নালিশ তাদের কাছে আসে
* ছেলে হোক মেয়ে হোক বয়স্ক দেখলে সবাই সিটে বসতে দেয়।
* বয়স্করা বেশি বেশি সালাম পায়।
* তাদের নিজেদের জামাকাপড় ধুতে হয় না।
* ঘন ঘন শেভ হওয়ার ঝামেলা তাদের একদম নেই
ইঞ্জিনিয়ারিং এ সদ্য ভর্তি হওয়া তিন ছাত্রের তর্কের বিষয়বিস্তু ‘মানবদেহ কে নকশা করতে পারে?’
প্রথমজন বলল, ‘বোধহয় মেকানিক্যাল এঞ্জিনিয়রের কাজ। লিভার, পিভট প্রভ্বতি সবকিছুই তো আছে মানব দেহে। এটা মেকানিক্যাল না হয়ে যায় না’
দ্বিতীয়জনের মতামত, ‘না, এটা ছিল ইলেকট্রিক্যাল এঞ্জিনিয়র। ব্রেইনে স্নায়ুগুলোর ওয়্যারিংটা দেখ। কি ভীষণ জটিল কারবার! ইলেকট্রিক্যাল ছাড়া আর কার সাধ্য??’
ত্বতীয়জন মুচকি হেসে, ‘না, হলো না। সিভিল এঞ্জিনিয়র হবে। এরা ছাড়া আর কে বিনোদনের জায়গা দিয়ে ময়লা পানির নালা টানবে!’
২.
সরকার আনবিক শক্তি কমিশনের কর্মকর্তাদের কম্পিউটার বিষয়ে প্রশিক্ষন দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রোগ্রামিং শেখানো হবে। ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে বাছাই করা হয়েছে সি।
প্রশিক্ষনের জন্য নির্বাচিত একজন কর্মকর্তার অভিমত, আমাদের যে A, B কিছু না শিখাইয়া সরাসরি C শিখাবে বলতেছে, আমরা কি পারবো?
৩.
শিক্ষিকা : লেখো ৫৫।
ছাত্রী : কিভাবে মিস?
শিক্ষিকা : প্রথমে একটা ৫ লেখো তারপর আরেকটা ৫।
ছাত্রী একটা ৫ লিখে থেমে গেল।
শিক্ষিকা : কি হল ?
ছাত্রী : কোনপাশে লিখব বাঁপাশে না ডানপাশে?
৪.
ক্রেতা :- এই আয়নার কি গ্যারান্টি আছে ?
সেলস ম্যান – স্যার.. ১০০ তলা থেকে ছুড়ে ফেলে দেন.. ৯৯ তলা পর্যন্ত যদি ভাঙ্গে তাহলে পয়সা ফেরৎ।
৫.
এক মেয়ে আধঘন্টা ফোন করার পর ফোন রেখে দেওয়ায় তার বাবা খুশি হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন ‘ কার সাথে কথা
বলছিলে? সাধারণত তুমি তো ২ ঘন্টার আগে ফোন ছাড়ো না।”
“ওটা রং নাম্বার ছিল ” মেয়েটা গম্ভীর মুখে জবাব দিল।
৬.
ভিক্ষুক:- স্যার.. আগে আপনি আমাকে প্রতিদিন ১০ টাকা দিতেন.. তারপর প্রতিদিন ৫ টাকা দিতেন.. আর আজ ক’দিন হলো প্রতিদিন ১ টাকা দিচ্ছেন..
লোকটা :- আগে আমি অবিবাহিত ছিলাম.. তারপর আমার বিয়ে হলো.. আর এখন আমার একটা বাচ্চা হয়েছে..
ভিক্ষুক:- ছিঃ .. আমার পাওনা টাকায় সংসার চালাচ্ছেন স্যার..
৭.
এক সৌখিন অ্যাসট্রোনোমার গ্রামে গেছে বেড়াতে। সাথে তার মস্ত টেলিস্কোপটা নিতে ভুলে নাই। রাতে ধান ক্ষেতের ধারে তেপায়ার উপর টেলিস্কোপটা ফিট করে আকাশ পর্যবেক্ষন করছে আর চারিদিকে তাকে ঘিরে দাড়িয়ে আছে বেশ কয়েকজন উৎসুক গ্রামবাসী।
সে টেলিস্কোপে চোখ রেখে দেখছে, এমন সময় একটা তারা আকাশে খসে পড়লো.. সাথে সাথে বিশাল করতালী গ্রামবাসীদের ..
নিশানাটা দেখসো.. কেমনে গুল্লি টা করলো..
৮.
জন রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। এক পিচ্চি তাকে প্রশ্ন করল – কয়টা বাজে?
পৌনে তিনটা
তিনটা বাজলে আমার পাায় একটা চুমো দিও।
এই কথা বলেই পিচ্চি দিয়েছে দৌড়। জন রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে।
পথে ববের সাথে ধাক্কা খেল।
বব- কিরে দোস্ত, দৌড়াস কেন?
- আরে হালার পিচ্চি কয় তিনটা বাজলে ওর পাায় চুমু খেতে…
- এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!! এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি ???? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি।
৯.
জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষন দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো
চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।
সর্দারজী জোকস:
১.
সর্দারজী নতুন চাকরিতে জয়েন করেছে। প্রথম দিনই সেন অফিসের পিসিতে কাজ করতে করতে সন্ধ্যা করে ফেলল।
বস তো বেশ খুশি। পরের দিন বস তাকে জিজ্ঞেস করলেন, কাল কি কি কাজ করলে।
সর্দারজী উত্তর দিল, স্যার, কি বোর্ডে দেখলাম অক্ষরগুলা উল্টাপাল্টা ব্সানো। কাল সবগুলা অক্ষর খুলে ঠিকঠাক বসায়ে ফেলছি।
২.
জাদুঘরের কিউরেটর : আপনি জানেন যে চীনামাটির পাত্রটি ভেঙ্গেছেন সেটি দুই হাজার বছরের পুরানো?
সর্দারজী : যাক বাঁচা গেল, আমি তো ভাবছিলাম নয়া প্লেট ভাইঙ্গা ফালাইছি।
(কৌতুক গুলো ভিবিন্ন সাইট থেকে সংগৃহিত)